ঢাকা : বাংলাদেশের ক্রিকেট মানেই এখন
লজ্জা,ব্যর্থতা আর পরাজয়। প্রায় একবছর
ধরে হারের চক্রেই ঘুরপাক
খাচ্ছে ক্রিকেটাররা। টাইগারদের
ব্যর্থতা নিয়ে বিসিবি কর্মকর্তারা লজ্জায়
কিছু বলতে চাইলেন না। দলের ধারাবাহিক
ব্যর্ধতার পর অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম
ফেঁসে যাচ্ছেন। ঘরের
মাঠে অনেকগুলো ম্যাচে জয়ের সুযোগ পেয়েও
অধিনায়কের ভুল সিদ্ধান্তের
কারণে হেরেছে বাংলাদেশ।
সর্বশেষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেও প্রথম
ম্যাচে অভিজ্ঞ স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক ও দারুণ
ফর্মে থাকা মুমিনুল হক একাদশে না থাকায় হতাশ
হয়েছে দেশের ক্রিকেটবোদ্ধারা। মুশফিকুর রহিম
ভালো খেলোয়াড় হলেও মাঠে সঠিক সময়ে সঠিক
সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। কেউ কেউ অভিযোগ
করেন, ‘মাঠে খেলার সময় মুশফিক একাই সিদ্ধান্ত
নেন। অথচ বিশ্বের সেরা সেরা ক্রিকেট
দলগুলো খেলার মাঝে দলের সিনিয়ার
খেলোয়াড়দের সঙ্গে আলোচনা করার পর সিন্ধান্ত
নেন।’
জাতীয় দলের ধারাবাহিক ব্যর্থতা নিয়ে সাবেক
অধিনায়ক আকমার খান ও বিসিবি পরিচালক আকরাম
খান দুঃখ্য প্রকাশ করেন। তিনি বলেন,
‘আমি জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলাম। প্রধান
নির্বাচক ছিলাম এখন বিসিবির পরিচালক হয়েছি।
ক্রিকেটারদের জন্য সবকিছুই করার চেষ্টা করছি।
তারপরও যদি তারা খেলতে না পারে তখন খুব কষ্ট
হয়।’
দলের ব্যর্থতার কারণ
নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলে,‘
ক্রিকেটাররা আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে। দুই
একজন ভালো করলে বাকিরা রান করতে পারেনা।
ব্যর্থতার জন্য দায় ক্রিকেটারদেরই নিতে হবে।
খেলোয়াড়দের মাঠে পারফম্যান্স করতে হবে।
ক্রিকেটাররা বিসিবি থেকে ঠিকই বেতন
পাচ্ছেন। তারপরও তারা কেন খেলতে পারবেনা।
একজনও ব্যটসম্যান ওয়ানডে ক্রিকেটে রান
করতে না পারলে তার চেয়ে দুঃখ্জনক
কী হতে পারে।’
দলের
সাফল্য
পেতে কী উপায়
খুঁজছে বিসিবি এমন
প্রশ্নে তিনি বলেন,
‘খেলোয়াড়দের
সকল
সুযোগ
সুবিধা দেয়া হচ্ছে।
তারপরও
যদি তারা খেলতে না পারে আর
কী করবো।
একজন
ব্যাটসম্যানকে তো ওয়ানডে ক্রিকেটে ৭০-৮০
বল
খেলার
আত্মবিশ্বাস
থাকতে হবে। আমি জানি না, মুমিনুলের মতো একজন
ধারাবাহিক খেলোয়াড়কে কেন খেলানো হলো না।
আব্দুর রাজ্জাকের মতো সিনিয়ন খেলোয়াড়কেও
প্রথম ওয়ানডে খেলানো হলো না।
বিষয়টা নিয়ে সকলের
একসঙ্গে বসে আলোচনা করা উচিত। ’
তবে ঘরোয়া ক্রিকেট নিয়মিত
না হয়ে যে খেলোয়াড়দের খেলার উপর প্রভাব
পড়ে তাও উঠে এল আকরাম খানের বক্তব্যে।
তিনি বলেন, ‘ঘরোয়া ক্রিকেটে বেশি গুরুত্ব
দেয়া উচিত। ক্রিকেটারদের উন্নতিন জন্য
বেশি খেলার সুযোগ দিতে হবে।
সত্যি কথা বলতে খেলোয়াড়দেরই
মাঠে ভালো করতে হবে। ভালো করার জন্য এর
বিকল্প কিছুই নেই।’
ধারাবাহিক ব্যর্থতার কারণ
নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ভালো করার
জন্য দলীয় পারফরম্যান্স করতে হবে। একদিন
বোলাররা ভালো করতে পারে তো ব্যাসম্যানরা বাজে খেলে।
যেদিন বোলিংয়ে ভালো করে সেদিন
ব্যাটসম্যানরা ব্যর্থ হয়। দলের ব্যর্থতার জন্য
ব্যাটসম্যানরা দায়ী। টপঅর্ডার-মিডেল
অর্ডারদের আরও দায়িত্বশীল হতে হবে।’
গত এশিয়া কাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩২৬ রান
করে অধিনায়কের ভুল সিদ্ধান্তের
কারণে হেরেছে বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের
বিপক্ষে একই ভুলে হার। ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সিরিজে প্রথম ম্যাচে রাজ্জাক ও মুমিনুলের
মতো খেলোয়াড়দের একাদশে যায়গা হয়নি।
তাহলে কী অধিনায়ক মুশফিকুর রহিমের ভুল
সিদ্ধান্তই ব্যর্থতার কারণ? এমন প্রশ্নের জবাব
কিছুটা ঘুড়িয়ে দিলেন বিসিবি পরিচালক, ‘দলের
ধারাবহিক ব্যর্থতার কারণে আত্মবিশ্বাস
হারিয়ে ফেলেছে খেলোয়াড়রা। হ্যাঁ, এটা ঠিক
আমরা কিছু কিছু ম্যাচে মুশফিকুর রহিমের ভুল
সিদ্ধান্তের কারণেই হেরেছি।’
লজ্জা,ব্যর্থতা আর পরাজয়। প্রায় একবছর
ধরে হারের চক্রেই ঘুরপাক
খাচ্ছে ক্রিকেটাররা। টাইগারদের
ব্যর্থতা নিয়ে বিসিবি কর্মকর্তারা লজ্জায়
কিছু বলতে চাইলেন না। দলের ধারাবাহিক
ব্যর্ধতার পর অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম
ফেঁসে যাচ্ছেন। ঘরের
মাঠে অনেকগুলো ম্যাচে জয়ের সুযোগ পেয়েও
অধিনায়কের ভুল সিদ্ধান্তের
কারণে হেরেছে বাংলাদেশ।
সর্বশেষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেও প্রথম
ম্যাচে অভিজ্ঞ স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক ও দারুণ
ফর্মে থাকা মুমিনুল হক একাদশে না থাকায় হতাশ
হয়েছে দেশের ক্রিকেটবোদ্ধারা। মুশফিকুর রহিম
ভালো খেলোয়াড় হলেও মাঠে সঠিক সময়ে সঠিক
সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। কেউ কেউ অভিযোগ
করেন, ‘মাঠে খেলার সময় মুশফিক একাই সিদ্ধান্ত
নেন। অথচ বিশ্বের সেরা সেরা ক্রিকেট
দলগুলো খেলার মাঝে দলের সিনিয়ার
খেলোয়াড়দের সঙ্গে আলোচনা করার পর সিন্ধান্ত
নেন।’
জাতীয় দলের ধারাবাহিক ব্যর্থতা নিয়ে সাবেক
অধিনায়ক আকমার খান ও বিসিবি পরিচালক আকরাম
খান দুঃখ্য প্রকাশ করেন। তিনি বলেন,
‘আমি জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলাম। প্রধান
নির্বাচক ছিলাম এখন বিসিবির পরিচালক হয়েছি।
ক্রিকেটারদের জন্য সবকিছুই করার চেষ্টা করছি।
তারপরও যদি তারা খেলতে না পারে তখন খুব কষ্ট
হয়।’
দলের ব্যর্থতার কারণ
নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলে,‘
ক্রিকেটাররা আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে। দুই
একজন ভালো করলে বাকিরা রান করতে পারেনা।
ব্যর্থতার জন্য দায় ক্রিকেটারদেরই নিতে হবে।
খেলোয়াড়দের মাঠে পারফম্যান্স করতে হবে।
ক্রিকেটাররা বিসিবি থেকে ঠিকই বেতন
পাচ্ছেন। তারপরও তারা কেন খেলতে পারবেনা।
একজনও ব্যটসম্যান ওয়ানডে ক্রিকেটে রান
করতে না পারলে তার চেয়ে দুঃখ্জনক
কী হতে পারে।’
দলের
সাফল্য
পেতে কী উপায়
খুঁজছে বিসিবি এমন
প্রশ্নে তিনি বলেন,
‘খেলোয়াড়দের
সকল
সুযোগ
সুবিধা দেয়া হচ্ছে।
তারপরও
যদি তারা খেলতে না পারে আর
কী করবো।
একজন
ব্যাটসম্যানকে তো ওয়ানডে ক্রিকেটে ৭০-৮০
বল
খেলার
আত্মবিশ্বাস
থাকতে হবে। আমি জানি না, মুমিনুলের মতো একজন
ধারাবাহিক খেলোয়াড়কে কেন খেলানো হলো না।
আব্দুর রাজ্জাকের মতো সিনিয়ন খেলোয়াড়কেও
প্রথম ওয়ানডে খেলানো হলো না।
বিষয়টা নিয়ে সকলের
একসঙ্গে বসে আলোচনা করা উচিত। ’
তবে ঘরোয়া ক্রিকেট নিয়মিত
না হয়ে যে খেলোয়াড়দের খেলার উপর প্রভাব
পড়ে তাও উঠে এল আকরাম খানের বক্তব্যে।
তিনি বলেন, ‘ঘরোয়া ক্রিকেটে বেশি গুরুত্ব
দেয়া উচিত। ক্রিকেটারদের উন্নতিন জন্য
বেশি খেলার সুযোগ দিতে হবে।
সত্যি কথা বলতে খেলোয়াড়দেরই
মাঠে ভালো করতে হবে। ভালো করার জন্য এর
বিকল্প কিছুই নেই।’
ধারাবাহিক ব্যর্থতার কারণ
নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ভালো করার
জন্য দলীয় পারফরম্যান্স করতে হবে। একদিন
বোলাররা ভালো করতে পারে তো ব্যাসম্যানরা বাজে খেলে।
যেদিন বোলিংয়ে ভালো করে সেদিন
ব্যাটসম্যানরা ব্যর্থ হয়। দলের ব্যর্থতার জন্য
ব্যাটসম্যানরা দায়ী। টপঅর্ডার-মিডেল
অর্ডারদের আরও দায়িত্বশীল হতে হবে।’
গত এশিয়া কাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩২৬ রান
করে অধিনায়কের ভুল সিদ্ধান্তের
কারণে হেরেছে বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের
বিপক্ষে একই ভুলে হার। ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সিরিজে প্রথম ম্যাচে রাজ্জাক ও মুমিনুলের
মতো খেলোয়াড়দের একাদশে যায়গা হয়নি।
তাহলে কী অধিনায়ক মুশফিকুর রহিমের ভুল
সিদ্ধান্তই ব্যর্থতার কারণ? এমন প্রশ্নের জবাব
কিছুটা ঘুড়িয়ে দিলেন বিসিবি পরিচালক, ‘দলের
ধারাবহিক ব্যর্থতার কারণে আত্মবিশ্বাস
হারিয়ে ফেলেছে খেলোয়াড়রা। হ্যাঁ, এটা ঠিক
আমরা কিছু কিছু ম্যাচে মুশফিকুর রহিমের ভুল
সিদ্ধান্তের কারণেই হেরেছি।’
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment