এবারের কলকাতার রাখি উৎসবে এক বিশেষ উপহার
মেয়েদের দেয়ার ব্যবস্থা করেছে ইঞ্জিনিয়ারিং তৃতীয়
বর্ষের শিক্ষার্থী সুশান্ত পট্টনায়ক। দিল্লির
নির্ভয়া ঘটনার পরে ‘রক্ষাব্যান্ড’ নামের এই
রাখি বানানোর কথা তার মাথায় আসে।
সুশান্ত জানায়, ওই ঘটনা তাকে এতটাই নাড়া দিয়েছিল
যে মেয়েদের সুরক্ষায় কিছু একটা করার
কথা অহর্নিশ ভাবতে থাকে। এজন্য তার স্নাতক
শ্রেণীর ইঞ্জিনিয়ারিং বিদ্যাই একমাত্র সম্বল ছিল।
দীর্ঘ দু’বছর প্রচেষ্টার পর এমন একটি ম্যাগনেটিক
ব্যান্ড সে বানিয়েছে যার
সহায্যে অপরাধীকে ধরা সহজ হবে।
এই ম্যাগনেটিক রিস্ট ব্যান্ডে বিশেষ ধরনের
মাইক্রো সেলুলার টেকনোলজি রয়েছে। এর
একটি বোতাম টিপলেই ১০০ ডায়াল (ইমার্জেন্সি কল)
হয়ে যাবে এবং অ্যাক্টিভেট হয়ে যাবে লাউডস্পিকার।
ব্যবহারকারী আক্রান্তের সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ
সরাসরি আক্রান্তকারীর সঙ্গে কথা বলতে পারবে।
শুধু তাই নয়, এতে রয়েছে মাইক্রো হিটার
টেকনোলজি। যদি কোনো দুষ্কৃতকারী কোনো মেয়ের
হাত ধরে টানার চেষ্টা করে তাহলে তার হাত
পুড়ে যাবে। হাতে দস্তানা পরা থাকলেও কোনো লাভ
হবে না।
এর মধ্যে থাকা অ্যালয় চিপ কয়েক সেকেন্ডের
মাধ্যে উত্তপ্ত
হয়ে তাপমাত্রা একশো ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠে যাবে।
এমনকি ওই ব্যান্ডটি কেউ হাত থেকে টেনে খুলেও
ফেলতে পারবে না। কারণ তা হাতে ম্যাগনেটিক
কালি দিয়ে আটকানো থাকবে।
এতে লাগানো শক্তিশালী আলো কয়েক মিনিটের জন্য
দুষ্কৃতকারীর চোখ অন্ধও করে দিতে পারবে।
এই ব্যান্ডের চার্জ যাতে যখন তখন ফুরিয়ে না যায়
সেদিকেও খেয়াল রেখেছে সুশান্ত।
এতে রয়েছে মাইক্রো সোলার চার্জিং সুবিধা।
মাইক্রো হাই অ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিয়াতে দীর্ঘ সময়
পর্যন্ত ব্যান্ডটি সক্রিয় থাকে।
মেয়েদের দেয়ার ব্যবস্থা করেছে ইঞ্জিনিয়ারিং তৃতীয়
বর্ষের শিক্ষার্থী সুশান্ত পট্টনায়ক। দিল্লির
নির্ভয়া ঘটনার পরে ‘রক্ষাব্যান্ড’ নামের এই
রাখি বানানোর কথা তার মাথায় আসে।
সুশান্ত জানায়, ওই ঘটনা তাকে এতটাই নাড়া দিয়েছিল
যে মেয়েদের সুরক্ষায় কিছু একটা করার
কথা অহর্নিশ ভাবতে থাকে। এজন্য তার স্নাতক
শ্রেণীর ইঞ্জিনিয়ারিং বিদ্যাই একমাত্র সম্বল ছিল।
দীর্ঘ দু’বছর প্রচেষ্টার পর এমন একটি ম্যাগনেটিক
ব্যান্ড সে বানিয়েছে যার
সহায্যে অপরাধীকে ধরা সহজ হবে।
এই ম্যাগনেটিক রিস্ট ব্যান্ডে বিশেষ ধরনের
মাইক্রো সেলুলার টেকনোলজি রয়েছে। এর
একটি বোতাম টিপলেই ১০০ ডায়াল (ইমার্জেন্সি কল)
হয়ে যাবে এবং অ্যাক্টিভেট হয়ে যাবে লাউডস্পিকার।
ব্যবহারকারী আক্রান্তের সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ
সরাসরি আক্রান্তকারীর সঙ্গে কথা বলতে পারবে।
শুধু তাই নয়, এতে রয়েছে মাইক্রো হিটার
টেকনোলজি। যদি কোনো দুষ্কৃতকারী কোনো মেয়ের
হাত ধরে টানার চেষ্টা করে তাহলে তার হাত
পুড়ে যাবে। হাতে দস্তানা পরা থাকলেও কোনো লাভ
হবে না।
এর মধ্যে থাকা অ্যালয় চিপ কয়েক সেকেন্ডের
মাধ্যে উত্তপ্ত
হয়ে তাপমাত্রা একশো ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠে যাবে।
এমনকি ওই ব্যান্ডটি কেউ হাত থেকে টেনে খুলেও
ফেলতে পারবে না। কারণ তা হাতে ম্যাগনেটিক
কালি দিয়ে আটকানো থাকবে।
এতে লাগানো শক্তিশালী আলো কয়েক মিনিটের জন্য
দুষ্কৃতকারীর চোখ অন্ধও করে দিতে পারবে।
এই ব্যান্ডের চার্জ যাতে যখন তখন ফুরিয়ে না যায়
সেদিকেও খেয়াল রেখেছে সুশান্ত।
এতে রয়েছে মাইক্রো সোলার চার্জিং সুবিধা।
মাইক্রো হাই অ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিয়াতে দীর্ঘ সময়
পর্যন্ত ব্যান্ডটি সক্রিয় থাকে।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment