ডেস্ক রিপোর্ট:
সঠিক দেহভঙ্গি ভুল দেহভঙ্গি প্রতিদিন
কম্পিউটারে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করছেন
যাঁরা তাঁদের নানা রকম শারীরিক উপসর্গ
দেখা দিতে পারে। যেমন: কোমর, ঘাড় ও
ঊরুতে ব্যথা, কাঁধ ও আঙুল অবশ হয়ে আসা, হাতের
কবজি ব্যথা, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, চোখ
শুকনো বোধ করা ও মাথাব্যথা। তবে এসব সমস্যার
বেশির ভাগই হয়ে থাকে অনুপযুক্ত চেয়ার-টেবিল ও
দেহভঙ্গির কারণে।
বসার ভঙ্গি কেমন হবে?
এমন একটি চেয়ার ব্যবহার করুন, যা আপনার দেহের
বাঁকগুলোর সঙ্গে মিশে যায়। চেয়ারে হেলান
দিয়ে বসা ভালো।
আপনার কোমর, ঊরু ও হাঁটু যেন একই
সমান্তরালে থাকে।
পায়ের পাতা দুটো আরাম
করে মেঝেতে বিছিয়ে রাখতে হবে,
ঝুলে থাকবে না।
হাত দুটো কাজের ফাঁকে চেয়ারের
হাতলে বিছিয়ে রাখা যাবে।
চেয়ারটির গদি এমন হবে, যা খুব শক্ত নয়, আবার
বেশি নরমও নয়।
কম্পিউটারটি কেমন হবে?
কম্পিউটারের মনিটর চোখ থেকে অন্তত ২০
থেকে ২৬ ইঞ্চি দূরে থাকবে।
মনিটরের একেবারে ওপরের বিন্দুও যেন চোখের
সমান্তরালে থাকে, জোর করে উঁচু হয়ে যেন
দেখতে না হয়।
কম্পিউটার টেবিলের নিচে পা দুটি যথেষ্ট আরাম
করে জায়গা পাবে, গাদাগাদি করে থাকবে না।
টেবিলের উচ্চতা হবে কনুইয়ের সমান্তরাল।
কি-বোর্ড ও মাউসের জায়গাটি আপনার ঊরুর ১
থেকে ২ ইঞ্চি ওপরে থাকবে।
কবজি সোজা ও বাহু মেঝের ঠিক ৯০
ডিগ্রি কোণে থাকবে।
মনিটর এমন জায়গায় স্থাপন করুন,
যেখানে অতিরিক্ত আলোর জন্য চোখে চাপ
পড়বে না। যেমন জানালা থেকে একটু দূরে।
মাঝে মাঝে বিশ্রাম নিন
একটানা বেশি সময় ধরে একই ভঙ্গিতে বসে কাজ
করবেন না। কাজের মধ্যে বিশ্রাম নিন। অফিসে দু-
এক পাক ঘুরে আসুন।
ক্লান্ত লাগলে দাঁড়িয়ে মাংসপেশিগুলো টান টান
করে নিন। মাসল স্ট্রেচিংয়ের কিছু নিয়ম আছে:
দাঁড়িয়ে হাত মাথার ওপর নিয়ে টান টান করুন।
মাথা এক দিকের কাঁধের ওপর হেলে কিছুক্ষণ
ধরে রাখুন, এবার উল্টো দিকেও তা করুন।
কাঁধ দুটোকে কানের কাছাকাছি উঁচু করে ধরুন,
কিছুক্ষণ রেখে নামিয়ে নিন।
হাত দুটো মুঠো করে সামনে টান টান
করে আড়মোড়া ভাঙার মতো করে সামনে-
পেছনে আনুন।
মাঝে মাঝে মনিটর
থেকে দৃষ্টি ফিরিয়ে বাইরে সবুজ কোনো দৃশ্যে চোখ
রাখুন ও চোখের বিশ্রাম নিন।
সঠিক দেহভঙ্গি ভুল দেহভঙ্গি প্রতিদিন
কম্পিউটারে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করছেন
যাঁরা তাঁদের নানা রকম শারীরিক উপসর্গ
দেখা দিতে পারে। যেমন: কোমর, ঘাড় ও
ঊরুতে ব্যথা, কাঁধ ও আঙুল অবশ হয়ে আসা, হাতের
কবজি ব্যথা, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, চোখ
শুকনো বোধ করা ও মাথাব্যথা। তবে এসব সমস্যার
বেশির ভাগই হয়ে থাকে অনুপযুক্ত চেয়ার-টেবিল ও
দেহভঙ্গির কারণে।
বসার ভঙ্গি কেমন হবে?
এমন একটি চেয়ার ব্যবহার করুন, যা আপনার দেহের
বাঁকগুলোর সঙ্গে মিশে যায়। চেয়ারে হেলান
দিয়ে বসা ভালো।
আপনার কোমর, ঊরু ও হাঁটু যেন একই
সমান্তরালে থাকে।
পায়ের পাতা দুটো আরাম
করে মেঝেতে বিছিয়ে রাখতে হবে,
ঝুলে থাকবে না।
হাত দুটো কাজের ফাঁকে চেয়ারের
হাতলে বিছিয়ে রাখা যাবে।
চেয়ারটির গদি এমন হবে, যা খুব শক্ত নয়, আবার
বেশি নরমও নয়।
কম্পিউটারটি কেমন হবে?
কম্পিউটারের মনিটর চোখ থেকে অন্তত ২০
থেকে ২৬ ইঞ্চি দূরে থাকবে।
মনিটরের একেবারে ওপরের বিন্দুও যেন চোখের
সমান্তরালে থাকে, জোর করে উঁচু হয়ে যেন
দেখতে না হয়।
কম্পিউটার টেবিলের নিচে পা দুটি যথেষ্ট আরাম
করে জায়গা পাবে, গাদাগাদি করে থাকবে না।
টেবিলের উচ্চতা হবে কনুইয়ের সমান্তরাল।
কি-বোর্ড ও মাউসের জায়গাটি আপনার ঊরুর ১
থেকে ২ ইঞ্চি ওপরে থাকবে।
কবজি সোজা ও বাহু মেঝের ঠিক ৯০
ডিগ্রি কোণে থাকবে।
মনিটর এমন জায়গায় স্থাপন করুন,
যেখানে অতিরিক্ত আলোর জন্য চোখে চাপ
পড়বে না। যেমন জানালা থেকে একটু দূরে।
মাঝে মাঝে বিশ্রাম নিন
একটানা বেশি সময় ধরে একই ভঙ্গিতে বসে কাজ
করবেন না। কাজের মধ্যে বিশ্রাম নিন। অফিসে দু-
এক পাক ঘুরে আসুন।
ক্লান্ত লাগলে দাঁড়িয়ে মাংসপেশিগুলো টান টান
করে নিন। মাসল স্ট্রেচিংয়ের কিছু নিয়ম আছে:
দাঁড়িয়ে হাত মাথার ওপর নিয়ে টান টান করুন।
মাথা এক দিকের কাঁধের ওপর হেলে কিছুক্ষণ
ধরে রাখুন, এবার উল্টো দিকেও তা করুন।
কাঁধ দুটোকে কানের কাছাকাছি উঁচু করে ধরুন,
কিছুক্ষণ রেখে নামিয়ে নিন।
হাত দুটো মুঠো করে সামনে টান টান
করে আড়মোড়া ভাঙার মতো করে সামনে-
পেছনে আনুন।
মাঝে মাঝে মনিটর
থেকে দৃষ্টি ফিরিয়ে বাইরে সবুজ কোনো দৃশ্যে চোখ
রাখুন ও চোখের বিশ্রাম নিন।
No comments:
Post a Comment