ঢাকা: পদ্মা বহুমুখি সেতু প্রকল্পের
নির্মাণ তত্ত্বাবধানের জন্য দক্ষিণ
কোরিয়ার ‘কোরিয়ান
এক্সপ্রেসওয়ে কর্পোরেশনকে’ পরামর্শক
করে চুক্তি স্বাক্ষর করলো বাংলাদেশ
সরকার। এর মধ্য দিয়ে পদ্মাসেতু
তদারকির দায়িত্ব বুঝে নিল
প্রতিষ্ঠানটি।
এর জন্য পরামর্শক এ
প্রতিষ্ঠানটিকে দিতে হবে ৩৮৩ কোটি ১৫
লাখ টাকা। সোমবার বনানীর
সেতু ভবনে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এ চুক্তিতে বাংলাদেশের
পক্ষে স্বাক্ষর করেন পদ্মাসেতু
প্রকল্প পরিচালক মো. শফিকুল
ইসলাম এবং কোরিয়ান
এক্সপ্রেসওয়ে কর্পোরেশনের ওভারসিজ
প্রজেক্ট ডিভিশনের টিম লিডার চো নাম-
মিন।
উল্লেখ্য, এর আগে চলতি বছরের ১৩
অক্টোবর ক্রয় সংক্রান্ত
মন্ত্রিসভা কমিটি পদ্মাসেতু প্রকল্পের
মূল সেতু ও নদীশাসন কাজ
তদারকির দায়িত্ব দেয় দক্ষিণ কোরিয়ার
কোরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে করপোরেশনকে।
সে সময় সড়ক পরিবহন ও
সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
প্রকল্পটি ক্রয় প্রস্তাব সংক্রান্ত
কমিটিতে উত্থাপন করেন। প্রকল্পের নাম
হলো- পদ্মা বহুমুখি সেতু প্রকল্পের মূল
সেতু ও নদীশাসন কাজ তদারকির
জন্য কনস্ট্রাকশন সুপারভিশন
কনসালট্যান্ট (সিএসসি) নিয়োগ। এর
ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৮৩ কোটি ১৫ লাখ
৩৫ হাজার ৭৯১ টাকা।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অন্যদের
মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সড়ক পরিবহন ও
সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের,
বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার
রাষ্ট্রদূত লি উন ইয়ং, সেতু বিভাগের
সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম,
বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের প্রধান
প্রকৌশলী কবির আহমেদ, স্থানীয়
কারিগরী মূল্যায়ন কমিটির প্রধান
ড. জামিলুর রেজা চৌধুরীসহ
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।
নির্মাণ তত্ত্বাবধানের জন্য দক্ষিণ
কোরিয়ার ‘কোরিয়ান
এক্সপ্রেসওয়ে কর্পোরেশনকে’ পরামর্শক
করে চুক্তি স্বাক্ষর করলো বাংলাদেশ
সরকার। এর মধ্য দিয়ে পদ্মাসেতু
তদারকির দায়িত্ব বুঝে নিল
প্রতিষ্ঠানটি।
এর জন্য পরামর্শক এ
প্রতিষ্ঠানটিকে দিতে হবে ৩৮৩ কোটি ১৫
লাখ টাকা। সোমবার বনানীর
সেতু ভবনে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এ চুক্তিতে বাংলাদেশের
পক্ষে স্বাক্ষর করেন পদ্মাসেতু
প্রকল্প পরিচালক মো. শফিকুল
ইসলাম এবং কোরিয়ান
এক্সপ্রেসওয়ে কর্পোরেশনের ওভারসিজ
প্রজেক্ট ডিভিশনের টিম লিডার চো নাম-
মিন।
উল্লেখ্য, এর আগে চলতি বছরের ১৩
অক্টোবর ক্রয় সংক্রান্ত
মন্ত্রিসভা কমিটি পদ্মাসেতু প্রকল্পের
মূল সেতু ও নদীশাসন কাজ
তদারকির দায়িত্ব দেয় দক্ষিণ কোরিয়ার
কোরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে করপোরেশনকে।
সে সময় সড়ক পরিবহন ও
সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
প্রকল্পটি ক্রয় প্রস্তাব সংক্রান্ত
কমিটিতে উত্থাপন করেন। প্রকল্পের নাম
হলো- পদ্মা বহুমুখি সেতু প্রকল্পের মূল
সেতু ও নদীশাসন কাজ তদারকির
জন্য কনস্ট্রাকশন সুপারভিশন
কনসালট্যান্ট (সিএসসি) নিয়োগ। এর
ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৮৩ কোটি ১৫ লাখ
৩৫ হাজার ৭৯১ টাকা।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অন্যদের
মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সড়ক পরিবহন ও
সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের,
বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার
রাষ্ট্রদূত লি উন ইয়ং, সেতু বিভাগের
সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম,
বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের প্রধান
প্রকৌশলী কবির আহমেদ, স্থানীয়
কারিগরী মূল্যায়ন কমিটির প্রধান
ড. জামিলুর রেজা চৌধুরীসহ
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।
No comments:
Post a Comment