টেকনাফে নয় বছরের শিশুকে অপহরণ
করে নিয়ে যাওয়ার সময় এক অপহরনকারীকে আটক
করে পুলিশের হাতে সোর্পদ করেছে স্থানীয় জনতা।
গতকাল ৮ নভেম্বর শনিবার সন্ধ্যা বাসষ্টেশন
এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ সূত্রে জানায়, গতকাল পৌর সভার বাসষ্টেশন
এলাকা থেকে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের পুরাতন
পল্লান পাড়ার এলাকার ওসমান গনির ছেলে মো:
মাসুম (৯)কে অপহরন করে নিয়ে যায় স্থানীয় মো:
সাগর (৩৫) নামে এক ব্যক্তি।
পরে অপহরনকারী শিশুটিকে নিয়ে টেকনাফ
শাপলা চত্বর এলাকায় পৌছলে শিশুটির সূর-চিৎকার
করলে স্থানীয় জনতা এগিয়ে এসে অপহৃত শিশুসহ
টেকনাফ সদর ইউনিয়নের দরগা পাড়ার এলাকার মো:
জামিলের ছেলে অপহরনকারী মো: সাগর
(৩৫)কে মাতাল অবস্থায় তাকে আটক করে পুলিশ
হাতে সোর্পদ করে।
এই ব্যাপারে টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোক্তার হোসেন সংবাদের
সত্যতা নিশ্চিত করেন।
টেকনাফে পুলিশের হাতে আটক হাতকড়া সহ
ইয়াবা শমশু ফেরার
আব্দুর রহমান,টেকনাফ(কক্সবাজার)প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশের হাতে আটক
স্বরাষ্টমন্ত্রালয়ের ইয়বার তালিকা ভুক্ত ও একাধিক
মামলার ফেরারী আসামী ইয়াবা শমশু হাতকড়াসহ
ফেরার। ৮ নভেম্বর ভোরে হ্নীলা পুর্ব সিকদার
পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার সাথে জড়িত
থাকার অভিযোগে ফেরারী শমশুর স্ত্রীসহ চার
জনকে আটক করেছে মডেল থানা পুলিশ।
সুত্রে জানা গেছে, ৮ নভেম্বর শনিবার ভোরে
টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের উপ পরিদর্শক
এস.আই. মো. আলমগীর ও ফারুকের নেতৃত্বে একদল
পুলিশ দীর্ঘ দিনের ফেরারী আসামী ইয়াবা শমশু নিজ
বাড়িতে অবস্থান করার গোপন সংবাদের
ভিত্তিতে হ্নীলা পুর্ব সিকদার পাড়াস্থল
বাড়িতে অভিযান চালিয়ে মিয়ানমারের
নাকপুরা কাছারীবিল এলাকার মোহাম্মদ হোছাইনের
ছেলে শমশু আলম প্রকাশ বার্মাইয়্যা শমশুমকে আটক
করে। আটকের পর তাকে নিয়ে আসার সময়
ইয়াবা শমশুর সাথে পুলিশের হাতাহাতি হয়।
হাতা হাতির এক পর্যায়ে পুলিশকে পরাস্থ
করে হাতকড়াসহ সে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
এদিকে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে টেকনাফ মডেল
থানার অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে অভিযান
চালিয়ে শমশুকে পালানোর সহযোগিতার
অভিযোগে ইয়াবা শমশুর স্ত্রীসহ চার জনকে আটক
করে। আটককৃতরা হচ্ছে, স্ত্রী রিফা আকতার, মো.
রফিক, মকবুল আহমদ ও জহির আহমদ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মোটা অংকের
টাকা নিয়ে স্বরাষ্টমন্ত্রালয়ের ইয়াবার তালিকা ভুক্ত
ও একাধিক মামলার
ফেরারী আসামী ইয়াবা শমশুকে আটকের পর
ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। তবে শমশু দীর্ঘদিন
ইয়াবা ব্যবসা করে মুকুট বিহীন স¤্রাট
হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে, অভিযানকারী পুলিশের উপ
পরিদর্শক (এস.আই)মো. আলমগীর সত্যতা নিশ্চিত
করে বলেন, শমশুর বাড়ীতে অভিযান
চালিয়ে স্বরাষ্টমন্ত্রালয়ের ইয়াবার তালিকা ভুক্ত ও
একাধিক মামলার ফেরারী আসামী শমশুকে আটক
করা হয়। পরে তাকে আটক করে নিয়ে আসার সময়
হাতকড়া পরাতে চাইলে সে হাতাহাতির এক
পর্যায়ে পালিয়ে যায়। তবে তার
হাতে হাতকড়া ছিলনা বলে দাবি করেন তিনি।
এ ব্যপারে টেকনাফ মডেল থানার ওসি (তদন্ত)
মোঃ কবির হোসেন জানান, পুলিশ অভিযান
চালিয়ে হ্নীলা এলাকার শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী শমশুর
স্ত্রীসহ চারজনকে আটক করে। এ ঘটনায় মামলার
প্রক্রিয়া চলছে।
করে নিয়ে যাওয়ার সময় এক অপহরনকারীকে আটক
করে পুলিশের হাতে সোর্পদ করেছে স্থানীয় জনতা।
গতকাল ৮ নভেম্বর শনিবার সন্ধ্যা বাসষ্টেশন
এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ সূত্রে জানায়, গতকাল পৌর সভার বাসষ্টেশন
এলাকা থেকে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের পুরাতন
পল্লান পাড়ার এলাকার ওসমান গনির ছেলে মো:
মাসুম (৯)কে অপহরন করে নিয়ে যায় স্থানীয় মো:
সাগর (৩৫) নামে এক ব্যক্তি।
পরে অপহরনকারী শিশুটিকে নিয়ে টেকনাফ
শাপলা চত্বর এলাকায় পৌছলে শিশুটির সূর-চিৎকার
করলে স্থানীয় জনতা এগিয়ে এসে অপহৃত শিশুসহ
টেকনাফ সদর ইউনিয়নের দরগা পাড়ার এলাকার মো:
জামিলের ছেলে অপহরনকারী মো: সাগর
(৩৫)কে মাতাল অবস্থায় তাকে আটক করে পুলিশ
হাতে সোর্পদ করে।
এই ব্যাপারে টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোক্তার হোসেন সংবাদের
সত্যতা নিশ্চিত করেন।
টেকনাফে পুলিশের হাতে আটক হাতকড়া সহ
ইয়াবা শমশু ফেরার
আব্দুর রহমান,টেকনাফ(কক্সবাজার)প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশের হাতে আটক
স্বরাষ্টমন্ত্রালয়ের ইয়বার তালিকা ভুক্ত ও একাধিক
মামলার ফেরারী আসামী ইয়াবা শমশু হাতকড়াসহ
ফেরার। ৮ নভেম্বর ভোরে হ্নীলা পুর্ব সিকদার
পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার সাথে জড়িত
থাকার অভিযোগে ফেরারী শমশুর স্ত্রীসহ চার
জনকে আটক করেছে মডেল থানা পুলিশ।
সুত্রে জানা গেছে, ৮ নভেম্বর শনিবার ভোরে
টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের উপ পরিদর্শক
এস.আই. মো. আলমগীর ও ফারুকের নেতৃত্বে একদল
পুলিশ দীর্ঘ দিনের ফেরারী আসামী ইয়াবা শমশু নিজ
বাড়িতে অবস্থান করার গোপন সংবাদের
ভিত্তিতে হ্নীলা পুর্ব সিকদার পাড়াস্থল
বাড়িতে অভিযান চালিয়ে মিয়ানমারের
নাকপুরা কাছারীবিল এলাকার মোহাম্মদ হোছাইনের
ছেলে শমশু আলম প্রকাশ বার্মাইয়্যা শমশুমকে আটক
করে। আটকের পর তাকে নিয়ে আসার সময়
ইয়াবা শমশুর সাথে পুলিশের হাতাহাতি হয়।
হাতা হাতির এক পর্যায়ে পুলিশকে পরাস্থ
করে হাতকড়াসহ সে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
এদিকে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে টেকনাফ মডেল
থানার অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে অভিযান
চালিয়ে শমশুকে পালানোর সহযোগিতার
অভিযোগে ইয়াবা শমশুর স্ত্রীসহ চার জনকে আটক
করে। আটককৃতরা হচ্ছে, স্ত্রী রিফা আকতার, মো.
রফিক, মকবুল আহমদ ও জহির আহমদ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মোটা অংকের
টাকা নিয়ে স্বরাষ্টমন্ত্রালয়ের ইয়াবার তালিকা ভুক্ত
ও একাধিক মামলার
ফেরারী আসামী ইয়াবা শমশুকে আটকের পর
ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। তবে শমশু দীর্ঘদিন
ইয়াবা ব্যবসা করে মুকুট বিহীন স¤্রাট
হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে, অভিযানকারী পুলিশের উপ
পরিদর্শক (এস.আই)মো. আলমগীর সত্যতা নিশ্চিত
করে বলেন, শমশুর বাড়ীতে অভিযান
চালিয়ে স্বরাষ্টমন্ত্রালয়ের ইয়াবার তালিকা ভুক্ত ও
একাধিক মামলার ফেরারী আসামী শমশুকে আটক
করা হয়। পরে তাকে আটক করে নিয়ে আসার সময়
হাতকড়া পরাতে চাইলে সে হাতাহাতির এক
পর্যায়ে পালিয়ে যায়। তবে তার
হাতে হাতকড়া ছিলনা বলে দাবি করেন তিনি।
এ ব্যপারে টেকনাফ মডেল থানার ওসি (তদন্ত)
মোঃ কবির হোসেন জানান, পুলিশ অভিযান
চালিয়ে হ্নীলা এলাকার শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী শমশুর
স্ত্রীসহ চারজনকে আটক করে। এ ঘটনায় মামলার
প্রক্রিয়া চলছে।
No comments:
Post a Comment