ডেস্ক : মহানবী (সা.) যেসব খাবার পছন্দ
করতেন তার ১২টি খাবারের
গুণাবলী এখানে তুলে ধরা হলো :
বার্লি, খেজুর, ডুমুর, আঙ্গুর, মধু, তরমুজ, দুধ,
মাশরুম, অলিভ অয়েল, ডালিম-বেদানা,
ভিনেগার ও পানি।
১। বার্লি (জাউ) : এটা জ্বরের জন্য
এবং পেটের পীড়ায় উপকারী।
২. খেজুর : অপরিসীম খাদ্যশক্তি। খেজুরের
খাদ্যশক্তি ও খনিজ লবণের উপাদান শরীর
সতেজ রাখে। প্রিয়নবী (সা.) বলতেন,
যে বাড়িতে খেজুর নেই
সে বাড়িতে কোনো খাবার নেই।
এমনকি প্রিয়নবী (সা.) সন্তান প্রসবের পর
প্রসূতি মাকে খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
৩. ডুমুর : এটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ও ভেষজগুণসম্পন্ন।
যাদের পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্য আছে তাদের জন্য
অত্যন্ত উপযোগী খাবার।
৪. আঙ্গুর : প্রিয়নবী (সা.) আঙ্গুর খেতে অত্যন্ত
ভালো বাসতেন। আঙ্গুরের পুষ্টিগুণ ও খাদ্যগুণ
অপরিসীম। এই খাবারের উচ্চ খাদ্য শক্তির
কারণে এটা থেকে আমরা তাৎক্ষণিক এনার্জি পাই
এবং এটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। আঙ্গুর কিডনির
জন্য উপকারী এবং বাওয়েল মুভমেন্টে সহায়ক।
যাদের আইবিএস বা ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম
আছে তারা খেতে পারেন।
৫. মধু : এতে নানা পুষ্টিগুণ ও ভেষজ গুণ রয়েছে।
মধুকে বলা হয় খাবার, পানীয় ও ওষুধের সেরা।
হালকা গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে মধু পান
করা ডায়রিয়ার জন্য ভালো। খাবারে অরুচি,
পাকস্থলীর সমস্যা, হেয়ার কন্ডিশনার ও মাউথ
ওয়াশ হিসেবে উপকারী।
৬. তরমুজ : সব ধরনের তরমুজ স্বাস্থ্যের জন্য
উপকারী। প্রিয়নবী (সা.) তরমুজ আহারকে গুরুত্ব
দিতেন। যেসব গর্ভবর্তী মায়েরা তরমুজ আহার
করেন তাদের সন্তান প্রসব সহজ হয়। তরমুজের
পুষ্টি, খাদ্য ও ভেষজগুণ এখন সর্বজনবিদিত ও
বৈজ্ঞানিক সত্য।
৭. দুধ : দুধের খাদ্যগুণ, পুষ্টিগুণ ও ভেষজগুণ
বর্ণনাতীত। আজ থেকে দেড় হাজার বছর
আগে বিজ্ঞান যখন অন্ধকারে তখন প্রিয়নবী (সা.)
দুধ সম্পর্কে বলেন, দুধ হার্টের জন্য ভালো। দুধ
পানে মেরুদ- সবল হয়, মস্তিষ্ক সুগঠিত হয়
এবং দৃষ্টিশক্তি ও স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়। আজকের
বিজ্ঞানীরাও দুধকে আদর্শ খাবার
হিসেবে ঘোষণা করেছেন এবং এর ক্যালসিয়াম ও
ভিটামিন ডি অস্থিগঠনে সহায়ক।
৮.
মাশরুম :
বিশ্ব
জুড়ে মাশরুম
আজ
একটি অত্যন্ত
পুষ্টিকর
খাবার
এবং মাশরুম
নিয়ে চলছে নানা গবেষণা।
অথচ
দেড়
হাজার
বছর
আগে প্রিয়নবী (সা.)
জানতেন মাশরুম চোখের জন্য ভালো। এটা বার্থ
কন্ট্রোলে সহায়ক ও মাশরুমের ভেষজগুণের
কারণে এটা নার্ভ শক্ত করে এবং শরীরের
প্যারালাইসিস বা অকেজো হওয়ার প্রক্রিয়া রোধ
করে।
৯. জলপাই তেল : অলিভ অয়েলের খাদ্য ও পুষ্টিগুণ
অনেক। গবেষণায় দেখা গেছে অলিভ অয়েল ত্বক ও
চুলের জন্য উপকারী এবং বয়স ধরে রাখার
ক্ষেত্রে সহায়ক বা বুড়িয়ে যাওয়ার
প্রক্রিয়া বিলম্বিত করে। এছাড়া অলিভ অয়েল
পাকস্থলীর প্রদাহ নিরাময়ে সহায়ক।
১০. ডালিম-বেদানা : বেদানার পুষ্টিগুণ ও
খাদ্যগুণের পাশাপাশি এটার ধর্মীয় একটি দিক
আছে। প্রিয়নবী (সা.) বলেছেন, এটা আহারকারীদের
শয়তান ও মন্দ চিন্তা থেকে বিরত রাখে।
১১. ভিনেগার : ভিনেগারের ভেষজ গুণ ও খাদ্যগুণ
অপরিসীম। প্রিয়নবী (সা.) অলিভ অয়েলের
সঙ্গে মিশিয়ে ভিনেগার খাওয়ার পরামর্শ
দিয়েছেন। আজকের এই মডার্ন ও বিজ্ঞানের
অভূতপূর্ব সাফল্যের যুগে বিশ্বের বড় বড় নামি-
দামী রেস্টুরেন্টে বিশেষ করে এলিট ইটালিয়ান
রেস্টুরেন্টে অভিল অয়েল ও ভিনেগার এক
সঙ্গে মিশিয়ে পরিবেশন করা হয়।
১২. খাবার পানি : পানির অপর নাম জীবন।
প্রিয়নবী (সা.) পানিকে পৃথিবীর সেরা ড্রিংক
বা পানীয় হিসাবে উল্লেখ করেছেন। সৌন্দর্য
চর্চা থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য রক্ষায়
চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা আজ প্রচুর পানি পান
করতে বলে থাকেন।
করতেন তার ১২টি খাবারের
গুণাবলী এখানে তুলে ধরা হলো :
বার্লি, খেজুর, ডুমুর, আঙ্গুর, মধু, তরমুজ, দুধ,
মাশরুম, অলিভ অয়েল, ডালিম-বেদানা,
ভিনেগার ও পানি।
১। বার্লি (জাউ) : এটা জ্বরের জন্য
এবং পেটের পীড়ায় উপকারী।
২. খেজুর : অপরিসীম খাদ্যশক্তি। খেজুরের
খাদ্যশক্তি ও খনিজ লবণের উপাদান শরীর
সতেজ রাখে। প্রিয়নবী (সা.) বলতেন,
যে বাড়িতে খেজুর নেই
সে বাড়িতে কোনো খাবার নেই।
এমনকি প্রিয়নবী (সা.) সন্তান প্রসবের পর
প্রসূতি মাকে খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
৩. ডুমুর : এটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ও ভেষজগুণসম্পন্ন।
যাদের পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্য আছে তাদের জন্য
অত্যন্ত উপযোগী খাবার।
৪. আঙ্গুর : প্রিয়নবী (সা.) আঙ্গুর খেতে অত্যন্ত
ভালো বাসতেন। আঙ্গুরের পুষ্টিগুণ ও খাদ্যগুণ
অপরিসীম। এই খাবারের উচ্চ খাদ্য শক্তির
কারণে এটা থেকে আমরা তাৎক্ষণিক এনার্জি পাই
এবং এটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। আঙ্গুর কিডনির
জন্য উপকারী এবং বাওয়েল মুভমেন্টে সহায়ক।
যাদের আইবিএস বা ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম
আছে তারা খেতে পারেন।
৫. মধু : এতে নানা পুষ্টিগুণ ও ভেষজ গুণ রয়েছে।
মধুকে বলা হয় খাবার, পানীয় ও ওষুধের সেরা।
হালকা গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে মধু পান
করা ডায়রিয়ার জন্য ভালো। খাবারে অরুচি,
পাকস্থলীর সমস্যা, হেয়ার কন্ডিশনার ও মাউথ
ওয়াশ হিসেবে উপকারী।
৬. তরমুজ : সব ধরনের তরমুজ স্বাস্থ্যের জন্য
উপকারী। প্রিয়নবী (সা.) তরমুজ আহারকে গুরুত্ব
দিতেন। যেসব গর্ভবর্তী মায়েরা তরমুজ আহার
করেন তাদের সন্তান প্রসব সহজ হয়। তরমুজের
পুষ্টি, খাদ্য ও ভেষজগুণ এখন সর্বজনবিদিত ও
বৈজ্ঞানিক সত্য।
৭. দুধ : দুধের খাদ্যগুণ, পুষ্টিগুণ ও ভেষজগুণ
বর্ণনাতীত। আজ থেকে দেড় হাজার বছর
আগে বিজ্ঞান যখন অন্ধকারে তখন প্রিয়নবী (সা.)
দুধ সম্পর্কে বলেন, দুধ হার্টের জন্য ভালো। দুধ
পানে মেরুদ- সবল হয়, মস্তিষ্ক সুগঠিত হয়
এবং দৃষ্টিশক্তি ও স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়। আজকের
বিজ্ঞানীরাও দুধকে আদর্শ খাবার
হিসেবে ঘোষণা করেছেন এবং এর ক্যালসিয়াম ও
ভিটামিন ডি অস্থিগঠনে সহায়ক।
৮.
মাশরুম :
বিশ্ব
জুড়ে মাশরুম
আজ
একটি অত্যন্ত
পুষ্টিকর
খাবার
এবং মাশরুম
নিয়ে চলছে নানা গবেষণা।
অথচ
দেড়
হাজার
বছর
আগে প্রিয়নবী (সা.)
জানতেন মাশরুম চোখের জন্য ভালো। এটা বার্থ
কন্ট্রোলে সহায়ক ও মাশরুমের ভেষজগুণের
কারণে এটা নার্ভ শক্ত করে এবং শরীরের
প্যারালাইসিস বা অকেজো হওয়ার প্রক্রিয়া রোধ
করে।
৯. জলপাই তেল : অলিভ অয়েলের খাদ্য ও পুষ্টিগুণ
অনেক। গবেষণায় দেখা গেছে অলিভ অয়েল ত্বক ও
চুলের জন্য উপকারী এবং বয়স ধরে রাখার
ক্ষেত্রে সহায়ক বা বুড়িয়ে যাওয়ার
প্রক্রিয়া বিলম্বিত করে। এছাড়া অলিভ অয়েল
পাকস্থলীর প্রদাহ নিরাময়ে সহায়ক।
১০. ডালিম-বেদানা : বেদানার পুষ্টিগুণ ও
খাদ্যগুণের পাশাপাশি এটার ধর্মীয় একটি দিক
আছে। প্রিয়নবী (সা.) বলেছেন, এটা আহারকারীদের
শয়তান ও মন্দ চিন্তা থেকে বিরত রাখে।
১১. ভিনেগার : ভিনেগারের ভেষজ গুণ ও খাদ্যগুণ
অপরিসীম। প্রিয়নবী (সা.) অলিভ অয়েলের
সঙ্গে মিশিয়ে ভিনেগার খাওয়ার পরামর্শ
দিয়েছেন। আজকের এই মডার্ন ও বিজ্ঞানের
অভূতপূর্ব সাফল্যের যুগে বিশ্বের বড় বড় নামি-
দামী রেস্টুরেন্টে বিশেষ করে এলিট ইটালিয়ান
রেস্টুরেন্টে অভিল অয়েল ও ভিনেগার এক
সঙ্গে মিশিয়ে পরিবেশন করা হয়।
১২. খাবার পানি : পানির অপর নাম জীবন।
প্রিয়নবী (সা.) পানিকে পৃথিবীর সেরা ড্রিংক
বা পানীয় হিসাবে উল্লেখ করেছেন। সৌন্দর্য
চর্চা থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য রক্ষায়
চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা আজ প্রচুর পানি পান
করতে বলে থাকেন।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment