Headlines



gazitv2

w41j

gazitv

Showing posts with label ramadan. Show all posts
Showing posts with label ramadan. Show all posts

Thursday, July 24, 2014

প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) যেভাবে রোজা রাখতেন

ডেস্ক ॥ আপনি কি জানেন?
প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পবিত্র
মাহে রমজান কিভাবে পালন করতেন, তাঁর প্রিয়
উম্মত সেভাবে রমজান পালন করলে নিশ্চয় মহান
আল্লাহ আমাদের অবশ্যই রহমতের
চাদরে ঢেকে নেবেন।
চলুন জেনে নেই কিভাবে আমাদের সবার প্রিয়
নবী (সা.) রমজানে রোজা রাখতেন-
রমজানুল মুবারকের আগমনে মহানবী (সা.)
ইবাদতের যাবতীয় উপকরণে রোজার
দিনগুলোকে সুশোভিত করে তুলতেন।
সাজিয়ে নিতেন যাবতীয় ইবাদতে। অত্যন্ত আগ্রহ
ও ব্যাকুলতার সঙ্গে তিনি সেহরি ও ইফতার
গ্রহণ করতেন। সময় হওয়া মাত্রই তিনি ইফতার
করতেন। সেহরি খেতেন কিছুটা দেরিতে। ইফতার
করতেন ভেজা বা শুকনো খেজুর কিংবা সামান্য
পানি দিয়ে। সেহরিতেও পছন্দ করতেন
ভেজা খেজুর। তাঁর সেহরি ও ইফতার ছিল খুবই
সাদাসিধে। তিরমিজি শরিফের এক বর্ণনায়
উল্লেখ আছে, রাসুল (সা.) মাগরিবের নামাজের
আগে কয়েকটি ভেজা খেজুর দিয়ে ইফতার
সেরে নিতেন। ভেজা খেজুর না থাকলে সাধারণ
শুকনো খেজুরই গ্রহণ করতেন। যদি তাও না থাকত,
তবে সামান্য পানি দিয়েই ইফতার করতেন।
(তিরমিজি)
নাসায়ি শরিফের এক বর্ণনায় উল্লেখ রয়েছে,
হজরত আনাস (রা.) বলেন, “রাসুল (সা.)
আমাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ‘হে আনাস,
আমি রোজা রাখতে আগ্রহী, আমাকে আহার করাও।’
আমি তাঁর সামনে কিছু শুকনো খেজুর ও
পাত্রে পানি রাখলাম। বেলালের প্রথম আজানের
পর তিনি তা গ্রহণ করেছিলেন।” এই ছিল রাসুল
(সা.)-এর সেহরি ও ইফতার। তাঁর প্রিয়
সাহাবাদের ইফতারের নমুনাও ছিল এমনই।
ইফতার শেষে নবী (সা.) যে দোয়াটি পাঠ
করতেন, ‘জাহাবাজ-জমাউ, ওয়াবতাল্লাতিল উরুকু,
ওয়া ছাবাতাল আজরু ইনশা আল্লাহ।’ অর্থাৎ
পিপাসা নিবারিত হয়েছে। সিক্ত হয়েছে শিরা-
উপশিরা এবং আল্লাহর ইচ্ছায় পুরস্কারও
নির্ধারিত হয়েছে। (আবু দাউদ)
তবে বর্তমানে আমরা কি করছি?
আমরা যেভাবে ইফতার
এবং সেহরি করছি তাতে রাজকীয় মানদণ্ড
রয়েছে। এখানে গরীব দুঃখীকে অনুভব করার
চেয়ে উৎসব আনন্দ এবং বিলাসিতা স্থান
করে নিয়েছে। আমাদের একজন মুসলিম
হিসেবে অবশ্যই রমজানে নিজেদের নবী (সা.)
আদর্শে পরিচালিত করা উচিত। মনে রাখবেন
ইসলামের বিধান হচ্ছে শাশ্বত জীবন ব্যবস্থা।


Posted via BN24Hour

Thursday, July 17, 2014

সেহেরির পর কাজগুলো করা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর!

সেহেরি করা হয়েছে? তারপর কী করবেন? নিশ্চয়ই
ইবাদত বন্দেগী শেষে ঘুমাবার প্রস্তুতি নেবেন।
কেউ কেউ অনেক পানি খাবেন, কেউ খাবেন
সিগারেট, কেউ আবার
টিভি দেখতে বা ফেসবুকিং করতে বসে যাবেন।
একটু ভাবুন তো, সেহেরিতে কি আপনি এমন
কোনো কাজ করছেন যা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য
মারাত্মক ক্ষতিকর? আসুন, জেনে নেই এমনই কিছু
কাজ সম্পর্কে।
১) বেশিরভাগ মানুষই সেহেরিটা খেয়েই
ঘুমিয়ে পড়েন। এই কাজটি স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ
ক্ষতিকর। এবং ওজন বাড়াতে ও
হজমে সমস্যা করতে বিরাট ভূমিকা রাখে।
কেননা ঘুমিয়ে পড়লে আমাদের মেটাবলিজম হার
কমে যায়। এতে খাবার হজমে সমস্যা হয়।
সেহেরি শেষে নামাজ পড়ুন, অভ্যাস থাকলে কুরআন
তেলাওয়াত করুন। সাথে সাথেই
শুয়ে না পড়ে কমপক্ষে আধা ঘণ্টা পর বিছানায়
যান।
২) শুধু সেহেরির পর কেন, ধূমপান সব সময়েই
আপনার জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। রমজান
হতে পারে ধূমপান ছেড়ে দেয়ার আদর্শ সময়।
সেহেরির পর ধূমপান
করলে সেটা আপনাকে সারাদিন অনেক বেশি পানির
পিপাসায় ভোগাবে।
৩) সারাদিন
পানি খাওয়া হবে না ভেবে একসাথে অনেকটা পানি খেয়ে ফেলবেন
না। এতে আসলে আপনার কোনই উপকার হবে না।
বরং পেটে অস্বস্তি হবে ও ঘুমাতে সমস্যা হবে।
৪) সেহেরির পর অনেকেই টিভি দেখতে বসে যান
বা ফেসবুকিং করেন। যদি আপনার ঘুম ভোরে কোথাও
যাওয়ার না থাকে, তবে এই কাজটিও বাদ দিন।
ইবাদত শেষে বিশ্রাম করুন। তাতে সারাদিন
রোজা রাখতে সুবিধা হবে।
৫) সেহেরির পর পর অনেকে গোসল করেন। গোসল
শেষে তবেই ফজরের নামাজ পড়েন। এই কাজটিও
করবেন না। খাওয়ার পর গোসল
করলে হজমে সমস্যা দেখা দেয়। গোসল
করতে চাইতে সেহেরির আগেই সেরে নিন।
৬) সেহেরির ঠিক পর পরই দাঁত মাজবেন না।
খাওয়ার ঠিক সাথে সাথে দাঁত মাজলে দাঁতের
ক্ষতি হয়। হাতে সময় রেখে সেহেরি সারুন।
তারপর কিছুটা সময় বিরতি দিয়ে দাঁত মাজুন।
ভালো করে কুলি করে নিন।
৭) সারাদিন চা কফি পান
করা হবে না ভেবে অনেকেই সেহেরি খেয়ে চা/
কফি পান করে থাকেন। এই কাজটি মোটেই করবেন
না। ক্যাফেইন শরীরকে পানিশূন্য করে ফেলে।
ফলে সারাদিন রোজা রাখায় কষ্ট হবে। একই
সাথে আপনার ঘুমের বারোটা বাজাবে এবং হজমেও
সমস্যা করবে।
৮) যাদের সকালে মর্নিং ওয়াকের অভ্যাস,
তারা সেহেরির পর অপেক্ষা করেন ভর
হলে হাঁটতে যাবেন বলে। রোজার দিনে ভোর
বেলাতে হাঁটলে স্বাস্থ্যহানি হবে, শরীরের
ওপরে চাপ পড়বে খুব। হাঁটার অভ্যাস এই কিছু
বিকাল বা সন্ধ্যায় করে ফেলুন।

posted from Bloggeroid

Tuesday, July 1, 2014

পৃথিবীর কোন দেশে কত ঘণ্টা রোজা রাখছেন মুসলিম ভাইয়েরা

ডেস্ক : ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা রমজান
মাসব্যাপী রোজা রাখেন। আর এ রোজার
সময়ে পার্থক্য হয় বিভিন্ন দেশে। এ
ক্ষেত্রে কয়েকটি দেশে অল্প সময়ের
মধ্যে রোজা রাখা গেলেও কিছু দেশে আবার
তা অনেক দীর্ঘ সময় লাগে। এক
প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে হাফিংটন
পোস্ট। আইসল্যান্ডের মুসলমানদের
রোজা রাখা এবার দুরুহ। কারণ আইসল্যান্ডের
রিকজাভিকে এবার সেহরি থেকে ইফতারের
সময়ের পার্থক্য প্রায় ২১ ঘণ্টা ৫৭ মিনিট।
অর্থাৎ ইফতার করার কিছুক্ষণের মধ্যেই তাদের
আবার সেহরি খাওয়ার প্রস্তুতি নিতে হয়।
লন্ডনে এবার রোজা রাখার সময় ১৮ ঘণ্টা ৫৩
মিনিট। জার্মানির বার্লিনে ১৯ ঘণ্টা ১ মিনিট।
কানাডার টরেন্টোতে এবারের রোজার দৈর্ঘ্য
প্রায় ১৭ ঘণ্টা ১৪ মিনিট। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন
স্থানে দিনের দৈর্ঘ্য কমবেশি হয়ে থাকে। এ
কারণে যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কার জুনিআউতে রোজার
দৈর্ঘ্য ১৯ ঘণ্টা ৫১ মিনিট হলেও
ডারবোর্নে তা ১৬ ঘণ্টা ৫৯ মিনিট।
অন্যদিকে শিকাগোতে এ সময় ১৬ ঘণ্টা ৫৪ মিনিট
এবং নিউ ইয়র্ক শহরে ১৬ ঘণ্টা ৪৩ মিনিট। আবার
লস অ্যাঞ্জেলেসে তা ১৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট।
ঢাকাতে এবার রোজার দৈর্ঘ্য প্রায় ১৫ ঘণ্টা ৩
মিনিট। মক্কায় এটা ১৪ ঘণ্টা ৫৩ মিনিট।
উত্তর গোলার্ধের দেশগুলোতে এবার রোজার সময়
বেশি লাগলেও দক্ষিণ গোলার্ধের
দেশগুলোতে শীতকাল চলায় এ সময় কম। এ
কারণে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে এবার রোজার
দৈর্ঘ্য ৯ ঘণ্টা ৫৬ মিনিট। অন্যদিকে ব্রাজিলের
রিওতে সেহরি থেকে ইফতারের সময়ের পার্থক্য ১২
ঘণ্টা ৪ মিনিট (নিচের ছবিতে বিস্তারিত দেখুন)।

posted from Bloggeroid

Wednesday, April 30, 2014

পবিত্র শবে মেরাজ ২৬ মে

পবিত্র শবে মেরাজ ২৬ মে
নিজস্ব প্রতিবেদক : আগামী ২৬
মে সোমবার রাতে পবিত্র
শবে মেরাজ পালিত হবে। আজ
বুধবার সন্ধ্যায় রজব মাসের চাঁদ
দেখা গেছে। বৃহস্পতিবার
থেকে আরবি ১৪৩৫ হিজরির রজব
মাস গণনা শুরু হচ্ছে।
২৬ রজব দিবাগত
রাতে ঊর্ধ্বকাশে ভ্রমণ
করে মহানবী হয়রত মোহাম্মদ (স.)
আল্লাহ তায়ালার সাক্ষাৎ লাভ
করেছিলেন। ইংরেজি তারিখ
অনুযায়ী ২৬ রজব হবে আগামী ২৬
মে। বুধবার সন্ধ্যায় ইসলামিক
ফাউন্ডেশনের বায়তুল মুকাররম
সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ
দেখা কমিটির সভায় ২৬
মে শবে মেরাজ পালনের সিদ্ধান্ত
নেওয়া হয় বলে ইসলামিক
ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


Posted via Blogaway