ঢাকা: বাঁচা মরার
লড়াইয়ে বাঁচা হলো না ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন
টানা দুই ম্যাচ হেরে ফুটবল বিশ্বকাপের
এবারের আসরের প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায়
নিতে হলো তাদের। এই ম্যাচের ফলাফলের
মাধ্যমে ‘বি’ গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় রাউন্ড
নিশ্চিত করলো দক্ষিণ আমেরিকার দেশ চিলি।
আগে থেকেই নিশ্চিত ছিল নেদারল্যান্ডসের।
১৩ জুন প্রথম ম্যাচে নেদারল্যান্ডসের
কাছে হেরে এবারের বিশ্বকাপ লড়াই শুরু হয়
স্পেনের। বিশাল ব্যবধানে ওই হারের পর
বিশ্বকাপে টিকে থাকতে বুধবারের ম্যাচ ছিল
গতবারের চ্যাম্পিয়নদের জন্য বাঁচা মরার
লড়াই। কিন্তু এ ম্যাচেও খালি হাতে মাঠ
ছাড়তে হয় ক্যাসিয়াস-ইনিয়েস্তা-
পেদ্রোদের। রেফারির দ্বিতায়ার্ধের বাঁশির
সঙ্গে সঙ্গে বাঁশি বেজে যায় বিশ্বকাপ
থেকে তাদের বিদায়ের।
রিওডি জেনেরিও’র
মারাকানা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময়
বুধবার রাত ১টায় শুরু হওয়া ম্যাচে স্পেনের
জালে প্রথম গোল-পেরেক ঠুকেন
এদুয়ার্দো ভারগাস। আর ৪৩ মিনিটে দ্বিতীয়
গোলটি করেন চার্লস আরঙ্গুইজ।
চিলির বিপক্ষে নিজেদের বাঁচা-মরার
ম্যাচে অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার
জাভি হার্নান্দেজ ও ডিফেন্ডার জেরার্ড
পিকে কে ছাড়াই মাঠে নামে স্পেন।
পরবর্তী রাউন্ডে ওঠার জন্য এ ম্যাচে জয়
নিশ্চিত করা প্রয়োজন হলেও
প্রথমার্ধে স্প্যানিশদের তেমন
কোনো আক্রমণই চোখে পড়েনি। তবে, শুরু থেকেই
আক্রমণাত্মক খেলে চিলি।
মাত্র দুই মিনিটের মাথায় সানচেজ ম্যাচের
ও চিলির পক্ষে প্রথম কর্নার কিক করেন।
পরবর্তী মিনিটে স্পেনের
অ্যাজপিলিকুয়েটা ফাউল করেন। ১১
মিনিটে অফসাইডের ফাঁদে পা দেন চিলির
ইসলা।
খেলার ১৫ মিনিটে আলানসোর শট দৃঢ়তার
সঙ্গে ঠেকিয়ে দেন চিলির গোলরক্ষক
ব্র্যাভো।
তবে, ২০ মিনিটের মাথায় স্প্যানিশদের
পরবর্তী রাউন্ডে খেলার স্বপ্ন
অনেকটা অসম্ভব করে প্রথম গোল উদযাপন
করেন এদুয়ার্দো ভারগাস। সানচেজের
বাড়িয়ে দেওয়া বল পেরেকের
মতো তিনি ঠুকে দেন স্প্যানিশদের জালে। আর
তাতে স্প্যানিশদের হতাশায়
ডুবিয়ে প্রথমবারের মতো চরম
উল্লাসে মেতে ওঠে চিলি।
গোল শোধে মরিয়া স্পেনের পক্ষের
অ্যালানসোর ২২ মিনিটের আক্রমণ ব্যর্থ হয়।
এরপর ৪৩ মিনিটে অবারও চিলির গোলের
যোগানদাতা হন সানচেজ। তার ফ্রি-কিক
থেকে এবার স্পেনের জালে বল জড়ান
আরঙ্গুইজ।
খেলার ৬৪ মিনিটের মাথায়
দিয়াগো কস্তাকে উঠিয়ে নামানো হয়
টোরেসকে। ৭৬ মিনিটে পেড্রোর
স্থলে নামানো হয় ক্যাজেরালাকে।
এর মধ্যেই চলে স্প্যানিশদের ম্যাচে ফেরার
লড়াই। ৮০ মিনিটের মাথায় ইনিয়েস্তার
একটি জোরালো আক্রমণ আবারও ফিরিয়ে দেন
ব্র্যাভো। ৯০ মিনিটে ব্যর্থ হয় রামোসের
চেষ্টাও।
খেলার শেষ দিকে স্প্যানিশদের রক্ষণভাগও
উপরে উঠে এসে আক্রমণে নামেন। কিন্তু শেষ
রক্ষা আর হয়নি।
৪-৪-২ ফরমেশনে খেলা স্প্যানিশদের
পক্ষে মাঠে ছিলেন-অধিনায়ক ও গোলরক্ষক
ইকার ক্যাসিয়াস, মার্টিনেজ, আন্দ্রেস
ইনিয়েস্তা, পেদ্রো, জাভি আলানসো, সার্জিও
রামোস, বাসকেটস, জোর্ডি আলবা,
দিয়েগো কস্তা, সিলভা ও অ্যাজপিলিকুয়েটা।
স্প্যানিশদের তত্ত্বাবধানে ছিলেন গতবারের
বিশ্বকাপজয়ী কোচ ভিনসেন্তে দেল বস্ক।
অপরদিকে চিলিও খেলেছে ৪-৪-২ ফরমেশনে।
তাদের পক্ষে মাঠে নামেন-অধিনায়ক
ব্র্যাভো, মেনা, ইসলা, সিলভা, আলেক্স
সানচেজ, ভিডাল, ভারগাস, মেডেল, জারা,
আরানগুইজ ও দায়াস।
চিলিদের কোচের দায়িত্বে ছিলেন
হোর্হে সাম্পাওলি।
স্পেনের একটি মাত্র অগুরুত্বপূর্ণ
খেলা রয়েছে ২৩ জুন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে।
লড়াইয়ে বাঁচা হলো না ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন
টানা দুই ম্যাচ হেরে ফুটবল বিশ্বকাপের
এবারের আসরের প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায়
নিতে হলো তাদের। এই ম্যাচের ফলাফলের
মাধ্যমে ‘বি’ গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় রাউন্ড
নিশ্চিত করলো দক্ষিণ আমেরিকার দেশ চিলি।
আগে থেকেই নিশ্চিত ছিল নেদারল্যান্ডসের।
১৩ জুন প্রথম ম্যাচে নেদারল্যান্ডসের
কাছে হেরে এবারের বিশ্বকাপ লড়াই শুরু হয়
স্পেনের। বিশাল ব্যবধানে ওই হারের পর
বিশ্বকাপে টিকে থাকতে বুধবারের ম্যাচ ছিল
গতবারের চ্যাম্পিয়নদের জন্য বাঁচা মরার
লড়াই। কিন্তু এ ম্যাচেও খালি হাতে মাঠ
ছাড়তে হয় ক্যাসিয়াস-ইনিয়েস্তা-
পেদ্রোদের। রেফারির দ্বিতায়ার্ধের বাঁশির
সঙ্গে সঙ্গে বাঁশি বেজে যায় বিশ্বকাপ
থেকে তাদের বিদায়ের।
রিওডি জেনেরিও’র
মারাকানা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময়
বুধবার রাত ১টায় শুরু হওয়া ম্যাচে স্পেনের
জালে প্রথম গোল-পেরেক ঠুকেন
এদুয়ার্দো ভারগাস। আর ৪৩ মিনিটে দ্বিতীয়
গোলটি করেন চার্লস আরঙ্গুইজ।
চিলির বিপক্ষে নিজেদের বাঁচা-মরার
ম্যাচে অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার
জাভি হার্নান্দেজ ও ডিফেন্ডার জেরার্ড
পিকে কে ছাড়াই মাঠে নামে স্পেন।
পরবর্তী রাউন্ডে ওঠার জন্য এ ম্যাচে জয়
নিশ্চিত করা প্রয়োজন হলেও
প্রথমার্ধে স্প্যানিশদের তেমন
কোনো আক্রমণই চোখে পড়েনি। তবে, শুরু থেকেই
আক্রমণাত্মক খেলে চিলি।
মাত্র দুই মিনিটের মাথায় সানচেজ ম্যাচের
ও চিলির পক্ষে প্রথম কর্নার কিক করেন।
পরবর্তী মিনিটে স্পেনের
অ্যাজপিলিকুয়েটা ফাউল করেন। ১১
মিনিটে অফসাইডের ফাঁদে পা দেন চিলির
ইসলা।
খেলার ১৫ মিনিটে আলানসোর শট দৃঢ়তার
সঙ্গে ঠেকিয়ে দেন চিলির গোলরক্ষক
ব্র্যাভো।
তবে, ২০ মিনিটের মাথায় স্প্যানিশদের
পরবর্তী রাউন্ডে খেলার স্বপ্ন
অনেকটা অসম্ভব করে প্রথম গোল উদযাপন
করেন এদুয়ার্দো ভারগাস। সানচেজের
বাড়িয়ে দেওয়া বল পেরেকের
মতো তিনি ঠুকে দেন স্প্যানিশদের জালে। আর
তাতে স্প্যানিশদের হতাশায়
ডুবিয়ে প্রথমবারের মতো চরম
উল্লাসে মেতে ওঠে চিলি।
গোল শোধে মরিয়া স্পেনের পক্ষের
অ্যালানসোর ২২ মিনিটের আক্রমণ ব্যর্থ হয়।
এরপর ৪৩ মিনিটে অবারও চিলির গোলের
যোগানদাতা হন সানচেজ। তার ফ্রি-কিক
থেকে এবার স্পেনের জালে বল জড়ান
আরঙ্গুইজ।
খেলার ৬৪ মিনিটের মাথায়
দিয়াগো কস্তাকে উঠিয়ে নামানো হয়
টোরেসকে। ৭৬ মিনিটে পেড্রোর
স্থলে নামানো হয় ক্যাজেরালাকে।
এর মধ্যেই চলে স্প্যানিশদের ম্যাচে ফেরার
লড়াই। ৮০ মিনিটের মাথায় ইনিয়েস্তার
একটি জোরালো আক্রমণ আবারও ফিরিয়ে দেন
ব্র্যাভো। ৯০ মিনিটে ব্যর্থ হয় রামোসের
চেষ্টাও।
খেলার শেষ দিকে স্প্যানিশদের রক্ষণভাগও
উপরে উঠে এসে আক্রমণে নামেন। কিন্তু শেষ
রক্ষা আর হয়নি।
৪-৪-২ ফরমেশনে খেলা স্প্যানিশদের
পক্ষে মাঠে ছিলেন-অধিনায়ক ও গোলরক্ষক
ইকার ক্যাসিয়াস, মার্টিনেজ, আন্দ্রেস
ইনিয়েস্তা, পেদ্রো, জাভি আলানসো, সার্জিও
রামোস, বাসকেটস, জোর্ডি আলবা,
দিয়েগো কস্তা, সিলভা ও অ্যাজপিলিকুয়েটা।
স্প্যানিশদের তত্ত্বাবধানে ছিলেন গতবারের
বিশ্বকাপজয়ী কোচ ভিনসেন্তে দেল বস্ক।
অপরদিকে চিলিও খেলেছে ৪-৪-২ ফরমেশনে।
তাদের পক্ষে মাঠে নামেন-অধিনায়ক
ব্র্যাভো, মেনা, ইসলা, সিলভা, আলেক্স
সানচেজ, ভিডাল, ভারগাস, মেডেল, জারা,
আরানগুইজ ও দায়াস।
চিলিদের কোচের দায়িত্বে ছিলেন
হোর্হে সাম্পাওলি।
স্পেনের একটি মাত্র অগুরুত্বপূর্ণ
খেলা রয়েছে ২৩ জুন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment