Headlines



gazitv2

w41j

gazitv

Monday, June 23, 2014

সিমলা। ক্যারিয়ারের প্রথম ছবির (ম্যাডাম ফুলি) সুবাদেই জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতে যান তিনি। এরপর

সিমলা। ক্যারিয়ারের প্রথম ছবির (ম্যাডাম ফুলি) সুবাদেই
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতে যান তিনি। এরপর
নিয়মিতভাবে কাজ করছেন বড় পর্দায়। ১৩ জুন
মুক্তি পেয়েছে তার নতুন ছবি মাসুদ পথিক পরিচালিত
‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’।অনলাইন নিউজ পোর্টাল
বাংলানিউজের সঙ্গে এই ছবি ও অন্যান্য প্রসঙ্গে প্রশ্ন-
উত্তর পর্বে কথা বলেছেন সিমলা।
পুরো সাক্ষাতকারটি হুবুহু তুলে ধরা হল ।
‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ সিনেমা হলে গিয়ে দেখেছেন?
সিমলা : গতকাল (১৯ জুন) বলাকায় ছবিটি দেখেছি।
এখানে কবি নির্মলেন্দু গুণ দা-ও ছিল, তার আর্শীবাদ
নিলাম। তিনি ছবিটি দেখে অনেক খুশি হয়েছেন। কাল বা পরশু
আবার ছবিটি দেখতে প্রেক্ষাগৃহে যাবো।
এ ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তুতি কেমন ছিল?
সিমলা : ছবিটির বেশিরভাগ দৃশ্যে গ্রামের পটভ‚মি রয়েছে।
আর ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের আগের সময়কার
ঘটনা নিয়ে ছবিটির গল্প। এর আগেও গ্রামীণ পরিবেশে কাজ
করেছি। এবার মুন্সীগঞ্জে এ ছবির কাজ করতে ভালোই
লেগেছে। গল্প অনুযায়ী সবকিছুই বেশ প্রাণবন্ত ছিল।
‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ ছবির বিষয়বস্তু একটু আলাদা।
সে ক্ষেত্রে এটি কতটা সফল হবে বলে মনে করছেন?
সিমলা : আমি তো মনে করি, শতভাগ সাফল্য পাবে। আর এ
ছবির কাহিনী তো কবিতা থেকে নেওয়া। চিন্তাধারা থেকে শুরু
করে দৃশ্যায়ন, সবকিছুতেই দর্শকরা বৈচিত্র্য খুঁজে পাচ্ছেন।
‘রূপগাওয়াল’ থেকে ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ ছবিতে আপনার
চরিত্র কতটা আলাদা?
সিমলা : দুটোতেই গ্রামীণ পরিবেশ থাকলেও ‘রূপগাওয়াল’-
এর প্রেক্ষাপট আলাদা ছিল। সেখানে পরেছিলাম
পাহাড়ি মেয়েদের পোশাক। আর ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’-এ
ব্লাউজ ছাড়া শাড়ি পরেছি। এ নিয়ে আমার অস্বস্তি ছিল না।
কারণ আমার প্রথম ছবি ‘ম্যাডাম ফুলি’তে এমন দৃশ্যে কাজ
করার অভিজ্ঞতা হয়েছিল। অবশ্য এখানেও আমার সাজগোজ
প্রায় একই। মুখে লাগাতে হয়েছে কালো রঙ। হাবিবুর রহমান
পরিচালিত ‘রূপগাওয়াল’ ছিল আমার অভিনীত সর্বশেষ
মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি। এ বছর ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ই আমার
প্রথম ছবি।
পশ্চিমবঙ্গের নির্মাতা দীপক সান্যালের ‘সমাধি’
ছবিতে গোবিন্দের বিপরীতে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন?
সিমলা : কলকাতার ছবিতে প্রথম কাজ করলাম।
এতে গোবিন্দজির সঙ্গে কাজ করতে পেরে বেশ
ভালো লেগেছে। কারণ ছোটবেলা থেকে তার ছবি দেখেছি।
এত জনপ্রিয় একজন তারকার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পাব
কখনও ভাবিনি। আর ওপার বাংলার ইউনিটটাও ছিল চমৎকার।
ছবিটি কবে মুক্তি পাবে তা জানতে পারিনি।
এখন কী কী ছবির কাজ করছেন?
সিমলা : এই মুহূর্তে কাজ করছি না। তবে বেশকিছু
ছবিতে কাজ করার কথা চলছে।
অভিনেত্রী হিসেবে নিজের অবস্থান
নিয়ে আপনি কতটা সন্তুষ্ট?
সিমলা : ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছে ছিল নায়িকা হবো।
সেটা পূরণ হয়েছে। আর এত মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি, তাই
জীবনে আমার কোনো আফসোস নেই। অবস্থানের দিক
দিয়ে মনে করি, আমি বড় জায়গাতেই আছি।
শুরুতেই জাতীয় পুরস্কার, কিন্তু এরপর আর এমন
স্বীকৃতি পাননি। এ নিয়ে কষ্ট অনুভব করেন?
সিমলা : কষ্ট নেই। কারণ প্রথম
ছবিতে অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার
ঘটনা সম্ভবত এ দেশে আর নেই। এটা তো অনেক বড়
একটা অর্জন।
ছোটপর্দায় কাজ করছেন?
সিমলা : না, এখন ছোট পর্দায়ও কাজ করছি না।
এখন আপনার সময় কাটে কীভাবে?
সিমলা : আমার মা নুরুন্নাহার জোছনার সঙ্গে বেশি সময়
কাটাই।


Posted via BN24Hour

No comments: