ঢাকা: এক প্যাকেট সিগারেট কিংবা একটু মদের
বিনিময়ে দেহ বিক্রি করছে ব্রাজিলের
অল্পবয়সী মেয়েরা। অতিদরিদ্র পরিবারের এসব
মেয়ে দেহ বিক্রির বিনিময়ে পাওয়া সিগারেট আর
মদকে ব্যবহার করে ক্ষুধা নিবারণের জন্য!
এমনিতে ফ্রি সেক্সের দেশ হওযায়
দেশটিতে পতিতাবৃত্তি বৈধ হলেও এক্ষেত্রে শিশুদের
ব্যবহার নিষিদ্ধ। তবে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও
দেশটিতে বর্তমানে প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার শিশু
পতিতাবৃত্তির সঙ্গে জড়িত। একাধিক শিশু
যৌনকর্মী জানান, তারা যৌন সংসর্গের বদলে অনেক সময়
সিগারেট কিংবা মাদক নিয়ে থাকে। কারণ
এতে করে তাদের ক্ষুধার চাহিদা কমে যায় এবং রাস্তা-
ঘাটের জীবনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতেও সুবিধা হয়।
এসব শিশুর মধ্যে অল্প কিছু আছে যারা স্বেচ্ছায় এ
পেশায় এসেছে পয়সা কামানোর জন্য। তবে বেশিরভাগকেই
তাদের দরিদ্র বাবা-মায়েরা এ পথে ঠেলে দিয়েছে। এ
পেশার সঙ্গে জড়িত আমান্দা নামের ১৪ বছর বয়সী এক
কিশোরী জানায়, পাঁচ বছর বয়সে তার দাদি তাকে এ
পেশায় ঠেলে দেন। পেশায় নামার পর থেকে এখন পর্যন্ত
তাকে দু’বার গর্ভপাত করাতে হয়েছে অনিয়ন্ত্রিত যৌন
মিলনের কারণে। সে আরো জানায়, এভাবে দেহ বিক্রির
বিনিময়ে কখনো ২ ডলার আবার কখনো এক প্যাকেট
সিগারেট জোটে।
শিশুদের পতিতাবৃত্তিতে নিয়ে আসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন
এমন এক দালাল জানান, নারী দেহব্যবসায়ীরা শিশুদের
বাবা-মাকে কৌশলে রাজি করায়। তারপর ৫ হাজার ডলার
থেকে ১০ ডলারের বিনিময়ে কিনে তাদেরকে এ পেশায়
নিয়োজিত করে।
ব্রাজিল সরকার প্রত্যেক বছর শিশুদের এ
পেশা থেকে দূরে রাখার জন্য ৩৩ লাখ ডলার খরচ করে।
তবে শিশুদের নিয়ে কাজ করে এমন এক কর্মী দাবি করেন,
সরকারের পদক্ষেপ যথাযথ নয়। তাছাড়া পুলিশ বাহিনীও
এর সঙ্গে পরোক্ষভাবে জড়িত।
বিনিময়ে দেহ বিক্রি করছে ব্রাজিলের
অল্পবয়সী মেয়েরা। অতিদরিদ্র পরিবারের এসব
মেয়ে দেহ বিক্রির বিনিময়ে পাওয়া সিগারেট আর
মদকে ব্যবহার করে ক্ষুধা নিবারণের জন্য!
এমনিতে ফ্রি সেক্সের দেশ হওযায়
দেশটিতে পতিতাবৃত্তি বৈধ হলেও এক্ষেত্রে শিশুদের
ব্যবহার নিষিদ্ধ। তবে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও
দেশটিতে বর্তমানে প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার শিশু
পতিতাবৃত্তির সঙ্গে জড়িত। একাধিক শিশু
যৌনকর্মী জানান, তারা যৌন সংসর্গের বদলে অনেক সময়
সিগারেট কিংবা মাদক নিয়ে থাকে। কারণ
এতে করে তাদের ক্ষুধার চাহিদা কমে যায় এবং রাস্তা-
ঘাটের জীবনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতেও সুবিধা হয়।
এসব শিশুর মধ্যে অল্প কিছু আছে যারা স্বেচ্ছায় এ
পেশায় এসেছে পয়সা কামানোর জন্য। তবে বেশিরভাগকেই
তাদের দরিদ্র বাবা-মায়েরা এ পথে ঠেলে দিয়েছে। এ
পেশার সঙ্গে জড়িত আমান্দা নামের ১৪ বছর বয়সী এক
কিশোরী জানায়, পাঁচ বছর বয়সে তার দাদি তাকে এ
পেশায় ঠেলে দেন। পেশায় নামার পর থেকে এখন পর্যন্ত
তাকে দু’বার গর্ভপাত করাতে হয়েছে অনিয়ন্ত্রিত যৌন
মিলনের কারণে। সে আরো জানায়, এভাবে দেহ বিক্রির
বিনিময়ে কখনো ২ ডলার আবার কখনো এক প্যাকেট
সিগারেট জোটে।
শিশুদের পতিতাবৃত্তিতে নিয়ে আসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন
এমন এক দালাল জানান, নারী দেহব্যবসায়ীরা শিশুদের
বাবা-মাকে কৌশলে রাজি করায়। তারপর ৫ হাজার ডলার
থেকে ১০ ডলারের বিনিময়ে কিনে তাদেরকে এ পেশায়
নিয়োজিত করে।
ব্রাজিল সরকার প্রত্যেক বছর শিশুদের এ
পেশা থেকে দূরে রাখার জন্য ৩৩ লাখ ডলার খরচ করে।
তবে শিশুদের নিয়ে কাজ করে এমন এক কর্মী দাবি করেন,
সরকারের পদক্ষেপ যথাযথ নয়। তাছাড়া পুলিশ বাহিনীও
এর সঙ্গে পরোক্ষভাবে জড়িত।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment