ধানমন্ডি আঃ লীগের রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে ,
রাশেদ রহমান অমিত:
বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক
রহমানকে ‘ইঁচড়ে পাকা ও কাপুরুষ’ আখ্যায়িত
করে ‘সাহস থাকলে’ তাকে দেশে এসে আইনের
মুখোমুখি হতে বলেছেন আওয়ামী লীগের
প্রচার সম্পাদক হাছান মাহমুদ।
আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদকের ভাষায়
তারেকের ওই বক্তব্য ‘ধৃষ্টতাপূর্ণ ও
ক্ষমাহীন অপরাধ’।
তিনি বলেন, “আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার
প্রতিষ্ঠার স্বার্থেই বিকৃত মানসিকতার
অপরাধী এই
আসামিকে দেশে ফিরিয়ে আনা প্রয়োজন।”
সময়ের কণ্ঠস্বর : বিএনপির সিনিয়র ভাইস
চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেয়া বক্তব্যের
প্রেক্ষিতে নিন্দা জানিয়ে আওয়ামী লীগের প্রচার ও
প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন,
‘তারেকের মিথ্যাচার গভীর ষড়যন্ত্রেরই অংশ।
তারেক মূলত স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির ক্রীড়নক
হিসেবে মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করতে চান।
পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের চর
হিসেবে তাদের শেখানো বুলিই তিনি উচ্চারণ করছেন।’
আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর
ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর রাজনৈতিক
কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য
করেন হাছান মাহমুদ। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত
বক্তব্যে আওয়ামী লীগের নেতা হাছান মাহমুদ বলেন,
তারেকের বক্তব্য অযাচিত-ভিত্তিহীন-উসকানিমূলক।
এটা অশোভন, অরুচিকর ও রাজনৈতিক
শিষ্টাচারবহির্ভূত।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন
সম্পর্কে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু
বন্দিদশা থেকে মুক্তিলাভ করার সময় পাকিস্তানের
সঙ্গে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের কোনো কূটনৈতিক
সম্পর্ক ছিল না। সুতরাং পাসপোর্টের প্রসঙ্গ
আসা অবান্তর। আর বঙ্গবন্ধুর মাপের বিশ্বনেতার
পাকিস্তান থেকে লন্ডন, দিল্লি হয়ে ঢাকা ফেরার
কোনো ভ্রমণ দলিলাদিরও (ট্রাভেল ডকমেন্ট)
প্রয়োজন হয়নি। এটাই সত্য, এটাই বাস্তব, এটাই
ইতিহাস।’
তারেকের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘২০০৮
সালে কাপুরুষের মতো রাজনীতি না করার
মুচলেকা দিয়ে দেশ ছেড়েছেন। যদি সাহস থাকে,
তবে বিদেশে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
না করে দেশে ফিরে কথা বলুন। আইনের
মুখোমুখি হন।’
তারেককে দেশে ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানিয়ে হাছান
মাহমুদ বলেন, দেশের সংবিধান অনুযায়ী সব নাগরিক
আইনের দৃষ্টিতে সমান। তাই আইনের শাসন ও
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার স্বার্থেই
ফেরারি আসামি তারেক রহমানকে আইনের
মুখোমুখি দাঁড় করানো প্রয়োজন।
গত বুধবার পূর্ব লন্ডনের আট্রিয়াম হলে এক সভায়
যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত জাতীয় বিপ্লব ও
সংহতি দিবসের আলোচনা সভায় তারেক রহমান বলেন,
প্রকৃত ইতিহাস বলার কারণে তাঁর
বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু
এ মামলা হওয়া উচিত শেখ মুজিবুর রহমানের নামে।
কারণ তিনি পাকিস্তানি পাসপোর্ট
নিয়ে এসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। তারেক
রহমানের দাবি, তাঁর পিতা জিয়াউর রহমান শুধু
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক কিংবা প্রথম
রাষ্ট্রপতিই ছিলেন না, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম
নির্বাচিত প্রেসিডেন্টও ছিলেন। এর
পরিপ্রেক্ষিতে হাছান মাহমুদ এ কথা বলেন।
রাশেদ রহমান অমিত:
বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক
রহমানকে ‘ইঁচড়ে পাকা ও কাপুরুষ’ আখ্যায়িত
করে ‘সাহস থাকলে’ তাকে দেশে এসে আইনের
মুখোমুখি হতে বলেছেন আওয়ামী লীগের
প্রচার সম্পাদক হাছান মাহমুদ।
আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদকের ভাষায়
তারেকের ওই বক্তব্য ‘ধৃষ্টতাপূর্ণ ও
ক্ষমাহীন অপরাধ’।
তিনি বলেন, “আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার
প্রতিষ্ঠার স্বার্থেই বিকৃত মানসিকতার
অপরাধী এই
আসামিকে দেশে ফিরিয়ে আনা প্রয়োজন।”
সময়ের কণ্ঠস্বর : বিএনপির সিনিয়র ভাইস
চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেয়া বক্তব্যের
প্রেক্ষিতে নিন্দা জানিয়ে আওয়ামী লীগের প্রচার ও
প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন,
‘তারেকের মিথ্যাচার গভীর ষড়যন্ত্রেরই অংশ।
তারেক মূলত স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির ক্রীড়নক
হিসেবে মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করতে চান।
পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের চর
হিসেবে তাদের শেখানো বুলিই তিনি উচ্চারণ করছেন।’
আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর
ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর রাজনৈতিক
কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য
করেন হাছান মাহমুদ। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত
বক্তব্যে আওয়ামী লীগের নেতা হাছান মাহমুদ বলেন,
তারেকের বক্তব্য অযাচিত-ভিত্তিহীন-উসকানিমূলক।
এটা অশোভন, অরুচিকর ও রাজনৈতিক
শিষ্টাচারবহির্ভূত।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন
সম্পর্কে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু
বন্দিদশা থেকে মুক্তিলাভ করার সময় পাকিস্তানের
সঙ্গে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের কোনো কূটনৈতিক
সম্পর্ক ছিল না। সুতরাং পাসপোর্টের প্রসঙ্গ
আসা অবান্তর। আর বঙ্গবন্ধুর মাপের বিশ্বনেতার
পাকিস্তান থেকে লন্ডন, দিল্লি হয়ে ঢাকা ফেরার
কোনো ভ্রমণ দলিলাদিরও (ট্রাভেল ডকমেন্ট)
প্রয়োজন হয়নি। এটাই সত্য, এটাই বাস্তব, এটাই
ইতিহাস।’
তারেকের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘২০০৮
সালে কাপুরুষের মতো রাজনীতি না করার
মুচলেকা দিয়ে দেশ ছেড়েছেন। যদি সাহস থাকে,
তবে বিদেশে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
না করে দেশে ফিরে কথা বলুন। আইনের
মুখোমুখি হন।’
তারেককে দেশে ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানিয়ে হাছান
মাহমুদ বলেন, দেশের সংবিধান অনুযায়ী সব নাগরিক
আইনের দৃষ্টিতে সমান। তাই আইনের শাসন ও
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার স্বার্থেই
ফেরারি আসামি তারেক রহমানকে আইনের
মুখোমুখি দাঁড় করানো প্রয়োজন।
গত বুধবার পূর্ব লন্ডনের আট্রিয়াম হলে এক সভায়
যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত জাতীয় বিপ্লব ও
সংহতি দিবসের আলোচনা সভায় তারেক রহমান বলেন,
প্রকৃত ইতিহাস বলার কারণে তাঁর
বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু
এ মামলা হওয়া উচিত শেখ মুজিবুর রহমানের নামে।
কারণ তিনি পাকিস্তানি পাসপোর্ট
নিয়ে এসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। তারেক
রহমানের দাবি, তাঁর পিতা জিয়াউর রহমান শুধু
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক কিংবা প্রথম
রাষ্ট্রপতিই ছিলেন না, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম
নির্বাচিত প্রেসিডেন্টও ছিলেন। এর
পরিপ্রেক্ষিতে হাছান মাহমুদ এ কথা বলেন।
No comments:
Post a Comment