Headlines



gazitv2

w41j

gazitv

Showing posts with label media. Show all posts
Showing posts with label media. Show all posts

Tuesday, August 12, 2014

এবার জিতের সঙ্গে মৌসুমী

বিনোদন ডেস্ক : পশ্চিমবাংলার চলচ্চিত্র শিল্প
টালিগঞ্জের মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তীর পর
মৌসুমী এবার অভিনয় করবেন সময়ের অন্যতম
সুপারস্টার জিতের সঙ্গে। ছবির নাম ‘উপমা’।
‘ভুল’ খ্যাত পরিচালক রাজু আহমেদের পরিচালনায়
নির্মিতব্য এ ছবির আরেক নায়ক ওমর সানি।
মৌসুমী অভিনয় করবেন ‘উপমা’র নাম ভূমিকায়।
পরিচালক রাজু আহমেদ জানান,
ইতিমধ্যে মৌসুমী ও ওমর সানিকে চুক্তিবদ্ধ
করা হয়েছে। জিতের সঙ্গে কথাবার্তা চূড়ান্ত
হয়ে গেছে। এক সপ্তাহের
মধ্যে জিতকে আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তিবদ্ধ
করাবে ছবির প্রযোজনা সংস্থা ফস্টার
এন্টারটেইনমেন্ট। পরিচালক রাজু আহমেদ জানান,
আগামী জুলাই মাসে ‘উপমা’ ছবির শুটিং হবে দুবাই
ও লন্ডনে। জিতকে চুক্তিবদ্ধ করানোর পর
আনুষ্ঠানিকভাবে সংবাদ সম্মেলনের
মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হবে।
প্রিয়দর্শিনী চিত্রতারকা মৌসুমী এর আগে মিঠুন
চক্রবর্তীর সঙ্গে কাজ করেছেন আমজাদ হোসেন
পরিচালিত ‘গোলাপী এখন বিলাতে’ ছবিতে। তার
আগে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত যৌথ
প্রযোজনার ছবি ‘স্বামী ছিনতাই’-এ কাজ করেছেন
মুম্বইয়ের শরদ কাপুরের সঙ্গে। এবার করবেন
কলকাতার জিতের সঙ্গে। বর্তমানে আরএফএল-এর
ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডরের দায়িত্ব পালন
করতে গিয়ে বগুড়ায় অবস্থানরত মৌসুমী বলেন, ভাল
অভিনেতাদের সঙ্গে কাজ করতে বেশ ভাল লাগে।
জিৎ অবশ্যই একজন ভাল অভিনেতা। তার সঙ্গে কাজ
বেশ জমবে। পাশাপাশি ওমর সানিও আছে।
আমরা একটি ভাল ছবি উপহার দেয়ার
চেষ্টা করবো। পরিচালক রাজু আহমেদ
বর্তমানে ‘অসম প্রেম’ ছবির শুটিং নিয়ে ব্যস্ত।
মাল্টিমিডিয়া ফিল্ম প্রোডাকশনের
ব্যানারে নির্মীয়মাণ এ ছবিতে অভিনয় করছেন
নায়করাজ রাজ্জাক, বাপ্পারাজ, ইমন,
নবাগতা অরিন ও মারিয়া চৌধুরী। একটি আইটেম
গানে অংশ নিয়েছেন অন্তু। জুলাইয়ের আগেই এ
ছবির কাজ শেষ করবেন বলে তিনি জানান।

posted from Bloggeroid

Sunday, August 3, 2014

বিয়ে নিয়ে বিপদে তিশা!

বিনোদন ডেস্ক: বড় ধরনের বিপদে পড়েছেন
অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা। বিপদ তার
বিয়ে নিয়ে। যদিও এখন বিয়ে করতে রাজি নন
তিনি। তারপরও তিশাকে বিয়ে দেবেই তার
পরিবার। আপনারা নিশ্চই ভাবছেন তিশার
তো বিয়ে হয়ে গিয়েছে, তাই না?
আসলে এবারের ঈদে ‘বিপত্তি’ নামক এক
টেলিছবিতে এমনই
পরিস্থিতিতে দেখা যাবে অভিনেত্রী তিশাকে।
এ টেলিছবিতে তিশাকে দেখতে আসে পাত্রপক্ষ।
কিন্তু বিয়েতে তিনি রাজি নন। তাই
পাত্রপক্ষকে নানারকম ভয়ভীতি দেখান তিনি।
বেশিরভাগ নাটকে সিরিয়াস চরিত্রে অভিনয়
করতে দেখা যায় তিশাকে। তবে এবার ‘বিপত্তি’
টেলিছবিতে একটু ভিন্নধারার কমেডি ধাঁচের
চরিত্রেই তাকে দর্শকরা দেখতে পাবেন।
‘বিপত্তি’ টেলিছবিতে তিশার বিপরীতে অভিনয়
করেছেনে আফরান নিশো। মিশু (নিশো) ও
বন্যা (তিশা) দু’জনের
অনেকটা কাকতালীয়ভাবে দেখা হয়
একটি ম্যাগাজিনের দোকানে।
সেখানে একটি পত্রিকা কেনা নিয়ে তাদের
মধ্যে ঝগড়ার সৃষ্টি হয়। এরপর বিভিন্ন জায়গায়
তাদের হঠাৎ করে দেখা হয়।
একপর্যায়ে ফেসবুকে মিশু ‘টম’ আর বন্যা ‘জেরি’
নামে নতুন কাহিনীর সূত্রপাত ঘটায়। এভাবেই
হাস্যরসাত্মক নানা ঘটনার মধ্য দিয়ে এ
টেলিছবিটির কাহিনী এগিয়ে যায়।
মাহবুব
বাপ্পির
কাহিনী ও
চিত্রনাট্য
নিয়ে এ
নাটকটি পরিচালনা করেছেন
ইভান
রেহান।
তিশা-
নিশো ছাড়া এতে আরও
অভিনয়
করেছেন
জয়ন্ত
চট্টোপাধ্যায়,
মনিরা মিঠু,
শামিম,
মানিক, জিসান, মাহবুব বাপ্পি, ফারিয়া প্রমুখ।
টেলিছবিটি এবারের ঈদে ষষ্ঠ দিন রবিবার
চ্যানেল আইতে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে প্রচার হবে।

posted from Bloggeroid

Saturday, July 26, 2014

‘আমরা দুজনই হট হয়ে গিয়েছিলাম’

বিনোদন ডেস্ক: ছবির মুক্তির আগেই আলোচনার
শীর্ষে চলে এসেছেন হালের অন্যতম আলোচিত
অভিনেত্রী পরী মনি। এবার সেই আলোচনাকে আরও
বেগবান করল তার একটি চুম্বন দৃশ্য। শাকিবের
বিপরীতে ধূমকেতু ছবিতে অভিনয় করছেন তিনি।
নির্মাণাধীন এই ছবির প্রকাশিত কিছু
ছবিতে শাকিব-পরীকে খুব
অন্তরঙ্গভাবে দেখা গেছে। এর
মধ্যে একটিতে দেখা গেছে, পরীকে জড়িয়ে তার
গালে চুমু খাচ্ছেন শাকিব। আরেকটিতে দেখা যায়,
পরী ও শাকিব একে অপরের ঠোঁটে চুম্বন করছেন।
শফিক হাসানের পরিচালনায় ধূমকেতু ছবিটির
শুটিং শুরু হয় গত ২৩ জুন। টানা কয়েকদিন
শুটিং সম্পন্ন হয় রাজধানীর অদূরে পুবাইলে শাকিব
খানের বাড়িতে।
অন্তরঙ্গ এই দৃশ্য
সম্পর্কে জানতে চাইলে পরী মনি বলেন, এ ধরনের
একটি দৃশ্য অভিনয়ের জন্য খুব নার্ভাস ছিলাম।
বিশেষ করে শাকিব খানের মতো একজন সিনিয়র
অভিনেতার বিপরীতে এ ধরনের দৃশ্যে অভিনয়
করা খুব কঠিন। সবচেয়ে মজার কথা,
দৃশ্যটি পাঁচবার টেকের পর ওকে হয়। প্রথম
টেকে ক্যামেরার ল্যান্সের কারণে অফ হয়।
দ্বিতীয় টেকে আলোর স্বল্পতা ছিল।
এভাবে পাঁচটি টেকের পর
সঠিকভাবে ক্যামেরাবন্দী হয় দৃশ্যটি।
এ ধরনের দৃশ্যে অভিনয় করতে গিয়ে কোনো রকম
জড়তা কাজ করেছে কিনা জানতে চাইলে তিনি আরও
বলেন, প্রথম টেকে খুব শক্ত হয়ে গিয়েছিলাম।
সত্যি কথা বলতে কি শট
নিতে গিয়ে আমি কিছুটা হট হয়ে গিয়েছিলাম।
শাকিব খানেরও কি একই অবস্থা হয়েছিল কিনা এ
প্রসঙ্গে পরী বলেন, আমি পুরোপুরি জানি না,
তবে তার চেহারার এক্সপ্রেশন
দেখে মনে হয়েছে আমরা দুজনই হট
হয়ে গিয়েছিলাম। আসলে এ ধরনের দৃশ্যে অভিনয়
করতে গেলে চেহারায় কিছুটা ন্যাচরাল ছাপ
প্রয়োজন। যেটা আমরা দুজনই
ফুটিয়ে তুলতে পেরেছিলাম।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে চুম্বন দৃশ্য অভিনয়
করা নিয়ে নানা ধরনের বিতর্ক রয়েছে। এ
বিষয়ে পরী বলেন, কাহিনীর প্রয়োজনে এরকম
দৃশ্যে অভিনয় করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই
সেটা পরিমার্জিত হতে হবে। তাহলেই একজন
শিল্পীর প্রকৃত অভিনয় ফুটে উঠবে।
এ পর্যন্ত প্রায় দেড় ডজন ছবিতে চুক্তিবদ্ধ
হয়েছেন পরী মনি। এর মধ্যে মুক্তির অপেক্ষায়
রয়েছে রানাপ্লাজা, মন জুড়ে তুই,
ভালোবাসা সীমাহীনসহ বেশ কয়েকটি ছবি। এ
ছাড়া শুটিং চালিয়ে যাচ্ছেন মন জানে না মনের
ঠিকানা, লাভার নাম্বার ওয়ানসহ আরও
কয়েকটি ছবির।
১৯ জুলাই দিনাজপুরের স্বপ্নপুরীতে শুটিং শুরু হয়
লাভার নাম্বার ওয়ান ছবির। আজ সকালে দিনাজপুর
থেকে ঢাকা ফিরেছেন পরী মনি।
স্বপ্নপুরী যাওয়ার
প্রাক্কালে মহুয়া সুন্দরী নামে আরও
একটি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হন তিনি। শীঘ্রই ছবিটির
মহরত শুরু হবে বলে জানা গেছে।

posted from Bloggeroid

Wednesday, July 23, 2014

ফটোগ্রাফারের সাথে প্রেম বিনিময়ে ‘প্রভা’

কিছুদিন ধরেই মিলন নামে একজন
ফটোগ্রাফারের
চারপাশেঘোরাঘুরিকরতেদেখাযাচ্ছেঅভিনেত্রীসাদিয়াজাহান
প্রভাকে। পেশাগত কারণে একটি কোম্পানির
কর্মচারীদের বার্ষিক পিকনিকে ছবি তোলার
দায়িত্ব পায় সেই ফটোগ্রাফার। সেই সূত্রে ওই
কোম্পানিতে কর্মরত প্রভার সঙ্গে তার পরিচয়
হয়। সেখানেই তাদের ভালো লাগা শুরু হয়।
কিন্তু কেউই প্রকাশ করেন না।
কিন্তু ফোনালাপ, সাক্ষাতে নিয়মিত যোগাযোগ
চলছিল তাদের। জানা গেছে এরই মধ্যে প্রভার
সঙ্গে সেই ফটোগ্রাফারের প্রেম বিনিময়
হয়ে গেছে। তাহলে কি এই ছেলেটিই তার মনের
মানুষ?
তবে ছেলেটি প্রভার মনের মানুষ হোক আর যাই
হোক। এটি কিন্তু তার বাস্তব জীবনের গল্প নয়।
নিজাম উদ্দিন লস্করের রচনা ও হারুন-অর-
রশীদের পরিচালনায় ‘মনের মানুষ’ নামের
একটি নাটকে এমনই চরিত্রে অভিনয় করেছেন
তিনি।
এতে অভিনয় প্রসঙ্গে প্রভা বলেন, "নাটকটির
গল্প বেশ সুন্দর। আমি সাধারণত এমন রোমান্টিক
ঘরানার গল্পের নাটকে অভিনয় করতে পছন্দ
করি। দর্শকদের ভালো লাগবে বলেই আমার
বিশ্বাস।" এতে ফটোগ্রাফার মিলনের
চরিত্রে অভিনয় করেছেন শ্যামল মাওলা।
নাটকটি একুশে টেলিভিশনের ঈদ অনুষ্ঠানমালায়
প্রচার হবে বলে নির্মাতা জানিয়েছেন।

posted from Bloggeroid

Monday, July 21, 2014

আবার মিলি চঞ্চল

আমাদের দেশে এমন কিছু চলচ্চিত্র আছে যা ব্যাপক
দর্শকপ্রিয়তার কারণে কালজয়ী চলচ্চিত্র হিসেবে যুগের পর
যুগ দর্শকের মনের মধ্যে গেঁথে থাকে। ঠিক তেমনই
একটি চলচ্চিত্র গিয়াস উদ্দিন সেলিম পরিচালিত
মনপুরা চলচ্চিত্রটি। যদিও ছবিটি এখনো এক যুগ অতিক্রম
করেনি কিন্তু এটি সম্পর্কে ছোট থেকে বড় বয়সী সবাই
অবগত। অবগত এই চলচ্চিত্রটির জুটি চঞ্চল চৌধুরী ও
ফারহানা মিলি প্রসঙ্গেও। দর্শকপ্রিয় এই জুটিকে এরপর
আর কোনো চলচ্চিত্রে না দেখা গেলেও
মাঝে একটি নাটকে অভিনয় করেছিলেন। আবার তারা দু’জন
একসাথে একটি নাটকে অভিনয় করেছেন সাঈফ আহমেদের
পরিচালনায়।
পরিচালক জানান, আসছে ঈদে একটি স্যাটেলাইট
চ্যানেলে নাটকটি প্রচার হবে, তবে নাটকের নাম
এখনো তিনি চূড়ান্ত করতে পারেননি। গত সোমবার রাজধানীর
উত্তরার বিভিন্ন শুটিং লোকেশনে নাটকটির শুটিং সম্পন্ন
হয়েছে। কেমন লাগল নাটকটিতে অভিনয় করতে?
জবাবে ফারহানা মিলি বলেন, ‘ব্যক্তি জীবনে আমি খুব
সাদাসিধেভাবে চলতে পছন্দ করি। খুব বেশি চাহিদা নেই
আমার। নাটকের গল্পেও আমার চরিত্রটি ঠিক সে রকমই।
তাই কাজটি করতে আমার ভীষণ ভালো লেগেছে।
মনপুরার সেই দিনগুলো বারবার মনে পড়ছিল।’ চঞ্চল
চৌধুরী বলেন, ‘ফারহানা মিলি অভিনয়ে নিজেকে এতটাই
গুছিয়ে এনেছেন যা ভাবাই যায় না। নাটকটিতে তিনি অসাধারণ
অভিনয় করেছেন। আমার চরিত্রটি নিয়ে আমি বেশ তৃপ্ত।
আশা করি নাটকটি দর্শকের ভালো লাগবে।’ এ দিকে চঞ্চল
চৌধুরী অতি সম্প্রতি শেষ করেছেন তৌহিদ মিতুল পরিচালিত
মনে রেখো মিথ্যে নাটকের কাজ। এটি আসছে ঈদে চ্যানেল
আইতে প্রচার হবে। তবে চঞ্চলের প্রবল ইচ্ছে এখন নতুন
একটি চলচ্চিত্রে কাজ করা। কিন্তু
ব্যাটেবলে হয়ে উঠছে না বিধায় নতুন চলচ্চিত্রে তার
দেখা মিলছে না। এ ছাড়া ফারহানা মিলি এবারের ঈদ
উপলক্ষে আরো বেশ কয়েকটি নাটকে অভিনয় করেছেন।
এর মেেধ্য ঈদের আগে ২৬ জুলাই এনটিভিতে প্রচার
হবে মিলি অভিনীত পলাশ শাহনিয়াজের নাটক ‘পলাশ
রাঙা ভোর’। ঈদে প্রচারিত হবে এমন আরো কয়েকটি নাটক
হচ্ছে অরণ্য আনোয়ার পরিচালিত ‘জুয়াড়ি’, সাঈদ রিঙ্কুর
‘মামলেট এবং আমি+তুমি=আমি’, চয়নিকা চৌধুরীর
একটি নাটক। এ ছাড়া দেশ টিভির জন্য নির্মিত
হয়েছে মিলি অভিনীত নাটক ‘কেউ কথা রাখে না’। তরুণ
পরিচালক রাজিব সালেহীন পরিচালিত এ নাটকে তার
সাথে অভিনয় করেছেন শংকর সাওজাল। আলভী আহমেদ
পরিচালিত দু’টি নাটকে অভিনয় করেছেন।
এগুলো হচ্ছে ‘নেশা লাগা স্বপ্ন’ ও ‘শুধু এ
কারণে পালাতে চাই’।

posted from Bloggeroid

Thursday, July 17, 2014

নতুনদের মাঝে বড় সমস্যা হল , কেউ শিল্পী হতে চায় না, নায়ক- নায়িকা হতে আসে

বিনোদন ডেস্ক : মিশা সওদাগর। এদেশের
চলচ্চিত্রের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন অভিনেতা।
সমসাময়িক চলচ্চিত্রে খলচরিত্র
থেকে বেরিয়ে বিভিন্ন চরিত্রে কাজ করছেন।
বিনোদন প্রতিদিনকে বললেন চলচ্চিত্র
ক্যারিয়ার নিয়ে প্রাসঙ্গিক কথা। সাক্ষাত্কার
নিয়েছেন মোস্তাফিজ মিঠু
ঈদে আপনার অভিনীত মুক্তিপ্রাপ্ত
ছবিগুলো কী কী?
এই ঈদে আমার অভিনীত তিনটি ছবি মুক্তি পাচ্ছে।
শাকিবের প্রযোজনায় ‘হিরো দ্য সুপার স্টার’,
অনন্ত জলিলের ‘মোস্ট ওয়েলকাম টু’, ‘কিস্তিমাত’
ও ‘আই ডোন্ট কেয়ার’ ছবিগুলো মুক্তি পাচ্ছে।
সবগুলো ছবিতেই খলনায়কের
চরিত্রে থাকছি আমি। তবে এর মধ্যেও
ভিন্নতা খুঁজে পাবে দর্শকরা।
খলনায়ক তারকা হতে পারে সেই উদাহরণ শুরু
আপনাদের সময় থেকে, কিন্তু এখন উল্লেখযোগ্য
কেউ আসছেন না কেন?
তারকা আমি আদৌ কি না, সেটা জানি না।
তবে আমি কাজ করেছি তারকাদের সাথে। এটি এম
শামসুজ্জামান, রাজীব, হুমায়ূন ফরীদির
মতো মানুষরা খলনায়ক চরিত্রটাকে তারকায় রূপ
দিয়েছেন। আমি শিখেছি তারা কীভাবে পরিশ্রম
করে এসেছেন। আমাদের সময় মা, বাবার
চরিত্রে অভিনয় করত শাবানা, ববিতা, রাজ্জাক,
বুলবুলের মতো তারকারা। যারা একাধারে নায়ক-
নায়িকা শুধুই না, মা-বাবা-চরিত্রে অভিনয়
করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। নতুনদের
মাঝে একটা বড় সমস্যা হচ্ছে তারা আসে নায়ক
বা নায়িকা হতে। অভিনয় করতে তারা আসে না।
কেউ শিল্পী হতে চায় না। নায়ক-
নায়িকা হতে আসে।
তাহলে নতুনদের
নিয়ে আপনি কোনো সম্ভাবনা দেখছেন না?
নতুনরাই তো সম্ভাবনার প্রতীক। তাদের মাঝেই
তো সম্ভাবনা দেখতে পাই। তবে তাদের
পরিশ্রমের জায়গাটা আরও বাড়াতে হবে। কারণ
আমরা এখন অল্পতে খ্যাতি পেয়ে গেলে নিজেদের
অনেক কিছু ভেবে বসি। কিন্তু খ্যাতির চূড়া যে কত
উপরে তার ধারণা আমাদের খুব কম। আমরা মনে হয়
অলস হয়ে যাচ্ছি। চিন্তা করতেও আমাদের কষ্ট
হয়। কোনো কিছু হুট করে না করে, সেটার
পেছনে স্টাডি করে কাজ শুরু করলে আরও ভালো কিছু
হওয়া সম্ভব। এখন প্রযুক্তির উন্নতি হয়েছে।
সুযোগ হাতের নাগলে। এই সুযোগের সত্ ব্যবহার
করতে হবে। আমরা যদি সবাই একত্রে দৃঢ়
ভাবে এগিয়ে যাই তাহলে বলিউড বা হলিউড
টাইপে আমাদের ছবি আর স্বপ্ন থাকবে না।
আপনার
অভিনীত
যৌথ
প্রযোজনার
ছবি ‘আমি শুধু
চেয়েছি তোমায়’
একটি বিতর্কিত
ছবি,
আপনি কী বলবেন?
প্রথম
কথা আমি যৌথ
প্রযোজনার
ছবির
পক্ষে।
কিন্তু
সেটা যদি নিয়ম ভঙ্গ করে তাহলে তো অবশ্যই
দুঃখজনক ব্যাপার। তবে বলব ‘আমি শুধু
চেয়েছি তোমায়’ ছবিটি অসাধারণ একটি ছবি।
ছবিটি যখন সেন্সরে যায় সেখান থেকেই
আমাকে অনেকে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
পরিচালক বা প্রযোজনা সংস্থারা কী করেছেন
বা কাকে বহিষ্কার করা হয়েছে এটা তাদের
ব্যাপার। আমার কথা হচ্ছে এত
সমস্যা থাকলে সেন্সরের আগেই তা দেখা উচিত
ছিল। কিন্তু ছবিটি ব্যবসা সফল একটি ছবি।
এখন ও আগামীতে কী কী কাজ নিয়ে ব্যস্ততায়
থাকছেন?
বেশ অনেকগুলো ছবি নিয়েই ব্যস্ত আছি। সুমন
আলী ওয়াজিদের তিনটি ছবি, তানিয়ার
পরিচালনায় ‘অল্প অল্প প্রেমের গল্প’ শিহাব
শাহিনের ‘ছুঁয়ে দিলে মন’ সহ আরও
অনেকগুলো ছবিতে কাজ করছি ও কিছু
ছবিতে চুক্তি স্বাক্ষর হয়ে আছে, ঈদের পর
শুটিং শুরু হবে।
সুত্র – বিনোদন প্রতিদিন

posted from Bloggeroid

Wednesday, July 16, 2014

পড়শীর ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণে হতবাক চ্যানেল আই

বিনোদন ডেস্ক: চ্যানেল আইয়ের ক্ষুদে গানরাজ এর
মাধ্যমে উঠে আসা সঙ্গীত শিল্পী পড়শীর ব্যবহারে হতবাক
হয়েছে চ্যানেলটি। জানা গেছে, চ্যানেল আইয়ের অনুষ্ঠান
ব্যবস্থাপক নাট্য নির্মাতা রাজু আলীম
পড়শীকে একটি অনুষ্ঠানের জন্য ফোন করেন। এসময়
পড়শীর মা ফোনটি ধরে বলেন, আগে বলেন কত পারিশ্রমিক
দেবেন?’ এরপর রাজু আলীম বলেন,
নিয়মিতভাবে যে ক্যাটাগরি শিল্পীর যে পারিশ্রমিক নির্ধারণ
করা আছে তাই দেওয়া হবে। এরপরে ওই নির্মাতার
সাথে দর কষাকষি চলতে থাকলে আশ্চর্যের
সাথে প্রযোজক বলেন, ‘পড়শী কি চ্যানেল আইয়ের অনুষ্ঠান
করবে কি করবে না?
এ ব্যাপারে রাজু আলীম বলেন, আমি হতবাক হয়েছি,
যে শিল্পীর জন্ম হয়েছে আমাদের চ্যানেলে, ‘ক্ষুদে গানরাজ’
থেকে। আজ সে প্রতিষ্ঠিত হয়ে এমন ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ
খুবই অবাক করেছে আমাকে। আজকাল এ কারণেই এ
প্রজন্মের শিল্পীদের নিয়ে সিনিয়র শিল্পীরা হতাশ
হয়ে পড়েন। কারণ তারা পারিবারিকভাবেই বেয়াদব
হিসেবে তৈরি হচ্ছে। এটা খুবই দুঃখজনক।
তিনি বলেন,
সবাই
জানে চ্যানেলের
অনুষ্ঠানে নির্ধারিত
শিল্পীদের
জন্য
পারিশ্রমিক
নির্দিষ্ট
থাকে।
অথচ
এখানে কতটা নীচু
মানসিকতার
হলে একটি টকশোতে আমন্ত্রিত
অতিথি হওয়ার
জন্য
উল্টো পারিশ্রমিক
নিয়ে দর কষাকষি করে!
এ বিষয়ে পড়শীর সাথে যোগাযোগ
করা হলে তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি। উল্লেখ্য,
কণ্ঠশিল্পী পড়শী চ্যানেল আইয়ের ‘ক্ষুদে গানরাজের’
মাধ্যমে শিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠা পান।

posted from Bloggeroid

Wednesday, July 9, 2014

‘লুঙ্গি ডান্স’কে পিছনে ফেলার সব আয়োজনই করে ফেলেছেন সালমান- নার্গিস!

িনোদন ডেস্ক: সালমানের আপকামিং সিনেমার
গানে নার্গিস ফাকরির উপস্থিতি নিয়ে বেশ গুঞ্জন
তৈরি হলেও সম্প্রতি জানা যায়, কিক’এর সেই গানটিই
এবার রিলিজ হতে যাচ্ছে। এই গানে সালমানের
সঙ্গে রোম্যান্স করতে দেখা যাবে নার্গিসকে।
নতুন এই গানটির নাম ‘ডেভিল সং’। গানটি গেয়েছেন
ইয়ো ইয়ো হানি সিং। জানা যায়, শাহরুখের
‘লুঙ্গি ডান্স’কে পিছনে ফেলার সব আয়োজনই
করে ফেলেছেন সালমান। নতুন এই গানে স্মোকি ও বোল্ড
চেহারাতেও দেখা যাবে নার্গিসকে।
শোনা যাচ্ছে এই
গানে সালমানের
সঙ্গে নার্গিসের
রসায়নও
নাকি বেশ
ভালো আর
সে কারণে আরবাজের
আগামী সিনেমাতেও
নার্গিসকে নিতে চলেছেন
সালমান।
“ফাটা পোস্টার
নিকলা হিরো”
সিনেমাতে ‘ধাতিং নাচ’
দেখিয়ে দর্শককে নাচতে বাধ্য
করেছিলেন
নার্গিস।
এবার দেখার পালা ‘কিক’ সিনেমাতে নতুন কী রসায়ন যোগ
করেন তিনি।

posted from Bloggeroid

৫০ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নিচ্ছেন হৃত্বিক!

বিনোদন ডেস্ক : বলিউড অভিনেতা হৃত্বিক রোশন তার
আগামী মুভির জন্য ৫০ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নিচ্ছেন,
এমনটাই শোনা যাচ্ছে বলিউড পাড়ায়। ‘কৃশ ৩’ এর এই
সুপারস্টারের আশুতোষ গোয়ারিকারের আসন্ন ঐতিহাসিক
মুভি ‘মহেঞ্জোদাড়ো’ জন্য পারিশ্রমিক
ছাপিয়ে গেছে বলিউডের অন্য সব তারকার পারিশ্রমিককে।
হৃত্বিকের এই পারিশ্রমিকের খবর ছড়িয়ে যাওয়ার পরেই
চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে চলচ্চিত্র মহলে। এখনো পর্যন্ত
বলিউডে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেতা ছিলেন
আমীর খান। এরপর শাহরুখ খান ও সালমান খান।
বিশ্বস্ত সূত্রের তরফে জানা যায়, মুভিটির পরিচালক
আসুতোষ
গোয়ারিকা শ্যুটিংয়ের
জন্য
একটি নামকরা স্টুডিওর
সঙ্গে আলোচনা শুরু
করেছেন
এবং হৃত্বিককে কিভাবে পারিশ্রমিক
দেওয়া হবে তা নিয়েও
আলোচনা হয়েছে।
মুভিটির
খরচ
সম্পর্কে অভিজ্ঞ
আমোদ
মেহরা জানিয়েছেন,

উক্ত পারিওশ্রমিক হৃত্বিককে ভারতের
সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া তারকায় পরিণত
করেছে এবং ‘মহেঞ্জোদারো’ সম্ভবত এখন পর্যন্ত
ভারতের সর্বোচ্চ ব্যয়বহুল মুভি হিসেবে প্রতিপন্ন হবে।‘
তবে এই বিষয়ে হৃত্বিক রোশন এখনো পর্যন্ত
কোনো মন্তব্য করেননি। উল্লেখ্য, আর কয়েকদিন পরই
হৃত্বিক ও ক্যাটরিনা জুটির মুভি ‘ব্যাং ব্যাং’ মুক্তি পাবে।

posted from Bloggeroid

Tuesday, July 1, 2014

শখের পাকস্থলীতে অস্ত্রোপচার

বিনোদন ডেস্ক: খুব বেশি ভালো নেই মডেল-
অভিনেত্রী আনিকা কবির শখ।
স্বাভাবিকভাবে হাঁটতেও পারছেন না।
প্রতিটি পা ফেলতে হচ্ছে সতর্কভাবে। ২৪ জুন তার
পাকস্থলীতে অস্ত্রোপচার করানো হয়েছে।
এমন শারীরিক
অবস্থা নিয়েও
নাটকের কাজ
করে যাচ্ছেন শখ।
কারণ
সামনে যে ঈদ।
৩০ জুন
বিকেলে তার
সঙ্গে দেখা হয়
উত্তরায়
শুটিং বাড়ি আপনঘরে।
এখানে মিলন
ভট্টাচার্যের
‘বিয়ে পাগল’
নাটকের কাজ
করছিলেন তিনি।
‘বিয়ে পাগল’
নাটকে শখের
সঙ্গে অভিনয়
করছেন আফরান
নিশো।
নাটকটি আগামী রোজার
ঈদে আরটিভিতে প্রচার
হবে।
শখ বলেন,
‘অনেকদিন ধরেই
পাকস্থলীর
ব্যথায়
ভুগছিলাম।
চিকিৎসক
জানিয়েছিলেন,
পাকস্থলীর
একপাশে মাংস
বেড়ে যাওয়ার
কারণেই এই
ব্যথা। তাই
অস্ত্রোপচার
করাতে বাধ্য
হলাম।’
তবে অস্ত্রোপচারের
পরদিনই
‘স্টাইলিশ হেয়ার
অফ দ্য ক্যাম্পাস’
প্রতিযোগিতার
চূড়ান্ত
পর্বে নৃত্য
পরিবেশন করেন
তিনি। সেদিনই
আরও বেশি অসুস্থ
হয়ে পড়েন শখ।
অসুস্থতা নিয়ে কেন
কাজ করছেন? এমন
প্রশ্নের
উত্তরে শখ বলেন,
‘আগে থেকেই
অনেককে সময়
দিয়ে রেখেছিলাম।
তাদেরকে আমার
অসুস্থতার
কথা জানিয়ে বিকল্প
কাউকে নিতে অনুরোধ
করেছিলাম।
কিন্তু
তারা নাছোড়বান্দা।
তাছাড়া সামনে ঈদ।
এ মুহূর্তে অন্য
কারও সময়
পাওয়া সত্যিই
কঠিন। সব
মিলিয়ে পরিচালকদের
কথা ভেবেই
আমাকে কাজ
করতে হচ্ছে।’

posted from Bloggeroid

Friday, June 27, 2014

জনপ্রিয় সঙ্গিত শিল্পী পড়শীর ওয়েবসাইট হ্যাক করলেন তার প্রেমিক!

বিনোদন ডেস্ক : জনপ্রিয় সঙ্গিত শিল্পী পড়শীর
ওযেবসাইট হ্যাক করেছেন তানজিম নামের এক
যুবক, যিনি কথার মাধ্যমে বোঝানর
চেষ্টা করেছেন- তিনি পড়শীর প্রেমিক।
পড়শীর ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখা যায়,
সেখানে প্রথমেই লেখা, ‘হেই বেবি..আই এম
ব্যাক।’
তারপরই হ্যাকার লিখেছেন,
‘তুমি কি এখনো আমাকে ভুল বুঝে থাকবা? একটাবার
সরি বলতেও দিবা না?’
এরপরই নির্দেশের সুরে সেই প্রেমিক বলেছেন,
‘আনব্লক করো, নয়তো ইমেইল দিছি… রিপ্লে করো।
কথা আছে। ইতি, তোমার পাগল।’
এর নিচেই প্রেমিক আকুল আবেদন জানিয়েছেন, ‘লাভ
মি অর কিল মি।’
এমন কথাবার্তায় এখন স্বভাবতই প্রশ্ন উঠছে সবার
মনে, এই তানজিম কে? কি সম্পর্ক তানজিমের
সাথে পড়শীর?
সেই সাথে সবার মনেই জানার আগ্রহ জন্মেছে,
তানজিম কি আসলেই রূপসী গায়িকা পড়শীর
প্রেমিক?

posted from Bloggeroid

Monday, June 23, 2014

সিমলা। ক্যারিয়ারের প্রথম ছবির (ম্যাডাম ফুলি) সুবাদেই জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতে যান তিনি। এরপর

সিমলা। ক্যারিয়ারের প্রথম ছবির (ম্যাডাম ফুলি) সুবাদেই
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতে যান তিনি। এরপর
নিয়মিতভাবে কাজ করছেন বড় পর্দায়। ১৩ জুন
মুক্তি পেয়েছে তার নতুন ছবি মাসুদ পথিক পরিচালিত
‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’।অনলাইন নিউজ পোর্টাল
বাংলানিউজের সঙ্গে এই ছবি ও অন্যান্য প্রসঙ্গে প্রশ্ন-
উত্তর পর্বে কথা বলেছেন সিমলা।
পুরো সাক্ষাতকারটি হুবুহু তুলে ধরা হল ।
‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ সিনেমা হলে গিয়ে দেখেছেন?
সিমলা : গতকাল (১৯ জুন) বলাকায় ছবিটি দেখেছি।
এখানে কবি নির্মলেন্দু গুণ দা-ও ছিল, তার আর্শীবাদ
নিলাম। তিনি ছবিটি দেখে অনেক খুশি হয়েছেন। কাল বা পরশু
আবার ছবিটি দেখতে প্রেক্ষাগৃহে যাবো।
এ ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তুতি কেমন ছিল?
সিমলা : ছবিটির বেশিরভাগ দৃশ্যে গ্রামের পটভ‚মি রয়েছে।
আর ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের আগের সময়কার
ঘটনা নিয়ে ছবিটির গল্প। এর আগেও গ্রামীণ পরিবেশে কাজ
করেছি। এবার মুন্সীগঞ্জে এ ছবির কাজ করতে ভালোই
লেগেছে। গল্প অনুযায়ী সবকিছুই বেশ প্রাণবন্ত ছিল।
‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ ছবির বিষয়বস্তু একটু আলাদা।
সে ক্ষেত্রে এটি কতটা সফল হবে বলে মনে করছেন?
সিমলা : আমি তো মনে করি, শতভাগ সাফল্য পাবে। আর এ
ছবির কাহিনী তো কবিতা থেকে নেওয়া। চিন্তাধারা থেকে শুরু
করে দৃশ্যায়ন, সবকিছুতেই দর্শকরা বৈচিত্র্য খুঁজে পাচ্ছেন।
‘রূপগাওয়াল’ থেকে ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ ছবিতে আপনার
চরিত্র কতটা আলাদা?
সিমলা : দুটোতেই গ্রামীণ পরিবেশ থাকলেও ‘রূপগাওয়াল’-
এর প্রেক্ষাপট আলাদা ছিল। সেখানে পরেছিলাম
পাহাড়ি মেয়েদের পোশাক। আর ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’-এ
ব্লাউজ ছাড়া শাড়ি পরেছি। এ নিয়ে আমার অস্বস্তি ছিল না।
কারণ আমার প্রথম ছবি ‘ম্যাডাম ফুলি’তে এমন দৃশ্যে কাজ
করার অভিজ্ঞতা হয়েছিল। অবশ্য এখানেও আমার সাজগোজ
প্রায় একই। মুখে লাগাতে হয়েছে কালো রঙ। হাবিবুর রহমান
পরিচালিত ‘রূপগাওয়াল’ ছিল আমার অভিনীত সর্বশেষ
মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি। এ বছর ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ই আমার
প্রথম ছবি।
পশ্চিমবঙ্গের নির্মাতা দীপক সান্যালের ‘সমাধি’
ছবিতে গোবিন্দের বিপরীতে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন?
সিমলা : কলকাতার ছবিতে প্রথম কাজ করলাম।
এতে গোবিন্দজির সঙ্গে কাজ করতে পেরে বেশ
ভালো লেগেছে। কারণ ছোটবেলা থেকে তার ছবি দেখেছি।
এত জনপ্রিয় একজন তারকার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পাব
কখনও ভাবিনি। আর ওপার বাংলার ইউনিটটাও ছিল চমৎকার।
ছবিটি কবে মুক্তি পাবে তা জানতে পারিনি।
এখন কী কী ছবির কাজ করছেন?
সিমলা : এই মুহূর্তে কাজ করছি না। তবে বেশকিছু
ছবিতে কাজ করার কথা চলছে।
অভিনেত্রী হিসেবে নিজের অবস্থান
নিয়ে আপনি কতটা সন্তুষ্ট?
সিমলা : ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছে ছিল নায়িকা হবো।
সেটা পূরণ হয়েছে। আর এত মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি, তাই
জীবনে আমার কোনো আফসোস নেই। অবস্থানের দিক
দিয়ে মনে করি, আমি বড় জায়গাতেই আছি।
শুরুতেই জাতীয় পুরস্কার, কিন্তু এরপর আর এমন
স্বীকৃতি পাননি। এ নিয়ে কষ্ট অনুভব করেন?
সিমলা : কষ্ট নেই। কারণ প্রথম
ছবিতে অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার
ঘটনা সম্ভবত এ দেশে আর নেই। এটা তো অনেক বড়
একটা অর্জন।
ছোটপর্দায় কাজ করছেন?
সিমলা : না, এখন ছোট পর্দায়ও কাজ করছি না।
এখন আপনার সময় কাটে কীভাবে?
সিমলা : আমার মা নুরুন্নাহার জোছনার সঙ্গে বেশি সময়
কাটাই।


Posted via BN24Hour

সিমলা। ক্যারিয়ারের প্রথম ছবির (ম্যাডাম ফুলি) সুবাদেই জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতে যান তিনি। এরপর

সিমলা। ক্যারিয়ারের প্রথম ছবির (ম্যাডাম ফুলি) সুবাদেই
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতে যান তিনি। এরপর
নিয়মিতভাবে কাজ করছেন বড় পর্দায়। ১৩ জুন
মুক্তি পেয়েছে তার নতুন ছবি মাসুদ পথিক পরিচালিত
‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’।অনলাইন নিউজ পোর্টাল
বাংলানিউজের সঙ্গে এই ছবি ও অন্যান্য প্রসঙ্গে প্রশ্ন-
উত্তর পর্বে কথা বলেছেন সিমলা।
পুরো সাক্ষাতকারটি হুবুহু তুলে ধরা হল ।
‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ সিনেমা হলে গিয়ে দেখেছেন?
সিমলা : গতকাল (১৯ জুন) বলাকায় ছবিটি দেখেছি।
এখানে কবি নির্মলেন্দু গুণ দা-ও ছিল, তার আর্শীবাদ
নিলাম। তিনি ছবিটি দেখে অনেক খুশি হয়েছেন। কাল বা পরশু
আবার ছবিটি দেখতে প্রেক্ষাগৃহে যাবো।
এ ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তুতি কেমন ছিল?
সিমলা : ছবিটির বেশিরভাগ দৃশ্যে গ্রামের পটভ‚মি রয়েছে।
আর ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের আগের সময়কার
ঘটনা নিয়ে ছবিটির গল্প। এর আগেও গ্রামীণ পরিবেশে কাজ
করেছি। এবার মুন্সীগঞ্জে এ ছবির কাজ করতে ভালোই
লেগেছে। গল্প অনুযায়ী সবকিছুই বেশ প্রাণবন্ত ছিল।
‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ ছবির বিষয়বস্তু একটু আলাদা।
সে ক্ষেত্রে এটি কতটা সফল হবে বলে মনে করছেন?
সিমলা : আমি তো মনে করি, শতভাগ সাফল্য পাবে। আর এ
ছবির কাহিনী তো কবিতা থেকে নেওয়া। চিন্তাধারা থেকে শুরু
করে দৃশ্যায়ন, সবকিছুতেই দর্শকরা বৈচিত্র্য খুঁজে পাচ্ছেন।
‘রূপগাওয়াল’ থেকে ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ ছবিতে আপনার
চরিত্র কতটা আলাদা?
সিমলা : দুটোতেই গ্রামীণ পরিবেশ থাকলেও ‘রূপগাওয়াল’-
এর প্রেক্ষাপট আলাদা ছিল। সেখানে পরেছিলাম
পাহাড়ি মেয়েদের পোশাক। আর ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’-এ
ব্লাউজ ছাড়া শাড়ি পরেছি। এ নিয়ে আমার অস্বস্তি ছিল না।
কারণ আমার প্রথম ছবি ‘ম্যাডাম ফুলি’তে এমন দৃশ্যে কাজ
করার অভিজ্ঞতা হয়েছিল। অবশ্য এখানেও আমার সাজগোজ
প্রায় একই। মুখে লাগাতে হয়েছে কালো রঙ। হাবিবুর রহমান
পরিচালিত ‘রূপগাওয়াল’ ছিল আমার অভিনীত সর্বশেষ
মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি। এ বছর ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ই আমার
প্রথম ছবি।
পশ্চিমবঙ্গের নির্মাতা দীপক সান্যালের ‘সমাধি’
ছবিতে গোবিন্দের বিপরীতে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন?
সিমলা : কলকাতার ছবিতে প্রথম কাজ করলাম।
এতে গোবিন্দজির সঙ্গে কাজ করতে পেরে বেশ
ভালো লেগেছে। কারণ ছোটবেলা থেকে তার ছবি দেখেছি।
এত জনপ্রিয় একজন তারকার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পাব
কখনও ভাবিনি। আর ওপার বাংলার ইউনিটটাও ছিল চমৎকার।
ছবিটি কবে মুক্তি পাবে তা জানতে পারিনি।
এখন কী কী ছবির কাজ করছেন?
সিমলা : এই মুহূর্তে কাজ করছি না। তবে বেশকিছু
ছবিতে কাজ করার কথা চলছে।
অভিনেত্রী হিসেবে নিজের অবস্থান
নিয়ে আপনি কতটা সন্তুষ্ট?
সিমলা : ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছে ছিল নায়িকা হবো।
সেটা পূরণ হয়েছে। আর এত মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি, তাই
জীবনে আমার কোনো আফসোস নেই। অবস্থানের দিক
দিয়ে মনে করি, আমি বড় জায়গাতেই আছি।
শুরুতেই জাতীয় পুরস্কার, কিন্তু এরপর আর এমন
স্বীকৃতি পাননি। এ নিয়ে কষ্ট অনুভব করেন?
সিমলা : কষ্ট নেই। কারণ প্রথম
ছবিতে অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার
ঘটনা সম্ভবত এ দেশে আর নেই। এটা তো অনেক বড়
একটা অর্জন।
ছোটপর্দায় কাজ করছেন?
সিমলা : না, এখন ছোট পর্দায়ও কাজ করছি না।
এখন আপনার সময় কাটে কীভাবে?
সিমলা : আমার মা নুরুন্নাহার জোছনার সঙ্গে বেশি সময়
কাটাই।


Posted via BN24Hour

Sunday, June 22, 2014

লোকে যা ভাবে, আমি তা নই : সানি লিওন

বিনোদন ডেস্ক : সানি লিওন বলতেই
অনেকে বোঝেন পর্ণস্টার। যে কিনা চারপাশের
মানুষগুলোর যৌন ক্ষুধা বাড়াতে সাহায্য করে।
কিন্তু পর্নোস্টারের বাইরেও যে তার
একটা পরিচয় আছে তা অনেকেই জানে না। তাই
অনেকটা আক্ষেপ করে সানি লিওন বলেন,
‘লোকে যা ভাবে আমি তা নই’।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সানি লিওন জানান,
পারফর্মার কখনও নিজের পরিচয় তৈরি করে না।
বরং অন্যরা এটা তৈরি করে দেয়। তাই
ইচ্ছা থাকলেও এখান থেকে বের হওয়া সম্ভব নয়।
উল্লেখ্য, ভারতীয় বংশোদ্ভূত পর্নোস্টার
সানি লিওন বলিউডে পা রাখেন তেত্রিশ বছর
বয়সে। এ রকম বয়সে বলিউডে ক্যারিয়ার শুরু
করাটাই একটা চ্যালেঞ্জ। যদিও সেই চ্যালেঞ্জ
ভালোভাবেই পার করেছেন তিনি।

posted from Bloggeroid

Saturday, June 21, 2014

নতুন বিজ্ঞাপনচিত্রে দীঘি বিনোদন ডেস্ক

পড়াশোনার কারণে চলচ্চিত্র
থেকে বিরতি নিয়েছেন শিশুশিল্পী দীঘি।
তবে প্রতি বছর এলিট মেহেদীর নতুন
একটি বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেল হন তিনি। গত বছর
বিরতি দিয়ে এ বছর আবার এলিটের নতুন
একটি বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেল হলেন তিনি।
গত ৩ জুন ঢাকায় নতুন বিজ্ঞাপনচিত্রটির দৃশ্যধারণ
হয়েছে। এটি নির্মাণ করেছেন আনজাম মাসুদ।
জানা গেছে, শিগগিরই বিজ্ঞাপনচিত্রটির প্রচার
শুরু হবে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে। এর
মাধ্যমে দীর্ঘ প্রায় দুই বছর টিভি পর্দায়
দেখা যাবে দীঘিকে।

posted from Bloggeroid

Friday, June 20, 2014

‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ এর পোশাক ও পটভুমি নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করলে চিত্রনায়িকা সিমলা

সিমলা। ক্যারিয়ারের প্রথম ছবির (ম্যাডাম ফুলি) সুবাদেই
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতে যান তিনি। এরপর
নিয়মিতভাবে কাজ করছেন বড় পর্দায়। ১৩ জুন
মুক্তি পেয়েছে তার নতুন ছবি মাসুদ পথিক পরিচালিত
‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’।অনলাইন নিউজ পোর্টাল
বাংলানিউজের সঙ্গে এই ছবি ও অন্যান্য প্রসঙ্গে প্রশ্ন-
উত্তর পর্বে কথা বলেছেন সিমলা।
পুরো সাক্ষাতকারটি হুবুহু তুলে ধরা হল ।
‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ সিনেমা হলে গিয়ে দেখেছেন?
সিমলা : গতকাল (১৯ জুন) বলাকায় ছবিটি দেখেছি।
এখানে কবি নির্মলেন্দু গুণ দা-ও ছিল, তার আর্শীবাদ
নিলাম। তিনি ছবিটি দেখে অনেক খুশি হয়েছেন। কাল বা পরশু
আবার ছবিটি দেখতে প্রেক্ষাগৃহে যাবো।
এ ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তুতি কেমন ছিল?
সিমলা : ছবিটির বেশিরভাগ দৃশ্যে গ্রামের পটভ‚মি রয়েছে।
আর ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের আগের সময়কার
ঘটনা নিয়ে ছবিটির গল্প। এর আগেও গ্রামীণ পরিবেশে কাজ
করেছি। এবার মুন্সীগঞ্জে এ ছবির কাজ করতে ভালোই
লেগেছে। গল্প অনুযায়ী সবকিছুই বেশ প্রাণবন্ত ছিল।
‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ ছবির বিষয়বস্তু একটু আলাদা।
সে ক্ষেত্রে এটি কতটা সফল হবে বলে মনে করছেন?
সিমলা : আমি তো মনে করি, শতভাগ সাফল্য পাবে। আর এ
ছবির কাহিনী তো কবিতা থেকে নেওয়া। চিন্তাধারা থেকে শুরু
করে দৃশ্যায়ন, সবকিছুতেই দর্শকরা বৈচিত্র্য খুঁজে পাচ্ছেন।
‘রূপগাওয়াল’ থেকে ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ ছবিতে আপনার
চরিত্র কতটা আলাদা?
সিমলা : দুটোতেই গ্রামীণ পরিবেশ থাকলেও ‘রূপগাওয়াল’-
এর প্রেক্ষাপট আলাদা ছিল। সেখানে পরেছিলাম
পাহাড়ি মেয়েদের পোশাক। আর ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’-এ
ব্লাউজ ছাড়া শাড়ি পরেছি। এ নিয়ে আমার অস্বস্তি ছিল না।
কারণ আমার প্রথম ছবি ‘ম্যাডাম ফুলি’তে এমন দৃশ্যে কাজ
করার অভিজ্ঞতা হয়েছিল। অবশ্য এখানেও আমার সাজগোজ
প্রায় একই। মুখে লাগাতে হয়েছে কালো রঙ। হাবিবুর রহমান
পরিচালিত ‘রূপগাওয়াল’ ছিল আমার অভিনীত সর্বশেষ
মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি। এ বছর ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ই আমার
প্রথম ছবি।
পশ্চিমবঙ্গের নির্মাতা দীপক সান্যালের ‘সমাধি’
ছবিতে গোবিন্দের বিপরীতে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন?
সিমলা : কলকাতার ছবিতে প্রথম কাজ করলাম।
এতে গোবিন্দজির সঙ্গে কাজ করতে পেরে বেশ
ভালো লেগেছে। কারণ ছোটবেলা থেকে তার ছবি দেখেছি।
এত জনপ্রিয় একজন তারকার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পাব
কখনও ভাবিনি। আর ওপার বাংলার ইউনিটটাও ছিল চমৎকার।
ছবিটি কবে মুক্তি পাবে তা জানতে পারিনি।
এখন কী কী ছবির কাজ করছেন?
সিমলা : এই মুহূর্তে কাজ করছি না। তবে বেশকিছু
ছবিতে কাজ করার কথা চলছে।
অভিনেত্রী হিসেবে নিজের অবস্থান
নিয়ে আপনি কতটা সন্তুষ্ট?
সিমলা : ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছে ছিল নায়িকা হবো।
সেটা পূরণ হয়েছে। আর এত মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি, তাই
জীবনে আমার কোনো আফসোস নেই। অবস্থানের দিক
দিয়ে মনে করি, আমি বড় জায়গাতেই আছি।
শুরুতেই জাতীয় পুরস্কার, কিন্তু এরপর আর এমন
স্বীকৃতি পাননি। এ নিয়ে কষ্ট অনুভব করেন?
সিমলা : কষ্ট নেই। কারণ প্রথম
ছবিতে অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার
ঘটনা সম্ভবত এ দেশে আর নেই। এটা তো অনেক বড়
একটা অর্জন।
ছোটপর্দায় কাজ করছেন?
সিমলা : না, এখন ছোট পর্দায়ও কাজ করছি না।
এখন আপনার সময় কাটে কীভাবে?
সিমলা : আমার মা নুরুন্নাহার জোছনার সঙ্গে বেশি সময়
কাটাই।

posted from Bloggeroid

Saturday, June 14, 2014

সংবাদ সম্মেলন না বলা কথা বলবেন রুমির প্রথম স্ত্রী

বিনোদন ডেস্ক : সংগীতশিল্পী আরফিন রুমির সঙ্গে তার
প্রথম স্ত্রী লামিয়া ইসলাম অনন্যার সর্ম্পকের
টানাপোড়েন এখন আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। এ
কারণে রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে একটি সংবাদ সম্মেলন
ডেকেছেন অনন্যা।
শুক্রবার বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে একটি আমন্ত্রণপত্র
পাঠিয়েছেন অনন্যা, যেখানে তিনি লিখেছেন, ‘আমাদের
পারিবারিক জীবনে হঠাৎ করে নেমে আসা দুর্যোগ
সম্পর্কে আপনারা সবাই কমবেশি অবগত আছেন।
তবে,আমাদের জীবনে প্রতি মুহুর্তে ঘটে চলা ঘটনাপ্রবাহ
নিয়ে সাংবাদিক ভাইয়েরা বিভিন্ন সময়ে যোগাযোগ করলেও
পুরো বিষয়টি সম্পর্কে অনেকেরই স্পষ্ট ধারণা নেই। তাই
আগামী ১৫ জুন জাতীয় প্রেসক্লাবে একটি সংবাদ সম্মেলনের
আয়োজন করেছি।’
আমন্ত্রণপত্রটিতে আরো লেখা ছিলো, ‘সংবাদ সম্মেলনের
মাধ্যমে আমি আমার না বলা কথা, কি হচ্ছে আমার সঙ্গে,
কেমন আছি আমি ও আমার সন্তান এই বিষয়ে আপনাদের
মাধ্যমে সবাইকে জানাতে চাই।’
উল্লেখ্য,
সংগীতশিল্পী আরফিন
রুমির
সঙ্গে তার
প্রথম
স্ত্রী অনন্যার
চলমান
মামলার
পরবর্তী শুনানি আগামী ১৭
জুন।


Posted via BN24Hour

Friday, June 13, 2014

জিতবে কে?

বিনোদন ডেস্ক : ঢালিউডের দুই শীর্ষ নায়ক
শাকিব খান ও অনন্ত এবারের
ঈদে মহাযুদ্ধে অবতীর্ণ হচ্ছেন। দর্শকের প্রশ্ন_
এই মহাযুদ্ধে জিতবে কে?
গত ঈদে দুজনেরই অভিনীত ছবি মুক্তি পেয়েছিল।
আর এবার মুক্তি পাবে দুজনের নির্মিত
এবং অভিনীত ছবি। এ
নিয়ে ইতিমধ্যে সেরা হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন
দুজনই। যদিও গতবার অনন্ত ছবিটি নিজেই
নির্মাণ
করেছিলেন।
গত
বছর
মুক্তি পাওয়া ছবি দুটি ছিল
বদিউল
আলম
খোকন
পরিচালিত
শাকিব
খান
অভিনীত
‘মাই
নেম
ইজ
খান’
এবং এম

জলিল
অনন্ত
পরিচালিত
এবং অভিনীত
‘নিঃস্বার্থ ভালোবাসা’।
গত বছর দুজনের ছবিই সমানতালে ব্যবসা করেছিল।
তবে অনন্ত তার ছবিটি দিয়ে মধ্যবিত্তসহ
সবশ্রেণীর প্রেক্ষাগৃহবিমুখ দর্শককে আবার
প্রেক্ষাগৃহে ফিরিয়ে আনার কৃতিত্ব
দেখিয়ে প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন।
এদিকে, এবারের ঈদে মুক্তি পাচ্ছে শাকিব খান
প্রযোজিত প্রথম ছবি ‘হিরো দ্য সুপারস্টার’
এবং অনন্ত প্রযোজিত, পরিচালিত ‘মোস্ট ওয়েলকাম
টু’। দুটি ছবির নায়কও তারা দুজন। নিজেদের
নির্মিত ছবি দুটি নিয়ে এবার
একে অপরকে টেক্কা দিতে চান তারা।
ইতিমধ্যে এমন ঘোষণাও দিয়েছেন দুজন।
অনন্ত মিডিয়াকে বলেন, এবারের ঈদে প্রমাণ
হবে কে সেরা। কারণ আমি আন্তর্জাতিক মানসমৃদ্ধ
ছবি নির্মাণ করি। এবার ঈদে আমার ‘মোষ্ট
ওয়েলকাম টু’ ঢালিউডের সর্বকালের ব্যবসায়িক
রেকর্ড অতিক্রম করবে বলে আমার বিশ্বাস।
অপরদিকে শাকিব খান বলেন, আমার
ছবি খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ দেখে। এতেই
আমার সাফল্য। কারণ হাড়ভাঙা পরিশ্রম শেষে এসব
মানুষ যখন আমার ছবি দেখতে ছুটে আসে তখন আমার
প্রতি তাদের ভালোবাসা দেখে মুগ্ধ হই, আমার
পরিশ্রম সার্থক হয়। তাছাড়া আমার ছবিতে বুক
চিরে হৃদপিণ্ড বের করে আনার মতো অবাস্তব ও
হাস্যকর বিষয় নেই। আমার দর্শক ভুল উচ্চারণ
দেখে হাসার জন্য সিনেমা হলে যায় না।
শাকিব বলেন, আমার প্রযোজিত
ছবিটিতে ক্যামেরাসহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তির
ব্যবহার হয়েছে। তাই নির্মাণ, গান, গল্প,
লোকেশনের দিক দিয়ে আমার ছবি হবে এবারের
ঈদের সেরা ছবি।
দুই শীর্ষ নায়কের
চ্যালেঞ্জে নড়েচড়ে বসেছে চলচ্চিত্রপাড়া।
তারা অপেক্ষা করছেন কে জিতবে তা দেখার জন্য।
কেউ কেউ অন্ততের পক্ষে, কেউবা শাকিবের
পক্ষে বাজিও ধরছেন।


Posted via BN24Hour

Thursday, June 12, 2014

পর্নস্টার হতে চান বিপাশা!

বিনোদন ডেস্ক : শিরোনামটা পড়ে অবাক হলেন
তো? অবাক হওয়ার মতোই খবর। শুধু বলিউড-হলিউড
কেন বাংলাদেশেও পর্নস্টার হওয়ার
হাওয়া লেগেছে। বলিউডের মতো এদেশের
চলচ্চিত্রেও এখন যৌনতার প্রতিযোগিতা চলছে।
আর সে সুযোগে কেউ কেউ পর্ন ছবি নির্মাণ করার
কথাও ভাবতে শুরু করেছেন বলে ফিল্মপাড়ায়
গুঞ্জন। আর এ দেশে তেমন
কোনো ছবি তৈরি হলে প্রথম ছবিতেই
নাকি সুযোগ নিতে চান হালের
উঠতি নায়িকা বিপাশা কবির।
প্রসঙ্গত ২০০৯ সালে লাক্স
তারকা হিসেবে মিডিয়াতে বিপাশা কবিরের
যাত্রা শুরু হয়। সর্বপ্রথম তিনি রুমানা রশীদ
ঈশিতার পরিচালনায় একটি নাটকে অভিনয় করেন।
তার অভিনীত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য নাটক
হচ্ছে ইরানী বিশ্বাস পরিচালিত তবুও প্রতীক্ষায়,
হিমু আকরামের জলছাপ ও আলভী আহমেদ পরিচালিত
সমীকরণ।
জানা যায়,
ইতোমধ্যেই
মুম্বাই
ফিল্মের
মতো ঢাকাই
ছবিতে আইটেম
গানের
বেশ
হিড়িক
পড়ে গেছে।
আর
এক্ষেত্রে অনেক
অভিনেত্রীই
এগিয়ে আসছেন
আইটেম
গার্ল হিসেবে পারফর্ম করতে। এদের অন্যতম
বিপাশা কবির। দেশের
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত এ
অভিনেত্রী এরইমধ্যে বেশ খ্যাতিও পেয়েছেন
বিভিন্ন ছবির আইটেম গানে পারফর্ম করে।
আইটেম গার্ল হিসেবে শাহীন সুমন পরিচালিত
ভালোবাসার রং ছবি দিয়ে তার যাত্রা শুরু হয়।
তারপর একই পরিচালকের অন্যরকম ভালোবাসা,
জটিল প্রেম; মনতাজুর রহমান আকবরের তবুও
ভালোবাসি, রাজু চৌধুরীর রোমিও ২০১৩, জাকির
হোসেন রাজুর এর বেশি ভালোবাসা যায় না,
বদিউল আলম খোকনের নিষ্পাপ মুন্নাসহ আরও বেশ
কয়েকটি ছবিতে আইটেম গার্ল হিসেবে পারফর্ম
করেন তিনি।

Posted via BN24Hour


Posted via BN24Hour

Tuesday, June 10, 2014

‘বিয়ে হল বাসর হলো না’ নায়িকা পপির!

বিনোদন ডেস্ক : এই নিয়ে তার মন এখন বেজায়
খারাপ। এমনিতেই হাতে কাজ নেই। তাই দিনকাল
ভালো যাচ্ছে না তার। এর উপর আবার বিয়ে আর
বাসর নিয়ে জটিলতা। এতে মন খারাপ হওয়ারই
কথা। না, বাস্তবে নয়, ছবিতে।
গত বছরের শেষ দিকে সাদ্দাম হোসেনের
‘বিয়ে হল বাসর হলো না’ ছবির কাজ শুরু করেন
পপি। এতে তার সহ শিল্পী ছিলেন জায়েদ খান।
ছবির কাজ কিছুদূর এগুবার পর
নির্মাতা ঘোষণা দিলেন। নির্মাণ কাজ শেষ,
শীঘ্রই সেন্সরে জমা পড়বে ছবিটি। এতে মাথায়
আকাশ ভেঙ্গে পড়ে পপির। কারন তার মাত্র
কয়েকটি সেকোয়েন্সের কাজ হয়েছে। এ অবস্থায়
নির্মাণ শেষ হল কিভাবে।

নিয়ে বহু
জায়গায়
নির্মাতার
বিরুদ্ধে প্রতারণার
অভিযোগ
আনেন
পপি।
এরপর
ছবিটি নিয়ে আবার
নতুন
করে জটিলতা তৈরি হয়।
এর
একাধিক
প্রযোজকের
মধ্যে অংশিদারিত্ব
নিয়ে মতপার্থক্য
দেখা দেয়।
ফলে কাজ
শুরুর
দেড়
বছরেও
কোনোভাবেই ছবিটির নির্মাণ শেষ
করা যাচ্ছেনা।
এ ছবির নায়ক জায়েদ খান বলেন, এতে তার ও
পপির দ্বৈত গানের চিত্রায়ণ অর্ধেকেরও
বেশি এবং কয়েকটি সিকোয়েন্স বাকি রয়ে গেছে।
নতুন করে কাজ কখন শুরু হবে তা এখনও ঠিক হয়নি।
ফলে এ ছবির ভবিষ্যত নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।
তবে প্রযোজকদের সমস্যার সমাধান হওয়ায়
পরিচালক সাদ্দাম এখন দ্রুত কাজ শেষ
করতে চাইছেন।
এদিকে এ
নিয়ে চলচ্চিত্রকাররা টপ্পিনী কেটে বলছেন,
বেচারি পপির এমনিতেই চরম দুঃসময় চলছে।
হাতে তেমন কোনো কাজ নেই। এ অবস্থায় যা-ও
একটি ছবি পেলেন তা-ও আবার অধরা হয়ে আছে। এ
যেন তার ব্যক্তি জীবনের মতই।
ব্যক্তি জীবনে বার বার পপির বিয়ের গুঞ্জন
শোনা গেলেও বাসরের খবর জানা যায় না। ঠিক এ
ছবির ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। এ ছবির কাজ শুরু
হয়েছে মানে তার বিয়ে হয়েছে কিন্তু কাজ
ঝুলে গেছে মানে বাসর হচ্ছে না।
হায়রে পোড়া কপালি পপি!

posted from Bloggeroid