সিলেট প্রতিনিধি :
চলতি মাসের শুরুতে একদিন ধর্মঘট পালনের পরই
আবারো সাত দফা দাবিতে আজ মঙ্গলবার থেকে সিলেট
বিভাগে শুরু হচ্ছে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট। সংবাদ
সম্মেলন করে সিলেট বিভাগ সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক
সংগ্রাম পরিষদ নেতারা এই ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে।
ধর্মঘটের ডাক দেয়া মালিক ও শ্রমিকরা জানিয়েছেন, তাদের
দাবি-ধাওয়া পূরণে আশ্বাস দিয়েও প্রশাসন কার্যকর
ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এ কারণে বাধ্য
হয়ে তারা ধর্মঘটে যাচ্ছে। তবে মালিক ও শ্রমিকদের
একটি প্রতিনিধি দল গতকাল সন্ধ্যায় এ নিয়ে সিলেটের
বিভাগীয় কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছেন।
সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক সংগ্রাম পরিষদ ঘোষিত
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, ঢালাওভাবে সিএনজি অটোরিকশা ও
হিউম্যান হলারের রোড পারমিট বন্ধ, অটোরিকশার সামনের
সিটে যাত্রী পরিবহন বন্ধ, অটোরিকশার চালকের উভয়ের
পাশে গ্রিলের বেষ্টনী তৈরি, উচ্চ আদালতের নির্দেশ
অনুযায়ী মহাসড়কে থ্রি-হুইলার ও ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক
চলাচল বন্ধ, পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের উপর
পুলিশি নির্যাতন ও গাড়ি রিক্যুইজেশনের নামে হয়রানি বন্ধ
করা।
এদিকে, সিলেট জেলা অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজি.
নং-৭০৭)-এর কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির জরুরি সভার
প্রস্তাবে জানানো হয়, অনৈতিক ও অন্যায় দাবি আদায়ের
লক্ষ্যে পরিবহন ধর্মঘটের নামে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি কোন
সচেতন মানুষের কাম্য হতে পারে না। তাই অযৌক্তিক দাবির
নামে অন্য কোন ট্রেড ইউনিয়ন বা সংগঠন আহূত পরিবহন
ধর্মঘট আমাদের ইউনিয়নকে প্রভাবিত করতে পারে না। এ
কারণে জনদুর্ভোগ লাঘব এবং সামাজিক দায়বোধের
প্রতি সম্মান দেখিয়ে আজ থেকে নির্ধারিত ভাড়ায়
অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়নভুক্ত সদস্যদের
গাড়ি প্রতিটি গন্তব্যে নিয়মিত চলাচল করবে।
বিকালে নগরির স্টেশন রোডস্থ প্রধান
কার্যালয়ে ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির এক
জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সভার প্রস্তাবে বলা হয়, একটি মহল অটোরিকশা শ্রমিকদের
নিরাপত্তার নামে মায়াকান্না দেখিয়ে চলেছে। সুযোগ
সন্ধানীরা প্রতিটি অটোরিকশায় গ্রিল সংযোজনের
দাবি তুলে আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন করার অপচেষ্টায়
লিপ্ত। তাদের এই ঘৃণ্য অপচেষ্টার তীব্র প্রতিবাদ ও
নিন্দা জানিয়ে প্রস্তাবে বলা হয়,
ষড়যন্ত্রকারীরা সিলেটবাসীকে তাদের অপকর্মের
মাধ্যমে বোকা বানানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু তাদের সব
অপকৌশল ও ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে অটোরিকশা শ্রমিক
ইউনিয়নের সদস্যরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
চলতি মাসের শুরুতে একদিন ধর্মঘট পালনের পরই
আবারো সাত দফা দাবিতে আজ মঙ্গলবার থেকে সিলেট
বিভাগে শুরু হচ্ছে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট। সংবাদ
সম্মেলন করে সিলেট বিভাগ সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক
সংগ্রাম পরিষদ নেতারা এই ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে।
ধর্মঘটের ডাক দেয়া মালিক ও শ্রমিকরা জানিয়েছেন, তাদের
দাবি-ধাওয়া পূরণে আশ্বাস দিয়েও প্রশাসন কার্যকর
ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এ কারণে বাধ্য
হয়ে তারা ধর্মঘটে যাচ্ছে। তবে মালিক ও শ্রমিকদের
একটি প্রতিনিধি দল গতকাল সন্ধ্যায় এ নিয়ে সিলেটের
বিভাগীয় কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছেন।
সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক সংগ্রাম পরিষদ ঘোষিত
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, ঢালাওভাবে সিএনজি অটোরিকশা ও
হিউম্যান হলারের রোড পারমিট বন্ধ, অটোরিকশার সামনের
সিটে যাত্রী পরিবহন বন্ধ, অটোরিকশার চালকের উভয়ের
পাশে গ্রিলের বেষ্টনী তৈরি, উচ্চ আদালতের নির্দেশ
অনুযায়ী মহাসড়কে থ্রি-হুইলার ও ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক
চলাচল বন্ধ, পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের উপর
পুলিশি নির্যাতন ও গাড়ি রিক্যুইজেশনের নামে হয়রানি বন্ধ
করা।
এদিকে, সিলেট জেলা অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজি.
নং-৭০৭)-এর কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির জরুরি সভার
প্রস্তাবে জানানো হয়, অনৈতিক ও অন্যায় দাবি আদায়ের
লক্ষ্যে পরিবহন ধর্মঘটের নামে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি কোন
সচেতন মানুষের কাম্য হতে পারে না। তাই অযৌক্তিক দাবির
নামে অন্য কোন ট্রেড ইউনিয়ন বা সংগঠন আহূত পরিবহন
ধর্মঘট আমাদের ইউনিয়নকে প্রভাবিত করতে পারে না। এ
কারণে জনদুর্ভোগ লাঘব এবং সামাজিক দায়বোধের
প্রতি সম্মান দেখিয়ে আজ থেকে নির্ধারিত ভাড়ায়
অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়নভুক্ত সদস্যদের
গাড়ি প্রতিটি গন্তব্যে নিয়মিত চলাচল করবে।
বিকালে নগরির স্টেশন রোডস্থ প্রধান
কার্যালয়ে ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির এক
জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সভার প্রস্তাবে বলা হয়, একটি মহল অটোরিকশা শ্রমিকদের
নিরাপত্তার নামে মায়াকান্না দেখিয়ে চলেছে। সুযোগ
সন্ধানীরা প্রতিটি অটোরিকশায় গ্রিল সংযোজনের
দাবি তুলে আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন করার অপচেষ্টায়
লিপ্ত। তাদের এই ঘৃণ্য অপচেষ্টার তীব্র প্রতিবাদ ও
নিন্দা জানিয়ে প্রস্তাবে বলা হয়,
ষড়যন্ত্রকারীরা সিলেটবাসীকে তাদের অপকর্মের
মাধ্যমে বোকা বানানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু তাদের সব
অপকৌশল ও ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে অটোরিকশা শ্রমিক
ইউনিয়নের সদস্যরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
No comments:
Post a Comment