নিউজ ডেস্ক : মাইগ্রেইনের
মাথাব্যথা কতোটা যন্ত্রণাদায়ক হতে পারে,
তা ভুক্তভোগী মাত্রই বোঝেন। মানসিক চাপ, তীব্র
দুর্গন্ধ, হরমোন পরিবর্তন, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন
বা ধূমপানের নেশা এবং এ ধরনের বহুবিধ
কারণে মাইগ্রেইনের মাথাব্যথা হতে পারে।
নিচে মাইগ্রেইন নিয়ন্ত্রণের ৭টি গুরুত্বপূর্ণ
টিপস দেয়া হলো:
১) কোন বেলার খাবার বাদ দেবেন না: পুষ্টির
অভাবে মাথাব্যথা চরম আকার ধারণ করতে পারে।
ব্যস্ত রুটিনের মধ্যে আপনার দিনটি কাটলেও,
সারা দিন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস
করুন। সকালবেলার নাস্তাটা সময়মতো করুন। ৩
বেলার প্রধান খাবারের সময়টা ঠিক রাখুন।
ভরপেট খেতে হবে এমন কথা নেই।
পরিমাণমতো এবং পুষ্টিকর খাবার খান।
২) বাইরে খাওয়া, কোমল পানীয় বাদ দিন:
তেলে ভাজা খাবার, হোটেলে খাওয়া ও বাইরের
প্রক্রিয়াজাত ফাস্টফুড ও জাংক ফুড জাতীয় খাবার
খাওয়া, বাইরে পানি পান পরিহার করুন। কোমল
পানীয় পানের অভ্যাস থাকলেও, সেটা বাদের
তালিকায় রাখুন।
৩) হাঁটুন, ব্যায়াম করুন: প্রতিদিন নিয়ম
করে ব্যায়াম বা শরীরচর্চার অভ্যাস
আপনাকে সুস্থ-সবল রাখবে। সপ্তাহে ২ দিন
বাদে বাকি দিনগুলো খালি-হাতে ব্যায়াম,
যোগব্যায়াম করুন। তবে অতিরিক্ত ব্যায়াম
ক্ষতিকর। তাতে হিতে-বিপরীত হতে পারে।
প্রতিদিন ভোরে হাঁটুন। শারীরিকভাবে কর্মক্ষম
থাকলে, মাইগ্রেইনের সমস্যা দূরে থাকবে।
৪) চা-কফি নয়, পানি পান করুন: মাইগ্রেইনের
মাথাব্যথার আরেকটি কারণ ‘ক্যাফেইন’।
চা বা কফির পরিবর্তে প্রচুর পরিমাণে পানি পান
করুন। আর চা-কফি যদি পান করতেই হয়,
তবে দিনে ১-২ কাপের বেশি নয়।
৫) উজ্জ্বল আলো এড়িয়ে চলুন: উজ্জ্বল যে কোন
আলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। উজ্জ্বল
আলোতে সরাসরি কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলে,
মাইগ্রেইনের তীব্র ব্যথা শুরু হতে পারে।
বাইরে সূর্যের আলো বেশি থাকলে, সানগ্লাস
পরে বের হওয়ার অভ্যাস করুন।
৬) পর্যাপ্ত ঘুমান: প্রতিদিন
রাতে সময়মতো ঘুমাতে যাওয়া ও ভোরে ঘুম
থেকে ওঠার অভ্যাস করুন।
বিশেষজ্ঞরা সাধারণভাবে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের
পরামর্শ দিয়ে থাকেন। রাত জাগার
অভ্যাসে মাইগ্রেইনের ব্যথা তীব্র থেকে তীব্রতর
হয়ে থাকে। প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়
বিছানায় যান।
৭) ধূমপান থেকে দূরে থাকুন: ধূমপানের বদভ্যাস
থাকলে, তা আজই বাদ দিন। ধূমপানের
নেশা থাকলে, আপনি মাইগ্রেইন থেকে কখনোই
মুক্তি পাবেন না। তাই কাল নয়, আজই
একেবারে ধূমপান ছাড়–ন এবং সুস্থ থাকুন। photo collection
মাথাব্যথা কতোটা যন্ত্রণাদায়ক হতে পারে,
তা ভুক্তভোগী মাত্রই বোঝেন। মানসিক চাপ, তীব্র
দুর্গন্ধ, হরমোন পরিবর্তন, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন
বা ধূমপানের নেশা এবং এ ধরনের বহুবিধ
কারণে মাইগ্রেইনের মাথাব্যথা হতে পারে।
নিচে মাইগ্রেইন নিয়ন্ত্রণের ৭টি গুরুত্বপূর্ণ
টিপস দেয়া হলো:
১) কোন বেলার খাবার বাদ দেবেন না: পুষ্টির
অভাবে মাথাব্যথা চরম আকার ধারণ করতে পারে।
ব্যস্ত রুটিনের মধ্যে আপনার দিনটি কাটলেও,
সারা দিন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস
করুন। সকালবেলার নাস্তাটা সময়মতো করুন। ৩
বেলার প্রধান খাবারের সময়টা ঠিক রাখুন।
ভরপেট খেতে হবে এমন কথা নেই।
পরিমাণমতো এবং পুষ্টিকর খাবার খান।
২) বাইরে খাওয়া, কোমল পানীয় বাদ দিন:
তেলে ভাজা খাবার, হোটেলে খাওয়া ও বাইরের
প্রক্রিয়াজাত ফাস্টফুড ও জাংক ফুড জাতীয় খাবার
খাওয়া, বাইরে পানি পান পরিহার করুন। কোমল
পানীয় পানের অভ্যাস থাকলেও, সেটা বাদের
তালিকায় রাখুন।
৩) হাঁটুন, ব্যায়াম করুন: প্রতিদিন নিয়ম
করে ব্যায়াম বা শরীরচর্চার অভ্যাস
আপনাকে সুস্থ-সবল রাখবে। সপ্তাহে ২ দিন
বাদে বাকি দিনগুলো খালি-হাতে ব্যায়াম,
যোগব্যায়াম করুন। তবে অতিরিক্ত ব্যায়াম
ক্ষতিকর। তাতে হিতে-বিপরীত হতে পারে।
প্রতিদিন ভোরে হাঁটুন। শারীরিকভাবে কর্মক্ষম
থাকলে, মাইগ্রেইনের সমস্যা দূরে থাকবে।
৪) চা-কফি নয়, পানি পান করুন: মাইগ্রেইনের
মাথাব্যথার আরেকটি কারণ ‘ক্যাফেইন’।
চা বা কফির পরিবর্তে প্রচুর পরিমাণে পানি পান
করুন। আর চা-কফি যদি পান করতেই হয়,
তবে দিনে ১-২ কাপের বেশি নয়।
৫) উজ্জ্বল আলো এড়িয়ে চলুন: উজ্জ্বল যে কোন
আলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। উজ্জ্বল
আলোতে সরাসরি কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলে,
মাইগ্রেইনের তীব্র ব্যথা শুরু হতে পারে।
বাইরে সূর্যের আলো বেশি থাকলে, সানগ্লাস
পরে বের হওয়ার অভ্যাস করুন।
৬) পর্যাপ্ত ঘুমান: প্রতিদিন
রাতে সময়মতো ঘুমাতে যাওয়া ও ভোরে ঘুম
থেকে ওঠার অভ্যাস করুন।
বিশেষজ্ঞরা সাধারণভাবে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের
পরামর্শ দিয়ে থাকেন। রাত জাগার
অভ্যাসে মাইগ্রেইনের ব্যথা তীব্র থেকে তীব্রতর
হয়ে থাকে। প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়
বিছানায় যান।
৭) ধূমপান থেকে দূরে থাকুন: ধূমপানের বদভ্যাস
থাকলে, তা আজই বাদ দিন। ধূমপানের
নেশা থাকলে, আপনি মাইগ্রেইন থেকে কখনোই
মুক্তি পাবেন না। তাই কাল নয়, আজই
একেবারে ধূমপান ছাড়–ন এবং সুস্থ থাকুন। photo collection
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment