শরীয়তপুর জেলার সদর উপজেলার
আংগারিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কাশিপুর
নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষকদের
উপরে উপবৃত্তির টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।
অগ্রণী ব্যাংক লি: শরীয়তপুর সদর
শাখা কর্মকর্তাদের মাধ্যমে স্কুল ও মাদ্রাসার
শিক্ষার্থীদের মাঝে উপবৃত্তির টাকা বিতরন করা হয়।
শিক্ষার্থীরা উপবৃত্তির টাকা পাওয়ার
পরে শ্রেনী কক্ষের বাহিরে দারিয়ে থাকা শিক্ষক
শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়
এবং টাকা নেওয়ার কথা কাউকে জানাতে নিষেধ করে।
বিষয়টি টের পেয়ে সাংবাদিকগণ ঘটনা স্থলে উপস্থিত
হয়ে অভিযুক্ত শিক্ষকদের
কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে সাংবাদিকদের
সাথে অসৌজন্য মূলক আচরন করে শিক্ষকরা।
গত বৃহস্পতিবার আংগারিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও
কাশিপুর নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের
মাঝে উপবৃত্তির টাকা প্রদান করে অগ্রণী ব্যাংক লি:
শরীয়তপুর সদর শাখার কর্মকর্তা। ষষ্ঠ ও সপ্তম
শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের মাঝে ৬০০ টাকা, অষ্টম
শ্রেনী শিক্ষার্থীদের মাঝে ৭৫০টাকা, নবম
শ্রেনী শিক্ষার্থীদের মাঝে ১০২০টাকা ও দশম
শ্রেনী শিক্ষার্থীদের
মাঝে ১২৬০টাকা করে ২৮৬জনকে ২লক্ষ ১৭হাজার
৫৬০টাকা প্রদান করে। এটাকা থেকে ষষ্ঠ ও সপ্তম
শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ১০০ টাকা, অষ্টম,
নবম ও দশম শ্রেনী শিক্ষার্থীদের কাছ
থেকে ২০০টাকা করে রেখে দেয়
আংগারিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিত শিক্ষক
স্বপন কুমার ভৌমিক ও ইসলাম শিক্ষার শিক্ষক
আব্দুল মাজেদ।
এতে করে ২৮৬জন শিক্ষার্থীদের মাঝে ব্যাংক
কর্মকর্তারা ২লক্ষ ১৭হাজার ৫৬০টাকা বিতরণ
করলে শিক্ষার্থীরা পেল ১লক্ষ ৭৭হাজার ৬০টাকা।
কোন কারণ ছাড়াই বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা রেখেদিল
৪০হাজার ৫০০টাকা।
শিক্ষার্থীরা বলেন, আমাদের কাছে বিদ্যালয়ের কোন
বকেয়া পায় না। তবুও আমাদের উপবৃত্তির
টাকা থেকে ১০০ ও ২০০টাকা স্যারেরা রেখে দেন। এ
টাকা কি কারনে রাখছে তা আমরা জানিনা বা আমাদের
কোন রশিদ দেয় নি।
অত্র বিদ্যালয়ের ইসলাম শিক্ষার শিক্ষক আব্দুল
মাজেদ সাংবাদিকদের সাথে অসৌজন্য মূলক আচরণ
করে বলে কত যায়গায় কত কিছু
ঘটে তাতো সাংবাদিকরা দেখে না।
আমরা শিক্ষার্থীদের কাছ
থেকে ১০০,২০০টাকা রাখি সেটা আপনাদের
গাজ্বালা করে।
আংগারিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক
মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, আমাদের
শিক্ষার্থীরা বেশির ভাগই গরিব। ভর্তির সময়
বিদ্যালয়ের পাওনাদী পরিশোধ করতে পারে না। গরিব
শিক্ষার্থীরা উপবৃত্তির টাকা পাওয়ার
পরে আমরা বকেয়া পাওয়ানাদী রশিদের
মাধ্যমে রেখে দেই। তিনি আরও বলেন, সকলের কাছ
থেকে যদি টাকা রাখা হয় তাহলে সকলের
কাছে টাকা বকেয়া ছিল।
শরীয়তপুর জেলা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক
শিক্ষা কর্মকর্তা নলিনী রঞ্জন রায় জানান,
শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের নির্দেশ মতে উপবৃত্তির
টাকা শিক্ষার্থীদের থাকবে। কোন বিদ্যালয়ের শিক্ষক
শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে উপবৃত্তির
টাকা নিতে পারবে না। যদি কেউ নিয়ে থাকে তা অন্যায়
ভাবে নিচ্ছে।
Collected picture
আংগারিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কাশিপুর
নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষকদের
উপরে উপবৃত্তির টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।
অগ্রণী ব্যাংক লি: শরীয়তপুর সদর
শাখা কর্মকর্তাদের মাধ্যমে স্কুল ও মাদ্রাসার
শিক্ষার্থীদের মাঝে উপবৃত্তির টাকা বিতরন করা হয়।
শিক্ষার্থীরা উপবৃত্তির টাকা পাওয়ার
পরে শ্রেনী কক্ষের বাহিরে দারিয়ে থাকা শিক্ষক
শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়
এবং টাকা নেওয়ার কথা কাউকে জানাতে নিষেধ করে।
বিষয়টি টের পেয়ে সাংবাদিকগণ ঘটনা স্থলে উপস্থিত
হয়ে অভিযুক্ত শিক্ষকদের
কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে সাংবাদিকদের
সাথে অসৌজন্য মূলক আচরন করে শিক্ষকরা।
গত বৃহস্পতিবার আংগারিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও
কাশিপুর নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের
মাঝে উপবৃত্তির টাকা প্রদান করে অগ্রণী ব্যাংক লি:
শরীয়তপুর সদর শাখার কর্মকর্তা। ষষ্ঠ ও সপ্তম
শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের মাঝে ৬০০ টাকা, অষ্টম
শ্রেনী শিক্ষার্থীদের মাঝে ৭৫০টাকা, নবম
শ্রেনী শিক্ষার্থীদের মাঝে ১০২০টাকা ও দশম
শ্রেনী শিক্ষার্থীদের
মাঝে ১২৬০টাকা করে ২৮৬জনকে ২লক্ষ ১৭হাজার
৫৬০টাকা প্রদান করে। এটাকা থেকে ষষ্ঠ ও সপ্তম
শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ১০০ টাকা, অষ্টম,
নবম ও দশম শ্রেনী শিক্ষার্থীদের কাছ
থেকে ২০০টাকা করে রেখে দেয়
আংগারিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিত শিক্ষক
স্বপন কুমার ভৌমিক ও ইসলাম শিক্ষার শিক্ষক
আব্দুল মাজেদ।
এতে করে ২৮৬জন শিক্ষার্থীদের মাঝে ব্যাংক
কর্মকর্তারা ২লক্ষ ১৭হাজার ৫৬০টাকা বিতরণ
করলে শিক্ষার্থীরা পেল ১লক্ষ ৭৭হাজার ৬০টাকা।
কোন কারণ ছাড়াই বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা রেখেদিল
৪০হাজার ৫০০টাকা।
শিক্ষার্থীরা বলেন, আমাদের কাছে বিদ্যালয়ের কোন
বকেয়া পায় না। তবুও আমাদের উপবৃত্তির
টাকা থেকে ১০০ ও ২০০টাকা স্যারেরা রেখে দেন। এ
টাকা কি কারনে রাখছে তা আমরা জানিনা বা আমাদের
কোন রশিদ দেয় নি।
অত্র বিদ্যালয়ের ইসলাম শিক্ষার শিক্ষক আব্দুল
মাজেদ সাংবাদিকদের সাথে অসৌজন্য মূলক আচরণ
করে বলে কত যায়গায় কত কিছু
ঘটে তাতো সাংবাদিকরা দেখে না।
আমরা শিক্ষার্থীদের কাছ
থেকে ১০০,২০০টাকা রাখি সেটা আপনাদের
গাজ্বালা করে।
আংগারিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক
মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, আমাদের
শিক্ষার্থীরা বেশির ভাগই গরিব। ভর্তির সময়
বিদ্যালয়ের পাওনাদী পরিশোধ করতে পারে না। গরিব
শিক্ষার্থীরা উপবৃত্তির টাকা পাওয়ার
পরে আমরা বকেয়া পাওয়ানাদী রশিদের
মাধ্যমে রেখে দেই। তিনি আরও বলেন, সকলের কাছ
থেকে যদি টাকা রাখা হয় তাহলে সকলের
কাছে টাকা বকেয়া ছিল।
শরীয়তপুর জেলা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক
শিক্ষা কর্মকর্তা নলিনী রঞ্জন রায় জানান,
শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের নির্দেশ মতে উপবৃত্তির
টাকা শিক্ষার্থীদের থাকবে। কোন বিদ্যালয়ের শিক্ষক
শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে উপবৃত্তির
টাকা নিতে পারবে না। যদি কেউ নিয়ে থাকে তা অন্যায়
ভাবে নিচ্ছে।
Collected picture
No comments:
Post a Comment