Headlines



gazitv2

w41j

gazitv

Showing posts with label health tips. Show all posts
Showing posts with label health tips. Show all posts

Wednesday, June 4, 2014

যে কারণে তেলাপিয়া মাছ খাওয়া উচিত নয় রিপোর্ট

যে কারণে তেলাপিয়া মাছ
খাওয়া উচিত নয়
ডেস্ক রিপোর্ট
মাছ হিসেবে তেলাপিয়া এখন খুবই জনপ্রিয়। এর কারণ হলো,
এই মাছটি দামে সস্তা, রান্না করা সহজ এবং এর কাঁটা কম।
তাই এখন ঘরে ঘরেই এই মাছ রান্না চলছে দেদার। কিন্তু,
প্রকৃতপক্ষে এই মাছটি না খাওয়াই উত্তম। কারণ,
মাছটি পরোক্ষভাবে নানা প্রাণঘাতী রোগের কারণ
হতে পারে। চাহিদা বেশি বলে তেলাপিয়া এখন খামারে চাষ
করা হয়। একেকটা খামারে বিপুল মাছ চাষ করা হয়ে থাকে।
কিন্তু, এদের খাবার হিসেবে বাজারের
বিক্রি হওয়া কোনো মাছের খাবার দেওয়া হয় না। খাবার
হিসেবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই যা দেওয়া হয় তা হলো, হাঁস-
মুরগির বিষ্ঠা। এই খাবার খেয়ে রোগজীবাণু
শরীরে বয়ে বেড়ায় তেলাপিয়া। আর ওই খাবার খাওয়া এসব
খামারের তেলাপিয়া খেলে হৃদরোগ, পক্ষাঘাত
এমনকি হাপানিও হতে পারে। শুধু কি তাই, এসব
তেলাপিয়া খাওয়া মানেই হার্ট অ্যাটাকের পথ সুগম করা।
এ ছাড়া এতে প্রোটিনের
মাত্রা খুব কম থাকে। এদের
শরীরে ডিবুটাইলিন নামের এক প্রকার কেমিক্যাল জমা হয়।
আর এই ডিবুটাইলিন হাপানি, মেদ ও অ্যালার্জির জন্ম
দিয়ে থাকে। এ ছাড়া এদের শরীরে ডাই-অক্সিন থাকে। আর
মুক্ত পানির তেলাপিয়ার চেয়ে খামারের তেলাপিয়ার
শরীরে এই ডাইঅক্সিনের মাত্রা ১১ গুণ বেশি থাকে।
এই প্রক্রিয়ায় চাষ করা রুই মাছ খাওয়ার ক্ষেত্রেও
রয়েছে সতর্কবাণী। গবেষকরা বলেছেন, খামারে তেলাপিয়ার
মতোই একই পদ্ধতিতে রুই মাছ চাষের ঘটনাও ঘটছে। আর
ওই রুই মাছ মানবদেহে ক্যান্সারের কারণ হতে পারে।
যে কারণে গবেষকরা হোটেলে খাওয়ার সময় কিংবা বাজার
থেকে কেনার সময় জিজ্ঞেস করে কিনতে বলেছেন যে,
এটা কি মুক্ত পানির তেলাপিয়া নাকি খামারের।
সূত্র : ওয়ার্ল্ডট্রুথডটটিভি


Posted via Blogaway

টাটকা সবুজ পতার সাথে টকটকে লাল লিচু, সবকিছুতেই ফরমালিন

টাটকা সবুজ পতার সাথে টকটকে লাল লিচু।
দেখলে লোভ সামলানো দায়। এরপর আদরের
সন্তান কিংবা পরিবারের সদস্যদের জন্য
চড়া দামে ক্রেতারা এই লিচু কিনে নিয়ে যান। কিন্তু
ক্রেতাদের কজনই বা জানেন টকটকে লাল লিচু
পাকানো হয়েছে কেমিক্যাল দিয়ে। তারপর
মেশানো হয় বিষাক্ত ফরমালিন।
শুধু লিচু নয় নগরীর বাজারে এখন
প্রকাশ্যে কেমিকেল ও ফরমালিন মিশ্রিত
মৌসুমী ফল দেদারছে বিক্রি হচ্ছে। কেবল
মৌসুমী ফলই নয় নগরীর বিভিন্ন হোটেল ও
রেস্টুরেন্টে বিক্রি হচ্ছে কেমিক্যাল মিশ্রিত
ভেজাল খাবার।
অবশ্য দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা এই ভেজালের
বিরুদ্ধে দেরিতে হলেও অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত
নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
এলক্ষ্যে একটি ট্রাস্কফোর্সও গঠন করা হয়েছে।
সরেজমিন নগরীর বন্দরবাজার, জিন্দাবাজার,
চৌহাট্টা, আম্বরখানা, শিবগঞ্জ, টিলাগড়,
মদীনা মার্কেট ও
কদমতলী এলাকা ঘুরে দেখা গেছে- লিচু, আম,
আনারস, জামসহ নানা জাতের মৌসুমী ফলের
সমারোহ। ক্রেতারা মৌসুমী ফলের
দোকানগুলো ভিড় করছেন। দাম চড়া হলেও
মৌসুমী ফল কিনছেন তারা।
সবুজ পাতার সাথে লাল লিচুর আঁটি নজর
কাড়ছে সবার। এই লিচু কেনার ৩দিন পরও লিচুর
কালারের ধরন বদলায় না। এমনকি লিচু ঠিক প্রথম
দিনের মতোই টাটকা রয়ে যায়। তবুও এই লিচু
খাচ্ছে মানুষ।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বেশি মুনাফার লোভে অসাধু
ব্যবসায়ীরা গাছ থেকে নামানোর পর পরই
লিচুতে কেমিকেল মিশিয়ে দেন। এর পর
মেশানো হয় ফরমালিন। কেমিক্যাল ও ফরমালিন
মেশানোর ফলে এক সপ্তাহ পরও লিচুর কালারের
ধরন পাল্টায় না।
রাজশাহী দিনাজপুর থেকে আসা এই লিচু ৭ দিনেও
পচে নষ্ট হয় না। পাইকারি বাজারে আড়তদারদের
পর সিলেটের ফলের পাইকারি আড়তে আবারও
লিচুতে ফরমালিন মেশানো হয় বলে একাধিক সূত্র
জানিয়েছে।
তাছাড়া লিচুর মতো করে আম, আঙ্গুর, আপেল,
মাল্টা, জাম, কলাতেও দেদারছে কেমিক্যাল
মেশানো হচ্ছে। বর্তমান বাজারে পাওয়া আম
পুরোপুরি কেমিক্যাল মিশ্রিত। কারণ বাজার
থেকে কিনে নেয়ার পর ৩দিন বাসায় রাখলেও
আমে পচন ধরে না।
সূত্রমতে, পাহাড়ী কড়মচার বিচিকে গার্মেন্টেসের
কাপড়ে ব্যবহৃত রং মিশিয়ে চিনিসহ আগুন
দিয়ে তৈরি করা হয় ভেজাল চেরিফল। এই ভেজাল
চেরি ফল নগরীতে বিক্রি হয় আবার চড়া দামে।
রমজানকে সামনে রেখে কেমিক্যাল ও ফরমালিনের
কদরও বেড়েছে। নগরীর অভিজাত রেস্তোরাসহ
নিম্নমানের হোটেল-রেস্তোরায় কেমিক্যাল
মিশিয়ে নানা জাতের খাদ্য সামগ্রি তৈরি করা হয়।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে কেমিক্যাল
ফরমালিন মিশ্রিত ফল ও খাবারের মধ্য
দিয়ে ভোক্তারা নানান জটিল রোগে আক্রান্ত হন।
এর ফলে শরীরের নার্ভগুলো অতিমাত্রায় দুর্বল
হয়ে পড়ে। কিডনি, লিভারসহ শরীরের অঙ্গ
প্রত্যঙ্গ দ্রুত নষ্ট হতে থাকে। ফলে দেখা দেয়
পেটের পীড়া। এক সময় কেউ কেউ
মরণব্যাধি ক্যান্সারে আক্রামন্ত হন।
কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এনিয়ে রহস্যজনক
নীরবতা পালন করে আসছেন।
এমনকি বিএসটিআইকে এ বিষয়ে শক্ত
কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। অবশ্য
দেরিতে হলেও এ বিষয়ে জেলা প্রশাসন
একটি পদক্ষেপ নিয়েছে।
সাম্প্রতি সিলেটে জেলা প্রশাসনের
একটি বৈঠকে কেমিক্যাল ও ফরমালিনের
বিরুদ্ধে একটি ট্রান্সফোর্স গঠন করা হয়।
এজন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে এই
ট্রান্সফোর্সের সদস্য হিসেবে বিএসটিআই, সিভিল
সার্জন, সিটি কর্পোরেশন ফল ব্যবসায়ী সমিতির
ও র্যাবের প্রতিনিধি কাজ করবেন। আজ বুধবার
থেকে এই ট্রাস্কফোর্স মাঠে নামার কথা রয়েছে।
এ বিষয়ে বিএসটিআই সিলেট আঞ্চলিক অফিসের
সরকারী পরিচালক এস.এস. আবু সাঈদ বলেন,
কেমিক্যাল ও ফরমালিনের বিরুদ্ধে ট্রাস্কফোর্স
গঠন করা হয়েছে। বাজারে মৌসুমী ফল যতোদিন
বিক্রি হবে ততোদিন এই ট্রান্সফোর্সের অভিযান
চলবে। তবে এর বাইরে ভেজালবিরোধী অভিযানও
চলবে বলে জানান তিনি।


Posted via Blogaway

Tuesday, June 3, 2014

খাবার যদি বিষ হয়!

ঢাকা: ভরা মৌসুমে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে আম,
জাম, কাঁঠাল, লিচু, আপেলসহ নানা প্রকার
মৌসুমী ফল। কিন্ত এসব প্রিয় খাবারে যদি বিষ
মেশানো হয়!
রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়- আম,
জাম, কাঁঠাল, লিচু, আপেলসহ নানা প্রকার ফল
দেখা গেলেও উৎসাহ
নিয়ে কোনো ক্রেতা সেগুলো কিনছে না।
কেউ কেউ কিনলেও প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম
নিচ্ছে।
বায়তুল মোকারম মসজিদের সামনে আম
কিনতে আসা আসরাফ আলীর
সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ
করে বাংলানিউজকে বলেন, খাবার জিনিসের
সঙ্গে যদি বিষ মেশানো হয়,
তাহলে সেটা জেনে শুনে কিভাবে প্রিয় পরিবারের
সকলের জন্য নেওয়া যায়।
তবুও উপায় না পেয়ে প্রয়োজনের তুলনায় কম আম
কিনতে হচ্ছে। কারণ সন্তানরা আম খেতে চেয়েছে।
পল্টন মোড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিলামুল আলম বলেন,
নকলের ভিড়ে আসল হারিয়ে গেছে। তাই
কোনটা আসল আর কোনটা নকল চেনা যায় না।
তিনি বলেন, ফলে যারা ফরমালিন মেশায়-
তারা যদি জেনে-বুঝে তাদের সন্তানের এই বিষ
মেশানো ফল খাওয়াতে পারে তাহলে আর
কি করা যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম
বলেন, ঢাকায় আসার পর থেকে ফল তেমন
খেতে ইচ্ছা করে না।
তিনি বলেন, গ্রামের বাড়ি থাকাকালে নিজেদের
গাছের সুসাদু ফল খেতাম। ঢাকায় যে ফল
পাওয়া যায় সেটা তেমন খাওয়া হয়ে ওঠে না।
খেতে ইচ্ছা করলেও ফরমালিন মেশানোর কারণে ফল
খাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হচ্ছে।
বাতামতলী এলাকার ফল
ব্যবসায়ী শাহাদতকে ফরমালিন মেশানোর প্রশ্ন
করতে তিনি বলেন, আমরা সাধারণ ব্যবসায়ী বড়
বড় ব্যবসায়ীদের কাছ
থেকে নিয়ে এসে ব্যবসা করি। ফরমালিন
যদি মেশানো হয় তাহলে বাগানে দেওয়া হয়।
তিনি বলেন, ফরমালিন মেশানো বন্ধ
করতে হলে বাগানে বন্ধ করা প্রয়োজন।
ডা. ফারুক আহমেদ বলেন, ফরমালিন
মেশানো প্রতিটা জিনিস শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
আমাদের উচিৎ ফরমালিনযুক্ত সব জিনিস থেকে মুক্ত
থাকা।


Posted via Blogaway

Monday, June 2, 2014

বিছানায় যে সাতটি কাজ করবেন না

বিছানায় যে সাতটি কাজ করবেন না
বলা হয়ে থাকে, ঘুম ও যৌনতা- এ দুটো কাজের জন্য
আপনার বিছানাটি তৈরি হয়েছে। বিছানায় আরামের
ঘুমের জন্য বৈজ্ঞানীক পদ্ধতি নিয়ে আমরা খুব কমই
জানি। আমেরিকান অ্যাকাডেমি অব স্লিপ
মেডিসিনের প্রেসিডেন্ট ড. এম সাফওয়ান ভদ্র
বলেন, আমার মতে, বিছানায় মানুষের দুটি কাজ হয়
ইংরেজিতে যার শুরু ‘এস’ অক্ষর দিয়ে। তবে এর
মধ্যে স্ট্রাগলিং বা সাফারিংয়ের মতো কাজ নেই।
বিশেষজ্ঞরা সাতটি কাজের ফিরিস্তি দিয়েছেন
যা বিছানায় করা উচিত নয়। কাজেই জেনে নিন
কাজগুলো কী কী।
১. টেক্সট
মোবাইলে বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মেসেজ
চালাচালির বিষয়টি বিছানায়
বসে বা শুয়ে করা উচিত নয়। এসব প্রযুক্তির যন্ত্র
থেকে যে আলো বের হয় তা আমাদের ঘুমের জন্য
প্রয়োজনীয় মেলাটোনিন হরমোন
নিঃস্বরণে সমস্যা হয়। দেখা গেছে, ৯৫ শতাংশ
মানুষ ইলেকট্রনিক পণ্য বিছানায় শুয়ে ব্যবহার
করেন। ২০১১ সালে ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশন
জানায়, সুস্থ্য ঘুমের জন্য বিছানায়
উঠে ইলেকট্রনিক পণ্যে আলোর ওপর কারফিউ
জারি করা উচিত।
২. টিভি দেখা
এটা অতি সাধারণ একটি ঘটনা। কিন্তু এতে আপনার
আরাম করা হয় না। কারণ আরাম করা আর আরামের
ব্যাঘাত আসলে ভিন্ন বিষয়। ইউনিভার্সিটি অব
পেনসিলভেনিয়ার ব্যবহারিক ঘুম বিষয়ক মেডিসিন
প্রোগ্রামের সদস্য মাইকেল গ্র্যান্ডনার জানান,
বিছানায় শুয়ে ঘুমের
আগে টিভিতে নানা উত্তেজনাকর
সিনেমা এবং নাটকীয় ঘটনা দেখলে ঘুমের
অনুভূতি নষ্ট হয়ে যায়। দেখা গেছে এ সময়
হৃদযন্ত্রের স্পন্দন এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের
মাত্রা বেড়ে যায়। অথচ ঘুমের সময় এগুলোর
মাত্রা কম থাকে।
৩. এপাশ-ওপাশ করা
ঘুম না আসলে এপাশ-ওপাশ করা হয়। মনে হয়, একটু
হেঁটে আসলে ঘুমটা জাঁকিয়ে আসবে। এতে মূলত আপনার
ঘুমের ভাবটি আরো দূরে চলে যাবে। ঘুম না আসলেও
বিছানায় শুয়ে থাকলে এক সময় ক্লান্ত হয়ে পড়বেন
এবং ঘুমিয়ে যাবেন।
৪. অফিস এবং অন্যান্য কাজ
বিছানায় শুয়ে-বসে অফিস বা অন্যান্য কাজ নিয়মিত
করতে থাকলে এক সময় আপনার মাথায়
এটা ঢুকে যাবে যে, বিছানাটি ঘুমের জন্য নয়।
হার্ভার্ডের স্লিপ মেডিসিন বিভাগের মতে,
নানা পেশায় নিযুক্ত প্রতি দশজন যারা বিছানায়
কাজ করেন, তাদের মধ্যে আটজন
ঠিকমতো ঘুমাতে পারেন না।
৫. লোমশ কুকুর বা বেড়লটি নিয়ে খুনসুটি
ঘুমানোর আগে পোষা বেড়াল
বা কুকুরটি নিয়ে বিছানায় গড়াগড়ি করাটা ঠিক নয়।
এদের লোমে আপনার অ্যালার্জি থাকলে ঘুমের
বারোটা বাজবে। তা ছাড়া এদের
নিয়ে খেলাধুলো করলে ঘুমের নিশানা চোখ
থেকে উবে যাবে।
৬. ঘাম
বিছানাটি উষ্ণ হলে তা কিন্তু আরামদায়ক নয়।
এতে গা এলিয়ে দিলে পিঠ ঘেমে যাবে। এতে ঘুমের
ব্যাঘাত ঘটবে। পরীক্ষায় দেখা গেছে, ৬০ থেকে ৬৭
ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রায় সবচেয়ে গভীর
ঘুমের জন্য প্রয়োজন।
যদি ঘরে এসি থেকে থাকে এবং তা যদি সঠিক
তাপমাত্রায় দিতে পারেন তবে ভালো ঘুম হবে।
৭. ঝিমানো
ঘুম থেকে উঠে আবার একটু ঝিমুনোর চেষ্ট করলেন।
অ্যালার্ম দেওয়া থাকলে আরো পাঁচ মিনিটের জন্য
ঘুমানোর চেষ্টা করা ঠিক পদ্ধতি নয়। এতে র্যাপিড
আই মুভমেন্ট বা রেম (আরইএম) এর ক্ষেত্রে ব্যাপক
ব্যাঘাত ঘটে। এই অবস্থায় ঘুমানোর সময় কিন্তু
মস্তিষ্ক কাজ করতে থাকে। এতে মস্কিষ্কের
ক্ষতি হয়। কাজেই
অ্যালার্মটি আরো পিছিয়ে দিয়ে ঘুমিয়ে নিন। তবুও
ঝিমানোর কাজটি করবেন না। সূত্র : হাফিংটন পোস্ট

posted from Bloggeroid

Friday, May 30, 2014

সুখের সংসার ভাঙার কারণ নারীর ১১টি ভুল

বিয়ের পর সবকিছুই কেমন যেন বদলে যায়।
সমস্যা সামলাতে একজন নারী নিজ
উদ্যোগে কতো কিছু্ই না করেন। কিন্তু সেই
কাজগুলোই কীভাবে যেনো হিতে বিপরীত
হয়ে দেখা দেয়। এসব নানা টানাপড়েন
বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা ১১টি পয়েন্ট তুলে ধরেছেন
যা একটি সুখের সংসার ভেঙে দেয়।
১. স্বামী না বলা পর্যন্ত তার
ইচ্ছা পূরণে এগিয়ে আসেন না
পুরুষরা শক্ত হয়ে চায়, কিন্তু দুর্ভেদ্য নয়।
তারা সব প্রয়োজনের কথা খুলে বলেন না। কিন্তু
স্ত্রীর সঙ্গে নানা প্রয়োজনে বিশেষ
করে যৌনতার ক্ষেত্রে তারা যদি অনুভব করেন
যে আপনি বেশি ব্যস্ত এবং তার ইচ্ছের
কথা জানার কোনো আগ্রহ আপনার নেই,
তাহলে আপনার স্বামী মূর্তি হয়ে থাকবে।
কাজেই তার ইচ্ছের কথা জানতে চাইতে হবে।
২. স্বামীর ভালো বিষয়গুলো তুলে ধরেন না
আপনার সঙ্গী অপদার্থ হলেও তার অন্য
ভালো দিকগুলো তুলে ধরুন। অথবা তার মতোই
করিৎকর্মা আপনি হলেও তাকে তার অবদানের
জন্য ধন্যবাদ দিন। যদি তিনিও
আপনাকে প্রেরণা না দেন তবে তা খুলে বলুন।
৩. ভালোবাসলেও আপনার অভিযোগ 'তুমি আমায়
ভালোবাসো না
আপনার স্বামী আপনাকে যতোই ভালোবাসুন,
তা পুরুষরা সাধারণত মুখ ফুটে বলতে চান না।
কিন্তু তাদের ভালোবাসা প্রকাশ পায়।
এটি পাওয়ার পরও যদি মনে হয়
তিনি আপনাকে ভালোবাসেন না,
তবে সে ক্ষেত্রে আপনার উপলব্ধির
বিষয়টি বিবেচনায় আনতে হবে।
৪. যৌনকামনার অভাব প্রকাশ করা
স্বামী আপনাকে আদর করতে চান। কিন্তু মোটেও
পাত্তা দিলেন না তাকে। এর অর্থ তার
ভালোবাসা পাওয়া পথ নিজেই বন্ধ করে দিলেন।
যদি আপনার ভেতরে যৌন তাড়না কম থাকে,
তবে নিজ দায়িত্বে তার সমাধানে মন
দিতে হবে। এ জন্য মনোরোগ বিশেষজ্ঞের
সঙ্গে কথা বলুন।
৫. অবচেতনভাবে পুরনো প্রেমিকের প্রতি আসক্তি
অন্তরঙ্গ মুহূর্ত
বাযেকোনোপরিস্থিতিতেঅবচেতনভাবেপুরনোপ্রেমিক
মনের ভেতর লুকিয়ে থাকলে আপনার সর্বনাশ
হতে বাধ্য। স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে এ
বিষয়টি বিরাট এক বাধা। স্বামীর যোগ্যতার
সঙ্গে পুরনোর তুলনা না করে নিজের মানুষটির
ভালো দিকগুলো নিয়ে ভাবুন।
৬. পুরুষদের সম্পর্কে বাজে ধারণা
পুরনো প্রেমিক প্রতারণা করেছে, এ জন্য সব
পুরুষকে প্রতারক বলে মনে করাটা ঠিক নয়। এই
ক্ষতকে জিইয়ে রাখলে আপনি কারো সঙ্গেই
জুটি গড়তে পারবেন না। কাজেই এই
মানুষটিকে চেনার চেষ্টা করুন; সবাই এক নন।
৭. আপনি একতরফা ভালোবাসেন মনে করা
সংসার জীবন সুখী হয় দুই তরফের ইচ্ছা থেকে।
স্বামীকে ভুল বুঝে নিজে একতরফা এই
সংসারকে টিকিয়ে রেখেছেন তা বোঝার
আগে নিজের কোনো ভুল হচ্ছে কিনা তা জানার
চেষ্টা করুন।
৮. স্বামী কী ভাবছেন তা কল্পনা করে নেওয়া
যদি মনে করেন আপনার স্বামী কী বলবেন
বা কী করবেন তা আপনি আগেই বুঝে ফেলেন,
তবে ভুল করছেন। এই বেশি বোঝার মনোভাব
সম্পর্কে ক্ষত তৈরি করে।
সবকিছুতে ধারণা করে নেওয়াটা মোটেও
ভালো নয় এবং সেখানে ভুল হওয়ার
সম্ভাবনা বেশি থাকে।
৯. বিতর্কের সময় স্বামীর দৃষ্টিভঙ্গিকে কটাক্ষ
করা
অনেক বিষয় নিয়েই মতবিরোধ হতে পারে,
চলতে থাকবে তর্ক-বিতর্ক। যার যার নিজস্ব
চিন্তাধারা রয়েছে। আপনি সে ধারার
না হলে তা উপেক্ষা করতে পারেন না। অন্যের
চিন্তা-চেতনাকে পাত্তা না দিলে সেখানেই
বিরোধ সৃষ্টি হবে।
১০. ভুল উপায়ে যোগাযোগ স্থাপন
বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ স্বামীর
সঙ্গে যেকোনো বিষয়ে নিজের বক্তব্য
ভুলভাবে উপস্থাপন করলে সেখানে ভুল
বোঝাবুঝির সুযোগ বিস্তর। ঘুরিয়ে-
পেঁচিয়ে কথা না বলে সোজাসুজি বলুন। উদাহরণ
হিসেবে বলা যায়, তা জিমে কেমন সময়
কাটানো হচ্ছে?
প্রশ্নটি এভাবে না করে 'ব্যায়াম করে উপকার
পাচ্ছো তো?'- এভাবে করা যায়।
১১. স্বামীর সঙ্গে প্রতিদিন একান্ত সময়
না কাটানো
দুজন যতোই ব্যস্ত থাকুন, প্রতিটি দিন কিন্তু
আপনারা দুজন একই ছাদের নিচে বাস করছেন।
কাজেই তিনিই আপনার সবচেয়ে কাছের মানুষ।
তাই প্রতিদিন প্রতিনিয়ত তার
সঙ্গে জুড়ে রয়েছেন আপনি।
এটি মোবাইলে কথা বলে হোক
বা বাড়িতে ফেরার পর ব্যক্তিগত সময়
অতিবাহিত করার মধ্য দিয়ে হোক। বাহ্যিক
বা মানসিক আন্তযোগাযোগ না থাকলে দুজন দুই
প্রান্তের মানুষ হয়ে যাবেন।


Posted via Blogaway

Wednesday, May 28, 2014

ধূমপানের চেয়ে ক্ষতিকর!

প্রতিবছর তামাকজনিত মৃত্যুর শিকার মানুষের
প্রতি ১০ জনের ১ জনই অধূমপায়ী। আর নারী ও
শিশুরা বরাবরই ধূমপানজনিত রোগের
ঝুঁকিতে বেশি পড়ে।
‘বিশ্বজুড়ে প্রতি বছর প্রায় ৬০ লাখ মানুষ মারা যায়
কোনো না কোনোভাবে তামাকজনিত নানা অসুস্থতার
কারণে। আর এর মধ্যে প্রায় ছয় লাখ মানুষ
ধূমপায়ী না হয়েও মারা যায় পরোক্ষ ধূমপানজনিত কারণে।’
পরোক্ষ ধূমপানের নানা ঝুঁকির কথা তুলে ধরে এমন আরও
কিছু ভয়াবহ তথ্য জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ৩১
মে ‘বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস’কে ঘিরে বিশ্ব সংস্থাটির
ওয়েবসাইটে এসব তথ্য প্রকাশ করা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য
সংস্থার পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে, প্রতিবছর তামাকজনিত
মৃত্যুর শিকার মানুষের প্রতি ১০ জনের ১ জনই অধূমপায়ী।
হিন্দুস্তান টাইমস এক প্রতিবেদনে আজ এ
বিষয়ে জানিয়েছে।
পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতি
‘একটা সিগারেটের গোড়া (ফিলটার) পুড়তে থাকার সময়
যে ধোঁয়া বের হয় তা ধূমপায়ীর টেনে নেওয়া ধোঁয়াটুকুর
চেয়ে ক্ষতিকর, কেননা এই ধোঁয়াটুকু কোনো রকম
ছাঁকাছাঁকির ভেতর দিয়ে যায় না। আর এই ধোঁয়ায়
থাকা বস্তুকণাগুলোও অনেক ছোট হয়। ফলে সেগুলো অনেক
বেশি সময় ধরে বাতাসে ভেসে বেড়ায় এবং মানুষের
ফুসফুসে প্রবেশ করে।’ এভাবেই পরোক্ষ ধূমপানের
ক্ষতিকর প্রক্রিয়ার ব্যাখ্যা দিলেন ভারতের কোকিলাবেন
ধিরুভাই আম্বানি হাসপাতাল এবং মেডিকেল রিসার্চ
ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞ চিকিত্সক এসপি রায়।
এই জাতীয় পরোক্ষ ধূমপান ফুসফুসের ক্যানসার, হূদরোগ,
শ্বাসনালিসংক্রান্ত হাঁপানি, স্থায়ী শ্বাসকষ্ট, নানা ধরনের
অ্যালার্জি এবং ফুসফুসের অন্যান্য রোগের জন্যও
দায়ী বলে জানিয়েছেন গ্লোবাল হসপিটালসের মেডিকেল
অঙ্কোলজি বিভাগের চিকিত্সক নিলেশ লোকেশ্বর।
ধূমপায়ীদের স্ত্রী বা স্বামী এবং কর্মক্ষেত্রে ধূমপানের
ক্ষেত্রে সহকর্মীরা এ ধরনের অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত
হওয়ার ঝুঁকিতে বেশি থাকেন। এ ছাড়া নারী ও
শিশুরা বরাবরই ধূমপানজনিত রোগের ঝুঁকিতে বেশি পড়ে।
মুম্বাইয়ের আন্ধেরিতে সেভেন হিলস হাসপাতালের
বিশেষজ্ঞ অঙ্কোলজিস্ট ইন্দু আমবুলকার বলেন, ‘শিশুদের
শরীর পুরোপুরি বিকশিত না হওয়ায় বা গঠনের প্রক্রিয়ার
মধ্যে থাকায় পরোক্ষ ধূমপান তাদের জন্য আরও
বেশি ক্ষতিকর। পরোক্ষ ধূমপানের ফলে শিশুরা নানা ধরনের
শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত অসুখে আক্রান্ত হতে পারে,
এমনকি এটা তাদের ফুসফুসের বৃদ্ধিকেও বাধাগ্রস্ত
করতে পারে।’
সিগারেট ছুড়ে ফেলুন আজই
এমন অনেকেই আছেন যাঁরা নিয়মিত ধূমপান না করলেও
মাঝেমধ্যেই সিগারেটে একটা-দুটো টান দেন, ধূমপায়ীদের
সঙ্গেই একত্রে আড্ডায় বসেন, সময় কাটান। চিকিত্সক
ইন্দু আমবুলকার বলেন, ‘নন-ডেইলি স্মোকার’ (প্রতিদিন
ধূমপান করেন না এমন ব্যক্তি) বা ‘সোশ্যাল-
স্মোকার’ (সামাজিকতা রক্ষায় ধূমপায়ী) হিসেবে বিবেচিত
মানুষেরা অনেক ক্ষেত্রেই নিয়মিত ধূমপায়ীদের তুলনায় কিছু
স্বাস্থ্য সমস্যায় বেশি ভোগেন। এঁদের ধূমপানজনিত
কাশি বেশি হয়, এঁরা শ্বাসকষ্টে বেশি ভোগেন। সিগারেট
টানছেন কিন্তু ধোঁয়াটা গিলছেন না, এমন মানুষও কিন্তু
উল্লেখযোগ্য হারেই হূদরোগের ঝুঁকিতে থাকেন। ফলে এমন
ধূমপায়ীরাও ধূমপান ছেড়ে দিতে আর ভাবনা-
চিন্তা না করে আজই সিগারেট ছুড়ে ফেলুন।
ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার জন্য ইচ্ছাশক্তিকেই
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। ধূমপান
ছেড়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমদিকে নিকোটিনের
অভ্যাসজনিত নানা রকম শারীরিক উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
এ সময় অনিদ্রা, মেজাজ খিটখিটে থাকা, কোষ্ঠকাঠিন্য,
মাঝে মাঝে শরীরে কাঁপুনি বা ঝাঁকুনি এমনকি ওজনও
বেড়ে যেতে পারে। কিন্তু সচেতন থেকে নিজেকে ধূমপান
থেকে বিরত রাখতে পারলে অচিরেই এসব ঠিক হয়ে যায়।
আর এ সময়টা বরং শারীরিক অনুশীলন বা ব্যায়াম শুরু করার
জন্যও ভালো। এ ছাড়া ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার
ক্ষেত্রে বন্ধুবান্ধব বা স্বজনদের একটা মিলিত
প্রচেষ্টা অনেক ক্ষেত্রেই বিশেষ উপকারী।


Posted via Blogaway

Tuesday, May 27, 2014

জেনে নিন ফোন সেক্সের নোংরা অভ্যাস দূর করার কার্যকরী উপায়

িউজ ডেস্ক : বর্তমানের আধুনিক যুগের নানা অনৈতিক ও
অশ্লীল কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম ফোন সেক্সের
মতো নোংরা একটি জিনিস। শুনতে অদ্ভুত শোনালেও
বিভিন্ন জরিপে জানা যায় অনেক প্রেমিক-প্রেমিকাই এই
কাজটি করে থাকেন। অনেকের মতে এই কাজটি ভালোবাসার
বন্ধনকে আরও অনেক বেশি গভীর করে তোলে, যা সম্পূর্ণ
একটি ভুল কথা।
ভালোবাসার সম্পর্ককে গভীর করার জন্য দুজনের
কমিটমেন্ট এবং সততাই যথেষ্ট, এইধরনের
নোংরা কাজগুলো নয়। কিন্তু আজকাল এই কাজটি এক
ধরণের ফ্যাশনে পরিনত হয়েছে। প্রেমের
সম্পর্কে জড়ালে এই কাজটি করতে হবে বলে অঘোষিত
নীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে যা একটি মানবিক ও সামাজিক
অবক্ষয়ের পর্যায়ে পড়ে। এই নোংরা কাজটি থেকে বিরত
থাকা উচিৎ সকলেরই। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক ফোন
সেক্সের নোংরা অভ্যাস থেকে বের হয়ে আসার কিছু কৌশল।
১. মন শক্ত করুন
অভ্যাস ত্যাগ করার জন্য প্রথমেই শক্ত
হতে হবে দু’পক্ষকে। প্রেমিক চাইলেও
প্রেমিকাকে সামলাতে হবে পুরো ব্যাপারটা। উল্টোটি ঘটলেও
সামলে নিতে হবে প্রেমিককে। মনের জোর
এবং একে ওপরের প্রতি ভালোবাসার গভীরতাই পারে এই
কাজটি বন্ধ করতে। সবচাইতে বড় কথা, পরস্পরের জন্য
সম্মান থাকলে এই ব্যাপারটি মাঝে এসে দারাতেই পারবেন
না।
২. বেশি রাতে কথা বলবেন না
রাত গভীর হলে অনেকেরই মন অন্যরকম হয়ে যায়। আর তাই
বেশি রাতে বিছানায় শুয়ে প্রেমিক বা প্রেমিকার
সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করুন। তাহলে দেখবেন
আস্তে আস্তে ফোন সেক্সের মতো নোংরা কাজটি বন্ধ
হয়ে যাবে। প্রিয়জনের সঙ্গে কথা বলুন খোলামেলা জায়গায়
দাঁড়িয়ে। বাড়ির বারান্দা বা ছাদকে বেছে নিন কথা বলার
জন্য। এবং রাত খুব বেশি গভীর করবেন না।
বরং দিনে কথা বলুন।
৩. কথা বলার বিষয় বদলান
পরিবার, বন্ধুবান্ধব, সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কথা বলুন।
কথা বলার মতো অনেক বিষয়ই রয়েছে। প্রেমের
কথা থাকলেও তাতে যেন যৌনতার উসকানি মুলক
কোনো কথা না থাকে। এতে করেই সূচনা হয় এই খারাপ
কাজটির।
৪. বিয়ের কথায় সাবধান
প্রেমিক প্রেমিকার কথা বার্তায় বিয়ের কথা উঠতেই পারে।
তবে তার মানে এই নয় যে ফুলশয্যার
কথা আলোচনা করতে হবে সবসময়। এর চেয়ে বরং সংসার
গোছানোর কথা বলুন। কে কী ধরণের জীবনসঙ্গী চান
তা নিয়ে কথা বলুন।
৫. গান একটি সুন্দর মাধ্যম
উত্তেজনা মূলক কথার পরিবর্তে সিনেমা, সাহিত্য, গান-
বাজনা নিয়ে কথা বলুন। দরকার পড়লে গান শুনুন বা শোনান।
এতেও ভালোবাসা প্রকাশ হবে। একজন আরেকজনকে গান
শুনিয়ে মনে ভাব প্রকাশ করতে পারেন।
৬. বিরতি দিন
এক টানা কথা না বলে কথার সময়কে ভাগ করে নিন। ধরুন
কিছুক্ষন কথা বললেন, তারপর খানিকটা বিরতি নিয়ে আবার
কথা বলা শুরু করলেন। তাহলে দেখবেন খুব সহজেই যৌনতার
কথা উঠবে না।
৭. ফোনে ব্যালান্স কম রাখুন
একটানা কথা বলা এড়াতে চাইলে কথা বলার সময়
ফোনে অল্প পয়সা রিচার্জ করুন। যাতে দরকারি কথা শেষ
হওয়ার পর নিজে থেকেই ফোনটা কেটে যায়।
এতে করে অন্তত একজন আরেকজনকে দোষারোপ
করতে পারবেন না এবং অনেক আপত্তিকর কোথাও
এড়িয়ে যেতে পারবেন।
৮. সাহায্য নিন
ফোন সেক্সের নেশা বাড়াবাড়ি পর্যায় গেলে অবশ্যই
মনোরোগ বিশষজ্ঞের সঙ্গে দেখা করুন। কারণ এটি এক
ধরণের মানসিক ব্যাধির পর্যায়ে পড়ে।
৯. স্বাস্থ্যকর জীবন
সুস্থ জীবন গড়ে তুলুন। প্রোডাক্টটিভ কাজে ব্যস্ত
হয়ে পড়ুন। যে সময়টুকু প্রিয়জনের
সাথে ভালো কথা বলতে পারবেন ঠিক ততোটুকু সময়ই
কথা বলুন। বাকি সময়ে অন্য কিছু করুন। উত্তেজনা অনুভব
করলে মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে নিন। এতে করে নিজের
ভেতর থেকে উত্তেজনা কমে যাবে।
১০. ইচ্ছাশক্তি
সব শেষে ইচ্ছাশক্তিই বড় শক্তি। দু’জনেই দু’জনের
সাহায্যে হাত বাড়ান। ভালবাসার গল্প হয়ে উঠুক সুখের
গল্পের। তাতে প্রযুক্তি নির্ভর যৌনতার কালো রং না ধরাই
ভাল।


Posted via Blogaway

সৌন্দর্যের ৪টি বড় সমস্যার ছোট্ট ঘরোয়া সমাধান

সৌন্দর্যের ৪টি বড় সমস্যার ছোট্ট ঘরোয়া সমাধান
আমরা প্রত্যেকেই চাই আমাদের দেখতে আকর্ষণীয়
লাগুক। এর জন্য আমরা অনেকেই অনেক কিছু করে থাকি।
কিন্তু সব সময় ত্বকের সব সমস্যার সমাধান হাতের
কাছে পাওয়া যায় না। কিন্তু ঘরোয়া ভাবে অনেক সমস্যার
সমাধান করা সম্ভব। তাই আজকে আপনাদের জন্য রইল
ত্বকের ৪ টি সমস্যার ঘরোয়া সমাধান।
মুখের ত্বকে তাৎক্ষণিক লাবণ্য
দিন শেষে বাসায় ফিরে মুখের দিকে তাকালে সন্ধ্যার
বা রাতের কোনো অনুষ্ঠানে যাওয়ার ইচ্ছেটাই উবে যায়।
তখন দরকার মুখের ত্বকের তাৎক্ষণিক লাবণ্য
ফিরিয়ে আনা। এর জন্য রয়েছে একটি ভেষজ সমাধান।
আধা চা চামচ লেবুর রস, ১ চা চামচ মধুর
সাথে মিশিয়ে মুখে ও গলায় লাগিয়ে নিন ভালো করে। ১৫
মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন
মুখে এসেছে তাৎক্ষণিক লাবণ্য।
হাত ও পায়ের ত্বকের কালো ছোপ ও রুক্ষতা
এই সময়ে সারাদিন ঘোরাঘুরিতে সব চাইতে বেশি ক্ষতি হয়
হাত এবং পায়ের। রুক্ষ হয়ে যায় হাত পায়ের ত্বক।
কালো ছোপ পড়ে কড়া রোদের জন্য। এইসময় হাত পায়ের
সৌন্দর্য ধরে রাখতে হলে হাত ও পায়ের ত্বকে আপেলের
খোসা ঘষে নিন নিয়মিত। এতে হাত ও পায়ের ত্বকের
রুক্ষতা এবং কালো ছোপ দূর হবে।
মুখে বাদামী ছোপ পড়লে
অনেকের মুখের ত্বকে বাদামী ছোপ ছোপ দাগ পড়ে।
অনেকে একে মেছতা বলে ভুল করেন। কিন্তু
আসলে এটি মেছতা নয়। এই ছোপ ছোপ দাগ দূর
করতে পাকা পেঁপে চটকে মুখে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট।
ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
মুখের ত্বকের দাগ দূর করতে
মুখে অনেক সময় নানা কারণে দাগ পড়ে। ব্রণের দাগ,
পোড়া দাগ, কিংবা লালচে কিছু দাগ। এই সমস্যার সমাধান
করতে। সমপরিমান তুলসী পাতার রস ও লেবুর রস
একসঙ্গে মিশিয়ে দুই বেলা নিয়মিত মুখে লাগান। দ্রুত
যে কোন দাগ মিলিয়ে যাবে।
লাইক দিলে আমরা অনুপ্রানিত হই। আপনি নিজেও
যদি লাইক না দেন তাহলে কয়েকদিন পর
পরবর্তী পোস্টগুলো আর দেখতে পাবেন না।তাই লাইক
আর শেয়ার দিন। একটিভ থাকুন। নিজে যেটা জানলেন
বন্ধুদের কেও জানতে দিন ]
আরও টিপস জানতে অথবা পরামর্শ নিতে এ প্রোফাইল এ
ইনবক্স অথবা ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারেন : )


Posted via Blogaway