Headlines



gazitv2

w41j

gazitv

Showing posts with label news. Show all posts
Showing posts with label news. Show all posts

Wednesday, August 13, 2014

দায়িত্ব পেলে সব সড়ক ঠিক করব : যোগাযোগমন্ত্রী

ঢাকা : আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও
যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন,
দায়িত্ব পেলে ঢাকাসহ সব মহানগরের
সড়কগুলো সাত দিনের মধ্যে ঠিক করে ফেলব।
বুধবার দুপুরে পিপিআরসি-ব্র্যাক আয়োজিত
‘বাংলাদেশের সড়ক নিরাপত্তা : বাধা ও
বাস্তবতার প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক প্রতিবেদন
প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন যোগাযোগমন্ত্রী।
রাজধানীর কারওয়ানবাজারে অবস্থিত
ডেইলি স্টার ভবনের আজিজুর রহমান সম্মেলন
হলে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ঢাকার অনেক সড়কের
অবস্থাই ভালো নয়। অনেক মহানগরেরও একই রকম
অবস্থা। কিন্তু এগুলো আমার মন্ত্রণালয়ের আওতায়
পড়ে না। যদি আমাকে ঢাকাসহ মহানগরগুলোর
সড়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়, তাহলে সাত দিনের
মধ্যে সব ঠিক করে ফেলব।’
তিনি বলেন,
‘সড়ক
দুর্ঘটনা রোধ,
সড়কের
উন্নয়নসহ
যোগাযোগ
ব্যবস্থার
আমূল
পরিবর্তনের
জন্য
সবকিছু
আমি করতে চাই।
কিন্তু
সবকিছু
করতে পারি না।
এর
পেছনে কিছু
কারণও আছে। রাজনীতি, ভোটের রাজনীতি- এসব
কারণে বাধা পাই। তবে আমার আন্তরিকতার
কোনো অভাব নেই।’
সড়ক সম্প্রসারণের কাজে কিছু বাধার কথা উল্লেখ
করে তিনি বলেন, ‘ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো বড়
বাধা। একটি মসজিদ সরানোর জন্য সব ক্ষতিপূরণ
দেওয়ার পরও স্থানীয় লোকজনের
সঙ্গে আমাকে ৩০টি বৈঠক করতে হয়েছে।’
গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন পিপিআরসির
নির্বাহী চেয়ারম্যান এবং সাবেক তত্ত্বাবধায়ক
সরকারের উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান।

posted from Bloggeroid

Tuesday, August 12, 2014

অবেশেষে সন্ধান মিলল পিনাক-৬ লঞ্চটির

অবেশেষে পদ্মায়
ডুবে যাওয়া এমভি পিনাক-৬ নামের লঞ্চটির
সন্ধান পাওয়া গেছে। এমন দাবি করলেন
মুন্সীগঞ্জের মেঘনা চেইন কপ্পা এন্ড
সাইকেল মার্টের পরিচালক ডুবুরি হাসান।
মঙ্গলবার সকাল নয়টার দিকে তিনি এ
দাবি করেন। টানা ৮দিন
সরকারিভাবে উদ্ধার তৎপরতার
কোনো অগ্রগতি না পেয়ে মুন্সীগঞ্জের
জেলা প্রশাসক উদ্ধারের কাজ সোমবার
স্থগিত করেন। এরপর লঞ্চটির অবস্থান
শনাক্ত করেছেন বলে দাবি করছেন মো.
হাসান। খুব শিগগিরই লঞ্চটি উদ্ধার
করা হবে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে মেঘনা চেইন কপ্পা এন্ড সাইকেল
মার্টের পরিচালক মো. হাসান জানান,
সোমবার সকালে সনাতন পদ্ধতিতে ২০ জনের
একটি দল লঞ্চটির অবস্থান নিশ্চিত করে।
এরপর চেইন কপ্পা দিয়ে মাঝ পদ্মায় লাল
চিহ্নের একটি ছোট ড্রাম
দিয়ে বেঁধে রাখা হয়। প্রবল স্রোতের
কারণে উদ্ধার কাজ কিছুটা ব্যাহত
হয়েছে বলে জানান তিনি। তবে খুব
শিগগিরই লঞ্চটিকে উদ্ধার করা হবে।
গভীররাত পর্যন্ত উদ্ধার কাজে অনেক
অগ্রগতি পাওয়া গেছে প্রতিবেদককে নিশ্চিত
করেন হাসান।
উল্লেখ্য, মাওয়া-কাওড়াকান্দি নৌ-রুটে গত
৪ আগস্ট বেলা ১১টার দিকে মাদারীপুরের
কাওড়াকান্দি ঘাট থেকে মাওয়াগামী প্রায়
৩ শতাধিক যাত্রী নিয়ে এমভি পিনাক-৬
নামের একটি লঞ্চ ডুবে যায়। এ ঘটনায় ৪৪
জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।

posted from Bloggeroid

Monday, August 11, 2014

যুদ্ধের টুইটে জনপ্রিয় গাজার কিশোরী, টুইটারে যুদ্ধের ভয়াবহতার খবর দিত!

নিউজ ডেস্ক: গাজায় নিজের
বাড়িতে ফিলিস্তিনি কিশোরী ফারাহ বাকের।
ইসরায়েলি হামলার পুরো সময়টায় টুইটারে যুদ্ধের
খবরাখবর আর ছবি ও অডিও-ভিডিও আপডেট
দিয়েছে ফারাহ। কখনো কাঁদতে কাঁদতে,
কখনো বোমা বা বিমান হামলার
ভয়ে কুঁকড়ে গিয়ে লুকিয়ে থাকার সময়ও টুইট
করেছে ওই মেয়ে। ১৬ বছরের ওই
ফিলিস্তিনি কিশোরী তবু নিজেকে বুঝিয়েছে—
এখানে যা হচ্ছে তা সবাইকে জানানোর, দেখানোর
চেষ্টা করেই গাজাকে সাহায্য করতে পারে সে।
এক প্রতিবেদনে এ খবর
জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
গাজায় ইসরায়েলি হামলার নিয়মিত আপডেট টুইট
করে রাতারাতি সামাজিক যোগাযোগ
মাধ্যমে জনপ্রিয় ও আলোচিত হয়ে ওঠা এই
কিশোরীর নাম ফারাহ বাকের। পরিবারের
সঙ্গে গাজা সিটির শিফা হাসপাতালের কাছের
একটা বাড়িতে থাকে ফারাহ। তার বাবা ওই
হাসপাতালের শল্য চিকিত্সক।
গাজায় ইসরায়েলি হামলা শুরুর পর থেকেই নিয়মিত
টুইটারে যুদ্ধের ভয়াবহতার খবর দিত ফারাহ।
যুদ্ধের ভেতরে বসে থেকে ভয়ে গা শিউরে ওঠার
অনুভূতি, বাড়ির কাছেই বোমা বিস্ফোরণের
শব্দে কানে তালা লেগে যাওয়ার অবস্থা, একের
পর এক হামলায় ধোঁয়ার কুণ্ডলীতে গাজার আকাশ
ছেয়ে যাওয়া, অ্যাম্বুলেন্স আর সাইরেনের শব্দ—
এই সবকিছুই উঠে আসত ফারাহর টুইটে।
টুইটারে ফারাহর আপডেটগুলোতে মিশে থাকত
কিশোরী মনের আবেগ আর প্রত্যক্ষদর্শীর
জবানবন্দির অনুভূতি। সম্ভবত এটাই হাজার হাজার
মানুষকে ফারাহর টুইটার বার্তার
অনুরাগী করে তোলে। যুদ্ধের টুইট শুরুর
আগে স্কুলপড়ুয়া ফারাহর গড়পড়তায় ৮০০
অনুসারী থাকলেও রাতারাতিই তা বেড়ে পৌঁছে যায়
১ লাখ ৬৬ হাজারে।
টুইটারে এই
ফিলিস্তিনি কিশোরীর
ভক্তে পরিণত
হন
অনেকেই।
ফারাহর
টুইটার
বার্তা নিজেরা ‘রি-
টুইট’
করতে শুরু
করেন
ওর
অনুসারীরা।
পাশাপাশি ওকে নিয়ে আলোচনাও
শুরু
হয়
টুইটারে।
ফারাহ বার্তার পাশাপাশি বেশকিছু ভিডিও
এবং অডিও ক্লিপও আপলোড করে নিজের অ্যাকাউন্ট
থেকে।
‘আমি যেখানে বাস
করি সেখানে কী হচ্ছে এবং আমার কেমন লাগছে,
সেসব বিশ্বকে বলার চেষ্টা করেছি আমি।’ গাজার
বাড়িতে বসে রয়টার্সের কাছে নিজের
কথা তুলে ধরার সময় ফারাহ আরও জানায়,
‘আমি চেষ্টা করছিলাম অন্য মানুষেরাও
বিষয়টা উপলব্ধি করুক, তাদেরও মনে হোক
যে তারাও এই যুদ্ধের অভিজ্ঞতা পাচ্ছে।’
এই যুদ্ধের মধ্যে থেকে টুইট করাটা সব সময় সহজ
ছিল না। ফারাহ জানায়, ‘কখনো কাঁদতে কাঁদতে,
কখনো বোমা বা বিমান হামলার
ভয়ে কুঁকড়ে গিয়ে লুকিয়ে থাকার সময়ও টুইট
করেছি আমি। তবু আমি নিজেকে বুঝিয়েছি,
এখানে যা হচ্ছে, তা সবাইকে জানানোর, দেখানোর
চেষ্টা করেই গাজাকে সাহায্য করতে পারি আমি।’
গাজা, ২০১৪। টুইটারে ফারাহর
আপডেটগুলোতে মিশে থাকত কিশোরী মনের আবেগ আর
প্রত্যক্ষদর্শীর জবানবন্দির অনুভূতি। সম্ভবত এটাই
হাজার হাজার মানুষকে ফারাহর টুইটার বার্তার
অনুরাগী করে তোলে। ছবি: রয়টার্স
ফারাহ বাকের বড় হয়ে আইনজীবী হতে চায়
এবং নিজের পেশায় থেকেই জনাকীর্ণ আর
দারিদ্র্যপীড়িত এই জনপদকে সাহায্য করতে চায়।
posted from Bloggeroid



Saturday, August 9, 2014

এবার মোবাইলে কল করলে খুলবে দরজা-জানালা

ধুনট (বগুড়া): পুরো বিশ্ব এখন একটা গ্রামে পরিণত
হয়েছে। ডিজিটাল যুগ নিরাপত্তার আরও একধাপ
এগিয়ে এবার মোবাইলে কল দিয়েই ঘরের জানালা-
দরজা খোলা যাবে।
আধুনিক প্রযুক্তির যুগে মোবাইল ফোনের
নানামুখী ব্যবহারের সঙ্গে যোগ হলো ঘরের জানালা-
দরজা খোলা ও বন্ধ করার বিষয়টিও। যে কোনো স্থান
থেকে মোবাইল ফোনে কল করে তা পরিচালনা করা যাবে।
অভাব অনটনের সংসারে কৃষক ঘরে জন্ম মেধাবী কলেজ ছাত্র
মো. হুজাইফা খান সম্রাট (১৭)। বগুড়ার ধুনট উপজেলার
চৌকিবাড়ী ইউনিয়নের বহালগাছা গ্রামের খয়রুজ্জামান খানের
ছেলে। মা রেখা খাতুন। দুই ভাইয়ের মধ্যে সম্রাট ছোট।
পার্শ্ববর্তী সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলার
সোনামুখী কওমী মাদ্রাসা থেকে সম্রাটের শিক্ষা জীবন শুরু।
এরপর বাড়ির পাশে খান বাহাদুর দাখিল মাদ্রাসা থেকে ২০১২
সালে দাখিল পাশ করেন। বর্তমানে ধুনট উপজেলার নৎরতপুর
হাজী কাজেম-জোবেদা টেকনিক্যাল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট
কলেজে একাদশ শ্রেণিতে পড়ছেন তিনি।
লেখাপড়ার পাশাপাশি ধুনটে বিশ্ব হরিগাছা বাজারে সরকার
মার্কেটে নিজের দোকানে মোবাইল সার্ভিসিং এর কাজ
করেন। আর সে আয় থেকে পড়ালেখার খরচ যোগান সম্রাট।
ছোট বেলা থেকেই স্বপ্ন ছিলো কিছু আবিষ্কারের। বয়স ১১
বছর না যেতে না যেতেই ইলেকট্রিক
মিস্ত্রি হিসেবে মানুষের বাসা-বাড়িতে কাজ শুরু করেন। তার
ওস্তাদ তিনি নিজেই। একই ভাবে অন্যের দেখে আয়ত্ব
করে ফেলেন মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজ।
কাজের ধারাবাহিকতায় আবিষ্কারের চিন্তায় দুই বছর
আগে স্বপ্ন দেখেন মোবাইল ফোনের নেটওর্য়াকের
মাধ্যমে নতুন কিছু করার। ভাবনার জগতে ডুবে যান সম্রাট,
মাথায় আসে রিমোট কন্ট্রোলের মতো মোবাইল ফোন
ব্যবহার করা যায় কি-না।
যেই ভাবনা সেই কাজ। মোবাইল ফোনের ব্যবহার করে ঘরের
জানালা-দরজা খোলা ও বন্ধ করার পদ্ধতি আবিষ্কার
করেছেন তিনি। নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটারের
সাহায্যে নতুন একটি সফটওয়্যার আবিষ্কার
করে তা মোবাইলে ইনস্টল করে সফল হন তিনি।
পরীক্ষামূলক ভাবে সম্রাট দুইফুট দৈর্ঘ্য, একফুট প্রস্থ্য ও
এক ফুট উচ্চতা সম্পন্ন একটি কাচের ঘর তৈরি করেন। সেই
ঘরের দরজাও কাচের। মোবাইল ফোনে সিম লাগিয়ে ঘরের
ভিতর দরজার সঙ্গে আটকানো হয়।
সিমকার্ডে রয়েছে গোপন পিন কোড। নিজের মোবাইল
থেকে দরজায় লাগানো মোবাইল নম্বরে পিনকোড ব্যবহার
করে কল দিলে সহজেই খুলে যায় দরজার পাল্লা।
আবার প্রয়োজন অনুযায়ী কল করলে একই পদ্ধতিতে তা বন্ধ
হয়ে যায়। দরজা খুলতে বা বন্ধ হতে সময় লাগে মাত্র ৩০
সেকেন্ড। তবে পদ্ধতি সচল রাখতে সার্বক্ষণিক বিদ্যুত
সংযোগ থাকা আবশ্যক। এ পদ্ধতি আবিষ্কার করতে তার
প্রায় ৬ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। যেকোনো ঘরে কাঠ,
স্টিল, কাচ কিংবা অন্যান্য সামগ্রীর তৈরি দরজায় এই
পদ্ধতি ব্যবহার করা যাবে।
এদিকে সম্রাটের কাজ দেখতে প্রতিদিন তার
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হাজারো কৌতূহলী মানুষ ভিড় করছেন।
হুজাইফা খান সম্রাট জানান, এই আবিষ্কারের পেছনে অন্য
কারো সহযোগিতা নেই। কাউকে অনুকরণ কিংবা অনুসরন
করেও নয়, বরং নিজের চেষ্টায় আল্লাহ তাকে এই
সফলতা দিয়েছেন।
সম্রাট বলেন, ঘরে দরজা ব্যবহারযোগ্য
করে তৈরি করতে ব্যয় হবে প্রায় ১ লাখ টাকা। অধিক
চিন্তা-ভাবনার মাধ্যমে এই ব্যয় কমানো সম্ভব।
তবে আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে তা দেখতে আরও কিছুদিন
সময় লাগবে।
ভবিষ্যতে বাণিজ্যিকভাবে এই পদ্ধতি বাজারজাত করার
পরিকল্পনা রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এ
ক্ষেত্রে সরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন।
সুত্র – বাংলানিউজ

posted from Bloggeroid

Monday, August 4, 2014

ধর্ষণ ঠেকাতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া ছাত্রের অভাবনীয় উদ্ভাবন

এবারের কলকাতার রাখি উৎসবে এক বিশেষ উপহার
মেয়েদের দেয়ার ব্যবস্থা করেছে ইঞ্জিনিয়ারিং তৃতীয়
বর্ষের শিক্ষার্থী সুশান্ত পট্টনায়ক। দিল্লির
নির্ভয়া ঘটনার পরে ‘রক্ষাব্যান্ড’ নামের এই
রাখি বানানোর কথা তার মাথায় আসে।
সুশান্ত জানায়, ওই ঘটনা তাকে এতটাই নাড়া দিয়েছিল
যে মেয়েদের সুরক্ষায় কিছু একটা করার
কথা অহর্নিশ ভাবতে থাকে। এজন্য তার স্নাতক
শ্রেণীর ইঞ্জিনিয়ারিং বিদ্যাই একমাত্র সম্বল ছিল।
দীর্ঘ দু’বছর প্রচেষ্টার পর এমন একটি ম্যাগনেটিক
ব্যান্ড সে বানিয়েছে যার
সহায্যে অপরাধীকে ধরা সহজ হবে।
এই ম্যাগনেটিক রিস্ট ব্যান্ডে বিশেষ ধরনের
মাইক্রো সেলুলার টেকনোলজি রয়েছে। এর
একটি বোতাম টিপলেই ১০০ ডায়াল (ইমার্জেন্সি কল)
হয়ে যাবে এবং অ্যাক্টিভেট হয়ে যাবে লাউডস্পিকার।
ব্যবহারকারী আক্রান্তের সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ
সরাসরি আক্রান্তকারীর সঙ্গে কথা বলতে পারবে।
শুধু তাই নয়, এতে রয়েছে মাইক্রো হিটার
টেকনোলজি। যদি কোনো দুষ্কৃতকারী কোনো মেয়ের
হাত ধরে টানার চেষ্টা করে তাহলে তার হাত
পুড়ে যাবে। হাতে দস্তানা পরা থাকলেও কোনো লাভ
হবে না।
এর মধ্যে থাকা অ্যালয় চিপ কয়েক সেকেন্ডের
মাধ্যে উত্তপ্ত
হয়ে তাপমাত্রা একশো ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠে যাবে।
এমনকি ওই ব্যান্ডটি কেউ হাত থেকে টেনে খুলেও
ফেলতে পারবে না। কারণ তা হাতে ম্যাগনেটিক
কালি দিয়ে আটকানো থাকবে।
এতে লাগানো শক্তিশালী আলো কয়েক মিনিটের জন্য
দুষ্কৃতকারীর চোখ অন্ধও করে দিতে পারবে।
এই ব্যান্ডের চার্জ যাতে যখন তখন ফুরিয়ে না যায়
সেদিকেও খেয়াল রেখেছে সুশান্ত।
এতে রয়েছে মাইক্রো সোলার চার্জিং সুবিধা।
মাইক্রো হাই অ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিয়াতে দীর্ঘ সময়
পর্যন্ত ব্যান্ডটি সক্রিয় থাকে।

posted from Bloggeroid

শাকিরার মাতৃরূপ!

বিনোদন ডেস্ক: এবারের বিশ্বকাপ ফুটবলের
সমাপনী অনুষ্ঠানের নাচের সময় খুব সতর্কভাবেই নেচেছেন
কলম্বিয়ান পপগায়িকা শাকিরা। নাচের সময় তাঁর এই সতর্ক
মুদ্রায় অনেকেই খানিক ভ্রুকুচকে ভেবেছিলেন ঘটনাটা কী!
এর দিন কয়েক পরেই খবর ছড়িয়েছে দ্বিতীয় সন্তান
প্রত্যাশা করছেন তিনি। এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত শাকিরা মুখ
না খুললেও, তাঁর অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর নিশ্চিত করেছেন
তাঁরই কাছের বন্ধু কলম্বিয়ান সংগীতশিল্পী কার্লোস
ভাইবস।
শাকিরার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর নিশ্চিত করে কার্লোস
ভাইবস বলেন, ‘হ্যাঁ, শাকিরা অন্তঃসত্ত্বা। এ জন্য
সে অনেক খুশি।’ সম্প্রতি এক খবরে এমনটিই
জানিয়েছে নিউইয়র্ক ডেইলি নিউজ।
আর্জেন্টিনার
সাবেক
প্রেসিডেন্টের
ছেলে অ্যান্টোনিও
ডে লা রুয়া ও
শাকিরা তাঁদের
১১
বছরের
প্রেমের
ইতি টানেন
২০১০
সালে।
ওই
বছরই
বয়সে ১০
বছরের
ছোট
স্প্যানিশ ফুটবল তারকা জেরার্ড পিকের সঙ্গে শাকিরার
প্রথম সাক্ষাত্ হয়। তিনি ২০১১ সালের মার্চে জেরার্ডের
সঙ্গে প্রেমের বিষয়টি প্রথমবারের
মতো জনসমক্ষে স্বীকার করেন।
শাকিরা অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার ঘোষণা দেন ২০১২ সালের
সেপ্টেম্বরে। গত বছরের ২২ জানুয়ারি স্পেনের বার্সেলোনার
একটি ক্লিনিকে প্রথম সন্তানের জন্ম দেন শাকিরা।
শাকিরা ও জেরার্ড পিকে তাঁদের ছেলের নাম রাখেন মিলান
পিকে মেবারক।

posted from Bloggeroid

Sunday, August 3, 2014

লক্ষ্মীপুর কারাগারে বিয়ের পর নববধুর সাথে আসামীর ১ ঘন্টা বাসরের ঘটনা ফাঁসে তোলপাড়

লক্ষ্মীপুর : লক্ষ্মীপুর পৌরসভার আলোচিত মেয়র ও
জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু
তাহেরের বড় ছেলে খুনের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত
আসামি আফতাফ উদ্দিন বিপ্লব (৩৮)
কারাগারে থেকে মোবাইল ফোনে কেবল বিয়ে নয়,
নববধূকে নিয়ে এক ঘণ্টা সময়ও কাটিয়েছেন
বলে জানিয়েছে প্রত্যক্ষদর্শীরা।
তবে নববধূকে নিয়ে কারাগারের ভেতর বিপ্লবের সময়
কাটানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কারাগারের সুপার।
জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট
নুরুল ইসলাম হত্যা মামলায় বিপ্লবের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ
দিয়েছিলেন আদালত। অবশ্য এ আদেশের পর
রাষ্ট্রপতি তাঁকে ক্ষমা করে দেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ৮ নম্বর
ওয়ার্ডের লামচরী এলাকার জামায়াত সমর্থিত সাবেক সংসদ
সদস্য প্রয়াত সফিক উল্লাহর বাড়ির (পণ্ডিত বাড়ি) প্রয়াত
অ্যাডভোকেট আবুল খায়েরের স্ত্রী ফেরদৌস খায়ের
একটি বিরোধপূর্ণ জমি উদ্ধার করতে লক্ষ্মীপুর
জেলা কারাগারে বিপ্লবের কাছে যান। ওই সময় আবুল
খায়েরের মেয়ে লক্ষ্মীপুর সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের
অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী সানজিদা আক্তার পিউ মায়ের
সঙ্গে ছিলেন। কারাগারের
দর্শনার্থী কক্ষে পিউকে দেখে পছন্দ করে ফেলেন বিপ্লব।
প্রতাপশালী বিপ্লব তাঁদের বক্তব্য শুনে জমিটি উদ্ধার
করে দেওয়ার উদ্যোগ নেন। এরপর থেকে বিপ্লব
কারাগারে থেকে পিউর সঙ্গে নিয়মিত মোবাইল
ফোনে যোগাযোগ করতেন। বাবা তাহেরও ‘আদুরে’ ছেলের
শখ পূরণ করতে বিয়ের আয়োজন পাকাপোক্ত করেন। গত
শুক্রবার বিকেলে বিপ্লবের বাবা আবু তাহের, ছোট ভাই
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম
সালাহ উদ্দিন টিপুসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের
উপস্থিতিতে কনের বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন
করা হয়। পরে সন্ধ্যায় কারা ফটকে কাজি ও
সাক্ষীরা গিয়ে কাবিননামায় বিপ্লবের সই নেন। ওই সময় আবু
তাহের এবং কনেপক্ষের বেশ কয়েকজন অতিথি উপস্থিত
ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শুক্রবার রাত ১০টার দিকে কনের
বাড়ি থেকে নববধূ পিউকে শ্বশুর আবু তাহেরের
পিংকি প্লাজায় আনা হয়। পরে রাত সাড়ে ১০টার
দিকে কালো রঙের
একটি মাইক্রোবাসযোগে পিউকে কারাগারের
ভেতরে নেওয়া হয়। কারা অভ্যন্তরে একটি কক্ষে প্রায় এক
ঘণ্টা অবস্থানের পর পিউকে ওই
মাইক্রোবাসে নিয়ে বেরিয়ে যান বিপ্লবের স্বজনরা।
খোঁজ
নিয়ে জানা গেছে,
কারাগারে বন্দি থাকা বিপ্লব
আগে থেকেই
বিলাসী জীবনযাপন
করতেন।
কারণে-
অকারণে কারাগার
থেকে বের
করে হাসপাতালে নিয়ে রাখা হতো তাকে।
লক্ষ্মীপুরের
জেল
কর্তৃপক্ষ
সব
সময়
তাহের
পরিবারের
প্রতি নমনীয় থাকতো।
অভিযোগ রয়েছে, বিপ্লব কারাগারের ভেতরে থেকে দীর্ঘদিন
ধরে মোবাইল ফোন ব্যবহার করছেন। সেখান থেকে মোবাইল
ফোনে বিভিন্নজনের সমস্যা সমাধানে কারাগারের ভেতর
‘অফিস কলের’ নামে নিয়মিত দেন-দরবার করছেন।
লক্ষ্মীপুর জেলা কারাগারের সুপার মাহবুবুল আলম জানান,
জেলা প্রশাসকের অনুমতি থাকায় বিয়ের জন্য
কারা ফটকে বিপ্লবকে হাজির করা হয়।
তবে কারা অভ্যন্তরে কনের অবস্থানের বিষয়টি সত্য নয়
বলে তিনি দাবি করেন।
১৯৯৮ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে জেলা বিএনপির সাবেক
সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলামকে লক্ষ্মীপুর
শহরের উত্তর মজুপুরের
বাসা থেকে মাইক্রোবাসে তুলে অপহরণ করা হয়।
তাঁকে হত্যার পর লাশ টুকরো টুকরো করে বস্তায় ভরে মজু
চৌধুরীরহাট-সংলগ্ন মেঘনা নদীতে ফেলে দেওয়া হয়।
চাঞ্চল্যকর নুরুল ইসলাম হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত
আসামি ছিলেন বিপ্লব। তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১১
সালে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান মৃত্যুদণ্ড মওকুফ
করেন। শিবির নেতা মহসিন ও যুবদল নেতা ফিরোজ
হত্যা মামলায় বিপ্লব ১০ বছরের সাজা ভোগ করছেন।

posted from Bloggeroid

Monday, July 28, 2014

বাবা আমার জামা লাগবে না, তুমি আস!

দৌলতদিয়া থেকে: ‘বাবা আমার
পাখি জামা লাগবে না, তুমি আস। আমি আর
কোনোদিন তোমার কাছে কিছু চাইবো না। তবুও
তুমি আমাদের রেখে চলে যেও না।’
রোববার রাতে দৌলতদিয়া-
পাটুরিয়া নৌরুটে দুর্ঘনায় নিহত আব্দুল হামিদের
মেয়ে মীম (১৪)
বাবাকে হারিয়ে এভাবে কাঁদতে কাঁদতে কথাগুলো বলছেন।
মীম বাবাকে দুইদিন আগে মোবাইল
ফোনে বলেছে বাবা আমার ও শিমুর জন্য এবার
পাখি জামা আনতে হবে। না হলে কিন্তু
বাড়ি আসতে দিব না।
বাবা হামিদ মেয়েদের জন্য পাখি জামা কিনলেও
বাড়িতে আর যাওয়া হলো না।
কুষ্টিয়ার সদর উপজেলা বড়াইল গ্রামের মোহাম্মদ
আলীর ছেলে আব্দুল হামিদ ঢাকায় নিজের মামার
একটি কোম্পানিতে দীর্ঘদিন ধরে কর্মরত ছিলেন।
ঈদে পরিবারের সকলের চাহিদা মতো সকল কিছু
কিনে দুপুরে বাড়ির পথে রওয়ানা দেন।
আসার পথে পরিবারের সকলের সঙ্গে মোবাইল
ফোনে একাধিকবার কথা বলেছে। শেষ
কথা বলেছে মেয়ে মীম। মেয়েকে তখন বলেছিলেন,
মা তোমাদের জন্য পাখি জামা এনেছি।
তোমরা কিন্তু ভালভাবে লেখাপড়া করবে।
মেয়ে ও পরিবারের অন্য
কারো কথা রাখতে পারলেন না আব্দুল হামিদ। তার
আগেই বেপরোয়া লঞ্চ চালকদের
কারণে অকালে জীবন দিতে হলো তাকে।
নিহত আব্দুল হামিদের বাবা মোহাম্মদ আলী ছেলের
লাশ নিতে এসে কাঁদতে কাঁদতে বলছেন, আমার
একি দুর্ভাগ্য ছেলের লাশ
নিয়ে আমাকে বাড়ি ফিরতে হবে। আমার ছেলের
সঙ্গে আমি দুপুরে কথা বলেছি।
তিনি কাঁদতে কাঁদতে বলেন, বাবা তোমার
সঙ্গে আমার এমন তো কথা ছিল না।
তাহলে তুমি কেন আমাদের
সকলকে ছেড়ে চলে গেলে।
নিহতের ছোট ভাই আনিস আহমেদ বলেন, যে ভাই
আমার বাবার মতো তার লাশ আমি কীভাবে নিব?
ভাই, তুমি আমাদের কার কাছে রেখে গেলে?
আমরা এখন কার কাছে থাকবো?
বাড়ি এসে কে আমাদের শাসন করবে?
লঞ্চঘাটের ব্যবস্থাপক আনোয়ার হোসেন মিলন
বাংলানিউজকে জানান,
রাতে এমভি রুনা পাটুরিয়া ঘাট
থেকে যাত্রী নিয়ে দৌলতদিয়ার পথে ছেড়ে আসে।
দৌলতদিয়া ৩ নম্বর ফেরিঘাটের কাছে আসার পর
অপরপাশ থেকে এমভি পর্বত
সামনে দিকে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই হামিদ
নিহত হন এবং ১০/১২ জন আহত হয়।
আহতরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে যায়।
নৌমন্ত্রী শাজাহান খানের নির্দেশ থাকলেও
বিআইডব্লিউটিএ এর কোনো কর্মকর্তা-
কর্মচারী দৌলতদিয়া লঞ্চঘাটে উপস্থিত ছিলেন
না।
বিআইডব্লিউটিএ আরিচা ঘাটের পোর্ট অফিসার মো.
কবির মোবাইলে দুর্ঘটনার সত্যতা স্বীকার
করে বলেন, ঘাটের দায়িত্বে লোক ছিল।
আমি সংবাদ পাওয়ামাত্র রওয়ানা হয়েছি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে দৌলতদিয়া লঞ্চ
ঘাটের এক কর্মচারী জানান, এমভি পর্বত লঞ্চের
মালিক মিজান নেশা করে নিজেই লঞ্চ
চালাচ্ছিলো। যে কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে।
মিজান মাঝেমধ্যে চালকদের
চালাতে না দিয়ে নিজেই লঞ্চ চালায়।
লঞ্চ মালিক মিজানের মোবাইল ফোনে কল
করলে সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার পর
তা কেটে দেন।

posted from Bloggeroid

Saturday, July 26, 2014

বাংলাদেশে নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে স্টার জলসা ও জি বাংলা !

অবশেষে বাংলাদেশে কলকাতার টিভি চ্যানেল
জি বাংলা ও স্টার জলসা বন্ধ হতে যাচ্ছে।
তথ্য মন্ত্রণালয়ের নাম প্রকাশ না করার
শর্তে একটি সূত্র
জানিয়েছে বাংলাদেশে আগামী ৬ই আগস্ট
থেকে জি বাংলা এবং স্টার
জলসা টিভি চ্যানেল বন্ধ
হতে যাচ্ছে এবং স্টার প্লাস টিভির সম্প্রচার
ও বন্ধ হতে পারে।
তবে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল
কোনো কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত
করতে পারেননি।
স্টার জলসা ও জি বাংলায় প্রচারিত
টিভি সিরিয়াল নিয়ে সামাজিভাবে ব্যপক
বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ
করে পাখি ড্রেস নিয়ে বিবাহবিচ্ছেদ,
আত্মহত্যার ঘটনা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু
হয়। এই পাখি ড্রেসের জনপ্রিয়তা ও প্রচার
হয়েছে স্টার জলসার সিরিয়ালের মধ্য দিয়ে।
সমাজে এসব নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের
কারণে অনেকেই এই সিরিয়ালের প্রতি আসক্ত
হয়ে পড়াকে দায়ী করছেন। আর এজন্য অনেকে এই
চ্যানেলগুলোর সম্প্রচার বন্ধেরও
দাবি জানিয়ে আসছিলেন।

posted from Bloggeroid

Sunday, July 20, 2014

ঈদে ‘পাখি’ থ্রি-পিস কিনে না দেয়ায় স্বামীকে তালাক

খুলনার পাইকগাছা গদাইপুর গ্রামের গৃহবধু
শারমিন আক্তার ঈদে ‘পাখি’ থ্রি-পিস
কিনে না দেয়ায় স্বামী মোঃ সাইদুল
ইসলামকে তালাক দিয়েছেন।
জানা গেছে, ঈদ উপলক্ষে সাইদুলের
পিতা তোকিম মিয়া তার দুই পুত্রবধুর জন্য ১৪’শ
টাকা দিয়ে দুটি শাড়ী কিনে আনে। ছোট
ছেলে সাইদুলের
স্ত্রী শারমিনকে শাড়ী দেখতে বললে,
তিনি শাড়ী নিবেন
না বলে স্বামীকে পাখি থ্রি-পিস
কিনে দিতে বলেন। সাইদুল তার স্ত্রীকে বলেন,
আব্বার দেয়া শাড়ীটা নাও
পরে তোমাকে পাখি থ্রি-পিস কিনে দেব। কিন্তু
শারমিন ‘পাখি’ থ্রি-পিস কেনার জন্য জিদ
করতে থাকে। এ নিয়ে উভয়ের মধ্যে ঝগড়া শুরু
হয়। ঝগড়ার এক পর্যায়ে শারমিন তার বাবা ও
ভাইকে ফোনে ডেকে নিয়ে আসে এবং শুক্রবার
বিকেলে শারমিন তার স্বামী সাইদুলকে তালাক
দিয়ে বাপের বাড়ি চলে যান।
শারমিন চলে যাওয়ার সময় সাইদুলকে বলেন,
ঈদের আগেই বিয়ে করে নতুন
স্বামীকে সাথে করে ‘পাখি’ থ্রি-পিস পরে তোর
বাড়ীর এলাকা থেকে ঘুরে যাব।
আরো জানা গেছে, সাইদুল তালা উপজেলার
কানাইদিয়া গ্রামের মির সহিদুল ইসলামের
কন্যা শারমিন আক্তারকে দেড় বছর
আগে বিয়ে করেন। বিয়ের পর থেকে উভয়ের
মধ্যে ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকতো। সাইদুল মাছ
ধরে জীবিকা নির্বাহ করে বলে প্রায়
সে বাপের বাড়ি চলে যেত এবং শ্বশুর
বাড়ি আসতে চাইতো না।
‘পাখি’ থ্রি-পিস কিনে না দেয়ায়
স্বামীকে তালাক দেয়ার ঘটনায় এলাকায়
ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।

posted from Bloggeroid

Saturday, July 19, 2014

ঈদে জনপ্রিয় ইত্যাদির যত আয়োজন

বিনোদন ডেস্ক : নন্দিত নির্মাতা হানিফ সংকেত
সবসময়ই বৈচিত্র্যে বিশ্বাসী। বরাবরের
মতো আসন্ন ঈদ উপলক্ষে নির্মিত ‘ইত্যাদি‘তেও
তিনি দর্শকদের উপহার দেবেন তার এই
বৈচিত্র্যের ধারাবাহিকতা।
ঈদ ‘ইত্যাদি’র চমকানো সব বিষয়ের
মধ্যে একটি বিশেষ পর্ব থাকছে দেশাত্মবোধক
গান। এই পর্বে একসঙ্গে গান গেয়েছেন ৯ জন
জনপ্রিয় সংগীত তারকা।
তারা হলেন সাবিনা ইয়াসমিন, এ্যান্ড্রু কিশোর,
সামিনা চৌধুরী, শাকিলা জাফর, শুভ্রদেব, নকিব
খান, ফাহমিদা নবী, বাপ্পা মজুমদার ও
এস.আই.টুটুল। ঈদের সময় শত শত অনুষ্ঠানে অনেক
শিল্পীকেই অনেকবার দেখা যাবে। কিন্তু এই ৯
গুণী শিল্পীকে একসঙ্গে একমাত্র ‘ইত্যাদি’
ছাড়া আর কোন অনুষ্ঠানে দেখা যাবে না।
ইত্যাদি’র
নির্মাতা প্রতিষ্ঠান
ফাগুন
অডিও
ভিশনের
একজন
মুখপাত্র
জানান,
শিল্পীরা অত্যন্ত
আন্তরিকতার
সঙ্গে গানটির
ধারন
কাজে সহযোগিতা করেছেন।
ধারন
কাজ
কিছুটা পরিশ্রম
স্বাপেক্ষ হলেও হানিফ সংকেতের বিশাল আয়োজন,
সর্বোপরি একটি চমৎকার পরিকল্পনার জন্য
শিল্পীরা আনন্দের সঙ্গে প্রতিটি কাজে অংশ
নিয়েছেন।
ঈদের ‘ইত্যাদি’র জন্য দেশাত্মবোধক এ
গানটি লিখেছেন মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান
এবং সংগীত পরিচালনা করেছেন আলী আকবর রূপু।
‘ইত্যাদি’ রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন
হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও
ভিশন, স্পন্সর করেছে কেয়া কস্মেটিকস্ লিমিটেড।
প্রতিবারের মত এবারও ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভির ঈদ অনুষ্ঠানমালায় প্রচার হবে।

posted from Bloggeroid

Friday, July 18, 2014

সাব্বাশ হামাস!! সাব্বাশ ফিলিস্তিন!! ‘গাজায় হত্যা বন্ধ কর’, ‘শিশু হত্যা বন্ধ কর’, Stop Killing in Gaza’, ‘Stop Killing Children’ – এইসব প্লাকার্ড হাতে বাংলাদেশে এবং বিভিন্ন দেশে ভদ্রলোকী শ্লোগান দিয়ে শহরের নিরাপদ রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে হাজার চেঁচামেচি করলেও ইসরাইল বিন্দুমাত্র তোয়াক্কা করবে না, করছে না এবং তাদের বোমা মারাও থামবে না।...

সাব্বাশ হামাস!! সাব্বাশ ফিলিস্তিন!!
‘গাজায় হত্যা বন্ধ কর’, ‘শিশু হত্যা বন্ধ কর’, Stop
Killing in Gaza’, ‘Stop Killing Children’ – এইসব
প্লাকার্ড হাতে বাংলাদেশে এবং বিভিন্ন
দেশে ভদ্রলোকী শ্লোগান দিয়ে শহরের নিরাপদ
রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে হাজার চেঁচামেচি করলেও
ইসরাইল বিন্দুমাত্র তোয়াক্কা করবে না,
করছে না এবং তাদের বোমা মারাও থামবে না।...



posted from Bloggeroid

পুতিন হত্যা চেষ্টা ব্যর্থ: প্রান হারালো ২৯৫ জন মালয়েশিয়ান বিমান যাত্রী

ডেস্ক ॥ মালয়েশিয়ান
বিমানে মিসাইল হামলা করে ভূপাতিত করার
ঘটনায় পেয়েছে নতুন মোড়, রাশিয়ান দৈনিকের
বরাতে জানা গেছে মালয়েশিয়ান বিমানের একই
রুটে প্রেসিডেন্ট পুতিনের ব্যক্তিগত বিমানের
যাওয়ার কথা ছিলো। হামলাকারীরা ভুল
লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে।
রাশিয়ান মিডিয়া আরটি জানিয়েছে রাশিয়ান
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমিন পুতিন অল্পের জন্য
প্রানে বেঁচে গেছেন, কারন মালয়েশিয়ান
বিমানের যাত্রা রুটেই ইউক্রেনের আকাশ
সীমা দিয়ে পুতিনকে বহনকারী বিমানের
যাত্রা করার কথা ছিলো। তবে ওই সময়
পুতিনকে বহনকারী বিমানের উড্ডয়নের বিলম্ব
হওয়াতে একই রুটে ইউক্রেনের আকাশ সীমায়
যাত্রা করে মালয়েশিয়ান বিমানটি,
যে বা যারাই মিসালই হামলা চালাক তারা ভুল
করেই প্রেসিডেন্ট বিমান ভেবেই মালয়েশিয়ান
বিমানে হামলা করেছে।
রাশিয়ান সূত্রে জানা গেছে ওই
পথে ভুমি থেকে প্রায় ৩২ হাজার ফুট উপর
দিয়ে রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমিন পুতিন
ব্রাজিল থেকে রাশিয়া ফেরার কথা, তবে ওই
যাত্রা ব্যক্তিগত কারণে বিলম্ব
হওয়াতে অনেকটা একই রকম দেখতে মালয়েশিয়ান
বিমানকে মিঃ পুতিন এর বিমান
ভেবে ভুলে হামলা চালানো হয়। হামলায়
তাৎক্ষণিক মালয়েশিয়ান বিমান ভূপাতিত হয়
এবং বিমানে থাকা ১৫ জন ক্রু সহ ২৯৫ জন
যাত্রী নিহত হয়েছেন।
এদিকে পুতিন আজ (শুক্রবার)
টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ভাষণে বলেছেন,
যে দেশের আকাশে এ মর্মান্তিক
ঘটনা ঘটেছে তাকেই এর দায় নিতে হবে।
ইউক্রেন সরকার রুশপন্থি অস্ত্রধারীদের
বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান শুরু না করলে বিমান
ভূপাতিত হওয়ার ঘটনা ঘটত না।
তিনি মালয়েশিয়ার যাত্রীবাহী বিমান
ভূপাতিত হওয়ার ঘটনা তদন্তে প্রয়োজনীয়
সহায়তা দেয়ার জন্য রুশ সেনাবাহিনীর
প্রতি আহ্বান জানান।



posted from Bloggeroid

রাঙ্গামাটিতে মসজিদের ইমামকে গুলি করে হত্যা করলো নিজের সাবেক ছাত্র !

রাঙামাটি প্রতিনিধি : রাঙামাটির
লংগদু উপজেলায় হাফেজ ইমাম হোসেন
(৩৫) নামে মসজিদের এক
ইমামকে গুলি করে হত্যা করেছে স্থানীয়
এক কিশোর।
আজ বিকেল সাড়ে চারটার দিকে এ
ঘটনা ঘটে। তিনি উপজেলার বগাচত্বর
ইউনিয়নের রাঙীপাড়া ৩ নম্বর
হেলিপ্যাড মসজিদের ইমাম ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয়
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, বিকেল
সাড়ে চারটার দিকে হাফেজ ইমাম
হোসেনকে গুলি করে তারই সাবেক ছাত্র
আল আমিন (১৩)। পরে গুরুতর আহত অবস্থায়
তাকে উদ্ধার করে লংগদু উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সে আনা হলে সেখানে চিকিসাধীন
অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে তিনি।
এলাকাবাসী ঘাতক
কিশোরকে আটক
করে পুলিশে সোপর্দ
করেছে।
লংগদু
থানার
ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা (ওসি)
অঞ্জন
কুমার
দেব
ঘটনার
সত্যতা নিশ্চিত
করে জানান,
ঘটনাস্থলে পুলিশ
পাঠানো হয়েছে।
গুলি করার
ঘতনা রহস্যজনক , তবে কি কারণে এ ঘটনা ঘটেছে,
তা তদন্ত না করে বলা যাবে না।

posted from Bloggeroid

Thursday, July 17, 2014

২৯৫ যাত্রী এবং ১৫ জন ক্রু নিয়ে মালয়েশীয় প্লেন বিধ্বস

ডেস্ক ॥ ইউক্রেনে ২৯৫ জন
আরোহী নিয়ে মালয়েশিয়ার
একটি যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত
হয়েছে বলে জানিয়েছে রাশিয়ার
বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্স সহ বিশ্ব মিডিয়া।
মালয়েশিয়ান বিমান নিয়ন্ত্রক
সংস্থা জানিয়েছে, বোইং এমএইচ১৭
বিমানটি আমস্টার্ডাম থেকে কুয়ালালামপুর
আসছিলো, এতে মট ২৯৫ জন যাত্রী ছিল। শেষ
খবর পাওয়া পর্যন্ত সব যাত্রী নিহত
হয়েছে বলে ধরে নেয়া হচ্ছে।
এদিকে স্থানীয় সূত্রের
উদ্ধৃতি দিয়ে ইন্টারফ্যাক্স জানায়,
নেদারল্যান্ডের আমস্টার্ডাম
থেকে কুয়ালালামপুরগামী মালয়েশিয়ান
এয়ারলাইন্সের বোয়িং ৭৭৭
উড়োজাহাজটি ইউক্রেনের শাকতেরেস্ক এলাকায়
বিধ্বস্ত হয়। বিধ্বস্ত হওয়ার স্থান থেকে রুশ
সীমান্তের দূরত্ব ৫০ কিলোমিটার।
প্রাথমিক
ভাবে ধারণা করা হচ্ছে বিমানটিকে ৩২ হাজার
ফুট উপর থেকে বিশেষ বিমান বিধ্বংসী মিসাইল
দিয়ে ভূপাতিত করা হয়েছে।
বিধ্বস্ত হওয়ার সময় উড়োজাহাজটিতে ২৯৫ জন
আরোহী ছিলো বলে নিশ্চিত
করেছে ইন্টারফ্যাক্স। এদের মধ্যে ২৮০ জন
যাত্রী ও ১৫ জন ক্রু।
‍এদিকে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ
তাদের সর্বশেষ টুইটারের টুইটে নিশ্চিত
করে জানিয়েছে, এমএইচ১৭ উড়োজাহাজটির
সঙ্গে তাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
উড়োজাহাজটির সঙ্গে সর্বশেষ যোগাযোগ
হয়েছিল ইউক্রেন সীমান্তে।
ইতোমধ্যে উড়োজাহাজটির বিধ্বস্ত হওয়ার স্থান
থেকে ধোঁয়া ওড়ার ভিডিওচিত্র
ইউটিউবে প্রকাশিত হয়েছে। বিমানের উদ্ধার
অভিযানের বিষয়ে কোন খবর পাওয়া যায়নি।
সূত্র- দি গার্ডিয়ান

posted from Bloggeroid

Monday, July 14, 2014

ফেল করা শিক্ষার্থীরা পেয়েছে জিপিএ-৫

ঢাকা: ১৩৬৩২১ রোলধারী শিক্ষার্থী ১৭ই
মে প্রকাশিত এসএসসি’র ফলে রসায়নে ফেল
করেছিল। ওই ফলকে চ্যালেঞ্জ করে পুনঃনিরীক্ষার
আবেদন করে ওই শিক্ষার্থী। এখন সে জিপিএ-৫
পেয়েছে। একইভাবে ১৩১৭৫৫
রোলধারী শিক্ষার্থী ধর্মীয় (বৌদ্ধ)
বিভাগে ফেল করেছিল। পুনঃনিরীক্ষায় ওই
শিক্ষার্থীও জিপিএ-৫ পেয়েছে। ৫৪৮৬৩৪
রোলধারী শিক্ষার্থীও কৃষি শিক্ষা বিষয়ে ফেল
থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে। পুনঃনিরীক্ষায় শুধু
ঢাকা বোর্ডেই নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২৮
জন। সর্বমোট ফল পরিবর্তন হয়েছে ৫৯৪ জনের। এর
মধ্যে ফেল থেকে পাস করেছে ৩৬ জন। এর
মধ্যে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে।
রোববার পুনঃনিরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। ১৮ই
মে থেকে পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন গ্রহণ শুরু হয়।
রাজশাহী বোর্ডে ফল উন্নতি হয়েছে ১২০ জনের।
এর মধ্যে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬ জন। ফেল
থেকে পাস করেছে ২০ জন। গত ১৭ই মে এসএসসি ও
সমমান পরীক্ষার ফলে রেকর্ড সংখ্যক
শিক্ষার্থী পাস করে এবং জিপিএ-৫ পায়।
১৮ই মে থেকে পুনঃনিরীক্ষার আবেদন
জমা নেয়া হয়। সবচেয়ে আবেদন
জমা পড়ে ঢাকা বোর্ডে। এ বোর্ডে ৫১ হাজার
৩৯টি আবেদন জমা পড়ে। বরিশাল বোর্ডে ৮ হাজার
৫১৬টি আবেদন জমা পড়ে। চট্টগ্রাম বোর্ডে ১১
হাজার ৯২৭টি আবেদন জমা পড়ে।
কুমিল্লা বোর্ডে ১৪ হাজার ১৩৪ জন
শিক্ষার্থী আবেদন করে। দিনাজপুর বোর্ডে ১০
হাজার ১৭৩টি আবেদন জমা পড়ে। যশোর
বোর্ডে জমা পড়ে ২০ হাজার ৭২টি আবেদন।
মাদরাসা বোর্ডে ১৭ হাজার ৮৩৮টি আবেদন
করা হয়। রাজশাহী বোর্ডে ১৪ হাজার
৭৮০টি আবেদন করা হয়। সিলেট বোর্ডে ৭ হাজার
১৩২টি, কারিগরি বোর্ডে ১১ হাজার
৫৫১টি আবেদন করা হয়। এবার ৮টি সাধারণ
বোর্ডসহ ১০টি বোর্ডে মোট ১৪ লাখ ২৬ হাজার ৯২৩
জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে পাস
করে ১৩ লাখ ৩ হাজার ৩৩১ জন। পাসের হার ৯১.৩৪
ভাগ। যা গতবছরের চেয়ে ২.৩১ ভাগ বেশি। গতবছর
পাসের হার ছিল ৮৯.০৩ ভাগ। এবার জিপিএ-৫
পেয়েছে রেকর্ডসংখ্যক ১ লাখ ৪২ হাজার ২৭৬ জন।
বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়,
১৮ই মে ১৭ হাজার ২৯৪ জন, ১৯শে মে ২১ হাজার
১৮৫ জন, ২০ শে মে ১৮ হাজার ২৭১ জন,
২১শে মে ১৩ হাজার ৬০৭ জন, ২২ শে মে ১১ হাজার
৭৮৭ জন, ২৩ শে মে ৬ হাজার ৩২৮ জন এবং ২৪
শে মে ১০ হাজার ২৫৯ জন
শিক্ষার্থী পুনঃনিরীক্ষার জন্য আবেদন করে।
বিভিন্ন
বোর্ডের
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকদের
থেকে জানা যায়,
পুনঃনিরীক্ষায়
সাধারণত
বৃত্ত
ভরাটে ভুল
হয়েছে কিনা,
উপরে যে নম্বর
দেয়া হয়েছে সে অনুযায়ী বৃত্ত
ভরাট
করা হয়েছে কিনা এবং উত্তরপত্রে লেখা আছে কিন্তু
নম্বর
দেয়া হয়নি-

তিনটি বিষয়
দেখা হয়। জানা যায়, অনেক পরীক্ষক
নিজেরা উত্তরপত্র মূল্যায়ন না করে আত্মীয়-স্বজন,
স্ত্রী এমনকি প্রাইভেটের শিক্ষার্থীদের
দিয়ে মূল্যায়ন করান। এসব ক্ষেত্রে বড় ধরনের ভুল
হয়ে থাকে। পরীক্ষক হয়েও দিনের বেশির ভাগ
সময় ব্যস্ত থাকেন কোচিং বা ব্যবসা-বাণিজ্যে।
ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক
তাসলিমা বেগম বলেন, পুনঃনিরীক্ষায় ফল
পরিবর্তন হয়েছে শুধু তাদের নামের
তালিকা দেয়া হয়েছে। পুনঃনিরীক্ষার জন্য আবেদন
করেও যাদের ফল পরিবর্তন হয়নি তাদের
বিষয়টি মোবাইলে এসএমএস’র
মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।
জানা যায়, যেসব পরীক্ষক বড় ধরনের ভুল করেছেন
তাদের বিরুদ্ধে নিয়ম
অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। আগামী ২ বছর
তাদের বোর্ডের কোন উত্তরপত্র দেয়া হবে না।

posted from Bloggeroid

Saturday, July 12, 2014

সাবধান: ১০০ টাকার নোট হয়ে যাচ্ছে ৫০০!

্ ডেস্ক ॥
ঈদকে সামনে রেখে টাকা জাল হচ্ছে অহরহ।
এবার সম্পূর্ণ আলাদা প্রক্রিয়াতে টাকা জাল
করছে কিছু চক্র। এরা ১০০ টাকার নোটকে ৫০০
টাকা বানিয়ে বাজারে ছরিয়ে দিচ্ছে!
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, ১০০ টাকা ও ৫০০ টাকার
নোট একই কাগজ এবং প্রায় একই
মাপে তৈরি করায় প্রতারক চক্র ওই সব টাকার
নোট জাল করে বাজারে ছেড়েছে। ১৫২
মিলিমিটার দৈর্ঘ্য ও ৬৫ মিলিমিটার প্রস্থ
আকৃতির ১০০ টাকার নোট বিভিন্ন ব্যাংক
থেকে সংগ্রহ করে কয়েক ধরনের ম্যাটেরিয়াল
ব্যবহার করে সাদা কাগজে পরিণত করে চক্রের
সদস্যরা। এরপর তা জাল করে ৫০০ টাকার নোট
করা হয়।
ইতিমধ্যে একাধিক জালকারীকে গ্রেপ্তার
করেছে পুলিশ। এসব নিয়ে সম্প্রতি পুলিশ সদর
দপ্তরে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার
কর্তাব্যক্তিরা বিশেষ বৈঠক করেছেন। জাল
কারবারিদের দ্রুত গ্রেপ্তার
করতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ৪৯ থানার
পাশাপাশি ৬৪ জেলার পুলিশ সুপারদের
কাছে বিশেষ নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।
ঈদ ঘনিয়ে এলেই জাল টাকার সিন্ডিকেট সক্রিয়
হয়ে ওঠে। দেশের বিভিন্ন
শহরে গড়ে উঠেছে জাল টাকার কারখানা।
গোয়েন্দাদের হিসাব অনুযায়ী ঢাকা, চট্টগ্রাম,
ঝিনাইদহ, বগুড়া, মৌলভীবাজার, যশোর,
নোয়াখালী, ফেনী, টাঙ্গাইল, পাবনাসহ সীমান্ত
এলাকায়ই বেশি জাল নোট লেনদেন হয়।
রাজধানীসহ ৬৪ জেলায় জেলা প্রশাসকদের
নেতৃত্বে এ-সংক্রান্ত একটি করে কমিটি থাকার
কথা রয়েছে। কমিটির
প্রতি মাসে একটি করে মিটিং করার নিয়ম
থাকলেও বাস্তবে তা হয় না বললেই চলে।
অতএব, ঈদ
বাজারে কেনাকাটা করে টাকা বুঝে নেয়ার সময়
অবশ্যই দেখে নিবেন টাকা আসল নাকি নকল।
একটু ভালভাবে খেয়াল করলেই বুঝা যায় আসল
টাকা নকল টাকার তফাত।

posted from Bloggeroid

মরছে শিশু বাজছে দামামা: ফিলিস্তিন-ইসরাইল সমস্যা নিয়ে কিছু কথা

্ ডেস্ক ॥ প্রতিদিন অসংখ্য শিশু
প্রাণ হারাচ্ছে, ভয়ংকর সব বোমা এসে ঘুমের
মাঝেই কেড়ে নিচ্ছে শিশুদের প্রাণ। এমন
অবস্থায় বিশ্ব বিবেক অনেকটাই নিরব। বিশেষ
করে এই চরম সঙ্কটে ফিলিস্তিনি জনগণ আরব
বন্ধু রাষ্ট্রদের কাউকেই পাশে পাচ্ছেনা।
ফিলিস্তিনি সাবেক নেতা ইয়াসির আরাফাতের
সময়ে অনেক আরব দেশ ফিলিস্তিনির
পাশে থাকলেও বর্তমানে বেশিরভাগ আরব দেশ এ
সমস্যায় যুক্ত না এবং যারা যুক্ত ছিলেন তাদের
অধিকাংশ
সমস্যা থেকে সরে এসে ফিলিস্তিনকে অনেকটা একঘ
আরব দেশসমূহের মধ্যে বর্তমানে শুধু সিরিয়া ও
লেবানন এতে যুক্ত আছে।
আজকের ফিলিস্তিন এবং ইসরাইল
সমস্যা আগে থেকে কখনোই ছিলোনা। ১৯১৭
সালের আগে মধ্যপ্রাচ্যে কোন ইসরাইল নামের
রাট্রও ছিলোনা। তবে ১৯১৭ সালের ২ নভেম্বর
বৃটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আর্থার জেমস বালফোর
ইহুদীবাদীদেরকে লেখা এক
পত্রে ফিলিস্তিনী ভূখন্ডে একটি ইহুদী রাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করেন। বেলফোর
ঘোষণার মাধমে প্যালেস্টাইন এলাকায়
ইহুদিদের আলাদা রাস্ট্রের সম্ভাবনা উজ্জল হয়
এবং বিপুলসংখ্যক ইহুদি ইউরোপ
থেকে প্যালেস্টাইনে এসে বসতি স্থাপন
করতে থাকে।
সেই থেকে শুরু, হাজার হাজার
ইহুদি পাড়ি জমাতে থাকে ইসলামের পবিত্র
ভুমি ফিলিস্তিনে! যদিও শুরুতে ইহুদিদের
সংখ্যা ছিলো হাতে গোনা,
এরা অনেকটা উদ্বাস্তু গৃহহীন
হিসেবে একটি রাষ্ট্রে এসে বসতী গড়ে।
ধিরে ধিরে পশ্চিমা মদদে এবং প্রশ্রয়ে ইহুদিরা
হারে ফিলিস্তিনে আসতে শুরু করে। ১৯০৫
থেকে ১৯১৪ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিনে ইহুদীদের
সংখ্যা ছিল মাত্র কয়েক হাজার। কিন্তু ১৯১৪
সাল থেকে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর
থেকে ১৯১৮ সাল পর্যন্ত বৃটিশদের সহযোগিতায়
ফিলিস্তিনে ইহুদীদের সংখ্যা ২০
হাজারে উন্নীত হয়। এরপর
প্রকাশ্যে ফিলিস্তিনে ইহুদী অভিবাসীদের
ধরে এনে জড়ো করা শুরু হলে ১৯১৯ থেকে ১৯২৩
সাল নাগাদ ফিলিস্তিনে ইহুদীদের সংখ্যা ৩৫
হাজারে পৌঁছে যায়। ১৯৩১ সালে ইহুদীদের এই
সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ১ লাখ ৮০
হাজারে পৌঁছায়।
এভাবে ফিলিস্তিনে ইহুদী অভিবাসীর
সংখ্যা উল্লেখযোগ্য
হারে বাড়তে থাকে এবং ১৯৪৮
সালে সেখানে ইহুদীদের সংখ্যা ৬ লাখে উন্নীত
হয়।
১৯১৮ সালে বৃটেনের সহযোগিতায় গুপ্ত
ইহুদী বাহিনী “হাগানাহ” গঠিত হয়। এই
বাহিনীর মূল কাজ ছিলো সন্ত্রাসবাদ করা,
ফিলিস্তিনি জনগণের বাড়িঘর ও ক্ষেতখামার
দখল করে তাদেরকে ফিলিস্তিন থেকে বিতাড়িত
করা এবং বাজার ও রাস্তাঘাটসহ জনসমাবেশ
স্থলে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ফিলিস্তিনিদের
মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে তাদের বিতাড়নের কাজ
ত্বরান্বিত করা। এভাবেই শুরু ইহুদীদের
আগ্রাসন। ছোট একটি উদ্বাস্তু
থেকে ধীরে ধীরে এরা গ্রাস
করতে থাকে ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড।
এরপর আসে জাতিসংঘের নির্লজ্জ হস্তক্ষেপ।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৭
সালে জাতিসংঘের সাধারণ
পরিষদে ফিলিস্তিনি ভূখন্ডকে দ্বিখন্ডিত
করা সংক্রান্ত ১৮১ নম্বর প্রস্তাব গৃহিত হয়।
জাতিসংঘ ফিলিস্তিনকে দ্বিখন্ডিত করার
প্রস্তাব পাশ করে নিজেদের মাতৃভূমির মাত্র ৪৫
শতাংশ ফিলিস্তিনিদের এবং বাকি ৫৫ শতাংশ
ভূমি ইহুদীবাদীদের হাতে ছেড়ে দেয়ার
সিদ্ধান্ত নেয়। এভাবে ১৯৪৮ সালের ১৪
মে ইসরায়েল স্বাধীনতা ঘোষণা করে।
১৯৪৮ সালের ১৫ মে সম্মিলিত আরব বাহিনীর
সাথে ইসরাইলের যুদ্ধ হয়, এই যুদ্ধে আরব
বাহিনী পরাজিত হয় এবং ইসরাইলের
বাহিনীরা জাতিসংঘের
মাধ্যমে যে ভূমি পেয়েছিল, তার চেয়েও অনেক
বেশী ভূখন্ডের ওপর জবরদখল প্রতিষ্ঠা করে।
এরপর ১৯৭৩ সালের দিকে জর্ডান ও মিশর
কাপুরুষের মত ইসরাইলের
সাথে শান্তিচুক্তি করে সমস্যা থেকে বিদায়
নিয়েছে।
ইতিহাসে ব্রিটেনের সহায়তায় ইজরায়েল এর
সৃষ্টি হলেও আমেরিকার সহায়তায়
বর্তমানে সামরিক ও অর্থনৈতিকভাবে অত্যন্ত
শক্তিশালি রাস্ট্র হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
মুসলিম রাষ্ট্রসমূহ বাস্তবিক পক্ষে নিজেদের
মাঝে ঐক্য না হওয়ায় ইসরায়েল ফিলিস্তিনের
উপর জেকে বসেছে। বর্তমানে সন্ত্রাসের
অজুহাতে অসংখ্য সাধারণ ফিলিস্তিনি নিহত
হচ্ছে ইহুদীদের গোলার আঘাতে। বিশ্ব বিবেক
এখানে নিরব। একটু ভালভাবে দেখলেই
বুঝা যাবে বিশ্ব নেতৃত্বের পরোক্ষ মদদেই
ইসরাইল আজকে এই
পর্যায়ে এসেছে এবং একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের
দখলে নিয়ে হত্যা করে চলেছে অসংখ্য মানুষ
শিশু। মুসলিম রাষ্ট্রসমূহ ফিলিস্তিন
ইস্যুতে অনেকটাই দায় সারা, তারা ফিলিস্তিন
সমস্যা সমাধান থেকে পশ্চিমা এবং ইহুদীদের
সাথে নিজেদের নেতৃত্বদের সম্পর্ক সমুন্নত
রাখতেই বেশি আগ্রহী।

posted from Bloggeroid

Thursday, July 10, 2014

বিশ্বের প্রথম তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত শহর তৈরি হচ্ছে দুবাইয়ে !

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে নির্মিত
হচ্ছে বিশ্বের প্রথম তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত শহর,
‘মল অব দ্য ওয়ার্ল্ড’। যেটি নির্মাণে ব্যয় হবে ১০
বছরে ২.৫ বিলিয়ন দিরহাম।
বুধবারএর নির্মাণ পরিকল্পনা উন্মোচন করেন
সংযুক্ত আরব আমিরাতের উপরাষ্ট্রপতি,
প্রধানমন্ত্রী ও দুবাইয়ের শাসক শায়খ মোহাম্মাদ
বিন রাশেদ আল মাকতুম।
দুবাই হোল্ডিং প্রতিষ্ঠানের প্রধান
নির্বাহী আহমদ বিন ব্যাত বলেন, মল অব দ্য
ওয়ার্ল্ড ৪৮ মিলিয়ন স্কয়ার ফুট
জায়গা নিয়ে তৈরি হবে। প্রস্তুত করতে সময়
লাগবে ১০ বছর। ব্যয় হবে ২.৫ বিলিয়ন দিরহাম।
‘মল
অব
ওয়ার্ল্ড’
প্রতিবছর
১৮ কোটি দর্শনার্থী টানতে সক্ষম হবে। এ
প্রকল্পে কাচের গম্বুজের নিচে থাকবে বিশ্বের
সবচেয়ে বড় থিম পার্ক।সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে নির্মিত
হচ্ছে বিশ্বের প্রথম তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত শহর,
‘মল অব দ্য ওয়ার্ল্ড’। যেটি নির্মাণে ব্যয় হবে ১০
বছরে ২.৫ বিলিয়ন দিরহাম।
বুধবারএর নির্মাণ পরিকল্পনা উন্মোচন করেন
সংযুক্ত আরব আমিরাতের উপরাষ্ট্রপতি,
প্রধানমন্ত্রী ও দুবাইয়ের শাসক শায়খ মোহাম্মাদ
বিন রাশেদ আল মাকতুম।
দুবাই হোল্ডিং প্রতিষ্ঠানের প্রধান
নির্বাহী আহমদ বিন ব্যাত বলেন, মল অব দ্য
ওয়ার্ল্ড ৪৮ মিলিয়ন স্কয়ার ফুট
জায়গা নিয়ে তৈরি হবে। প্রস্তুত করতে সময়
লাগবে ১০ বছর। ব্যয় হবে ২.৫ বিলিয়ন দিরহাম।
‘মল
অব
ওয়ার্ল্ড’
প্রতিবছর
১৮ কোটি দর্শনার্থী টানতে সক্ষম হবে। এ
প্রকল্পে কাচের গম্বুজের নিচে থাকবে বিশ্বের
সবচেয়ে বড় থিম পার্ক।
সর্বশেষ আপডেট সমূহ
বিশ্বকাপে ফুটবলের পাশাপাশি প্রেমের খেলায়
দারুণ সফলতা ! ১১/০৭/২০১৪
গত ছয় দিনেও প্রিয়মুখের খোঁজ পায়নি শিশুটি
১১/০৭/২০১৪
শুভ জন্মদিন কবি আল মাহমুদ ১১/০৭/২০১৪
আজকের রেসিপি : সুজির পাকৌড়া ও আম-দইয়ের
বাদাম লাচ্ছি ১১/০৭/২০১৪
মাত্র এক কদম বাকি মেসির ! ১১/০৭/২০১৪
যৌবন বয়সে তাওবাকারীকে আল্লাহ তায়ালা পছন্দ
করেন ১১/০৭/২০১৪
ভাইয়ের অপরাধে ১৩ বছরের বোনকে ধর্ষণ
১১/০৭/২০১৪
রাজধানীর মহাখালীতে পুলিশের ভ্যানের
সাথে প্রাইভেট কারের ধাক্কায় নিহত ১
১১/০৭/২০১৪
পাহাড়ি তরুণীদের শত শত আপত্তিকর ফুটেজ
ছড়িয়ে পড়েছে ইন্টারনেটে :
অভিভাবকরা আতঙ্কে ,লোকলজ্জায় গৃহবন্দী অর্ধশত
তরুণী ! ! ১১/০৭/২০১৪
২ শরণার্থী ক্যাম্পে জন্মহার উদ্বেগজনক ২২
বছরে জন্ম ৪৬৭৬৫ শিশুর ! ১১/০৭/২০১৪
বিশ্লেষণ : এবার বিশ্বকাপ কার ? ১১/০৭/২০১৪
ইতালিতে জনসমক্ষে চুম্বনে বাধা, সমালোচনার
মুখে মেয়র ! ১১/০৭/২০১৪
শেয়ার করুন
39 Like
C









posted from Bloggeroid

Tuesday, July 1, 2014

প্রধানমন্ত্রীকে অশালীন ভাষায় আক্রমণ করে, রোজা নিয়ে ‘কটুক্তি’র অভিযোগ বিতর্কিত তসলিমা’র বিরুদ্ধে

তসলিমা নাসরিন ‘অশালীন’ ভাষায় আক্রমণ
করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ।
তিনি বলেছেন,
বাংলাদেশ
কি তার
( প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা) বাপের
সম্পত্তি।
সম্প্রতি বাংলাদেশ
সফর করলেন
ভারতের
পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ।
এ সফরকে কেন্দ্র
করে বাংলাদেশের
প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনাকে তিক্ত
ভাষায় আক্রমণ
করেন
বাংলাদেশের
বিতর্কিত
লেখিকা তসলিমা নাসরিন।
তিনি টুইটারে এ
বিষয়ে বেশ
কয়েকটি পোস্ট
দিয়েছেন।
তাতে লিখেছেন,
সুষমা স্বরাজজি অনুগ্রহ
করে শেখ
হাসিনাকে জিজ্ঞাসা করুন
তিনি কেন
আমাকে বাংলাদেশে যেতে দিচ্ছেন
না? বাংলাদেশ
কি তার পিতার
ব্যক্তিগত
সম্পত্তি?
তাকে বলুন মুক্ত
মতের
প্রতি সম্মান
দেখাতে।
আরেক
টুইটে তিনি লিখেছেন,
সুষমা স্বরাজ
বাংলাদেশ সফর
করেছেন।
তিনি ভারতীয়
শাড়ি উপহার
দিয়ে পেয়েছেন
জামদানি শাড়ি।
প্রকৃত এই শাড়ির
মতো যদি দু’দেশের
মধ্যে বন্ধুত্ব
এরকম বিনিময়
হতো।
আলাদা আরেক
টুইটে তিনি লিখেছেন,
সুষমা স্বরাজের
সঙ্গে সাক্ষাৎ
করতে কেন
বাংলাদেশের
ইসলামী দল
জামায়াতে ইসলামী বেপরোয়া হয়ে পড়েছিল?
আরেক
টুইটে তসলিমা লিখেছেন,
সুষমা স্বরাজকে অনুরোধ
করেছেন শেখ
হাসিনা।
পশ্চিমবঙ্গের
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তিস্তার
পানি বণ্টন
চুক্তির
বিষয়ে অনুরোধ
করতে বলেছেন
হাসিনা।
এখানেই শেষ নয়।
সারা বিশ্বে শুরু
হয়েছে পবিত্র
রমজান মাস। এ
নিয়েও
তিনি উপহাস
করেছেন।
বলেছেন, দীর্ঘ
গরমের দিন এখন।
এ সময়ে আপনার
শত্রুও
আপনাকে পান
না করে থাকতে বলবে না।
কারণ,
আপনি পানিশূন্যতায়
মারা যেতে পারেন।
আরেক
টুইটে তিনি রোজা রাখায়
বিশ্বকাপ
ফুটবলে আলজেরিয়ার
পরাজয়
কামনা করেছেন।
তিনি লিখেছেন,
আলজেরিয়ার
মুসলিম
খেলোয়াড়রা রোজা রাখছেন।
দিনের বেলায়
তারা কোনো খাবার
খাচ্ছেন না। পান
করছেন না। তাই
আলজেরিয়ার
বিরুদ্ধে অবশ্যই
জিতবে জার্মানি।

posted from Bloggeroid