সেহেরি করা হয়েছে? তারপর কী করবেন? নিশ্চয়ই
ইবাদত বন্দেগী শেষে ঘুমাবার প্রস্তুতি নেবেন।
কেউ কেউ অনেক পানি খাবেন, কেউ খাবেন
সিগারেট, কেউ আবার
টিভি দেখতে বা ফেসবুকিং করতে বসে যাবেন।
একটু ভাবুন তো, সেহেরিতে কি আপনি এমন
কোনো কাজ করছেন যা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য
মারাত্মক ক্ষতিকর? আসুন, জেনে নেই এমনই কিছু
কাজ সম্পর্কে।
১) বেশিরভাগ মানুষই সেহেরিটা খেয়েই
ঘুমিয়ে পড়েন। এই কাজটি স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ
ক্ষতিকর। এবং ওজন বাড়াতে ও
হজমে সমস্যা করতে বিরাট ভূমিকা রাখে।
কেননা ঘুমিয়ে পড়লে আমাদের মেটাবলিজম হার
কমে যায়। এতে খাবার হজমে সমস্যা হয়।
সেহেরি শেষে নামাজ পড়ুন, অভ্যাস থাকলে কুরআন
তেলাওয়াত করুন। সাথে সাথেই
শুয়ে না পড়ে কমপক্ষে আধা ঘণ্টা পর বিছানায়
যান।
২) শুধু সেহেরির পর কেন, ধূমপান সব সময়েই
আপনার জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। রমজান
হতে পারে ধূমপান ছেড়ে দেয়ার আদর্শ সময়।
সেহেরির পর ধূমপান
করলে সেটা আপনাকে সারাদিন অনেক বেশি পানির
পিপাসায় ভোগাবে।
৩) সারাদিন
পানি খাওয়া হবে না ভেবে একসাথে অনেকটা পানি খেয়ে ফেলবেন
না। এতে আসলে আপনার কোনই উপকার হবে না।
বরং পেটে অস্বস্তি হবে ও ঘুমাতে সমস্যা হবে।
৪) সেহেরির পর অনেকেই টিভি দেখতে বসে যান
বা ফেসবুকিং করেন। যদি আপনার ঘুম ভোরে কোথাও
যাওয়ার না থাকে, তবে এই কাজটিও বাদ দিন।
ইবাদত শেষে বিশ্রাম করুন। তাতে সারাদিন
রোজা রাখতে সুবিধা হবে।
৫) সেহেরির পর পর অনেকে গোসল করেন। গোসল
শেষে তবেই ফজরের নামাজ পড়েন। এই কাজটিও
করবেন না। খাওয়ার পর গোসল
করলে হজমে সমস্যা দেখা দেয়। গোসল
করতে চাইতে সেহেরির আগেই সেরে নিন।
৬) সেহেরির ঠিক পর পরই দাঁত মাজবেন না।
খাওয়ার ঠিক সাথে সাথে দাঁত মাজলে দাঁতের
ক্ষতি হয়। হাতে সময় রেখে সেহেরি সারুন।
তারপর কিছুটা সময় বিরতি দিয়ে দাঁত মাজুন।
ভালো করে কুলি করে নিন।
৭) সারাদিন চা কফি পান
করা হবে না ভেবে অনেকেই সেহেরি খেয়ে চা/
কফি পান করে থাকেন। এই কাজটি মোটেই করবেন
না। ক্যাফেইন শরীরকে পানিশূন্য করে ফেলে।
ফলে সারাদিন রোজা রাখায় কষ্ট হবে। একই
সাথে আপনার ঘুমের বারোটা বাজাবে এবং হজমেও
সমস্যা করবে।
৮) যাদের সকালে মর্নিং ওয়াকের অভ্যাস,
তারা সেহেরির পর অপেক্ষা করেন ভর
হলে হাঁটতে যাবেন বলে। রোজার দিনে ভোর
বেলাতে হাঁটলে স্বাস্থ্যহানি হবে, শরীরের
ওপরে চাপ পড়বে খুব। হাঁটার অভ্যাস এই কিছু
বিকাল বা সন্ধ্যায় করে ফেলুন।
ইবাদত বন্দেগী শেষে ঘুমাবার প্রস্তুতি নেবেন।
কেউ কেউ অনেক পানি খাবেন, কেউ খাবেন
সিগারেট, কেউ আবার
টিভি দেখতে বা ফেসবুকিং করতে বসে যাবেন।
একটু ভাবুন তো, সেহেরিতে কি আপনি এমন
কোনো কাজ করছেন যা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য
মারাত্মক ক্ষতিকর? আসুন, জেনে নেই এমনই কিছু
কাজ সম্পর্কে।
১) বেশিরভাগ মানুষই সেহেরিটা খেয়েই
ঘুমিয়ে পড়েন। এই কাজটি স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ
ক্ষতিকর। এবং ওজন বাড়াতে ও
হজমে সমস্যা করতে বিরাট ভূমিকা রাখে।
কেননা ঘুমিয়ে পড়লে আমাদের মেটাবলিজম হার
কমে যায়। এতে খাবার হজমে সমস্যা হয়।
সেহেরি শেষে নামাজ পড়ুন, অভ্যাস থাকলে কুরআন
তেলাওয়াত করুন। সাথে সাথেই
শুয়ে না পড়ে কমপক্ষে আধা ঘণ্টা পর বিছানায়
যান।
২) শুধু সেহেরির পর কেন, ধূমপান সব সময়েই
আপনার জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। রমজান
হতে পারে ধূমপান ছেড়ে দেয়ার আদর্শ সময়।
সেহেরির পর ধূমপান
করলে সেটা আপনাকে সারাদিন অনেক বেশি পানির
পিপাসায় ভোগাবে।
৩) সারাদিন
পানি খাওয়া হবে না ভেবে একসাথে অনেকটা পানি খেয়ে ফেলবেন
না। এতে আসলে আপনার কোনই উপকার হবে না।
বরং পেটে অস্বস্তি হবে ও ঘুমাতে সমস্যা হবে।
৪) সেহেরির পর অনেকেই টিভি দেখতে বসে যান
বা ফেসবুকিং করেন। যদি আপনার ঘুম ভোরে কোথাও
যাওয়ার না থাকে, তবে এই কাজটিও বাদ দিন।
ইবাদত শেষে বিশ্রাম করুন। তাতে সারাদিন
রোজা রাখতে সুবিধা হবে।
৫) সেহেরির পর পর অনেকে গোসল করেন। গোসল
শেষে তবেই ফজরের নামাজ পড়েন। এই কাজটিও
করবেন না। খাওয়ার পর গোসল
করলে হজমে সমস্যা দেখা দেয়। গোসল
করতে চাইতে সেহেরির আগেই সেরে নিন।
৬) সেহেরির ঠিক পর পরই দাঁত মাজবেন না।
খাওয়ার ঠিক সাথে সাথে দাঁত মাজলে দাঁতের
ক্ষতি হয়। হাতে সময় রেখে সেহেরি সারুন।
তারপর কিছুটা সময় বিরতি দিয়ে দাঁত মাজুন।
ভালো করে কুলি করে নিন।
৭) সারাদিন চা কফি পান
করা হবে না ভেবে অনেকেই সেহেরি খেয়ে চা/
কফি পান করে থাকেন। এই কাজটি মোটেই করবেন
না। ক্যাফেইন শরীরকে পানিশূন্য করে ফেলে।
ফলে সারাদিন রোজা রাখায় কষ্ট হবে। একই
সাথে আপনার ঘুমের বারোটা বাজাবে এবং হজমেও
সমস্যা করবে।
৮) যাদের সকালে মর্নিং ওয়াকের অভ্যাস,
তারা সেহেরির পর অপেক্ষা করেন ভর
হলে হাঁটতে যাবেন বলে। রোজার দিনে ভোর
বেলাতে হাঁটলে স্বাস্থ্যহানি হবে, শরীরের
ওপরে চাপ পড়বে খুব। হাঁটার অভ্যাস এই কিছু
বিকাল বা সন্ধ্যায় করে ফেলুন।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment