Headlines



gazitv2

w41j

gazitv

Showing posts with label football. Show all posts
Showing posts with label football. Show all posts

Monday, August 18, 2014

মেসি নেইমারের গোলে বার্সার সহজ জয়

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরেই জোড়া গোল করলেন
নেইমার, গোল পেলেন লিওনেল মেসিও। আর বড়
তারকাদের গোলের ভিড়ে মেক্সিকোর ক্লাব
লিওনকে ৬-০ গোলে সহজেই হারিয়ে জুয়ান গাম্পের
ট্রফি জিতে নিয়েছে স্বাগতিক বার্সেলোনা।
এবারের প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতি পর্বে ঘরের মাঠে এটাই
বার্সেলোনার প্রথম প্রীতি ম্যাচ। আর লা লিগার
শিরোপা পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে নামার আগে শেষ
প্রস্তুতি ম্যাচ। তাই হয়ত পুরো ক্যাম্প নউয়ের
গ্যালারিতে তিল ধারণের জায়গা ছিল না।
তাছাড়া এই ম্যাচেই প্রথমবারের মতো বার্সার
জার্সিতে লুইস সুয়ারেসের মাঠে নামার কথা থাকায়
সমর্থকদের আগ্রহের সেটাও ছিল অন্যতম কারণ। গত
মৌসুমে ইংল্যান্ড মাতিয়ে আসা উরুগুয়ের এই স্ট্রাইকার
বার্সেলোনার হয়ে কেমন খেলে, সেটার দেখার আগ্রহ
হয়ত অনেক সমর্থককেই মাঠে টেনে আনে।
নির্ধারিত সময় শেষের ১৩ মিনিট আগে ব্রাজিলের
মিডফিল্ডার আফিনিয়ার বদলে সুয়ারেসকে মাঠে নামান
কোচ লুইজ এনরিকে। অবশ্য নতুন দলের হয়ে প্রথমবারের
মতো মাঠে নেমে তেমন কোনো চমক
দেখাতে পারেননি সুয়ারেস।
ম্যাচের শুরু থেকেই প্রতিপক্ষের রক্ষণে আক্রমণের
পসরা সাজিয়ে বসা বার্সেলোনা তৃতীয় মিনিটেই গোলের
দেখা পায়। নেইমারের বাড়ানো বল প্রতিপক্ষের
গায়ে লেগে বল পেয়ে যান মেসি, ডি বক্সের মাঝ
থেকে বল জালে পাঠাতে আর্জেন্টিনার তারকার
কোনো ভুলই হয়নি।
নয় মিনিট বাদে আবোরো গোল, এবারের
গোলদাতা ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় তারকা নেইমার।
প্রতিপক্ষের দুই ডিফেন্ডারের মাঝ দিয়ে আন্দ্রেস
ইনিয়েস্তার দারুণ একটি পাস ঠান্ডা মাথায় চিপ
করে বল জালে জড়ান নেইমার।
বিরতির মিনিট খানেক বাকি থাকতে ব্যাক্তিগত দ্বিতীয়
গোল করে জয়টা নিশ্চিত করে ফেলেন নেইমার। মেসির
বাড়ানো বল পেয়ে ব্যাকহিল করে লক্ষ্যভেদ করেন
বিশ্বকাপে দেশের হয়ে চার গোল করা এই তারকা।
আর দ্বিতীয়ার্ধে জোড়া গোল করেন ১৮ বছর বয়সী মুনির
হাদ্দাদি এবং একটি গোল করেন ১৯ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড
সান্দ্রো রামিরেস।

posted from Bloggeroid

Thursday, July 17, 2014

আর্জেন্টিনা রানার-আপের সব টাকা দান করল হাসপাতালে

ডেস্ক ॥ ২৮ বছর পর মেসির
হাত ধরে ব্রাজিল বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠলেও
জামার্নির কাছে হেরে যায় যাওয়ায়
আর্জেন্টাইনদের খুশি করতে পারেননি মেসি ও
তার বাহিনী। তবে এবার আর্জেন্টিনা রানার-
আপের সব টাকা হাসপাতালে দান
করে বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে দিল।
যদিও আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ
জিততে পারেনি এবং দেশের
জনগণকে খুশিতে ভাসাতে পারেনি, তবে এবার
মেসিরা হৃদয় জয় করতে চান রোগ-
শোকে ভোগা আর্জেন্টাইনদের। দেশকে বিশ্বকাপ
না এনে দিতে পারলেও দারিদ্র জর্জরিত
দেশটিকে বেশ বড় সাহায্য করতে যাচ্ছেন
মেসিরা।
বিশ্বকাপ রানার আপ হওয়ার সুবাদে যে পরিমাণ
অর্থ পুরষ্কার পেয়েছে আর্জেন্টিনা দল সে সমুদয়
অর্থ বুয়েন্স এইরেস এর গাড়হান নামক এক শিশু
হাসাপাতালে দান করে দেওয়ার
ঘোষণা দিয়েছে তারা।
ঘোষিত অর্থের পরিমাণও কম নয়। ১ লাখ ৩৫
হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায়
প্রায় ১০ কোটি ৪৮ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।
আর্জেন্টাইন দৈনিক এল দিয়া এ খবর
জানিয়েছে। ওই দৈনিকের সূত্রে জানা যায়,
দানের এ অর্থ মাসচেরানো ও মেসি সতীর্থদের
প্রতি দান করে দিতে আহ্বান জানিয়েছন। এই
অর্থ মেসি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দেওয়া হবে।
মেসি ফাউন্ডেশন এর আগেও ওই
হাসপাতালকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে।
ইতোমধ্যে গাড়হান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের
ওয়েবসাইটে জানিয়েছে মেসিদের
অর্থে হাসপাতালের পূর্ণাঙ্গ ক্যান্সার নিরাময়
কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হবে।
সূত্র- Bleacherreport

posted from Bloggeroid

ওজিলের অনুদান গাজায় নয়, ব্রাজিলে

ঢাকা: বিশ্বকাপ থেকে প্রাপ্ত অর্থ গাজার
শিশুদের জন্য নয়, ব্রাজিলের শিশুদের জন্য প্রদান
করা হবে বলে জানিয়েছেন জার্মানি ফুটবল দলের
অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার মেসুত ওজিল।
বিষয়টি নিয়ে জটিলতা তৈরি হওয়া ফেসবুক
পেজে তা পরিস্কার করেন ওজিল।
ওজিল বলেন, প্রাপ্ত অর্থ ব্রাজিলের গুরুতর অসুস্থ
১১ শিশুর অপারেশনের জন্য প্রদান করবেন।
প্রয়োজনে বোনাসের টাকা দিয়ে এ সংখ্যা ১১
থেকে ২৩ পর্যন্ত বাড়ানো হবে।
ওজিল তার ফেসবুকে শিশুদের
সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করেছেন। এতে দেখা যায়,
চারটি শিশুর সঙ্গে একটি বড় আকৃতির
জুতা হাতে হাস্যোজ্জ্বল ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে আছেন।
জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
বিশ্বশিরোপা জেতায় প্রত্যেক খেলোয়াড়কে তিন
লাখ ইউরো বোনাস দেয়ার ঘোষণা দেয়। আর
সেমিফাইনাল জেতায় প্রত্যেককে আরো দেড় লাখ
ইউরো দেওয়া হয়।
দ্বিতীয় রাউন্ডের ম্যাচ
চলাকালে আলজেরিয়া ফুটবল দল তাদের
প্রাইজমানি গাজার বাসিন্দাদের জন্য অনুদান
হিসেবে দেওয়ার ঘোষণা দেয়।

posted from Bloggeroid

Tuesday, July 15, 2014

বিশ্বকাপে আর খেলছেন না মেসি!

ঢাকা: ফুটবল গ্রেট ব্রাজিলের
পেলে প্রথমে অস্বীকৃতি জানিয়েও পরে নিজের শেষ
বিশ্বকাপ (১৯৭০) খেলেন ৩০ বছর বয়সে। আর্জেন্টিনার
ম্যারাডোনা নিজের শেষ বিশ্বকাপ (১৯৯৪) খেলেন ৩৩ বছর
বয়সে। গত দেড় দশকের মধ্যে দলের মারদাঙ্গা স্ট্রাইকার-
উইঙ্গাররা আরও দ্রুত অবসরে যাচ্ছেন অথবা বয়সের
ভারে বাদ পড়ছেন। যেমন ব্রাজিলের ‘দ্য ফেনোমেনন’
রোনালদো ২৯ বছর বয়সে নিজের শেষ বিশ্বকাপ (২০০৬)
খেলেন, তার স্বদেশী রিভালদো ৩০ বছর বয়সে খেলেন শেষ
বিশ্বকাপ (২০০২), একই দলের রিকার্দো কাকা ২৮ বছর
বয়সে (২০১০ বিশ্বকাপ), রোনালদিনহো ২৬ বছর
বয়সে (২০০৬ বিশ্বকাপ), ফ্রান্সের জিনেদিন জিদানে ৩৩
বছর বয়সে (২০০৬ বিশ্বকাপ), আর্জেন্টিনার জুয়ান
রিকুয়েলমে ২৭ বছর বয়সে (২০০৬ বিশ্বকাপ) এবং জার্মানির
মিরোস্লাভ ক্লোসা ৩৭ বছর বয়সে খেলেছেন (২০১৪) নিজের
সর্বশেষ বিশ্বকাপ। আর্জেন্টাইন বিস্ময়বালক লিওনেল
মেসি ২৭ বছর বয়সে তার তৃতীয় বিশ্বকাপ খেলেছেন। ২০১৮
বিশ্বকাপে মেসির বয়স হবে প্রায় ৩১ বছর। বয়সের ভার
কাটিয়ে মেসি কি খেলবেন পরবর্তী বিশ্বকাপ,
ব্রাজিলে অধরা বিশ্বকাপটা কি ছুঁয়ে দিতে পারবেন
রাশিয়ায়...?
শৈশবে যখন দুর্দান্ত রকমের সব
ড্রিবলিংয়ে প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করে জালে বল
জড়িয়ে উদযাপন করতেন, তখন ক্লাবের তত্ত্বাবধায়ক
কিংবা মাঠের দর্শকরা চোখ কপালে তুলে, ভ্রু
কুঁচকে ভাবতেন, কে এ! দেখতে ‘মানবশিশু’, কিন্তু ফুটবলীয়
কারিকুরি ‘দেবশিশু’র মতো। সময় গড়ানোর
সঙ্গে সঙ্গে বিস্ময়ের মাত্রা বাড়াতেই থাকেন সেই
‘মানবরূপী’ ‘দেবশিশু’। একদা আর্জেন্টিনার নিউওয়েল’স
ওল্ড বয়েজ ক্লাবের
সে ‘মানবশিশু’রূপী ‘দেবশিশু’কে নিজেদের
শিবিরে ভিড়িয়ে ফেলে সৌভাগ্যবান স্প্যানিশ ক্লাব
বার্সেলোনা।
তারপরের গল্প- গল্প নয় রূপকথার গল্প- সবার জানা। মানুষ
দিয়ে সম্ভব এমন সব কীর্তি গড়েছেন ওই ক্ষুদে জাদুকর!
তার জাদুকরি কারিকুরি এতো বেশি বিস্ময়কর ছিল যে, স্যার
আলেক্স ফার্গুসনের মতো লিজেন্ড ফুটবল কোচরাও
স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিলেন, ‘একে থামানো অসম্ভব,
এরকম ক্ষ্যাপাটে ফুটবলার পুরো কোচিং জীবনে দেখিনি’।
কোনো কোনো ফুটবল লিজেন্ড বা গুরু আরও অবাক
হয়ে বলেছেন, ‘এ বিস্ময়বালক ভিনগ্রহ
থেকে আসা কোনো দেবশিশু’!
ক্লাব মাতাতে থাকা বিস্ময়বালক এর
মধ্যে জন্মভূমি আর্জেন্টিনার হয়েও গড়তে থাকেন অসাধারণ
সব কীর্তি। ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপ জয়ী ম্যারাডোনার
ফুটবল থেকে অবসরের পর আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ
জেতাটা যখন স্বপ্নই থেকে যাচ্ছিল, তখন বিস্ময়বালকের
আবির্ভাবের পর অনেকে ‘ম্যারাডোনা’র ক্লোন
মনে করতে থাকেন তাকে। বাম পায়ের বিস্ময়কর সব
জাদুতে সেই ধারণাই যেন জোরালো করে যাচ্ছিলেন ২০০৬
সালের বিশ্বকাপ, ২০০৭ সালের কোপা আমেরিকা, ২০০৮
সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক, ২০১০ সালের বিশ্বকাপ
এবং ২০১১ সালের কোপা আমেরিকা খেলা ক্ষুদে জাদুকর।
জাতীয় দলের জার্সি গায়ে সেই বিস্ময়বালক (৯৩ ম্যাচে ৪২
গোল করে) অনেক আগেই ম্যারাডোনাকে (৯১ ম্যাচে ৩৭
গোল) ছাড়িয়ে গেলেও দুয়োধ্বনিও উঠতে থাকে পরিণত
হয়ে ওঠা জাদুকর কেবল ক্লাবের জন্যই ‘ভিনগ্রহী’, দেশের
জন্য ‘সাধারণ মানুষ’।
জাদুকর সেসব শোনেন, কিন্তু উত্তর দেন না, কেবল
‘মাঠে জবাব’ দেওয়ার অপেক্ষায় থাকেন।
কিন্তু সমালোচকদের মতো মাঠও বৈরিতা দেখাতে থাকে।
সেই বৈরী আচরণ দেখেছিলেন ২০০৬ সালের
জার্মানি বিশ্বকাপে। সেবার অবশ্য ততোটা পরিণত ছিলেন
না, কোয়ার্টার ফাইনালে সাইড বেঞ্চে বসেই বিশ্বকাপ
থেকে দলের বিদায়ের (স্বাগতিকদের বিপক্ষে) দৃশ্য
দেখেছেন।
২০১০ সালের দক্ষিণ
আফ্রিকা বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি নজরে ছিলেন তিনি। গোল
না পেলেও আড়ালি নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত
দলকে টেনে আনেন। তবে এবারও সেই জার্মান
দেওয়ালে চাপা তার দল। আর্জেন্টিনাকে সেরা আটের
লড়াইয়ে ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত করে জার্মানি। সেবারের
ব্যর্থতার পর অবশ্য ক্ষুদে জাদুকর আশ্বাস দেন,
‘আমি আবার ফিরবো, ফিরবো আর্জেন্টিনার
হয়ে বিশ্বকাপে’। তার আশ্বাসে ফের আশায় বুক
বাঁধে আর্জেন্টিনা।
এবারের বিশ্বকাপের ‍আয়োজক প্রতিবেশী ব্রাজিল
বলে আর্জেন্টাইনদের প্রত্যাশার মাত্রা আরও
বেশি বেড়ে যায়। বিশেষত দলের নেতৃত্বে সেই জাদুকরের
মতো ফুটবলার রয়েছেন বলে তাদের প্রত্যাশা ছিল, অন্তত
এবার ছিয়াশি পরবর্তী সময়ের শিরোপা খরা কাটাতে পারবেন
প্রিয় ফুটবলাররা।
দেশবাসীর প্রত্যাশা অনুযায়ী গ্রুপ পর্ব-নকআউট পর্ব
থেকে শুরু করে ফাইনাল পর্যন্ত অনেকটা নিজেই
টেনে এনেছেন দলকে। এবারের বিশ্বকাপের শুরু থেকেই
জাদুকরের দুর্দান্ত ফর্ম এ ‍আসরকে ‘তার’ বলেই
ধরে নেওয়া হচ্ছিল।
আর্জেন্টাইনদের পাশাপাশি ফুটবলের অনেক রথি-মহারথিও
কল্পনায় বিস্ময়বালকের হাতেই বিশ্বকাপ দেখতে পাচ্ছিলেন।
পুরো টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত খেলে দলকে ফাইনালের
মহারণে নিয়ে আসা জাদুকরের বাম পায়ের জাদুতেই
আর্জেন্টিনা তৃতীয়
শিরোপা জিততে যাচ্ছে বলে ধরে নেওয়া হচ্ছিল।
কিন্তু পারলেন না, গত রোববারের দুঃস্বপ্নের রাতে নিজের
‘ভিনগ্রহী’ ড্রিবলিংয়ে মাতিয়ে পারলেন না দেশকে আনন্দের
সাগরে ভাসিয়ে দিতে, সমালোচকদের কড়া জবাব দিতে।
পারলেন না দেশবাসীকে শিরোপা উপহার
দিয়ে ম্যারাডোনাকে ছাড়িয়ে যেতে। {চার বিশ্বকাপে (১৯৮২,
৮৬, ৯০, ৯৪) ২১ ম্যাচ খেলা ম্যারাডোনা ৮ গোল ও ৮
অ্যাস্টিস্টে দলকে জিতিয়েছেন ছিয়াশির বিশ্বকাপ
এবং নব্বইয়ে পৌঁছে দেন ফাইনালে। অপর দিকে, তিন
বিশ্বকাপে (২০০৬, ১০, ১৪) ১৫ ম্যাচ খেলা ক্ষুদে জাদুকর ৫
গোল এবং ৩ অ্যাসিস্ট করেও দেশকে একবারের জন্য
বিশ্বকাপ জেতাতে পারেননি।}
ফাইনাল শেষে মাঠ ত্যাগ করলেন পরাজিত সেনাপতির মতো।
২০১০ বিশ্বকাপ শেষে ‘আবার ফিরবেন’ আশ্বাস দিলেও এবার
আর এমন কোনো কথা বললেন না! ক্ষুদে জাদুকর ২০১৮
সালের রাশিয়া বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে মাঠে নামার
ব্যাপারে আর কোনো আশার বাণী শোনালেন না! তাহলে?
বাস্তবতা বলছে, হয়তো আর ফিরছেনই না বিস্ময়বালক!
ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যাচ্ছে, গত দুই দশকের লিজেন্ড
উইঙ্গার-স্ট্রাইকারদের অবসরে যাওয়ার বয়সসীমা ত্রিশ
বছরের খানিক আগে-পিছে। তাহলে ১৯৮৭ সালের ২৪ জুন
জন্মগ্রহণ করা ক্ষুদে জাদুকরের বয়স ২০১৮ সালের
জুনে কতো দাঁড়াচ্ছে? প্রায় ৩১ বছর!
হরমোনজনিত জটিলতায় ভোগা বিস্ময়বালককে চিকিৎসার
ব্যয়ভার বহনের আশ্বাস দিয়েই ক্লাবে ভিড়িয়েছিল
বার্সেলোনা। সেই শারীরিক জটিলতার ছাপ সাতাশেই স্পষ্ট
হতে শুরু করেছে আর্জেন্টাইন মহাতারকার।
ফাইনালে স্লায়ুচাপে বমিই করে ফেলেছিলেন। এর
আগে থেকেই তার বিরুদ্ধে অভিযোগ,
‘তিনি গা বাঁচিয়ে খেলেন’; সমর্থকরা তো আর জানে না,
জন্মগতভাবেই খানিকটা দুর্বলতা রয়েছে তার।
চার বছর পর বয়স আরও বাড়লে শারীরিক জটিলতাও
কি বার্সার ক্ষুদে জাদুকরকে চেপে ধরবে না? এতোসব
ভেবেই কি বিস্ময়বালক ২০১০ সালের দক্ষিণ
আফ্রিকা বিশ্বকাপের মতো এবার আর বলেননি,
‘আমি ফিরবো’!
বিস্ময়বালক যদি আর পরের বিশ্বকাপে না খেলতে পারেন
তবে আর্জেন্টিনার কী হবে? হয়তো নতুন
ম্যারাডোনা অথবা নতুন কোনো বিস্ময়বালকের অপেক্ষায়
থাকবে, হয়তো ‘কেউ’ আসবে, অথবা ‘না’!
কিন্তু মহাকাল? মহাকাল কি প্রকৃতির ওপর আক্ষেপ প্রকাশ
করে যাবে না, জার্মানির বিপক্ষে ফাইনালে ‍অনেক সুযোগ
থাকার পরও ‘লিওনেল মেসি’ নামে সেই বিস্ময়বালককে তার
বুকে ঠাঁই করার একটি সুযোগও দেওয়া হয়নি বলে...!

posted from Bloggeroid

Monday, July 14, 2014

মিস কল থেকে মোবাইল ফোনে প্রেমের শুরু, অতঃপর ঢাকায় দেখা করতে এসে গণধর্ষণের শিকার !

ক্রাইম ওয়াচ –
মিস কল দিয়ে মোবাইল ফোনে প্রেমের
শুরু, তারপর রাত জেগে প্রেম। প্রেমের
টানেই রাজধানীতে আসেন প্রেমিকের
সাথে দেখা করতে। তারপর প্রেমিকসহ
তার ৩ বন্ধুর ধর্ষণের শিকার হন ২৬ বছর
বয়সী এক স্বামী পরিত্যক্তা নারী।
(নাম উল্লেখ করা হলনা )
বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস
সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি রয়েছেন।
অপরদিকে পালিয়ে গেছেন প্রেমিকসহ
তিন ধর্ষক।
ধর্ষিতা নারী অভিযোগ করে জনান,
মোবাইল ফোনে মিস কলের সূত্র
ধরে রাজধানীর কদমতলী থানা এলাকার আব্দুর
রহিম নামের এক যুবকের সাথে তার প্রেমের
সম্পর্ক হয়।
এ সময় রহিমকে তিনি জানান,
সে স্বামী পরিত্যক্তা ও তার একটি ৫ বছর
বয়সী পুত্র সন্তান রয়েছে। তিনি তার ছেলেসহ
চাঁদপুরের মতলব উপজেলায় অবস্থিত তার বড় বোনের
বাড়ীতে বসবাস করেন। রহিম এসব জেনেও
তাকে মেনে নেয় এবং বিয়ে করতে আগ্রহ প্রকাশ
করে।
তার
পীড়াপীড়িতে গত
শনিবার
চাঁদপুর
থেকে ঢাকায়
আসেন
রহিমের
সাথে দেখা করতে।
রহিম
তাকে বিকেলে কদমতলীর
২৩২,
জিয়া সরণীর
বাসায়
নিয়ে যায়।
সেখানে তাকে নেশাজাতীয়
দ্রব্য
খাইয়ে অচেতন করেন। এরপর রহিম, তার বন্ধু লিটন
ও শহীদুল মিলে তাকে ধর্ষণ করে।
তিনি আরো বলেন,
সকালে উঠে তিনি রহিমকে বিয়ের জন্য চাপ
দিলে রহিম ও তার বন্ধুরা পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে কদমতলী থানা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত
করলে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য
তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
কদমতলী থানার এসআই আমেনা বেগম জানান,
দুপুরে ধর্ষিতার অভিযোগের
প্রেক্ষিতে বিষয়টি তদন্ত করা হয়
এবং ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য
ধর্ষিতাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের
ওসিসিতে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের আলামত
পাওয়া গেছে এবং ধর্ষকদের আটক করতে অভিযান
অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।
ধর্ষিতার পিতার নাম ইউসূফ দফাদার। গ্রামের
বাড়ী বরগুনা জেলায়।

posted from Bloggeroid

জার্মান পতাকা বিক্রির প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন আমজাদ

মাগুরা: বিশ্বকাপে জার্মান দলের বিজয়ের
পরদিনই মাগুরার ফুটবল পাগল কৃষক আমজাদ
হোসেনের তৈরি সাড়ে তিন কিলোমিটার
লম্বা পতাকাটি কেনার প্রস্তাব
দিয়েছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিউজিয়াম
নামে একটি প্রতিষ্ঠান। তবে এ প্রস্তাব
ফিরিয়ে দিয়েছেন আমজাদ।
সোমবার সকালে বাংলানিউজের এই
প্রতিনিধি মাগুরার ঘোড়ামারা গ্রামের আমজাদ
হোসেনের বাড়ি যান। এসময় তার
মাধ্যমে সাড়ে তিন কিলোমিটার লম্বা এ
পাতাকাটি কেনার জন্য আমজাদ হোসেনকে প্রস্তাব
দেন ঢাকায় অবস্থিত বাংলাদেশ টেক্সটাইল
মিউজিয়াম নামে প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
প্রতিষ্ঠানটি এজন্য আমজাদকে ৫০ হাজার
টাকা দেওয়ার প্রস্তাব দেন।
এ প্রস্তাব আমজাদকে জানানো হলে জার্মান জাতীয়
ফুটবল দলের অফিসিয়াল ফ্যান ক্লাবের আজীবন
সদস্যপদ পাওয়া মাগুরার এ কৃষক
বাংলানিউজকে বলেন, পাতাকাটি আমার অন্তরের
ভালবাসার নিদর্শন। এটি আমি বিক্রি করতে চাই
না। আমি গরিব হতে পারি কিন্তু আমার
ভালবাসা বিক্রি করতে রাজি নই।
আমজাদ হোসেন জার্মান ফুটবল দলের
প্রতি ভালবাসার নিদর্শন স্বরূপ তিন হাজার ৫৫০
গজ লম্বা এ পতাকা তৈরি করে সারাদেশের
মতো আন্তর্জাতিক অঙ্গণেও সাড়া ফেলেছেন।
বাংলানিউজসহ বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে তার
পতাকার সংবাদ প্রকাশের পর শনিবার (১২ জুলাই)
আমজাদ হোসেনের
তৈরি পতাকা দেখতে মাগুরা আসেন জার্মান
দূতাবাসের চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স ফার্দিনান্দ
ফন ভাইয়ে।
এছাড়া ফিফার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটেও স্থান
পায় আমজাদের তৈরি বিশাল এ পতাকার ছবি।
উল্লেখ্য, জার্মান দলের বিশ্বকাপ জয়ের পর
থেকে আমজাদের ঘোড়ামারার বাড়িতে উৎসবের
আমেজ বিরাজ করছে।

posted from Bloggeroid

Sunday, July 13, 2014

বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন জার্মানি

ফাইনালে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে ব্রাজিল
বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে জার্মানি।
নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা গোলশূন্য
থাকার পর অতিরিক্ত সময়ের ২৩
মিনিটে জয়সূচক একমাত্র গোলটি করেন
মারিও গোটসে।
প্রথম ইউরোপিয়ান দেশ হিসেবে লাতিন
আমেরিকার মাটিতে বিশ্বকাপ
জিতলো কাইজাররা। এই নিয়ে চারবার
বিশ্বকাপের
শিরোপা ঘরে তুললো জার্মানি।
জার্মানরা শুরু থেকে আক্রমণ করলেও
কিছুটা মন্থর আর্জেন্টিনা।
তবে লিওনেল মেসি বেশ কয়েকবার
আতঙ্ক ছড়িয়েছেন প্রতিপক্ষের
রক্ষণে। প্রথমার্ধে সবচেয়ে সহজ
সুযোগ পেয়েছিলেন গঞ্জালো হিগুয়েন।
জার্মান গোলরক্ষক ম্যানুয়েল
ন্যুয়ারকে এক পেয়েও বল
জালে জড়াতে ব্যর্থ হন তিনি।
প্রথম ৪৫ মিনিটে বল একবার
জালে ঢুকেছিল। আর সেটা জড়িয়ে ছিলেন
হিগুয়েন। কিন্তু অফসাইডের ফাঁদে বাদ
যায় তার সেই গোল। প্রথমার্ধের যোগ
করা সময়ে শুরলের দুর্দান্ত এক হেড
প্রতিহত হয় আর্জেন্টিনার
পোষ্টে লেগে।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে প্রায় নিশ্চিত
গোল মিস করেছেন মেসি।
ন্যুয়ারকে সামনে পেয়েও বল
পাঠিয়ে দেন পোষ্টের বাইরে দিয়ে।
৮০ মিনিটের মাথায় গোলের সুযোগ
পেয়েছিলেন বেনেডিক্ট হুভেডেস। কিন্তু
গোলপোস্টের একদম সামনে বল পেয়েও
শট নিতে পারেননি এই জার্মান
ডিফেন্ডার। দুই মিনিট পরে টনি ক্রুসের
একটি শটও চলে গেছে আর্জেন্টিনার
গোলপোস্টের কিছুটা বাইরে দিয়ে।
এর আগে প্রথমার্ধে, ২১ মিনিটের
মাথায় গোল করার দারুণ একটি সুযোগ
পেয়েছিলেন গঞ্জালো হিগুয়েইন। বল
ক্লিয়ার করতে গিয়ে হিগুয়েইনের পায়েই
বল তুলে দিয়েছিলেন টনি ক্রুস। কিন্তু
সামনে শুধু গোলরক্ষক থাকলেও
কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে শট
নিতে পারেননি হিগুয়েইন। ৩০
মিনিটে একবার জার্মানির জালে বলও
জড়িয়ে দিয়েছিলেন আর্জেন্টিনার এই
তারকা স্ট্রাইকার। কিন্তু
গোলটি বাতিল হয়ে যায় অফসাইডের
কারণে।
৪০ মিনিটে লিওনেল মেসিও পেয়েছিলেন
গোল করার দারুণ সুযোগ। কিন্তু
গোললাইনের একেবারে সামনে থেকে বল
বিপদমুক্ত করেন জার্মান ডিফেন্ডার
জেরোমে বোয়েটাং।
জার্মানিও বেশ কয়েকবার আতঙ্ক
ছড়িয়েছে আর্জেন্টিনার রক্ষণভাগে। ১৩
মিনিটে মুলারের দারুণ এক
ক্রসে মাথা ছোঁয়াতে পারেননি মিরোস্লাভ
ক্লোসা। প্রথমার্ধের
একেবারে শেষমুহূর্তে এমন দৃশ্য
দেখা গেছে আরও একবার। ৩৭
মিনিটে আন্দ্রে শুরলের দারুণ এক শট
রুখে দেন আর্জেন্টিনার গোলরক্ষক
সার্জিও রোমেরো।

posted from Bloggeroid

টান টান উত্তেজনায় ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ের ২২তম মিনিটে গোল করলো জার্মানি

বিশ্বকাপ ডেস্ক :মারিও গোৎজের একমাত্র গোলে ব্রাজিল
বিশ্বকাপ জয় করে নিলো ইউরোপীয় ফুটবলের মেশিন
জার্মানি। অতিরিক্ত সময়ের খেলার ১১৩ মিনিটে গোল
করে জার্মানিকে শিরোপার খুব কাছে নিয়ে গেলেন মারিও
গোৎজে।
টানটান উত্তেজনার ফাইনালে আর্জেন্টিনা ও জার্মানির
ফরোয়ার্ডদের ব্যর্থতায় কোনো দলই নির্ধারিত সময়ের ৯০
মিনিটে গোল করতে না পারায় অতিরিক্ত সময়ে গড়ায়
ম্যাচটি।
এর আগে অতিরিক্ত সময়ের শুরুতে ৯২ মিনিটেই গোল
করে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পায় জার্মানি। কিন্তু
গোলবারে সতর্ক প্রহরী রোমেরোর দক্ষতায় বিপদমুক্ত হয়
আর্জেন্টিনা। এরপর ৯৭ মিনিটে সুযোগ আসে আর্জেন্টিনার
পক্ষে। এবার বাউন্স বল থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন
রদ্রিগো প্যালাসিও।
এরপর অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধে ১০৫ মিনিট পর্যন্ত
কোনো দলই আর তেমন কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি,
অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধে গোলের অপেক্ষায় বিশ্ববাসী।
এর আগে গোলশূন্য প্রথমার্ধের পর দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই
গোলকরার সুবর্ণ সুযোগ পায় আর্জেন্টিনা। কিন্তু হিগুয়েনের
পর লিওনেল মেসিও সুযোগটি কাজে লাগাতে পারেননি।
ম্যাচের ৪৮ মিনিটে লুকাস বিগলিয়ার ডিফেন্স ছেঁড়া দুর্দান্ত
পাস ডিবক্সের ভেতরে পেয়ে যান মেসি। কিন্তু গোলরক্ষক
ন্যয়ারের সামনে একলা থাক মেসির শট গোলবারের পাশ
দিয়ে চলে যায়। আবারও হতাশ
হতে হয়ে আর্জেন্টিনা সমর্থকদের।
এর আগে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই এজেকুয়েল লাভেজ্জির
বদলি হিসেবে কোচ আলেহান্দ্রো সাবেয়া মাঠে নামান
সার্জিও অ্যাগুয়েরোকে।
খেলার ৫৬ মিনিটে হিগুয়েনের উদ্দেশ্যে জাবালেতার
পাঠানো লংপাস ডিবক্সের বাইরে দৌড়ে এসে লাফিয়ে ক্লিয়ার
করেন জার্মান গোলরক্ষক ম্যানুয়েল ন্যয়ার। হিগুয়েন
গোলরক্ষক ন্যয়ারে ধাক্কায় মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ফ্রিকিক
দাবি করেন। কিন্তু রেফারি হিগুয়েনের দাবি কর্ণপাত
করেননি।
৬১ মিনিটে আন্দ্রে শার্লে বল নিয়ে তীব্র
গতিতে দৌড়ে যেয়ে বক্সের ভেতরে পাস দেন
মেসুত ‍ওজিলেকে। কিন্তু ওজিল বলটি নিয়ন্ত্রণ
করতে না পারায় গোলবারে শট নিতেও ব্যর্থ হন।
এরপর ম্যাচের ৬৪ ও ৬৫ মিনিটে গোল করতে না পারায়
হতাশ আর্জেন্টিনার দুজন খেলোয়াড় অবৈধভাবে ট্যাকল
করায় হলুদ কার্ড দেখেন। মুলারকে ফাউল করায়
মাশ্চেরানো এবং শেয়েন্সটেইগারকে ফাউল করায় সার্জিও
অ্যাগুয়েরো হলুদ কার্ড দেখেন।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে আর্জেন্টিনার খেলোয়াড়দের উজ্জীবিত
দেখালেও সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে আর্জেন্টিনার খেলায়
কিছুটা পরিচ্ছন্নতা ও পকিল্পনার অভাব দেখা যাচ্ছে।
৭৮ মিনিটে গঞ্জালো হিগুয়েনের বিশ্বকাপ খেলা শেষ
হয়ে যায়। তার বদলে কোচ সাবেয়া মাঠে নামান
রদ্রিগো প্যালাসিওকে। ফাইনালের নায়ক হতে পারতেন
হিগুয়েন, কিন্তু গোল করার সহজ সুযোগ নষ্ট করে এখন
সাইড বেঞ্চে তিনি।
৮৩ মিনিটে লাম ও ওজিলের বোঝাপড়ায় আক্রমণে যায়
জার্মানি, ডিবক্সের ঠিক বাইরে বল পান টনি ক্রুস। কিন্তু
তার শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হলে হতাশ হতে হয় জার্মানদের।
৮৬ মিনিটে এনজো পেরেজকে বদলে কোচ সাবেয়া মাঠে নামান
ফার্নান্দো গ্যাগোকে।
খেলার ৮৮ মিনিটে কোচ জোয়াকিম লো কৌশল
বদলে মিরোস্লাভ ক্লোসার বদলে মাঠে নামান মারিও
গোৎজেকে।
বিশ্বকাপ শিরোপা জিততে মরিয়া আর্জেন্টিনা-
জার্মানি ম্যাচের প্রথমার্থ গোলশূন্যভাবে শেষে হয়েছে।
এর আগে প্রথমার্ধের ম্যাচের ৩ মিনিটে থমাস
মুলারকে অবৈধভাবে আর্জেন্টিনার ডিফেন্ডার মার্কোস
রোহো বাধা দেওয়া ফ্রিকিক পায় জার্মানি। তবে ফ্রিকিক
টনি ক্রুসের ফ্রিকিকি আর্জেন্টিনার খেলোয়াড়দের
তৈরি দেওয়ালে লেগে ফিরে আসে।
ফিরতি বলটি নিয়ে পাল্টা আক্রমণে যান আর্জেন্টিনার
স্ট্রাইকার গঞ্জালো হিগুয়েন। বল নিয়ে ডি বক্সের
ভেতরে ঢুকে পড়ে গোলবারের ডানপাশের কোনা থেকে শট
নেন। হিগুয়েনের শট অল্পের জন্য জাল খুঁজে পায়নি।
ম্যাচের প্রথম ১৫ মিনিট পর্যন্ত দু’দলই আক্রমণ
পাল্টা আক্রমণে যাওয়ার চেষ্টা করলেও মাঠের ডানপাশ
দিয়ে আর্জেন্টিনার ফরোয়ার্ডেরা দুবার জার্মানির ডিফেন্স
ভেঙ্গে ডিবক্সের ভেতরে ঢুকে পড়ে।
অন্যদিকে আক্রমণে তীক্ষ্ণতা দেখা না গেলেও জার্মানির
মাঝমাঠের বল দখলে এগিয়ে রয়েছে।
খেলার ২২ মিনিটে জার্মানির মিডফিল্ডার টনি ক্রুসের ভুল
ব্যাকপাস থেকে ডিবক্সের ভেতর বল পান আর্জেন্টিনার
স্ট্রাইকার হিগুয়েন। একলা গোলরক্ষককে পেয়েও গোল
করার সহজ সুযোগ হেলায় নষ্ট করেন হিগুয়েন।
মারাকানা স্টেডিয়ামে উপস্থিত
আর্জেন্টিনা সমর্থকরা হতাশায় ডুবে যায় হিগুয়েনের সহজ
সুযোগ নষ্ট করা দেখে।
ম্যাচের ২৯ মিনিটে ইতালিয়ান
রেফারি নিকোলা রিজ্জলি পকেট থেকে প্রথম হলুদ কার্ড
বের করেন। পেছন থেকে লাভেজ্জিকে বাধা দেওয়ায় হলুদ
কার্ডের শাস্তি পান বাস্তিয়ান শোয়েন্সটেইগার।
খেলার ৩০ মিনিটে মাঠে উপস্থিত আর্জেন্টিনার
সমর্থকরা গোল……. চিৎকারে ফেটে পড়েন। লাভেজ্জি নিচু
করে দেওয়া ক্রসে পা ছুঁয়ে গোল করেন হিগুয়েন। কিন্তু
হিগুয়েনের গোলটি অফসাইডের খাড়ায় পড়ে বাতিল হয়ে ‍যায়।
৩৬ মিনিটে আর্জেন্টিনার ডি বক্সের ভেতর
থেকে জোরালো শট করেন আন্দ্রে শার্লে। কিন্তু দারুণ
ক্ষীপ্রতায় বলটি পাঞ্চ করে দলকে বিপদমুক্ত করেন
আর্জেন্টিনার গোলরক্ষক সার্জিও রোমেরো।
খেলার ৪০ মিনিটে বল নিয়ে ৬ গজের বক্সের ভেতর
ঢুকে পড়ে লাভেজ্জিকে পাস দেন মেসি। গোলবারের খুব
কাছে থেকে নেওয়া লাভেজ্জির শট ব্লক করে দেন জার্মান
ডিফেন্ডার বোয়াটেং।









posted from Bloggeroid

অবশেষে বিশ্বমানের সম্মাননা পেলো বাংলাদেশের জার্মান ভক্ত কৃষকের তৈরি সেই পতাকা!

ঢাকা: জার্মান ফুটবল দলের সমর্থনে সাড়ে তিন
কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের জার্মান
পতাকা বানিয়ে সাড়া ফেলে দেওয়া বাংলাদেশি একনিষ্ঠ
সমর্থক আমজাদ হোসেনের (৬৫) পতাকা স্থান
করে নিয়েছে ফুটবলের প্রধান সংস্থা ফিফা’র
ওয়েবসাইটে।
ফিফা’র ওয়েবসাইটের লেটেস্ট ফটো’স
ক্যাটাগরিতে স্থান পাওয়া ১৫টি ছবির
মধ্যে আমজাদ হোসেনের ছবিটি রয়েছে তিন নম্বর
স্থানে।
এর আগে আমজাদ হোসেনের এ সমর্থনে মুগ্ধ
হয়ে তাকে জার্মান জাতীয় ফুটবল দলের অফিসিয়াল
ফ্যানক্লাবের আজীবন সদস্যপদ দেওয়ার
কথা জানায় জার্মান দূতাবাস।
জানা যায়, পেশায় কৃষক আমজাদ মাগুরা জেলার
বাসিন্দা। এবারের বিশ্বকাপে জার্মান ফুটবল
দলের সমর্থনে তিনি নিজের জমির একটি অংশ
বিক্রি করে এই পতাকা তৈরি করেন।
জার্মান দলের প্রতি এমন ভালবাসায় মুগ্ধ
হয়ে দূতাবাসের চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স
ফেরডিন্যান্ড ভ্য ওয়েহি তাকে বিশেষ অভিনন্দন
জানিয়েছেন।
আগের সংবাদ
জমি বেচে জার্মানিকে ভালোবেসে সাড়ে তিন
কিঃমিঃ পতাকা বানানো কৃষক
পেলেন সম্মাননা স্বীকৃতি
সেই
পতাকা দেখতে মাগুরা যাচ্ছেন
জার্মানির ভারপ্রাপ্ত
রাষ্ট্রদূত

posted from Bloggeroid

তথ্য প্রযুক্তি বিজ্ঞান- উদ্ভাবন জ্ঞান - বিজ্ঞান Copyright © 2014 The Dhaka Times Tweet 1 1 বিশ্বকাপের ফাইনালে রেফারির দায়িত্বে থাকবেন আরেক বিতর্কিত রেফারি নিকোলা রিজোলি!

ডেস্ক ॥ আজ ব্রাজিল বিশ্বকাপ
২০১৪ ফাইনাল খেলা। আর্জেন্টিনার
মুখোমুখি হবে এক শক্তিশালি অপরাজিত
শক্তি জার্মানি। শোনা যাচ্ছে আজকের
বিশ্বকাপের ফাইনালে রেফারির
দায়িত্বে থাকবেন আরেক বিতর্কিত
রেফারি নিকোলা রিজোলি!
নিকোলা রিজোলি। ইটালিয়ান এবং বেশ
বিতর্কিত একজন রেফারি। ২০১৩
সালে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের
ফাইনালে রেফারির দায়িত্বও পালন করেন
তিনি। আজ ব্রাজিল বিশ্বকাপেও ফাইনাল খেলার
দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। কিন্তু
কি কারণে এমন একজন বিতর্কিত
রেফারিকে ফাইনাল ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্ব
দিচ্ছে ফিফা তা কারওে কাছেই বোধগম্য নয়।
এই রেফারিকে নিয়ে বিতর্ক রয়েছে এবারের
কোয়ার্টার ফাইনালে বেলজিয়াম
এবং আর্জেন্টিনার মধ্যকার ম্যাচটি নিয়েও।
তিনিই ওই ম্যাচটি পরিচালনা করেন। ম্যাচ
শেষ হওয়াল পর বেলজিয়াম কোচ মার্ক উইলমটস
ব্যাপক চটেছিলেন তার ওপর।
বাজে রেফারিংয়ের অভিযোগ তুলেছিলেন
উইলমটস।
আজ ব্রাজিল বিশ্বকাপের
ফাইনালে লড়াইয়ে নামবে আর্জেন্টিনা ও
জার্মানি। শোনা যাচ্ছে, ব্রাজিলের বিখ্যাত
মারাকানা স্টেডিয়ামে আজকের ফাইনালেও
রেফারির গুরুত্ব দায়িত্ব পালন করবেন
রেফারি নিকোলা রিজোলি!
সংবাদ মাধ্যমে এই নিয়ে খেলার আগেই
সমালোচনা শুরু হয়েছে। সকলের প্রশ্ন ফাইনালের
মতো ম্যাচে বিতর্কিত রেফারিকে নিয়োগ দেয়ার
ফিফার সিদ্ধান্ত কিভাবে এলো। কোয়ার্টার
ফাইনালে বেলজিয়ামের বিপক্ষে নাকি বেশ
কয়েকটি ভুল সিদ্ধান্ত দেওয়ায় বিতর্কিত
হয়েছিলেন রিজোলি। তাহলে বিতর্কের
ঊর্ধে এমন রেফারিকে কেনো পরিচালনার
দায়িত্ব দেওয়া হলো না সে প্রশ্নই উঠছে।
বিশ্বকাপ আসরের শেষ খেলা আজ। আর
আমরা দেখেছি বিশ্বকাপে রেফারিদের
নিয়ে কম সমালোচনা হয় না। যেমন গতকালের
ব্রাজিলের পেনাল্টি নিয়েও বেশ বিতর্ক
উঠেছে। প্রথম গোলটির সময় ডি বক্সে তেমন
কোনো ফাউল ছিল না তারপরও হলুদ কার্ড ও
পেনাল্টির সিদ্ধান্তকে অনেকেই রেফারির ভুল
সিদ্ধান্ত বলেই মনে করেছে। তবে গতকালের
ম্যাচটি এমন গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। কিন্তু আজ
রয়েছে ফাইনাল খেলা।
ফাইনালে যদি রেফারি কোনো পক্ষ নেয়
তাহলে কলঙ্কের তিলক লাগবে ২০তম
বিশ্বকাপের ললাটে। সেটি নিশ্চয়ই ফিফাও
চাইবে না।

posted from Bloggeroid

Thursday, July 10, 2014

মেসিকে নিয়ে দেখুন বাংলা গানের ভিডিও

বিনোদন ডেস্ক: ২৪ বছর পর বিশ্বকাপ ফুটবলের
ফাইনালে উঠেছে আর্জেন্টিনা। এর বড় কৃতিত্ব
লিওনেল মেসির। আর্জেন্টাইনদের এই
প্রাণভোমরাকে নিয়ে তাই একটি গান গাইলেন
সজল, কর্নিয়া ও মাসুম। তারা তিনজনই চ্যানেল
নাইনের ‘পাওয়ার ভয়েস’
প্রতিযোগিতা থেকে এসেছেন।
গানটি লিখেছেন তারেক আনন্দ। সুর করেছেন
সজল, সংগীতায়োজনে রেজওয়ান শেখ। এ গানের
মিউজিক ভিডিওতে অংশ নিয়েছেন তিন শিল্পী।
এখন ইউটিউবে ও বিভিন্ন
টিভি চ্যানেলে ভিডিওটি দেখা যাচ্ছে।
জানা গেছে,
এই
গানের
অডিও
সংস্করণ
থাকছে ঈদে প্রকাশিতব্য
মিশ্র
অ্যালবাম
‘প্রেম
জোছনা’য়।
এটি বাজারে আনছে সিডি চয়েজ।

posted from Bloggeroid

Sunday, July 6, 2014

‘আর্জেন্টিনাকে বিদায় করবে ডাচরাই’

ঢাকা: নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সেমিফাইনালেই
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ মিশন শেষ হতে যাচ্ছে বলে মন্তব্য
করেছেন বেলজিয়াম দলের লেফট-ব্যাক ইয়ান ভেরতোনহেন।
শনিবার রাতে আলেসান্দ্রো সাবেইয়ার শিষ্যদের কাছে ১-০
গোলে হেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেওয়ার পর প্রতিক্রিয়ায়
গোলডটকমের কাছে এ মন্তব্য করেন তিনি।
কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টাইনদের কাছে এ হারেও লাতিন
আমেরিকান দলটির খেলায় কোচ মার্ক ‌উইলমোটসের
মতো চমকের কিছু দেখছেন না ভেরতোনহেন।
তিনি বলেন, আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ পারফরম্যান্স ও
আবেগ-অনুভূতির ইতি পরবর্তী ম্যাচেই ঘটতে যাচ্ছে।
ভেরতোনহেন বলেন, আর্জেন্টিনা সেমিফাইনালেই বিদায়
হবে। আমি সত্যিই মনে করছি তারা এই খেলা দিয়ে ডাচদের
সঙ্গে পেরে উঠবে না।
তিনি আরও বলেন, নেদারল্যান্ডস অনেক শক্ত দল
এবং তারা অনেক ভালো খেলে। তারা সবসময় ঠাণ্ডা মাথায়
খেলে, যেটা আর্জেন্টিনাকে হারাতে সাহায্য করবে।
১৯৮৬ সালের পর বেলজিয়াম এবারের আসরে কোয়ার্টার
ফাইনালে পৌঁছাতে সক্ষম হয়। শনিবার রাতে তাদের
সঙ্গে সেরা আটের লড়াইয়ে খেলে দীর্ঘ ২৪ বছর পর
সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে আর্জেন্টিনা।
কোয়ার্টার থেকেই বিদায় নিলেও দলের খেলোয়াড়দের
অর্জনে নিজের গর্ববোধের কথা জানিয়েছেন ডাচ কোচ
উইলমোটস।

posted from Bloggeroid

Saturday, July 5, 2014

আজ হবে এক তুমুল লড়াই। বিশ্বকাপ ফুটবলের এই শেষ প্রান্তে এসে যে সব দল মুখোমুখি হচ্ছে সেসব দলের শক্তি ও সামর্থ প্রদর্শন থেকে কেওই পিছপা হবে না। উভয় দলই চাইবে তাদের জয়ের ধারা অব্যাহত রেখে সেমিনে ওঠা নিশ্চিত করা। এফ গ্রুপের আর্জেন্টিনা ও এইচ গ্রুপের বেলজিয়াম আজ কি করবে সেটি সময়ই বলে দেবে। এখনকার এ খেলার বিজয়ী দল অপর খেলা রাত ২টার সর্বশেষ কোয়ার্টার ফাইনালে কোষ্টারিকা ও ন্যাদারল্যান্ডস ম্যাচের বিজয়ীর সঙ্গে খেলবে। তারপর ফাইনালের হাতছানি। তবে বাংলাদেশের ব্যাপক সংখ্যক দর্শক আজ প্রতীক্ষায় রয়েছেন আর্জেন্টিনার বিজয় দেখার জন্য। দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয়। গ্রুপ-এফ আর্জেন্টিনা: নিকনেম: দ্য হোয়াইট অ্যান্ড স্কাই ব্লু কোচ: আলেসান্দ্রো সাবেলা অধিনায়ক: লিওনেল মেসি সম্ভাব্য একাদশ: লিওনেল মেসি, হিগুয়েন, সোর্হিয়ে রোমেরো, পাবলো সাবালেতা, ফেদেরিকো ফার্নান্দেজ, এসকুয়েল গারাই, মার্কোস রোহে, হাভিয়ের মাসচেরানো, ডি মারিয়া, ফার্নান্দো গাগো, হিগুয়েন,

আজ হবে এক তুমুল লড়াই। বিশ্বকাপ ফুটবলের এই শেষ
প্রান্তে এসে যে সব দল মুখোমুখি হচ্ছে সেসব দলের
শক্তি ও সামর্থ প্রদর্শন থেকে কেওই পিছপা হবে না।
উভয় দলই চাইবে তাদের জয়ের ধারা অব্যাহত
রেখে সেমিনে ওঠা নিশ্চিত করা। এফ গ্রুপের
আর্জেন্টিনা ও এইচ গ্রুপের বেলজিয়াম আজ
কি করবে সেটি সময়ই বলে দেবে।
এখনকার এ খেলার বিজয়ী দল অপর খেলা রাত ২টার
সর্বশেষ কোয়ার্টার ফাইনালে কোষ্টারিকা ও
ন্যাদারল্যান্ডস ম্যাচের বিজয়ীর সঙ্গে খেলবে। তারপর
ফাইনালের হাতছানি। তবে বাংলাদেশের ব্যাপক সংখ্যক
দর্শক আজ প্রতীক্ষায় রয়েছেন আর্জেন্টিনার বিজয়
দেখার জন্য। দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয়।
গ্রুপ-এফ
আর্জেন্টিনা:
নিকনেম: দ্য হোয়াইট অ্যান্ড স্কাই ব্লু
কোচ: আলেসান্দ্রো সাবেলা
অধিনায়ক: লিওনেল মেসি
সম্ভাব্য একাদশ:
লিওনেল মেসি, হিগুয়েন, সোর্হিয়ে রোমেরো,
পাবলো সাবালেতা, ফেদেরিকো ফার্নান্দেজ, এসকুয়েল
গারাই, মার্কোস রোহে, হাভিয়ের মাসচেরানো, ডি মারিয়া,
ফার্নান্দো গাগো, হিগুয়েন, সার্জিও আগুয়েরো।
গ্রুপ-এইচ
বেলজিয়াম:
নিকনেম: রেড ডেভিলস
অধিনায়ক: ভিনসেন্ট কোম্পানি
কোচ: মার্ক উইলমটস
সম্ভাব্য একাদশ:
থিবো কোর্তোয়া, টোবি অল্ডারডেইল্ড, ভিনসেন্ট
কম্পানি, অ্যাক্সেল উইটজেল, টমাস ভারমিলেন, ইয়ান
ভের্টনহেন, মারুয়ান ফেলাইনি, দ্রিস মের্টেনস, রোমেলু
লুকাকু, ইডেন হ্যাজার্ড, কেভিন ডে ব্রুইন।



posted from Bloggeroid

জ্ঞান - বিজ্ঞান Copyright © 2014 The Dhaka Times আর্জেন্টিনা বনাম বেলজিয়ামের লড়াই আজ রাত ১০টায়: বিশ্বকাপ ২০১৪ তৃতীয় কোয়ার্টার ফাইনাল

আর্জেন্টিনা বনাম বেলজিয়ামের লড়াই আজ
রাত ১০টায়: বিশ্বকাপ ২০১৪ তৃতীয় কোয়ার্টার
ফাইনাল
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ব্রাজিল বিশ্বকাপ ২০১৪
আসরের খেলা শেষ পর্যায়ে এসে ঠেকেছে।
মুখোমুখি হয়েছে সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা ও
বেলজিয়াম। কি হবে তা খেলা শেষ না হলে বলা কঠিন।
দেখতে খাকুন np24hour এ সরাসরি খেলা।
প্রতিগোলের আপডেট নিয়ে আমরা সর্বক্ষণ
আছি আপনাদের সঙ্গে।

posted from Bloggeroid

হিগুয়েনের গোলে প্রথমার্ধ আর্জেন্টিনার

হিগুয়েনের গোলে বিশ্বকাপের স্বপ্নপূরণে আরও একধাপ
এগিয়ে যাওয়া পথে আর্জেন্টিনা। বেলজিয়ামের
মুখোমুখি কোয়ার্টার ফাইনালের লড়াইয়ে খেলার ৮
মিনিটে মেসির বাড়িয়ে দেওয়া বল বেলজিয়াম ডিফেন্ডারের
পায়ে লেগে চলে যায় বক্সের ভেতরে থাকা হিগুয়েনের কাছে।
আর বক্সের ভেতরে বল পেয়ে গোল করতে কোনো ভুল
করেননি হিগুয়েন।
হিগুয়েনের একমাত্র গোলে প্রথমার্ধ শেষে ১-০
গোলে এগিয়ে রয়েছে আর্জেন্টিনা। প্রথমার্ধের খেলায় ৫৩
শতাংশ বল পজেশন নিয়ে বেলজিয়াম
এগিয়ে থাকলে গোলে শট নেওয়ায় পিছিয়ে তারা।
বেলজিয়ামের ৩ শটের বিপরীতে আর্জেন্টিনার শট ৫টি।
এরপর খেলার ২৯ মিনিটে গোল করার সুবর্ণ সুযোগ পান
অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া। ডিবক্সে সামান্য বাইরে বেলজিয়াম
ডিফেন্ডার কোম্পানিকে একা পেয়েও তাকে কিটিয়ে গোল
দিতে ব্যর্থ হন মারিয়া। ডি মারিয়ার নেওয়া শট সহজেই
প্রতিহত করেন কোম্পানি।
৩৩ মিনিটে ইনজুরির
কারণে ডি মারিয়াকে বসিয়ে বদলি খেলোয়াড় নামান কোচ
আলেহান্দ্রো সাবেয়া। মারিয়ার বদলে মাঠে নামেন
মিডফিল্ডার এনজো পেরেজ।
এর আগে খেলার ৪ মিনিটে মধ্যমাঠ থেকে বল
নিয়ে যেয়ে বাম পাশে থাকা লাভেজ্জিকে পাস দেন মেসি।
বেলজিয়ামের ডিবক্সের ভেতর হিগুয়েনের
উদ্দেশ্যে লাভেজ্জির ঠেলে দেওয়া বল ক্লিয়ার করেন
ভিনসেন্ট কোম্পানি।
২৮ বছরের শিরোপা খরা ঘুচাতে ফাইনালের পথে আরও এক
ধাপ এগিয়ে যেতে লিওনেল মেসির
দিকে তাকিয়ে আর্জেন্টাইন সমর্থকরা। অন্যদিকে ১৯৮৬
সালের বিশ্বকাপে ম্যারাডোনার আর্জেন্টিনার
কাছে সেমিফাইনালে পরাজয়ের বদলা নিতেই
মাঠে নেমেছে ইডেন হ্যাজার্ডের বেলজিয়াম।
বাংলাদেশ সময় শনিবার রাত ১০টায় ব্রাজিলের ব্রাসিলিয়ায়
ম্যাচটি শুরু হয়।
আর্জেন্টিনার একাদশে খেলছেন:
সার্জিও রোমেরো (১), এজেকুয়েল গ্যারে (২),
পাবলো জাবালেতা (৪), লুকাস বিগলিয়া (৬), অ্যাঙ্গেল
দি মারিয়া (৭), গঞ্জালো হিগুয়েন (৯), লিওনেল মেসি (১০),
জাভিয়ার মাশচেরানো (১৪), এজেকুয়েল ল্যাভেজ্জি (২২),
হোসে বসন্ত (২৩), মার্টিন ডেমিচেলিস (১৫)।
কোচ: আলেহান্দ্রো সাবেলা (আর্জেন্টিনা)
বেলজিয়ামের একাদশ খেলছেন:
থিবাউত কোরতোয়া (১), টবি আল্ডারউইয়ার্ল্ড (২),
ভিন্সেন্ট কোম্পানি (৪), ইয়ান ভেরতোনহেন (৫), অ্যাক্সেল
উইটসেল (৬), মারুয়ান ফেলাইনি (৮), কেভিন ডি ব্রুইন (৭),
ড্যানিয়েল ভ্যান বাইটেন (১৫), ইডেন হ্যাজার্ড (১০), কেভিন
মিরালাস (১১), ডিভক ওরিগি (১৭)।
কোচ: উইলমটস মার্ক (বেলজিয়াম)।

posted from Bloggeroid

নেইমারের জন্য মেসির সুস্থতা কামনা

পিঠে আঘাত পেয়ে বিশ্বকাপ শেষ
হয়ে যাওয়া ব্রাজিল সুপারস্টার নেইমারের
সুস্থতা কামনা করেছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল
জাদুকর লিওলেন মেসি।
নিজের ফেসবুক পেজে মেসি শনিবার লিখেছেন,
‘দ্রুত সেরে ওঠো বন্ধু নেইমার।
শুক্রবার কলম্বিয়ার বিপক্ষে তিনি পিঠে আঘাত
পান, যে ম্যাচ ২-১ ব্যবধানে জিতে ব্রাজিল সেমি-
ফাইনালে পৌঁছে গেছে।
খেলার ৮৮ মিনিটে মাঝমাঠে বল দখলের জন্য
লাফিয়ে উঠেন কলম্বিয়ার হুয়ান ক্যামিলো জুনিগা।
তার হাঁটুর আঘাতে মাটিতে ছিটকে পড়েন নেইমার।
সঙ্গে সঙ্গেই চোখে মুখে ফুটে ওঠে প্রচ- ব্যথার
চিহ্ন। স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়েন নেইমার।
পরে নেইমারকে সরাসরি নিয়ে যাওয়া হয়
ফোর্তালেজা হাসপাতালে।ঈধঢ়ঃঁৎবথ২৭
নেইমারের অপ্রত্যাশিত এ আঘাতের আঁচড়
লেগেছে গোটা ব্রাজিলে। সেই সঙ্গে সারা বিশ্বের
ব্রাজিল ভক্ত-সমর্থকদের মনেও।’
নেইমারকে ছাড়াই সেমিফাইনালে জার্মানির
বিপক্ষে মাঠে নামতে হবে ব্রাজিলকে।
তাছাড়া মেসির সঙ্গে বার্সেলোনার প্রাক-
মৌসুমে নতুন কোচ লুইস এনরিকের
তত্ত্বাবধানে অনুশীলন থেকেও
হয়তো ছিটকে পরতে পারেন নেইমার।

posted from Bloggeroid

Saturday, June 28, 2014

মেসির গোলের পেছনে নিউটন তত

মেসির গোলের পেছনে নিউটন তত্ত্ব
স্যার আইজ্যাক নিউটন
বেঁচে থাকলে হয়তো ভালো ব্যাখ্যা দিতে পারতেন। কারণ
নিজেদের অজান্তেই লিওনেল
মেসি এবং আন্দ্রে পিরলোরা গোল করার ক্ষেত্রে তার
সূত্রের প্রয়োগ ঘটাচ্ছেন। অন্তত এই বিশ্বকাপে মেসির
অসামান্য গোলগুলো পদার্থ বিজ্ঞানের সূত্র
দিয়ে ব্যাখ্যা করা সম্ভব। কীভাবে?
জানতে হলে আপনাকে 'ম্যাগনাস ইফেক্ট' বুঝতে হবে। ভয়
পাবেন না এটা অ্যারোডাইমিক্সের মতো জটিল
কোনো তত্ত্ব নয়। এটা স্রেফ স্পিন আর বাতাসের
কারসাজি। এ ব্যাপারটাই এখন ব্যাখ্যা করা যাক।
সেই ফ্রি কিকের গতিপথ
ফুটবলে সোয়ার্ভ যতটা পরিচিত টার্ম, 'ম্যাগনাস ইফেক্ট'
ততটাই অপরিচিত। বলে শট মারার সময় যে পরিমাণ
স্পিন তাতে মেশে, এটাই মারাত্মক করে দেয় 'ম্যাগনাস
ইফেক্ট'। প্রথমে এই ইফেক্ট কী, তা বুঝে নেওয়া যাক। শট
মারার পর থেকে প্রতি মুহূর্তে বল তীব্র
বেগে ঘুরতে থাকে। বলের এভাবে স্পিন
করে এগিয়ে যাওয়া গতিপথের উল্টোদিক
থেকে আসা বাতাসের ধাক্কায় পাল্টে যেতে থাকে বলের
গতিপথ। ব্রাজুকার মতো বল গতি বদল করে বেশি। কারণ
এই বলের উপরিভাগের প্যানেল এবং সেলাই আগের
বিশ্বকাপের 'জাবুলানি' বলের তুলনায় বেশ কিছুটা 'রাফ'।
ফলে ক্রমেই তা বদলে দিতে থাকে বলের অন্তিম গন্তব্য।
এর সঙ্গে 'ভিজ্যুয়াল ইলিউশন'
মিলিয়ে ব্যাপারটা মারাত্মক হয়ে দাঁড়ায়। এই ভিজ্যুয়াল
ইলিউশনের কারণে গোলকিপার বলের আসল গতিপথ
থেকে ভিন্ন পথে বলটিকে আসতে দেখেন। ফলে বিভ্রান্ত
হয়ে পড়েন প্রতিপক্ষের গোলরক্ষক।
মেসি কিংবা পিরলোদের অসামান্য গোলের এটাই কারণ।
পজিটিভ ম্যাগনাস ইফেক্টে ডান পায়ের
ইনস্টেপে মারা শট যায় ডান দিক থেকে বাঁ দিকে আর
বাঁ-পায়ের ইনস্টেপে তা যায় বাঁ দিক থেকে ডান দিকে।
একইভাবে আউটস্টেপের শটের ক্ষেত্রে তা 'রিভার্স'
হয়ে যায়। শটের গতি বাড়তে থাকলে এবং বলের স্পিন
বদলে যেতে থাকলে গন্তব্যও অবিশ্বাস্যভাবে বদলে যায়।
এমআইটির অ্যাপ্লাইয়েড ম্যাথমেটিক্সের প্রফেসর জন বুশ
তার সাম্প্রতিকতম গবেষণাপত্রে দেখিয়েছেন 'ম্যাগনাস
ইফেক্টের' এয়ারোডাইনামিক্স মেনে কীভাবে বদলে যায়
ফুটবলের গতিপথ। বল যত মসৃণ হয়, তত স্বাভাবিক
গতিপথের উল্টো দিকে যায় বল। যে ব্যাপারটা লক্ষ্য
করা গিয়েছিল ১৯৯৭ সালে ফ্রান্সের
বিরুদ্ধে নেওয়া রবার্তো কার্লোসের সেই বিখ্যাত ফ্রি-
কিকে। যেখানে ফরাসি গোলকিপার ফাবিয়ান
বার্থেজকে হতবাক
করে দিয়ে বাইরে যেতে যেতে বলটি হঠাৎ পথ বদল
করে গোলে ঢুকে গিয়েছিল। এটা জানার পর কি আপনার
কাছে মেসির কৃতিত্ব কমে গেল। এটা ভাবলে আপনি ভুল
ভাবছেন। ওভাবে ফ্রি-কিক নেওয়ার জন্য
রীতিমতো অনুশীলন এবং অধ্যবসায়ের পরিচয় দিতে হয়।
পোস্ট থেকে দূরত্ব বুঝে শটে গতি ও স্পিনের
সংখ্যা বাড়িয়ে-কমিয়ে যে নিয়ন্ত্রণে শট মারেন
মেসিরা 'ম্যাগনাস ইফেক্টের' আসল কারণ এটাই।
'ম্যাগনাস ইফেক্ট' আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আইজ্যাক
নিউটন। ফুটবল মাঠে যার সার্থক প্রয়োগ ঘটাচ্ছেন
মেসিরা। ৩২ বছর পর আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে মেসির
করা ফ্রি-কিকের গোল এই 'ম্যাগনাস ইফেক্টের' ফসল।
বিশ্বকাপে যত দিন যাবে ফ্রি-কিকে আমরা আরও
অলৌকিক গোল দেখতে পাব।

posted from Bloggeroid

Tuesday, June 24, 2014

মেসির জন্য মাহী…

বিনোদন ডেস্ক: মেসির জন্য ফুটবল খেলা দেখেন
চিত্রনায়িক মাহী। তাই তার কাছে মেসির দল আর্জেন্টিনাই
সবচেয়ে ফেবারিট। গত ম্যাচে যখন তার প্রিয় দল প্রায়
ধরাশায়ী হতে চলেছিল, প্রায় কেঁদেই ফেলেছিলেন তিনি।
অবশেষে শেষ গোলে লাফ দিয়ে চিৎকার করে ওঠেন এই
চিত্রনায়িকা। তাই তার সরল স্বীকারোক্তি, ‘আমি ফুটবল
খেলা দেখি স্রেফ মেসির জন্য।’ এদিকে চলচ্চিত্র আর
নানা ব্যস্ততায় সময় কাটাচ্ছেন তিনি। সিরাজগঞ্জ যাচ্ছেন
মাহিয়া মাহি। সৌন্দর্য প্রসাধনী ফেয়ার অ্যান্ড লাভলীর
শুভেচ্ছাদূত হিসেবে সেখানকার কুইজ বিজয়ীদের হাতে ২৩ জুন
উপহার তুলে দেবেন তিনি। গত কয়েকদিন রাজধানীর বনশ্রী,
চকবাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় কয়েকজন বিজয়ীকে পুরস্কার
দিয়েছেন জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী।
ফেয়ার অ্যান্ড লাভলীর প্রস্তুতকারী ও পরিবেশক প্রতিষ্ঠান
ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের সঙ্গে সম্প্রতি চুক্তিবদ্ধ
হন মাহী। তারই অংশ হিসেবে পণ্যটি নিয়মিত ব্যবহার করেন
এমন কয়েকজন নারীকে নির্বাচন করে নিজের হাতে পুরস্কার
তুলে দিচ্ছেন তিনি। এ প্রসঙ্গে মাহী বলেন, ‘প্রথমে ঢাকার
বিজয়ীদের ঘরে ঘরে গিয়ে উপহার দিয়েছি। এবার ঢাকার
বাইরের পুরস্কার বিজয়ীদের কাছে যাওয়ার পালা। কাজটা বেশ
উপভোগ করছি। বিজয়ীদের হাতে উপহার
তুলে দিতে ভালো লাগছে।’
এদিকে বিজ্ঞাপনচিত্রের ব্যস্ততার বাইরে মাহী বেশকিছু
চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। এর মধ্যে জাকির হোসেন রাজু
পরিচালিত ‘অনেক সাধের ময়না’ (বাপ্পী, আনিসুর রহমান
মিলন) এবং সৈকত নাসিরের ‘দেশা :দ্য লিডার’ (শিপন)
শিগগিরই মুক্তি পাবে।

posted from Bloggeroid

Monday, June 23, 2014

নেইমারকে নিয়ে হারিয়ে যেতে চাই: তৃণ

বিনোদন ডেস্ক : ২৩ জুন মধ্যরাতে শুরু
হচ্ছে ব্রাজিল বনাম ক্যামেরুনের মধ্যকার
খেলা। ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত এই
বিশ্বকাপকে ঘিরে এ দেশের বিনোদন অঙ্গনের
তারকারা রীতিমতো জ্বরে কাবু! অভিনেত্রী-
সংগীতশিল্পীদের পাশাপাশি র্যাম্প মডেলরাও
সেই উন্মাদনায় ভাসছেন। প্রিয় দলকে সমর্থন
জানাতে জার্সি ও পতাকা পরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ
করছেন তারা।
র্যাম্প মডেল আফরিনা তৃণ প্রিয় দল ব্রাজিলের
পতাকা গায়ে জড়িয়ে ছবি তুলেছেন। এটি ব্যবহার
করা হয়েছে তার ফেসবুক পেজের প্রোফাইল
ছবি হিসেবে।
এ বিষয়ে তৃণ বলেন, ‘আমি অনেক আগে থেকেই
ব্রাজিলের সমর্থক। এখন এই দলের
প্রাণভোমরা নেইমার আমার প্রিয় খেলোয়াড়।
মাঠে তার দুর্দান্ত
খেলা দেখলে ইচ্ছে করে নেইমারকে নিয়ে হারিয়ে যাই
অজানায়!’
তৃণ দীর্ঘদিন ধরে র্যাম্প মডেল হিসেবে কাজ
করছেন। সম্প্রতি রাজধানীর হোটেল
র্যাডিসনে বলিউড অভিনেত্রী সোহা আলী খানের
সঙ্গে ‘পন্ডস প্রেজেন্টস দ্য লাস্ট্রস রানওয়ে’
শিরোনামের ফ্যাশন শোতে অংশ নেন তৃণ।
বাহারি পোশাক পরে নিয়মিত মঞ্চে হাঁটার
পাশাপাশি তৃণ অভিনয়ও করছেন।
এনটিভিতে শিগগিরই শুরু হবে তার অভিনীত প্রথম
ধারাবাহিক নাটক ‘চলো হারিয়ে যাই’।
এটি লিখেছেন ও পরিচালনা করেছেন সাইফুল
ইসলাম মান্নু।


Posted via BN24Hour

Saturday, June 21, 2014

স্বদেশের ম্যাচ দেখতে গ্যালারিতে ম্যারাডোনা

স্পোর্টস ডেস্ক : স্বদেশের ম্যাচ
দেখতে স্টেডিয়ামে উপস্থিত হয়েছেন
আর্জেন্টাইন ফুটবল
কিংবদন্তি ডিয়াগো ম্যারাডোনা। শনিবার এইচ
গ্রুপের আর্জেন্টিনা ও ইরানের মধ্যকার
ম্যাচটি দেখতে ব্রাজিলের বেলো হরিজোন্তের
এস্তাদিও মিনেইরো স্টেডিয়ামে উপস্থিত হন এই
ফুটবল জাদুকর।
এই সাবেক ফুটবলার মাঠের বাইরে থাকলেও তার
উত্তেজনা দেখে মনে হচ্ছে যেন তিনি নিজেই বল
পায়ে মাঠে লড়ছেন প্রতিপক্ষের সঙ্গে। বরাবরের
মতই হাজারো আর্জেন্টাইন ভক্তদের মত তার চোখে-
মুখেও এই ম্যাচটি নিয়ে উদ্বিগ্নতা যেন
ফুঁটে উঠছে।
প্রতিবার বিশ্বকাপ এলেই আর্জেন্টিনার
ম্যাচে গ্যালারিতে দেখা যায় তাকে। এবারও তার
বব্যাতীক্রম হয়নি। এই ম্যাচ চলাকালীন সময়
গ্যালারিতে বসে আলবেসেলেস্তিদের উৎসাহ
জোগাতে দেখা যায় ‘ফুটবল ইশ্বর’ খ্যাত
ম্যারাডোনাকে।
এর আগে আর্জেন্টিনা ও
বসনিয়া ম্যাচে স্টেডিয়ামে আসতে পারেননি তিনি।
তবে এবারই প্রথম ব্রাজিল বিশ্বকাপের
ম্যাচে গ্যালারিতে দেখা গেল তাকে।

posted from Bloggeroid