বিনোদন ডেস্ক : মিশা সওদাগর। এদেশের
চলচ্চিত্রের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন অভিনেতা।
সমসাময়িক চলচ্চিত্রে খলচরিত্র
থেকে বেরিয়ে বিভিন্ন চরিত্রে কাজ করছেন।
বিনোদন প্রতিদিনকে বললেন চলচ্চিত্র
ক্যারিয়ার নিয়ে প্রাসঙ্গিক কথা। সাক্ষাত্কার
নিয়েছেন মোস্তাফিজ মিঠু
ঈদে আপনার অভিনীত মুক্তিপ্রাপ্ত
ছবিগুলো কী কী?
এই ঈদে আমার অভিনীত তিনটি ছবি মুক্তি পাচ্ছে।
শাকিবের প্রযোজনায় ‘হিরো দ্য সুপার স্টার’,
অনন্ত জলিলের ‘মোস্ট ওয়েলকাম টু’, ‘কিস্তিমাত’
ও ‘আই ডোন্ট কেয়ার’ ছবিগুলো মুক্তি পাচ্ছে।
সবগুলো ছবিতেই খলনায়কের
চরিত্রে থাকছি আমি। তবে এর মধ্যেও
ভিন্নতা খুঁজে পাবে দর্শকরা।
খলনায়ক তারকা হতে পারে সেই উদাহরণ শুরু
আপনাদের সময় থেকে, কিন্তু এখন উল্লেখযোগ্য
কেউ আসছেন না কেন?
তারকা আমি আদৌ কি না, সেটা জানি না।
তবে আমি কাজ করেছি তারকাদের সাথে। এটি এম
শামসুজ্জামান, রাজীব, হুমায়ূন ফরীদির
মতো মানুষরা খলনায়ক চরিত্রটাকে তারকায় রূপ
দিয়েছেন। আমি শিখেছি তারা কীভাবে পরিশ্রম
করে এসেছেন। আমাদের সময় মা, বাবার
চরিত্রে অভিনয় করত শাবানা, ববিতা, রাজ্জাক,
বুলবুলের মতো তারকারা। যারা একাধারে নায়ক-
নায়িকা শুধুই না, মা-বাবা-চরিত্রে অভিনয়
করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। নতুনদের
মাঝে একটা বড় সমস্যা হচ্ছে তারা আসে নায়ক
বা নায়িকা হতে। অভিনয় করতে তারা আসে না।
কেউ শিল্পী হতে চায় না। নায়ক-
নায়িকা হতে আসে।
তাহলে নতুনদের
নিয়ে আপনি কোনো সম্ভাবনা দেখছেন না?
নতুনরাই তো সম্ভাবনার প্রতীক। তাদের মাঝেই
তো সম্ভাবনা দেখতে পাই। তবে তাদের
পরিশ্রমের জায়গাটা আরও বাড়াতে হবে। কারণ
আমরা এখন অল্পতে খ্যাতি পেয়ে গেলে নিজেদের
অনেক কিছু ভেবে বসি। কিন্তু খ্যাতির চূড়া যে কত
উপরে তার ধারণা আমাদের খুব কম। আমরা মনে হয়
অলস হয়ে যাচ্ছি। চিন্তা করতেও আমাদের কষ্ট
হয়। কোনো কিছু হুট করে না করে, সেটার
পেছনে স্টাডি করে কাজ শুরু করলে আরও ভালো কিছু
হওয়া সম্ভব। এখন প্রযুক্তির উন্নতি হয়েছে।
সুযোগ হাতের নাগলে। এই সুযোগের সত্ ব্যবহার
করতে হবে। আমরা যদি সবাই একত্রে দৃঢ়
ভাবে এগিয়ে যাই তাহলে বলিউড বা হলিউড
টাইপে আমাদের ছবি আর স্বপ্ন থাকবে না।
আপনার
অভিনীত
যৌথ
প্রযোজনার
ছবি ‘আমি শুধু
চেয়েছি তোমায়’
একটি বিতর্কিত
ছবি,
আপনি কী বলবেন?
প্রথম
কথা আমি যৌথ
প্রযোজনার
ছবির
পক্ষে।
কিন্তু
সেটা যদি নিয়ম ভঙ্গ করে তাহলে তো অবশ্যই
দুঃখজনক ব্যাপার। তবে বলব ‘আমি শুধু
চেয়েছি তোমায়’ ছবিটি অসাধারণ একটি ছবি।
ছবিটি যখন সেন্সরে যায় সেখান থেকেই
আমাকে অনেকে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
পরিচালক বা প্রযোজনা সংস্থারা কী করেছেন
বা কাকে বহিষ্কার করা হয়েছে এটা তাদের
ব্যাপার। আমার কথা হচ্ছে এত
সমস্যা থাকলে সেন্সরের আগেই তা দেখা উচিত
ছিল। কিন্তু ছবিটি ব্যবসা সফল একটি ছবি।
এখন ও আগামীতে কী কী কাজ নিয়ে ব্যস্ততায়
থাকছেন?
বেশ অনেকগুলো ছবি নিয়েই ব্যস্ত আছি। সুমন
আলী ওয়াজিদের তিনটি ছবি, তানিয়ার
পরিচালনায় ‘অল্প অল্প প্রেমের গল্প’ শিহাব
শাহিনের ‘ছুঁয়ে দিলে মন’ সহ আরও
অনেকগুলো ছবিতে কাজ করছি ও কিছু
ছবিতে চুক্তি স্বাক্ষর হয়ে আছে, ঈদের পর
শুটিং শুরু হবে।
সুত্র – বিনোদন প্রতিদিন

চলচ্চিত্রের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন অভিনেতা।
সমসাময়িক চলচ্চিত্রে খলচরিত্র
থেকে বেরিয়ে বিভিন্ন চরিত্রে কাজ করছেন।
বিনোদন প্রতিদিনকে বললেন চলচ্চিত্র
ক্যারিয়ার নিয়ে প্রাসঙ্গিক কথা। সাক্ষাত্কার
নিয়েছেন মোস্তাফিজ মিঠু
ঈদে আপনার অভিনীত মুক্তিপ্রাপ্ত
ছবিগুলো কী কী?
এই ঈদে আমার অভিনীত তিনটি ছবি মুক্তি পাচ্ছে।
শাকিবের প্রযোজনায় ‘হিরো দ্য সুপার স্টার’,
অনন্ত জলিলের ‘মোস্ট ওয়েলকাম টু’, ‘কিস্তিমাত’
ও ‘আই ডোন্ট কেয়ার’ ছবিগুলো মুক্তি পাচ্ছে।
সবগুলো ছবিতেই খলনায়কের
চরিত্রে থাকছি আমি। তবে এর মধ্যেও
ভিন্নতা খুঁজে পাবে দর্শকরা।
খলনায়ক তারকা হতে পারে সেই উদাহরণ শুরু
আপনাদের সময় থেকে, কিন্তু এখন উল্লেখযোগ্য
কেউ আসছেন না কেন?
তারকা আমি আদৌ কি না, সেটা জানি না।
তবে আমি কাজ করেছি তারকাদের সাথে। এটি এম
শামসুজ্জামান, রাজীব, হুমায়ূন ফরীদির
মতো মানুষরা খলনায়ক চরিত্রটাকে তারকায় রূপ
দিয়েছেন। আমি শিখেছি তারা কীভাবে পরিশ্রম
করে এসেছেন। আমাদের সময় মা, বাবার
চরিত্রে অভিনয় করত শাবানা, ববিতা, রাজ্জাক,
বুলবুলের মতো তারকারা। যারা একাধারে নায়ক-
নায়িকা শুধুই না, মা-বাবা-চরিত্রে অভিনয়
করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। নতুনদের
মাঝে একটা বড় সমস্যা হচ্ছে তারা আসে নায়ক
বা নায়িকা হতে। অভিনয় করতে তারা আসে না।
কেউ শিল্পী হতে চায় না। নায়ক-
নায়িকা হতে আসে।
তাহলে নতুনদের
নিয়ে আপনি কোনো সম্ভাবনা দেখছেন না?
নতুনরাই তো সম্ভাবনার প্রতীক। তাদের মাঝেই
তো সম্ভাবনা দেখতে পাই। তবে তাদের
পরিশ্রমের জায়গাটা আরও বাড়াতে হবে। কারণ
আমরা এখন অল্পতে খ্যাতি পেয়ে গেলে নিজেদের
অনেক কিছু ভেবে বসি। কিন্তু খ্যাতির চূড়া যে কত
উপরে তার ধারণা আমাদের খুব কম। আমরা মনে হয়
অলস হয়ে যাচ্ছি। চিন্তা করতেও আমাদের কষ্ট
হয়। কোনো কিছু হুট করে না করে, সেটার
পেছনে স্টাডি করে কাজ শুরু করলে আরও ভালো কিছু
হওয়া সম্ভব। এখন প্রযুক্তির উন্নতি হয়েছে।
সুযোগ হাতের নাগলে। এই সুযোগের সত্ ব্যবহার
করতে হবে। আমরা যদি সবাই একত্রে দৃঢ়
ভাবে এগিয়ে যাই তাহলে বলিউড বা হলিউড
টাইপে আমাদের ছবি আর স্বপ্ন থাকবে না।
আপনার
অভিনীত
যৌথ
প্রযোজনার
ছবি ‘আমি শুধু
চেয়েছি তোমায়’
একটি বিতর্কিত
ছবি,
আপনি কী বলবেন?
প্রথম
কথা আমি যৌথ
প্রযোজনার
ছবির
পক্ষে।
কিন্তু
সেটা যদি নিয়ম ভঙ্গ করে তাহলে তো অবশ্যই
দুঃখজনক ব্যাপার। তবে বলব ‘আমি শুধু
চেয়েছি তোমায়’ ছবিটি অসাধারণ একটি ছবি।
ছবিটি যখন সেন্সরে যায় সেখান থেকেই
আমাকে অনেকে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
পরিচালক বা প্রযোজনা সংস্থারা কী করেছেন
বা কাকে বহিষ্কার করা হয়েছে এটা তাদের
ব্যাপার। আমার কথা হচ্ছে এত
সমস্যা থাকলে সেন্সরের আগেই তা দেখা উচিত
ছিল। কিন্তু ছবিটি ব্যবসা সফল একটি ছবি।
এখন ও আগামীতে কী কী কাজ নিয়ে ব্যস্ততায়
থাকছেন?
বেশ অনেকগুলো ছবি নিয়েই ব্যস্ত আছি। সুমন
আলী ওয়াজিদের তিনটি ছবি, তানিয়ার
পরিচালনায় ‘অল্প অল্প প্রেমের গল্প’ শিহাব
শাহিনের ‘ছুঁয়ে দিলে মন’ সহ আরও
অনেকগুলো ছবিতে কাজ করছি ও কিছু
ছবিতে চুক্তি স্বাক্ষর হয়ে আছে, ঈদের পর
শুটিং শুরু হবে।
সুত্র – বিনোদন প্রতিদিন

posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment