ঢাকা: বাসায়
দেখা করে কথা বলতে গিয়ে অবহেলার স্বীকার
হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন আন্দোলনরত
ছাত্রদলের পদবঞ্চিত নেতারা। নেতাদের
কোনো পাত্তাই দেননি মির্জা ফখরুল ইসলাম
আলমগীর। উপরন্তু দলের
রাজনীতি করতে হলে দলের প্রধান বেগম
খালেদা জিয়া ছাত্রদলের যে নতুন কমিটির
অনুমোদন দিয়েছেন তার নেতৃত্ব
মানতে হবে বলে জানিয়ে দেন তিনি।
মঙ্গলবার ছাত্রদলের পদবঞ্চিত প্রায় ২০ জন
নেতা মির্জা ফখরুলের বাসায় সাক্ষাৎ
করতে গেলে এ ঘটনা ঘটে।
এক নেতা বলেন, ‘মহাসচিব বলেছেন,
খালেদা জিয়া কমিটি অনুমোদন করেছেন। আমার
কিছুই করার নেই। তোমরা এতো জন আমার বাসায়
এসেছো কেন। এটা কোনো রাজনৈতিক কার্যালয়
নয়, এটা বাসা। তাছাড়া তোমাদের সৃষ্ট
সমস্যা নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য
ও ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক
মির্জা আব্বাসকে দায়িত্ব দেয়া
হয়েছে। তিনি দলের চেয়ারপারসনের
সাথে যোগাযোগ রাখছেন।’
নেতারা বলেন, আমরা দেখা করে আমাদের কিছু
কথা বলতে গিয়েছিলাম। কিন্তু
তিনি আমাদেরকে এককাপ চাও খাওয়াননি।
পার্টির মহাসচিবের কাছ থেকে আমরা আরো
ভালো আচরণ আশা করেছিলাম।
নেতারা জানান, ওই সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত
মহাসচিব সাক্ষাৎপ্রার্থীদের প্রতি ক্ষোভ
প্রকাশ করে বলেছেন,
‘আসলে তোমরা তো রাজনীতি করো না।
আমি নিজেদের
চোখে দেখেছি কী করে তোমরা দলীয়
কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছো। জিয়াউর
রহমানের মুরাল ভাঙচুর করেছো। একথা বলার
পর তারা ছবি দেখিয়েছেন কারা জিয়াউর
রহমানের মুরাল ভেঙেছে। ছবি দেখে ফখরুল
কিছুটা বিব্রত বোধ করেন।
মহাসচিব আমাদেরকে বলেছেন,
পার্টি করলে করবা, না করলে না করবা না।
আমরা পার্টির ক্ষতি করেছি। আমরা বলেছি,
এমন কমিটি গঠন
করে পার্টি ক্ষতি করা হয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেছেন, তোমাদের
সমস্যা সমাধান করার ক্ষমতা আমার নেই।
যদি তোমাদের কিছু বলার
থাকে তাহলে সুনির্দিষ্ট করে লিখিত
আকারে জমা দিয়ে যাও।
আমি দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার
সাথে যোগাযোগ করে দেখবো। মহাসচিবের
আজকের বক্তব্যে মনে হয়েছে, তিনি একটা পক্ষ
নিয়ে কথা বলছেন এমন
অভিযোগ করেন পদবঞ্চিত নেতারা।
পদবঞ্চিত ছাত্রদলের একাধিক নেতা জানান,
দলের মহাসচিবের এমন
মন্তব্যে তারা মর্মাহত। তার কাছ
থেকে তারা এমন আচরণ প্রত্যাশা করেননি।
তারা জানান, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব
মির্জা ফখরুল ইসলামের কথামতো সেদিন
পদবঞ্চিতরা আন্দোলন কর্মসূচি স্থগিত করে।
তেমনি মঙ্গলবার তার
প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে লিখিতভাবে তাদের
দাবিগুলো জমা দিয়ে এসেছেন। দাবিগুলো হলো-
বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক থেকে শহীদ
উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী ও সুলতান সালাহ উদ্দিন
টুকুকে অব্যাহতি দিতে হবে; রাজীব আহসান ও
আকরামুল হাসানের নেতৃত্বে ছাত্রদলের
কমিটি বাতিল করে নতুন কমিটি গঠন
করতে হবে।
এরপর নেতাদের মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের
যে অবস্থা সেক্ষেত্রে খালেদা জিয়ার
সাজা হতে পারে। কাজেই আমাদের
মাঝে কোনো বিভেদ থাকলে চলবে না। আমাদের
সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
আগামী দিনে খালেদা জিয়ার
নেতৃত্বে রাজপথে আন্দোলন করতে হবে।
নেতারা মির্জা ফখরুলকে বলেন, আমরা পদ
চাইনা সংগঠনটাকে
বাঁচান। টুকু-এ্যানী ভাই আমাদের সাথে এ
বিষয়ে আলোচনা করতে পারতো। এমন
কমিটি গঠন করে অসংখ্য ছাত্র নেতাদের
ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দেয়া
হয়েছে।
ক্ষুব্ধ ছাত্রনেতারা বলেন, মহাসচিবের এমন
বক্তব্য ও আচরণের পর আন্দোলন
করা ছাড়া আমাদের কোনো বিকল্প নেই।
অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ৮
নভেম্বরের পর আবার আন্দোলনে যাওয়ার
কথা জানিয়েছেন তারা।
দেখা করে কথা বলতে গিয়ে অবহেলার স্বীকার
হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন আন্দোলনরত
ছাত্রদলের পদবঞ্চিত নেতারা। নেতাদের
কোনো পাত্তাই দেননি মির্জা ফখরুল ইসলাম
আলমগীর। উপরন্তু দলের
রাজনীতি করতে হলে দলের প্রধান বেগম
খালেদা জিয়া ছাত্রদলের যে নতুন কমিটির
অনুমোদন দিয়েছেন তার নেতৃত্ব
মানতে হবে বলে জানিয়ে দেন তিনি।
মঙ্গলবার ছাত্রদলের পদবঞ্চিত প্রায় ২০ জন
নেতা মির্জা ফখরুলের বাসায় সাক্ষাৎ
করতে গেলে এ ঘটনা ঘটে।
এক নেতা বলেন, ‘মহাসচিব বলেছেন,
খালেদা জিয়া কমিটি অনুমোদন করেছেন। আমার
কিছুই করার নেই। তোমরা এতো জন আমার বাসায়
এসেছো কেন। এটা কোনো রাজনৈতিক কার্যালয়
নয়, এটা বাসা। তাছাড়া তোমাদের সৃষ্ট
সমস্যা নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য
ও ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক
মির্জা আব্বাসকে দায়িত্ব দেয়া
হয়েছে। তিনি দলের চেয়ারপারসনের
সাথে যোগাযোগ রাখছেন।’
নেতারা বলেন, আমরা দেখা করে আমাদের কিছু
কথা বলতে গিয়েছিলাম। কিন্তু
তিনি আমাদেরকে এককাপ চাও খাওয়াননি।
পার্টির মহাসচিবের কাছ থেকে আমরা আরো
ভালো আচরণ আশা করেছিলাম।
নেতারা জানান, ওই সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত
মহাসচিব সাক্ষাৎপ্রার্থীদের প্রতি ক্ষোভ
প্রকাশ করে বলেছেন,
‘আসলে তোমরা তো রাজনীতি করো না।
আমি নিজেদের
চোখে দেখেছি কী করে তোমরা দলীয়
কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছো। জিয়াউর
রহমানের মুরাল ভাঙচুর করেছো। একথা বলার
পর তারা ছবি দেখিয়েছেন কারা জিয়াউর
রহমানের মুরাল ভেঙেছে। ছবি দেখে ফখরুল
কিছুটা বিব্রত বোধ করেন।
মহাসচিব আমাদেরকে বলেছেন,
পার্টি করলে করবা, না করলে না করবা না।
আমরা পার্টির ক্ষতি করেছি। আমরা বলেছি,
এমন কমিটি গঠন
করে পার্টি ক্ষতি করা হয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেছেন, তোমাদের
সমস্যা সমাধান করার ক্ষমতা আমার নেই।
যদি তোমাদের কিছু বলার
থাকে তাহলে সুনির্দিষ্ট করে লিখিত
আকারে জমা দিয়ে যাও।
আমি দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার
সাথে যোগাযোগ করে দেখবো। মহাসচিবের
আজকের বক্তব্যে মনে হয়েছে, তিনি একটা পক্ষ
নিয়ে কথা বলছেন এমন
অভিযোগ করেন পদবঞ্চিত নেতারা।
পদবঞ্চিত ছাত্রদলের একাধিক নেতা জানান,
দলের মহাসচিবের এমন
মন্তব্যে তারা মর্মাহত। তার কাছ
থেকে তারা এমন আচরণ প্রত্যাশা করেননি।
তারা জানান, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব
মির্জা ফখরুল ইসলামের কথামতো সেদিন
পদবঞ্চিতরা আন্দোলন কর্মসূচি স্থগিত করে।
তেমনি মঙ্গলবার তার
প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে লিখিতভাবে তাদের
দাবিগুলো জমা দিয়ে এসেছেন। দাবিগুলো হলো-
বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক থেকে শহীদ
উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী ও সুলতান সালাহ উদ্দিন
টুকুকে অব্যাহতি দিতে হবে; রাজীব আহসান ও
আকরামুল হাসানের নেতৃত্বে ছাত্রদলের
কমিটি বাতিল করে নতুন কমিটি গঠন
করতে হবে।
এরপর নেতাদের মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের
যে অবস্থা সেক্ষেত্রে খালেদা জিয়ার
সাজা হতে পারে। কাজেই আমাদের
মাঝে কোনো বিভেদ থাকলে চলবে না। আমাদের
সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
আগামী দিনে খালেদা জিয়ার
নেতৃত্বে রাজপথে আন্দোলন করতে হবে।
নেতারা মির্জা ফখরুলকে বলেন, আমরা পদ
চাইনা সংগঠনটাকে
বাঁচান। টুকু-এ্যানী ভাই আমাদের সাথে এ
বিষয়ে আলোচনা করতে পারতো। এমন
কমিটি গঠন করে অসংখ্য ছাত্র নেতাদের
ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দেয়া
হয়েছে।
ক্ষুব্ধ ছাত্রনেতারা বলেন, মহাসচিবের এমন
বক্তব্য ও আচরণের পর আন্দোলন
করা ছাড়া আমাদের কোনো বিকল্প নেই।
অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ৮
নভেম্বরের পর আবার আন্দোলনে যাওয়ার
কথা জানিয়েছেন তারা।
No comments:
Post a Comment