বিনোদন ডেস্ক : আবারও আত্নহত্যার
ঘটনা ঘটেছে বলিউডে। জিয়া খানের পর এবার মৃত্যুর
পথে বেছে নিয়েছেন আরেক উঠতি অভিনেত্রী সায়ান। গত
শনিবার ভারসোভায় নিজের ফ্লাটে আত্নহত্যা করেছেন
সায়ান খান্না ওরফে মোনা খান্না (২৮)। গলায় দড়ির ফাঁস
আটকে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।
মাত্র এক বছর আগে জুহুর বহুতল সাগর সঙ্গীতের এক
ফ্লাটে নিজেকে শেষ করে দিয়েছিলেন উদীয়মান
অভিনেত্রী নাফিজা রিয়াজ খান ওরফে জিয়া খান। অমিতাভ
বচ্চনের সাথে ‘নিঃশব্দ’ ছবিতে তার অভিনয় সমালোচকদের
প্রশংসা কুড়িয়েছিল। তাই সে সময় জিয়ার
মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ হয় গোটা ভারত। এবার আবারও সেই
ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলো।
শনিবার ইয়ারি রোডের ফ্ল্যাটবাড়িতে নিজের ঘরে দড়ির
ফাঁসে ঝুলে নিথর হল সায়ান খান্নার শরীর। নিজের আইপ্যাড
থেকে নিজেরই মেইল অ্যাড্রেসে পাঠানো সুইসাইড
নোটে তিনি জানিয়ে গেছেন, এই মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়।
ঠিক কী হয়েছিল সেদিন?
রিয়া জানিয়েছেন, শুক্রবার বয়ফ্রেন্ডের
সাথে দেখা করে ফেরার থেকেই গুম মেরে গিয়েছিলেন তার
দিদি। শনিবার তাকে বাজারে পাঠান সায়ান। বেরোবার
আগে বোনকে জড়িয়ে ধরে বলেন, ফিরে এসে তাকে যেন
বিরক্ত না করা হয়, কারণ তিনি বিশ্রাম নেবেন।
বাজার থেকে ফিরে দরজা ভিতর থেকে বন্ধ দেখেন রিয়া।
ঘরের ভিতর থেক আসা গানও তিনি শুনতে পান।
আসলে বোনকে বাড়ির বাইরে পাঠিয়ে, সুইসাইড নোট মেইল
করে ঠাণ্ডা মাথায় আত্নহত্যার প্রস্তুতি নেন সায়ান।
আইপ্যাডে লুপে গান চালিয়ে দেন, যাতে মনে হয়
তিনি বিশ্রাম নিতে নিতে গান শুনছেন। এরপরই গলায় ফাঁস
দিয়ে ঝুলে পড়েন তিনি। ছোটবোন রিয়ার অভিযোগ,
প্রেমিকের সঙ্গে ইদানিং বনিবনা হচ্ছিল না সায়ানের।
তবে ঘটনার তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।
ঘটনা ঘটেছে বলিউডে। জিয়া খানের পর এবার মৃত্যুর
পথে বেছে নিয়েছেন আরেক উঠতি অভিনেত্রী সায়ান। গত
শনিবার ভারসোভায় নিজের ফ্লাটে আত্নহত্যা করেছেন
সায়ান খান্না ওরফে মোনা খান্না (২৮)। গলায় দড়ির ফাঁস
আটকে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।
মাত্র এক বছর আগে জুহুর বহুতল সাগর সঙ্গীতের এক
ফ্লাটে নিজেকে শেষ করে দিয়েছিলেন উদীয়মান
অভিনেত্রী নাফিজা রিয়াজ খান ওরফে জিয়া খান। অমিতাভ
বচ্চনের সাথে ‘নিঃশব্দ’ ছবিতে তার অভিনয় সমালোচকদের
প্রশংসা কুড়িয়েছিল। তাই সে সময় জিয়ার
মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ হয় গোটা ভারত। এবার আবারও সেই
ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলো।
শনিবার ইয়ারি রোডের ফ্ল্যাটবাড়িতে নিজের ঘরে দড়ির
ফাঁসে ঝুলে নিথর হল সায়ান খান্নার শরীর। নিজের আইপ্যাড
থেকে নিজেরই মেইল অ্যাড্রেসে পাঠানো সুইসাইড
নোটে তিনি জানিয়ে গেছেন, এই মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়।
ঠিক কী হয়েছিল সেদিন?
রিয়া জানিয়েছেন, শুক্রবার বয়ফ্রেন্ডের
সাথে দেখা করে ফেরার থেকেই গুম মেরে গিয়েছিলেন তার
দিদি। শনিবার তাকে বাজারে পাঠান সায়ান। বেরোবার
আগে বোনকে জড়িয়ে ধরে বলেন, ফিরে এসে তাকে যেন
বিরক্ত না করা হয়, কারণ তিনি বিশ্রাম নেবেন।
বাজার থেকে ফিরে দরজা ভিতর থেকে বন্ধ দেখেন রিয়া।
ঘরের ভিতর থেক আসা গানও তিনি শুনতে পান।
আসলে বোনকে বাড়ির বাইরে পাঠিয়ে, সুইসাইড নোট মেইল
করে ঠাণ্ডা মাথায় আত্নহত্যার প্রস্তুতি নেন সায়ান।
আইপ্যাডে লুপে গান চালিয়ে দেন, যাতে মনে হয়
তিনি বিশ্রাম নিতে নিতে গান শুনছেন। এরপরই গলায় ফাঁস
দিয়ে ঝুলে পড়েন তিনি। ছোটবোন রিয়ার অভিযোগ,
প্রেমিকের সঙ্গে ইদানিং বনিবনা হচ্ছিল না সায়ানের।
তবে ঘটনার তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment