বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি)
ক্যাম্পাসে গতকাল (শনিবার) রাত ২টার
দিকে গোলা গুলির ঘটনা ঘটেছে। শহরে কেন্দ্রীয়
ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের জের ধরেই
এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানা যায়।
শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের দায়িত্বরত কর্মচারী ও
পত্যক্ষ সূত্রে জানা যায়, গতকাল মধ্যরাতে একদল
বহিরাগত বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
রহমান হলের সামনে দিয়ে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের
সামনে এসে কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে। এসময়
হলের গেটে দায়িত্বরত
কর্মচারীরা ভয়ে গেটে তালা লাগিয়ে দুই তালায়
চলে যায়। এরপর তারা ১০ মিনিট তালা ভেঙ্গে হলের
ভিতরে ঢুকার চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়ে চলে যায়।
পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে দায়িত্ব প্রাপ্ত আইন
শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী এসে ঘটনাটি নিয়ন্ত্রনে আনে।
সূত্র মতে, শনিবার রাতে শহরে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের
দুই পক্ষের মধ্যে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ
হয়। ওই দুই পক্ষের এক
নেতা বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থান
করছে জেনে প্রতিপক্ষের কিছু দুষ্কৃতিকারীরা এই
ঘটনা ঘটিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় পুলিশ ক্যাম্পাসের দায়িত্বরত পুলিশ
উপ-পরিদর্শক নাজিম উদ্দিন ঘটনার সত্যতা স্বীকার
করে বলেন, ঘটনাটি সত্য। তবে আমরা তাদের
সনাক্ত করতে পারি নি। ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই
তারা স্থান ত্যাগ করেছিল।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো.
হারুন-অর-রশিদ বলেন, ঘটনাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের
নিরাপত্তার জন্য হুমকি স্বরুপ। ক্যাম্পাসের
নিরাপত্তার জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার
প্রক্রিয়া চলছে।
ক্যাম্পাসে গতকাল (শনিবার) রাত ২টার
দিকে গোলা গুলির ঘটনা ঘটেছে। শহরে কেন্দ্রীয়
ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের জের ধরেই
এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানা যায়।
শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের দায়িত্বরত কর্মচারী ও
পত্যক্ষ সূত্রে জানা যায়, গতকাল মধ্যরাতে একদল
বহিরাগত বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
রহমান হলের সামনে দিয়ে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের
সামনে এসে কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে। এসময়
হলের গেটে দায়িত্বরত
কর্মচারীরা ভয়ে গেটে তালা লাগিয়ে দুই তালায়
চলে যায়। এরপর তারা ১০ মিনিট তালা ভেঙ্গে হলের
ভিতরে ঢুকার চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়ে চলে যায়।
পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে দায়িত্ব প্রাপ্ত আইন
শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী এসে ঘটনাটি নিয়ন্ত্রনে আনে।
সূত্র মতে, শনিবার রাতে শহরে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের
দুই পক্ষের মধ্যে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ
হয়। ওই দুই পক্ষের এক
নেতা বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থান
করছে জেনে প্রতিপক্ষের কিছু দুষ্কৃতিকারীরা এই
ঘটনা ঘটিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় পুলিশ ক্যাম্পাসের দায়িত্বরত পুলিশ
উপ-পরিদর্শক নাজিম উদ্দিন ঘটনার সত্যতা স্বীকার
করে বলেন, ঘটনাটি সত্য। তবে আমরা তাদের
সনাক্ত করতে পারি নি। ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই
তারা স্থান ত্যাগ করেছিল।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো.
হারুন-অর-রশিদ বলেন, ঘটনাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের
নিরাপত্তার জন্য হুমকি স্বরুপ। ক্যাম্পাসের
নিরাপত্তার জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার
প্রক্রিয়া চলছে।
No comments:
Post a Comment