গাজীপুর: জনপ্রিয় শ্রমিক নেতা শহীদ আহসান উল্লাহ
মাস্টারের ৬৪তম জন্মবার্ষিকী রোববার।
দিবসটি উপলক্ষে টঙ্গীর সফিউদ্দিন সরকার
একাডেমি অ্যান্ড কলেজ মাঠে জনসভার আয়োজন
করা হয়েছে। এছাড়াও নোয়াগাঁওস্থ বাসভবন
এবং প্রয়াত নেতার গ্রামের বাড়ি মহানগরের
হায়দরাবাদে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
টঙ্গী থানা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত
জনসভায় প্রধান অতিথি ও বিশেষ
অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, মহিলা ও শিশু
বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি।
আহসান উল্লাহ মাস্টারের ছেলে যুব ও
ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির
সভাপতি জাহিদ আহসান রাসেল এমপি তার পিতার
বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করার জন্য
দেশবাসীর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, আহসান উল্লাহ মাস্টারকে ২০০৪ সালের
৭ মে নিজের গড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান টঙ্গীর নোয়াগাঁও
উচ্চ বিদ্যালয়
মাঠে দিনে দুপুরে জনসভা মঞ্চে সন্ত্রাসীরা গুলি করে হত্যা ক
১৯৫০ সালের ৯ নভেম্বর গাজীপুর মহানগরের
হায়দরাবাদ গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম
পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন আহসান উল্লাহ মাস্টার।
তার পিতার নাম প্রয়াত পীরে কামেল আলহাজ্ব
আব্দুল কাদের। আর মা রুশমতুন নেছা।
যিনি ছেলে হত্যার বিচারের রায় কার্যকর
দেখে যাওয়ার আশায় বুক বেঁধে আছেন এখনও।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারী আহসান
উল্লাহ মাস্টার শিক্ষাজীবন শেষে শিক্ষকতা পেশায়
নিজেকে নিয়োজিত করেন। পাশাপাশি টঙ্গীর
শ্রমিকদের কল্যাণে শ্রমিক আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা রাখেন। তিনি জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ
সম্পাদক ও সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন।
ছাত্রজীবনে তিনি সোচ্চার ছিলেন অসাম্প্রদায়িক
চেতনায়, সত্য প্রতিষ্ঠায়।
বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে তিনি গাজীপুর সদর-
টঙ্গী আসন থেকে ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে সংসদ
সদস্য, ১৯৯০ সালে গাজীপুর সদর উপজেলা পরিষদ
চেয়ারম্যান এবং ১৯৮৩ ও ১৯৮৭ সালে দুই বার
পূবাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
হয়েছিলেন।
এছাড়া তিনি শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি ও
সাধারণ সম্পাদক, আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির
সদস্য, শিক্ষক সমিতিসহ বিভিন্ন সমাজসেবামূলক
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের
সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
তিনি ১৯৯৬ সালে শ্রমিকদের জন্য নয়টি বস্ত্রকল
নামমাত্র মূল্যে সমবায় সমিতির
মাধ্যমে পরিচালনা করার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত
রেখে গেছেন।
মাস্টারের ৬৪তম জন্মবার্ষিকী রোববার।
দিবসটি উপলক্ষে টঙ্গীর সফিউদ্দিন সরকার
একাডেমি অ্যান্ড কলেজ মাঠে জনসভার আয়োজন
করা হয়েছে। এছাড়াও নোয়াগাঁওস্থ বাসভবন
এবং প্রয়াত নেতার গ্রামের বাড়ি মহানগরের
হায়দরাবাদে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
টঙ্গী থানা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত
জনসভায় প্রধান অতিথি ও বিশেষ
অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, মহিলা ও শিশু
বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি।
আহসান উল্লাহ মাস্টারের ছেলে যুব ও
ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির
সভাপতি জাহিদ আহসান রাসেল এমপি তার পিতার
বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করার জন্য
দেশবাসীর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, আহসান উল্লাহ মাস্টারকে ২০০৪ সালের
৭ মে নিজের গড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান টঙ্গীর নোয়াগাঁও
উচ্চ বিদ্যালয়
মাঠে দিনে দুপুরে জনসভা মঞ্চে সন্ত্রাসীরা গুলি করে হত্যা ক
১৯৫০ সালের ৯ নভেম্বর গাজীপুর মহানগরের
হায়দরাবাদ গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম
পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন আহসান উল্লাহ মাস্টার।
তার পিতার নাম প্রয়াত পীরে কামেল আলহাজ্ব
আব্দুল কাদের। আর মা রুশমতুন নেছা।
যিনি ছেলে হত্যার বিচারের রায় কার্যকর
দেখে যাওয়ার আশায় বুক বেঁধে আছেন এখনও।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারী আহসান
উল্লাহ মাস্টার শিক্ষাজীবন শেষে শিক্ষকতা পেশায়
নিজেকে নিয়োজিত করেন। পাশাপাশি টঙ্গীর
শ্রমিকদের কল্যাণে শ্রমিক আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা রাখেন। তিনি জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ
সম্পাদক ও সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন।
ছাত্রজীবনে তিনি সোচ্চার ছিলেন অসাম্প্রদায়িক
চেতনায়, সত্য প্রতিষ্ঠায়।
বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে তিনি গাজীপুর সদর-
টঙ্গী আসন থেকে ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে সংসদ
সদস্য, ১৯৯০ সালে গাজীপুর সদর উপজেলা পরিষদ
চেয়ারম্যান এবং ১৯৮৩ ও ১৯৮৭ সালে দুই বার
পূবাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
হয়েছিলেন।
এছাড়া তিনি শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি ও
সাধারণ সম্পাদক, আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির
সদস্য, শিক্ষক সমিতিসহ বিভিন্ন সমাজসেবামূলক
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের
সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
তিনি ১৯৯৬ সালে শ্রমিকদের জন্য নয়টি বস্ত্রকল
নামমাত্র মূল্যে সমবায় সমিতির
মাধ্যমে পরিচালনা করার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত
রেখে গেছেন।
No comments:
Post a Comment