সময়ের কণ্ঠস্বর : সাত খুন মামলার আসামি নূর হোসেন
গত শনিবার থেকে বিলাসবহুল জীবন-যাপন ছেড়ে সাধারণ
কয়েদির জীবনযাত্রা শুরু করেছেন। এ অবস্থায়
বদলে গেছে তার জীবনো সব রং, চাওয়া-পাওয়া। কিন্তু
নিজের দেশের বাসা হোক বা প্রতিবেশী দেশের গারদ,
বাঁচার জন্য খাদ্য অপরিহার্য। সব বাংলাদেশির মতো নূর
হোসেনেরও পছন্দের খাবারের মধ্যে পড়ে ভাত।
কলকাতার সংবাদ মাধ্যম এর বরাতে জানা যায় , ভারতের
কারাগারে নূরকে সকালে চা, বিস্কুট অথবা রুটি, দুপুরে ভাত-
সবজি ও রাতে রুটি-সবজি দেওয়া হয়। ফলে তিনি থানার
কাছে আর্জি জানিয়েছেন তাকে রাতে রুটির বদলে যেন
একমুঠো ভাত দেওয়া হয়। এ অবস্থায়
প্রতি মুহূর্তে পুলিশের প্রশ্নের বাণে বিদ্ধ হলেও বাঁচার
জন্য একটু পছন্দের খাবার পাচ্ছেন না নূর হোসেন।
অন্যদিকে খাওয়া-দাওয়া ঠিকমতো না হলেও দফায় দফায়
চলছে জেরা।
তার খাওয়ার ব্যাপারে অন্যরকম করার চিন্তা-
ভাবনা করা হচ্ছে কিনা এই বিষয়ে তদন্তকারী অফিসার অনীশ
সরকারের কাছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের জানান,
কারাগারে সব আসামি সমান। কেউ যদি অন্যরকম জীবনযাপন
করে এখানে আসে তাহলেও একজনের জন্য নিয়ম
বদলাবে না।
গত শনিবার থেকে বিলাসবহুল জীবন-যাপন ছেড়ে সাধারণ
কয়েদির জীবনযাত্রা শুরু করেছেন। এ অবস্থায়
বদলে গেছে তার জীবনো সব রং, চাওয়া-পাওয়া। কিন্তু
নিজের দেশের বাসা হোক বা প্রতিবেশী দেশের গারদ,
বাঁচার জন্য খাদ্য অপরিহার্য। সব বাংলাদেশির মতো নূর
হোসেনেরও পছন্দের খাবারের মধ্যে পড়ে ভাত।
কলকাতার সংবাদ মাধ্যম এর বরাতে জানা যায় , ভারতের
কারাগারে নূরকে সকালে চা, বিস্কুট অথবা রুটি, দুপুরে ভাত-
সবজি ও রাতে রুটি-সবজি দেওয়া হয়। ফলে তিনি থানার
কাছে আর্জি জানিয়েছেন তাকে রাতে রুটির বদলে যেন
একমুঠো ভাত দেওয়া হয়। এ অবস্থায়
প্রতি মুহূর্তে পুলিশের প্রশ্নের বাণে বিদ্ধ হলেও বাঁচার
জন্য একটু পছন্দের খাবার পাচ্ছেন না নূর হোসেন।
অন্যদিকে খাওয়া-দাওয়া ঠিকমতো না হলেও দফায় দফায়
চলছে জেরা।
তার খাওয়ার ব্যাপারে অন্যরকম করার চিন্তা-
ভাবনা করা হচ্ছে কিনা এই বিষয়ে তদন্তকারী অফিসার অনীশ
সরকারের কাছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের জানান,
কারাগারে সব আসামি সমান। কেউ যদি অন্যরকম জীবনযাপন
করে এখানে আসে তাহলেও একজনের জন্য নিয়ম
বদলাবে না।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment