Headlines



gazitv2

w41j

gazitv

Showing posts with label health tips. Show all posts
Showing posts with label health tips. Show all posts

Thursday, August 7, 2014

ধূমপান ত্যাগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ৫টি খাদ্য

ডেস্ক ॥ ধূূমপান স্বাস্থ্যের
জন্য ক্ষতিকর। ধূমপান ক্যান্সারের কারণ। এমন
ভয়াবহ সতর্কবার্তা স্বয়ং সিগারেটের
প্যাকেটে লেখা থাকা সত্ত্বেও অধিকাংশ মানুষ
ধূমপানে অভ্যস্থ। নানান কারণে ধূমপান শুরু
করলেও কেউ ছাড়তে চাইলে একই রকম সমস্যার
মুখোমুখি হয়। সহসা ধূমপান পরিহার অনেকের
পক্ষেই সম্ভব হয় না। অনেকেই বলেন মনের জোর
খাটাতে পারলে ধূমপান ত্যাগ সম্ভব।
আপনি জেনে অবাক হবেন, কিছু খাদ্য ধূমপান
পরিহার করতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা পালন করে।
যারা ধূমপান করেন তারা নিশ্চয়ই জানেন,
খাবারের পর ধূমপান করার
ইচ্ছা আরো বেশি করে জাগে। কিন্তু
এখানে যে পাঁচটি খাদ্যের
কথা বলা হবে সেগুলো আপনার ধূমপানের
ইচ্ছাকে প্রশমিত করবে। চলুন জেনে নিই…
দুধঃ
দুধের এমন একটি স্বাদ যা ধূমপানের
আকাঙ্খা তৈরি না করে বরঞ্চ এটার
প্রতি বিতৃষ্ণা তৈরি করে। ফলে ধূমপানের
ইচ্ছা জাগলে এক গ্লাস দুধ পান করুন। আপনার
ইচ্ছা অনিচ্ছায় পরিনত হবে। ধূমপান পরিহার
করতে চাইলে নিয়মিত তরল দুধ পান করবেন।
উপরন্তু ইহা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।
ফলমূলঃ
বিভিন্ন প্রকার ফলমূল খেলে ধূমপানের
আসক্তি কমে। এক্ষেত্রে টক ফলমূল
যেগুলোতে ভিটামিন সি আছে, সেগূলো অত্যন্ত
কার্যকর। এর প্রকৃত কারণ, ধূমপান
করলে দেহে ভিটামিন সি সঞ্চিত হতে পারে না,
এর ঘাটতি দেখা দেয়। যার ফলে ধূমপানের
চাহিদা তৈরি হয়। ভিটামিন সি যুক্ত ফলমূল
খেলে দেহে এর অভাব হবে না।
ফলশ্রুতিতে ধূমপানের চাহিদা কমে যাবে।
এছাড়া গাঁজর সহ অনেক রকম কাঁচা সবজিও ভাল
কাজ করে।
লবণাক্ত খাবারঃ
লবণাক্ত খাবার ধূমপানের ইচ্ছা তাৎক্ষণিক দূর
করে। চিপস, আচার ও অন্যান্য লবণযুক্ত খাদ্য
ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে কার্যকরি।
এছাড়া সামান্য কাঁচা লবণ
খেয়ে দেখতে পারেন। ইহা ধূমপান
বিরোধী কার্যক্রম চালায়।
মিষ্টি খাবারঃ
রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে গেলেও ধূমপানের
ইচ্ছা বেড়ে যায়। মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয়
খাদ্য রক্তে গ্লুকোজের পরিমান বাড়ায়।
এতে ধূমপানের ইচ্ছা কমা অবশ্যম্ভাবী। তাই
ধূমপানের ঝোঁক উঠলে মিষ্টি খাবার খাবেন।
সুইংগামঃ
মুখকে কোন ভাবে ব্যস্ত রাখতে পারলে ধূমপানের
পরিমান কমে যাবে। আর মুখকে ব্যস্ত
রাখতে সুইংগামের চেয়ে ভাল আর কি আছে! তাই
ধূমপান ত্যাগ করা সিদ্ধান্তের প্রথম
দিকে সর্বদা সুইংগাম চিবান।
এভাবে খাবারের বদৌলতে ছেড়ে দিতে পারেন
ধূমপানের মত বাজে অভ্যাস। বেঁচে যেতে পারেন
ক্যান্সারের হাত থেকে। কিছুদিনের অভ্যাসেই
এর ফল পেতে শুরু করবেন।

posted from Bloggeroid

Thursday, July 24, 2014

যে খাবারগুলো আপনার কোমরকে রাখবে মেদহীন

প্রিয় লাইফ : মেদহীন সুন্দর পেট কে না চায়
বলুন? কিন্তু দীর্ঘক্ষন অফিসে বসে থাকা,
শরীরের প্রতি অবহেলা, ফাস্ট ফুড খাওয়া সব
মিলিয়ে পেটের মেদ দিন দিন বেড়েই
চলছে অনেকেরই। পেটের মেদ কমানোর জন্য
নানান চেষ্টাও বিফলেই যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। কিছু
বিশেষ খাবার
আছে যেগুলো খেয়ে আপনি কমাতে পারবেন আপনার
পেটের বাড়তি মেদ। জানতে চান কী সেই
জাদুকরী খাবার গুলো? জেনে নিন পেটের মেদ
কমাতে সহায়ক খাবার গুলোর সম্পর্কে।
দই
দই একটু উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। যখন
খুশি খাওয়া যায় মজাদার এই খাবারটি। নিয়মিত
দই খাওয়ার অভ্যাসে পেটের মেদ বেশ দ্রুত
কমে যায়। ফলে পেট মেদহীন সমতল হয়ে যায়।
ডিম
মেদহীন পেটের জন্য ডিম অতুলনীয়। কারণ
ডিমে আছে প্রাকৃতিক ভাবে মেদ কমাতে সহায়ক
প্রোটিন ও এমিনো এসিড। প্রতিদিন সকালের
নাস্তায় একটি করে ডিম খেলে পেটের মেদ বেশ
দ্রুত কমে যায়।
বাদাম
বাদামে আছে প্রচুর ফ্যাট। কিন্তু প্রতিদিন অল্প
পরিমাণে বাদাম খেলে অন্যান্য তৈলাক্ত খাবার
গ্রহনের প্রতি আগ্রহ কমে যায়
এবং ধীরে ধীরে ওজন কমতে থাকে। সেই
সঙ্গে পেটের মেদও কমে যায়। তাই প্রতিদিন
৫/৬টি বাদাম খাওয়ার অভ্যাস করুন।
মাছ
যারা একেবারেই মাছ খান না তারা নিয়মিত মাছ
খাওয়া শুরু করুন। কারণ মাছে আছে প্রচুর প্রোটিন।
এছাড়াও মাছে আছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড
যা ওজন কমাতে সহায়ক।
আপেল
মেদ কমানো জন্য আপেল একটি জাদুকরী ফল।
আপেলে আছে প্রচুর ফাইবার ও পেকটিন যা দ্রুত
পেটের মেদ কমাতে সহায়ক। তাই
ক্ষুধা লাগলে হালকা নাস্তা হিসেবে আপেল
খেতে পারেন নিয়মিত।
সবুজ শাকসবজি
সবুজ শাকসবজিতে আছে প্রচুর ফাইবার ও
ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস যা মেদহীন পেটের জন্য
প্রয়োজনীয়। তাই নিয়মিত খাবার তালিকায়
কিংবা সালাদের সাথে সবুজ শাকসবজি খাওয়ার
চেষ্টা করুন।


Posted via BN24Hour

Monday, July 21, 2014

জেনে নিন ঘুম আনার ৮টি বৈজ্ঞানিক কৌশল

প্রিয় লাইফ : মাঝে মাঝে ঘুমের সমস্যা হয়েই থাকে।
বিভিন্ন জরিপে দেখা যায় শতকরা ৮৬% মানুষ
কখনো না কখনো ঘুমের সমস্যা বা অনিদ্রায় ভুগেছে।
বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষ ঘুমের ওষুধ গ্রহণ করে শুধুমাত্র
একটুখানি শান্তির ঘুমের জন্য। শুধুমাত্র ওষুধ নয়, ব্যবহার
করা হয় ঘরোয়া টোটকাও। যেমন, বিছানায় যাবার
আগে উষ্ণ পানিতে গোসল করা বা গরম দুধ পান করা।
এসব করার পরও অনেকের ঘুম আসে না। তাই রইলো কিছু
ঘুম আনার কৌশল।
নাকের বাম ছিদ্র দিয়ে নিঃশ্বাস নিন :
যোগব্যায়ামের এই কৌশলটি আপনার রক্তচাপ
কমাবে এবং আপনাকে শান্ত করবে। বাম কাত
হয়ে শুয়ে একটি আঙুল দিয়ে নাকের ডান
ছিদ্রটি চেপে ধরে বন্ধ করুন। এরপর বাম ছিদ্র
দিয়ে আস্তে আস্তে, গভীরভাবে শ্বাস নিন।
পেশির শিথিলতা :
মাংসপেশির শিথিলতা শরীরকে ঘুমের জন্য তৈরি করে তোলে।
বিছানায় চিত হয়ে শুয়ে পাড়ুন। গভীর শ্বাস নিন
এবং ধীরে ধীরে নাক দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। একই সঙ্গে আপনার
হাঁটু ভাঁজ করে পায়ের দিকে চাপ দিন এবং ছাড়ুন। একই
ভাবে শরীরের অন্যান্য পেশিগুলো যেমন কাঁধ, পেট, বুক,
ঊরু, বাহু ইত্যাদিতে চাপ প্রয়োগ করুন এবং শিথিল করুন।
জোর করে জাগুন :
নিজেকেই চ্যালেঞ্জ করুন যে জেগে থাকবেন। এতে আপনার
মন বিদ্রোহী হয়ে উঠবে। এটাকে বলা হয় ‘স্লিপ
প্যারাডক্স’। চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে থাকুন এবং বারবার
নিজেকে বলতে থাকুন যে আপনি ঘুমাবেন না। এতে কিন্তু
কাজ হবে উল্টো! অর্থাত্ আপনি তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়বেন।
সারাদিনের পুনরাবৃত্তি :
সারাদিনের প্রতিটি খুঁটিনাটি মনে করার চেষ্টা করুন।
কথাবার্তা, দৃশ্যাবলি, শব্দ
ইত্যাদি মনে করতে করতে আপনার ঘুমানোর মতো মানসিক
অবস্থা তৈরি হয়ে যাবে।
চোখ
ঘোরানো :
চোখ
বন্ধ
করুন
এবং আপনার
চোখের
মণি ঘোরাতে থাকুন।
এতে আপনার
ঘুমের
হরমোন
বেড়ে যাবে।
কল্পনা করুন :
দৃশ্য
কল্পনা করার
মেডিটেশন
বেশ কাজে দেয় এ ব্যাপারে। নিজেকে কল্পনা করুন
কোনো সুন্দর পরিস্থিতির দৃশ্যে। ফুলের সুবাস নেয়া, ফুলের
বাগানে হেঁটে চলা, ঘাসের অনুভব অথবা পায়ের
নিচে বালি ইত্যাদি কল্পনা করুন। মন শান্ত
হবে এবং ধীরে ধীরে ঘুম চলে আসবে।
নিঃশ্বাসের ব্যায়াম :
এটি মেডিটেশনের একটি বিশেষ ধাপ। একটি আরামদায়ক
অবস্থানে বসুন। চোখ বন্ধ করুন, কাঁধ নামিয়ে দিন, চোয়াল
আরামে রাখুন, তবে মুখটা হালকাভাবে বন্ধ রাখুন। নাক
দিয়ে গভীরভাবে শ্বাস নিন, তবে বুক ভরে নয়, পেট ভরে!
এবার মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। এভাবে অন্তত ছয়বার করুন।
এরপর এক মুহূর্ত স্থির হয়ে বসে থাকুন। নিজেকে বলুন,
আমি ঘুমের জন্য তৈরি। এর পর ধীরে ধীরে উঠে পড়ুন
এবং বিছানায় চলে যান।
সঠিক জায়গায় চাপ প্রয়োগ :
শরীরে এমন কিছু বিশেষ জায়গা রয়েছে যেখানে মৃদু কিন্তু
দৃঢ়ভাবে চাপ প্রয়োগ করলে ঘুম আসে। দুই ভ্রূ’র ঠিক
মাঝখানে, নাকের একদম উপরের অংশে বুড়ো আঙুল রাখুন।
২০ সেকেন্ড চেপে ধরে রাখুন তারপর আঙুল সরিয়ে নিন।
এভাবে আরো দুবার করুন। এবার বিছানার ধারে বসুন এবং ডান
পা উঠিয়ে বাম হাঁটুর ওপরে রাখুন। হাঁটুর
হালকা জায়গাটি খুঁজে বের করুন এবং দ্বিতীয় হাঁটু
দিয়ে একইভাবে চাপ দিন। এক পায়ের সাহায্য নিয়ে আঙুল
দিয়ে অন্য হাঁটুর উল্টো পিঠের জায়গাটি খুঁজে বের করুন।
বুড়ো আঙুল এবং হাতের অন্য চার আঙুল
দিয়ে হাঁটুতে মৃদুভাবে চেপে ধরুন।

posted from Bloggeroid

সেহরিতে যে ৭ টি খাবার একেবারেই খাবেন না

ডেস্ক : সুস্থ দেহে রোজা রাখতে চাইলে সেহরির
খাবারে কিছুটা নিয়ম মেনে চলা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
কেননা সেহরির খাবারের উপরেই নির্ভর করবে আপনার
সারাদিনের সুস্থতা। কিছু খাবার আমাদের
শারীরিকভাবে অনেক পুষ্টি প্রদান করে থাকে, আবার কিছু
খাবার আমরা মজাদার বলে খাচ্ছি। কিন্তু সেগুলোই
যে আমাদের প্রতিনিয়তই অসুস্থ করে তোলে,
রমজানে কষ্ট বাড়ায় সেটা অনেকেই জানি না। তাই
জেনে নিন এমন কয়েকটি খাবার
যেগুলো সেহরিতে খেলে রোজা রাখায় কষ্ট বাড়বে। এই
খাবারগুলো কখনই সেহরিতে খাবেন না।
১.ডিম :
ডিম অনেক পুষ্টিকর একটি খাবার যেটি শরীরে প্রয়োজনীয়
প্রোটিন, ভিটামিন পূরণ করে থাকে। কিন্তু রোজার রাতের
সেহরিতে এই ডিমের কোনো রান্না তরকারি একেবারে খাবেন
না। কেননা ডিম খেলে আপনার পেটে গ্যাস
তৈরি হতে পারে যা সারাদিনই ডিমের গন্ধযুক্ত ঢেকুরের
সৃষ্টি করবে। ফলে আপনি রোজা রেখে অস্বস্তি বোধ
করবেন। অসুস্থ হয়ে যাবেন। তাছাড়া হুট করে ব্লাড
প্রেসারও বেড়ে যেতে পারে।
২.ডাল :
আমাদের দেশে ভাটের সাথে ডাল থাকবেই। কিন্তু সেহরির
রাতে কখনই ডাল জাতীয় খাবার খাবেন না। বিশেষ
করে ডালভুনা, মুগ বা বুটের ডাল। খেতে চাইলে মসুর ডাল
পাতলা করে খান। কেননা ডাল খালি পেটে প্রচুর গ্যাস
তৈরি করে। ফলে আপনি সারাদিন পেটের ব্যথা অনুভব করবেন
এবং অসুস্থ হয়ে যাবেন।
৩.খিচুরি :
খিচুরি অত্যন্ত
গরম
একটি খাবার
যা শরীরকে গরম
করে তোলে।
অনেকের
আবার
পেটের
সমস্যাও
তৈরি করে।
তাই
সেহরির
রাতে কখনই
এই
গরম
খাবারটি খাবেন
না।
কেননা এটি আপনার
পেট
খারাপ
করে দিতে পারে এছাড়া অতিরিক্ত
গরমের
কারণে আপনি শারীরিকভাবে অসুস্থও
হয়ে যেতে পারেন।
৪.
তেলযুক্ত
খাবার :
সেহরিতে কখনই অধিক তেলযুক্ত কোনো খাবার খাবেন না।
পোলাও, বিরিয়ানি, ডালের বড়া বা অন্য
ভাজাভুজি এড়িয়ে চলুন। এতে বারবার গলা শুকিয়ে যাওয়া সহ
নানান ধরণের সমস্যা দেখা দেবে,
৫.লেবু :
খালিপেটে লেবু অত্যন্ত অ্যাসিডিটি করে। তাই
সেহরিতে লেবু খাবেন না। তা না হলে আপনার কষ্ট
করে রাখা রোজাটি মাকরুহ হয়ে যেতে পারে বাজে ধরনের
অ্যাসিডিটির কারণে।
৬.কোল্ড ড্রিংকস :
কোল্ড ড্রিংকস আসলে অতিরিক্ত চিনি আর
মিষ্টি ছাড়া কিছুই নয়। তাই সেহরিতে কখনই কোল্ড ড্রিংকস
খাবেন না। এতে করে অযথা শরীরের বাজে কিছু পদার্থ
ছাড়া আর কিছুই ঢোকানো হয় না। সারাদিন বাজে ধরনের
ঢেকুরে আপনি অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন। সাথে কোল্ড
ড্রিঙ্কস দেহকে পানিশুন্য করে ফেলে।
৭.ফাস্টফুড জাতীয় খাবার :
সেহরিতে খাওয়ার রুচি এমনিতেই সবারই কম থাকে। তাই
বলে কখনই ফাস্টফুড জাতীয় খাবার সেহরিতে খাবেন না।
এতে করে আপনার গ্যাসের
সমস্যা হবে এবং আপনি শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে যাবেন।
হজমে গড়বর দেখা দিতে পারে।

posted from Bloggeroid

Sunday, July 13, 2014

জেনে নিন যে খাবারগুলো ব্রণ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে !

ডেস্ক : অনেকেই ঠাট্টা করে বলে থাকেন তরুণ
বয়সে ব্রণ তো উঠবেই। কিন্তু কথাটা একেবারেই
সত্য নয়। শুধু তরুণ বয়সেই যে ব্রণ উঠে তা না সব
বয়সেই ব্রণ উঠতে পারে। ব্রণ অনেক
কারণে হতে পারে অতিরিক্ত টেনশন,
দেহে পানির অভাব,
ত্বকে ময়লা ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে। এই
ব্রণের হাত থেকে রক্ষার্থে আসুন জেনে নিই কিছু
খাবারের উপকারিতা যেগুলো আপনার ত্বকে ব্রণ
প্রতিরোধে সহায়তা করে।
১. টাটকা সবুজ শাকসবজি যেমন লেটুস, বিভিন্ন
শাক, বাঁধাকপি হজমে সহায়তা করে থাকে। এর
ফলে আপনার ত্বকে ব্রণ একেবারেই হয় না।
এগুলো খেলে ব্রণ প্রতিরোধ করা সম্ভব।
২. শসাতে ভিটামিন এ, সি, ই,
পানি এবং অ্যামিনো অ্যাসিড
রয়েছে যা ত্বকে ব্রণ ওঠা প্রতিরোধ করে থাকে।
তাই যারা ত্বকের অস্বাভাবিক ব্রণ নিয়ে চিন্তিত
তারা বেশি করে শসা খেতে পারেন।
৩. কাঁচা রসুনে যদিও একটা উৎকট গন্ধ
রয়েছে তারপরও ব্রণ প্রতিরোধে কাঁচা রসুন বেশ
কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। কেননা রসুনে এক
ধরনের শক্তিশালী অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল
উপাদান রয়েছে যা ব্রণের জীবাণুর সাথে লড়াই
করতে পারে এবং এগুলোকে নিষ্ক্রিয়
করে দিতে পারে।
৪.
ব্রণ
প্রতিরোধে আরেকটি কার্যকর
কাজ
করা যেতে পারে সেটি হল
অতিরিক্ত
চিনি সমৃদ্ধ
চা বা কফি প্রতিদিন
না খেয়ে গ্রিন
টি খাওয়ার
অভ্যাস
গড়ে তোলা।
এতে যে ভেষজ
উপাদান
রয়েছে তা ত্বক
থেকে বিভিন্ন
ডেটক্স জাতীয় জীবাণুকে নিষ্ক্রিয়
করে পাশাপাশি বিভিন্ন বিষক্রিয়াকে নিঃসরণ
করে ফেলে। ফলে ত্বকে কোনো ধরনের ব্রণ উঠে না।
৫. টমেটোতে ভিটামিন সি এর
পাশাপাশি বায়োফ্লেভানয়েড নামক এক ধরনের
উপাদান রয়েছে যা মরে যাওয়া ত্বককে সতেজ
এবং প্রাণবন্ত করে তোলে। একইসাথে ত্বকের
বিভিন্ন ব্রণ নির্মূল করে ফেলে।
৬. ব্রণ প্রতিরোধে প্রতিদিনের খাবারে তেল
ব্যবহার থেকে দূরে থাকুন। কারণ তৈলাক্ত
ত্বকে তেল ব্রণ তৈরিতে সহায়ক। এর
পরিবর্তে অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে।
কেননা এটি ত্বককে উজ্জ্বল করে, ত্বকের নিচের
রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক
রাখে ফলে ত্বকে কোনো ধরনের ব্রণ উঠে না। তাই
ব্রণ প্রতিরোধে খাবারে তেলের পরিবর্তে অলিভ
অয়েল ব্যহার করতে পারেন।

posted from Bloggeroid

Wednesday, July 9, 2014

পিল খাওয়ার পরও যে চারটি কারণে গর্ভধারণ হতে পারে

স্বাস্থ্য ডেস্ক: অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ এড়াতে অধিকাংশ
নারী জন্মবিরতিকরণ পিল ব্যবহার করেন। দাবি করা হয়,
এসব পিল ৯৯.৭ শতাংশ নারীকে অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ
থেকে বাঁচায়। তবে পরীক্ষাগারের গবেষণায় কিন্তু এসব
পিলের যথেষ্ট ব্যর্থতা পরিলক্ষিত হয়েছে। দেখা গেছে,
গর্ভনিরোধে এসব পিলের ব্যর্থতা ৯ শতাংশ। কিছু
ক্ষেত্রে অন্যান্য ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় পিলের
কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। সবমিলিয়ে চারটি বিষয় বের
করা হয়েছে যার ফলে জন্মবিরতিকরণ পিল কোনো কাজ
করে না।
১. নিয়মিত না খাওয়া : নিয়মমতো পিল না খেলে এটি কাজ
করবে না। অন্যান্য হরমোন কন্ট্রাসেপ্টিভের মতোই এসব
পিল নারী দেহের সংশ্লিষ্ট হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
অধিকংশ পিল এস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টিন হরমোনের
সমন্বয়ে কাজ করে। পিল নিয়মিত না খেলে এসব হরমোনের
ঘাটতি দেখা দেয়। ফলে নারীর ডিম্বাশয় আগের মতোই উর্বর
হয়ে ওঠে বলে জানান ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার
গাইনেকোলজির প্রফেসর ফিলিপ ডার্নে।
২.
সময়মতো পিল
না খাওয়া : বিজ্ঞানীরা ওরাল হরমোন ডোজকে নিরাপদ
করতে গবেষণা চালিয়েছেন। প্রোজেস্টরেন-এস্ট্রোজেন
পিলের কার্যকারিতা পেতে হলে ৬ ঘণ্টা থেকে ১২ ঘণ্টার
মধ্যে ব্যবহার করতে হবে। প্রোজেস্টরেন পিল ব্যবহার
করতে হবে প্রতিদিনের ভিত্তিতে। একদিন বাদ
পড়লে দেহে হরমোনের মাত্রা কমে যেতে পারে বলে জানান
প্ল্যান্ড প্যারেন্টহুড অব আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট
ভেনেসা কুলিনস।
৩. বিশেষ চিকিৎসা অবস্থায় : কিছু বিশেষ চিকিৎসাপদ্ধতির
জন্য এসব পিল কাজ করে না। যেমন- টিউবারকুলোসিসের
জন্য রিফাডিন চিকিৎসা, গ্রিসেওফালভিনের জন্য অ্যান্টি-
ফানগাল ড্রাগ ইত্যাদির ক্ষেত্রে পিল
কার্যকারিতা দেখাতে পারে না। তাই চিকিৎসকদের এসব ওষুধ
নেওয়ার ক্ষেত্রে পিলের বিষয়ে পরামর্শ দিতে হবে।
৪. হার্বাল সাপ্লিমেন্ট : যেকোনো হার্বাল সাপ্লিমেন্টের
কারণে গর্ভনিরোধক পিলের কার্যকারিতা নষ্ট হতে পারে।
এ জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। বিশেষ ওষুধ ও
হার্বাল সাপ্লিমেন্টের কারণে গর্ভনিরোধনে ব্যাকআপ
ব্যবস্থার কথাও বলেন বিশেষজ্ঞরা।

posted from Bloggeroid

Sunday, July 6, 2014

জেনে নিন ব্যায়াম ছাড়াই ওজন কমাবে ৮ টি সহজ কৌশল !

নিউজ ডেস্ক : পেটের অতিরিক্ত মেদ দেহের সৌন্দর্যকেই
নষ্ট করে ফেলে। ভুল খাওয়ার অভ্যাস এবং বাজে ধরনের
অভ্যাস এই পেটের মেদ তৈরিতে সহায়তা করে। বাসায়
তৈরি করা কিছু আয়ুর্বেদ
টিপসে আপনি চাইলে সারিয়ে ফেলতে পারেন এই ধরনের
বাজে মেদ।
১. লেবুর শরবত দিয়ে দিনের শুরুটা করুন :
পেটের অতিরিক্ত মেদ নিঃসরণের সহজ উপায় হল
আপনি যদি দিনের শুরুটা করেন লেবুর শরবত দিয়ে। এক
গ্লাস হালকা গরম পানিতে পরিমাণমত লবণ এবং লেবুর রস
মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খেতে থাকুন। ইতিবাচক ফলাফল
আসবেই।
২. সাদা ভাত থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকুন :
সাদা ভাত পেটে অতিরিক্ত মেদ জমাতে সহায়তা করে থাকে।
এ কারণে সাদা ভাতের পরিবর্তে আপনি চাইলে গমের আটার
রুটি বা গমের আটার তৈরি অন্যান্য খাদ্য উপকরণ
খেতে পারেন। এতে করে আপনার পেটের মেদ
নিয়ন্ত্রণে আসবে।
৩. মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকুন :
মিষ্টি জাতীয় সব ধরনের খাবার থেকে দূরে থাকুন।
এছাড়া তেলজাতীয় কোনো খাবার এবং ড্রিংকস থেকেও
নিজেকে সামলে নিন। তাহলে পেটের মেদ নিঃসরণ
করতে পারবেন।
৪. প্রচুর পরিমাণে পানি খান :
বলা হয়ে থাকে যারা মোটা তাদের পানিও দেহের বৃদ্ধির
কাজে লাগে। কিন্তু কথাটি পুরোপুরি ঠিক না।
আপনি যদি পেটের মেদ নিঃসরণ করতে চান
তাহলে দিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। পানি দেহের
অন্যান্য খাবারের চাহিদা পূরণ করবে পাশাপাশি দেহের
মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণে রাখবে এবং দেহ থেকে অতিরিক্ত
টক্সিন নিঃসরণ করবে।

posted from Bloggeroid

Thursday, July 3, 2014

জেনে নিন খেজুরের ঔষধিগুণ !

ডেস্ক : রোজা-রমজান এলেই আমাদের খেজু্র
খাওয়ার পরিমান কিছুটা বেড়ে যায়। খেজুর
খুবি পুষ্টিকর একটি ফল। পুষ্টিমানে যেমন
এটি সমৃদ্ধ তেমনি অসাধারণ এর ঔষধিগুণ।
রোজা রেখে ইফতারে হয়তো অনেকেই খেজুর খাই।
তারপর সারা বছর আর খেজুরের খোঁজ রাখি না।
বলা যায়, খেজুর খাওয়া আমাদের শুধু একমাসের
অভ্যাস। অথচ, খেজুর সারা বছরই
খাওয়া যেতে পারে। খেজুর খাওয়ার অভ্যাস
তৈরি করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারিই হবে। আসুন
জেনে নেয়া যাক খেজুরের পুষ্টিমান ও ঔষধিগুণ।
পুষ্টিমান:
প্রতি ১০০ গ্রাম খেজুরে পাওয়া যায় ২৭৭
কিলোক্যালরি শক্তি। এতে শর্করা ৭৪.৯৭ গ্রাম,
প্রোটিন ১.৮১ গ্রাম, ফ্যাট ০.১৫ গ্রাম,
কোলেস্টরল ০.০০ গ্রাম, ফাইবার ৬.৭ গ্রাম
রয়েছে। খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ,
ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, সোডিয়াম, কপার,
পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ,
জিংক, ফসফরাস, থায়ামিন, নাইয়াসিন,
রিবোফ্ল্যাভিন, বিটা-ক্যারোটিন সহ নানারকম
স্বাস্থ্যউপকারি উপাদান।
তবে শুকনা খেজুরে ভিটামিন সি নষ্ট হয়ে যায়।
ভেষজগুণ:
খেজুর একটি আশ্চর্য খাদ্য উপকরণ। শুধু খেজুরগাছের
ফল নয়, ফুল, পাতা, ফলের বীজ আর মূলের
রয়েছে অসাধারণ ভেষজগুণ। নিয়মিত খেজুর
খেলে সেরে যেতে পারে আপনার কঠিন সব অসুখ।
ক্যান্সার প্রতিরোধ:
খেজুরে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি আর এটি প্রাকৃতিক
আঁশে সমৃদ্ধ। গবেষণায়
দেখা গেছে খেজুরে আছে ক্যান্সার
প্রতিরোধী উপাদান। অন্ত্রের ক্যান্সার
নিরাময়ে খেজুর খুব উপকারি। আর নিয়মিত খেজুর
খেলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
প্রসব বেদনা কমাতে:
ইতিহাস থেকে জানা যায়, মুসলিম মহিয়সী মরিয়ম
(আ.) যখন প্রসব বেদনায় কষ্ট পাচ্ছিলেন তখন
তিনি একটি খেজুর গাছের নিচে বসেছিলেন।
বাতাসে গাছ নড়ার ফলে যে খেজুর নিচে পড়েছিল
তা খেয়ে তার ব্যথা উপশম হয়েছিল। বর্তমানেও
সৌদি আরবের অধিবাসীরা প্রসব-পূর্ববর্তী ও
পরবর্তী সময়ে এই উদাহরণটি অনুসরণ করে থাকেন।
খেজুর জরায়ুর মাংসপেশির দ্রুত সংকোচন-প্রসারণ
ঘটিয়ে তাড়াতাড়ি প্রসব হতে সাহায্য করে।
এছাড়া, এ ফল প্রসব-পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও
রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়।
হৃদরোগের মহৌষধ:
খেজুর হৃৎপিণ্ডের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
রক্তপরিশোধনে ভূমিকা রাখে। হৃৎপিণ্ডের সংকোচন-
প্রসারণ স্বাভাবিক রাখে। তাই হৃদরোগে আক্রান্ত
রোগীর জন্য খেজুর অসাধারণ উপকারি।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়: খেজুরে আছে প্রচুর পরিমান
ভিটামিন এ। ভিটামিন এ
দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
রাতকানা রোগ প্রতিরোধেও খেজুর অত্যন্ত কার্যকর।
শক্তিদায়ক:
রোজায় দীর্ঘসময় খালি পেটে থাকার
কারণে দেহে প্রচুর গ্লুকোজের প্রয়োজন হয়।
খেজুরে অনেক গ্লুকোজ থাকায় এ ঘাটতি পূরণ হয়।
এটি রক্ত উৎপাদনকারী।
হাড়কে মজবুত করে:
ক্যালসিয়াম হাড় গঠনে সহায়ক। আর
খেজুরে আছে প্রচুর পরিমান ক্যালসিয়াম।
যা হাড়কে মজবুত করে। হাড়ক্ষয় রোগের হাত
থেকে রাখে নিরাপদ।
এছাড়াও খেজুর নানারোগের ঔষধ; যেমন খেজুর
হজমশক্তি বর্ধক, পাকস্থলীর ও যকৃতের
শক্তি বাড়ায়, কামশক্তি বর্ধক, মুখে রুচি আনে, রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং পেটের গ্যাস,
শ্লেষ্মা, কফ দূর করে, শুষ্ক কাশি এবং এজমায়
উপকারি। পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ
অবশকারী রোগের জন্য উপকারি। খেজুরের
বিচি রোগ নিরাময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
খেজুরবিচিচূর্ণ মাজন হিসেবে ব্যবহার করলে দাঁত
পরিষ্কার হয়। খেজুর ফুলের পরাগরেণু পুরুষের
বন্ধ্যাত্ব দূর করে শুক্রাণু বৃদ্ধি করে।

posted from Bloggeroid

Thursday, June 26, 2014

ভাত খাবার পর যে পাঁচটি কাজ করা অত্যন্ত ক্ষতিকর

আমদের জাতীয় খাবার ভাত। যত মজার খাবারই
আমরা খাই না কেন ভাতের মত তৃপ্তি আমরা অন্য
কিছুতে পাই না। এর জন্য আমাদের নামই
হয়ে গেছে মাছে ভাতে বাঙ্গালী। শুধু আমরাই নই
পৃথিবীতে অন্তত তিনশ কোটি মানুষের প্রধান
খাবার ভাত ৷চিকিৎসকরা স্বাস্থ্যরক্ষায় ভাত
খাবার পর পাঁচটি কাজ করতে অনুৎসাহিত করেন।
এগুলো হলো:
১. খাবার পরপর ফল খাবেন নাঃ ভাত খাওয়ার এক
ঘণ্টা আগে বা ১/২ ঘণ্টা পর ফল খাবেন। কেননা,
ভাত খাওয়ার পরপর কোনো ফল
খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।
২.ধূমপান করবেন নাঃসারাদিনে অনেকগুলো সিগারেট
খেলে যতখানি ক্ষতি হয়, ভাত খাওয়ার পর
একটি সিগারেট বা বিড়ি তার চেয়ে অনেক
বেশী ক্ষতি করে। তাই ধূমপান করবেন না।
৩.চা খাবেন নাঃ চায়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ
টেনিক এসিড থাকে যা খাদ্যের প্রোটিনের
পরিমাণকে ১০০ গুণ বাড়িয়ে তোলে। ফলে খাবার
হজম হতে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশী সময়
লাগে। তাই ভাত খাওয়ার পর চা খাবেন না।
৪. বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করবেন না:
খাবার পরপরই বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর
ঢিলা করলে অতি সহজেই ইন্টেস্টাইন (পাকস্থলি)
থেকে রেক্টাম (মলদ্বার) পর্যন্ত খাদ্যনালীর
নিম্নাংশ বেঁকে যেতে পারে,
পেঁচিয়ে যেতে পারে অথবা ব্লকও হয়ে যেতে পারে।
এ ধরনের সমস্যাকে ইন্টেস্টাইনাল অবস্ট্রাকশন
বলা হয়। কেউ বেশি খেতে চাইলে আগে থেকেই
কোমরের বাধন ঢিলা করে নিতে পারেন।
৫. গোসল করবেন না: ভাত খাওয়ার পরপরই
গোসল করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালনের
মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে পাকস্থলির চারপাশের
রক্তের পরিমাণ কমে যেতে পারে যা পরিপাক
তন্ত্রকে দুর্বল করে ফেলবে, ফলে খাদ্য হজম
হতে সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী লাগবে।
এই নিয়মগুলো মেনে চললে আপনি নিজের
স্বাস্থ্যহানি থেকে মুক্তি পেতে পারেন সহজেই।


posted from Bloggeroid

Tuesday, June 17, 2014

দূর করে নিন আপনার পেটের চর্বি

ছেলে-বুড়ো-মেয়ে সবাই পেটের
চর্বি নিয়ে ভোগেন। এবার জেনে নিন পেটের
চর্বি দূর করার কয়েকটি ঘরোয়া টিপস।
এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে লেবু চিপে নিন।
তারপর একটু লবণ মিশিয়ে শরবত
তৈরি করে প্রতিদিন সকালে খান।
চর্বি দৌড়ে পালাবে।
সকালে দুই-তিন কোয়া কাঁচা রসুন খেতে পারেন।
লেবুর শরবত পান করার পর পর রসুন
খেয়ে নিলে ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে। এ
অভ্যাসটি আপনার শরীরের ওজন এবং পেটের
চর্বি কমানোর প্রক্রিয়াটি দ্বিগুণ করবে।
শরীরের রক্ত সঞ্চালনও হবে সাবলীল গতিতে।
সকালের নাশতায় শক্ত খাবারের পরিমাণ
কমিয়ে ফলের জায়গা করে দিন। নিয়মিত
সকালে এক বাটি ফল আপনার পেটের
চর্বি কমাতে দারুণ সাহায্য করবে।
পেটের চর্বি থেকে মুক্তি চাইলে পানির
সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে হবে। কারণ পানি আপনার
শরীরের পরিপাক ক্ষমতা বাড়িয়ে দিয়ে শরীর
থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের করতে সাহায্য করে।
দৈনন্দিন খাবার তালিকা থেকে সাদা চালের
ভাত বাদ দিন। এর পরিবর্তে আটার
তৈরি খাবার খাওয়ার অভ্যাস করুন।
নানা রকম মসলা না দিয়ে খাবারে দারুচিনি,
আদা, কাঁচা মরিচ বেশি ব্যবহার
করে রান্না করুন। এগুলো শরীরের রক্তে শর্করার
মাত্রা কমিয়ে রাখবে।
চিনি জাতীয় খাবার
শরীরে চর্বি জমতে সাহায্য করে। তাই
চিনি খাওয়া বাদ দিতে হবে। পেটের
চর্বি থেকে রেহাই পেতে হলে চিনির
সঙ্গে শত্রুতা ছাড়া উপায় নেই।
টিপসগুলো এখন থেকেই মেনে চলুন আর পেটের
চর্বি দূর করে হয়ে উঠুন দারুণ স্লিম।

posted from Bloggeroid

Wednesday, June 11, 2014

জেনে নিন ওষুধ ছাড়াই অ্যালার্জি থেকে মুক্তি উপায়!

নিউজ ডেস্ক : মৌসুম বদলাচ্ছে, বৃষ্টি হচ্ছে। গরম
আর বর্ষার মিশেলে ভিন্ন ধরনের
আবহাওয়া তৈরি হয়েছে। এ সময়গুলোতেই
অ্যালার্জি দেখা দেয়। ফলে অনেকেরই এখন
ছুটতে হয় ওষুধের দোকানগুলোতে। আমেরিকার
অ্যাজমা অ্যান্ড অ্যালার্জি ফাউন্ডেশন এর
তথ্যমতে, প্রতি বছর ৪০ মিলিয়ন মানুষ
নানা রকম অ্যালার্জিতে ভোগেন এবং কাশি,
নাকে পানি আসা, মাথা ধরা, নাক
কামড়ানো এবং চোখে ব্যাপক চুলকানির
মতো সমস্যা দেখা দেয়।
অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পেতে সবচেয়ে উত্তম
উপায় প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের
মাধ্যমে মুক্তি পাওয়া। এখানে এমনই উপায়ের
কথা বলা হলো।
চীনের প্রাচীন গতানুগতিক
চিকিৎসা পদ্ধতিতে খাবার
হজমে সমস্যা হলে দেহের অভ্যন্তরে ক্ষতিকারক
শ্লেষ্মা জমে যা অ্যালার্জির উদ্রেক ঘটায়
বা একে আরো খারাপ পরিস্থিতিতে নিয়ে যায়।
প্রতিদিনে এসব ক্ষতিকার শ্লেষ্মা দূর করা যায়
স্বাস্থ্যকর সকালের নাস্তার মাধ্যমে।
ভালোমতো চিবিয়ে খাবার খেতে হয়
এবং সমস্যা তৈরি করে তেমন খাবার
এড়িয়ে চলা ভালো।
প্রতিদিন খাঁটি মধু খেতে পারলে দেহের বিপাক
ক্রিয়া অ্যালার্জির বিরুদ্ধে কাজ করে।
মৌমাছি ফুলের পরাগ নিয়ে যায় মৌচাকে। সেই
পরাগ থেকে যায় মধুতে। আর সেটিই এক ধরনের
অ্যান্টি-অ্যালার্জির কাজ করে। সবচেয়ে ভালো হয়
স্থানীয় মধু খেলে। কারণ একটি পরিবেশ
অ্যালার্জির কারণ ঘটায়। তাই সেই পরিবেশের
পরাগ অ্যান্টি-অ্যালার্জির কাজ করবে।
অনেক সময়ই অ্যালার্জি দেহের প্রদাহজনিত
সমস্যা ছাড়া আর কিছুই নয়। এতে চুলকানি এবং চোখ
লাল হয়ে যায়। অন্ত্রের জ্বালা-
যন্ত্রণা কমালে প্রদাহও কমে যাবে। দেহে চিনির
মাত্রার ব্যত্যয় ঘটলে যে প্রদাহের সৃষ্টি হয়
তা কমাতে প্রস্তুতকৃত খাদ্য পরিহার করে শাক-
সবজি উচ্চমাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ
করতে হবে। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে,
দেহের জন্য
উপকারী ব্যাকটেরিয়া অন্ত্রে থাকলে তা অ্যালার্জি কমাতে সহায়ক
হয়। এ ধরনের ব্যাকটেরিয়া দইয়ে থাকে।
নাকের মধ্য থেকে অ্যালার্জির
কারণগুলোকে ঝেড়ে ফেলা যায় বহুল প্রচলিত
‘নেতিপট’ পদ্ধতিতে। এই উপায়ের ইলেকট্রিক
সংস্করণটিও জনপ্রিয় যা ‘নাসাল ফ্লাশেস’
নামে পরিচিত।
বিছুটি পাতার চুলকানিকে সবাই ভয় করেন। কিন্তু
এটি অ্যালার্জির ওষুধ হিসেবে বহুল ব্যবহৃত।
শুকনো পাতা ফ্রিজে রেখে দিতে হয়।
এটি চায়ে সঙ্গে দিয়ে খেলে তা অ্যালার্জি থেকে মুক্তি রাখে।
ইউনিভার্সিটি অব মেরিল্যান্ড মেডিক্যাল
সেন্টার এক গবেষণায় দেখা গেছে, এই
পাতা দিয়ে তৈরি ক্যাপসুল
খেলে ধুলোতে আসা জ্বর,
নাকে পানি আসা এবং চুলকানিতে উপকার
পাওয়া যায়। তবে গর্ভবতী নারীদের
এটি খাওয়া আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
এতো কিছুর পরও যদি অ্যালার্জির লক্ষণ দূর না হয়,
তাহলে আপনাকে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন
হতে হবে। কারণ সাধারণ অ্যালার্জির
সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন এসব পদ্ধতিতেই। কিন্তু
জটিলতা থাকলে চিকিৎসকের চিকিৎসা নিতে হবে।


posted from Bloggeroid

Monday, June 9, 2014

জেনে নিন পেটের মেদ কমাতে ৬ টি ভুল আপনি প্রতিনিয়ত করছেন!

নিউজ ডেস্ক :একটি সুন্দর পোশাক পরেছেন আপনি।
অথচ পেটের মেদের কারণে সেই পোষাকের
সৌন্দর্য অনেকটাই নষ্ট হয়ে যেতে পারে! এই
বিচ্ছিরি পেটের মেদ কমাতে নানা জনের
নানা পরামর্শে আমরা অনেক সময় এমন কিছু কাজ
করে থাকি, যেগুলো আসলে আমাদের পেটের মেদ
না কমিয়ে উলটো ভুঁড়ি আরো বাড়িয়ে তুলতেই
সাহায্য করে। অথচ দিনের পর দিন কি কষ্ট করেই
না পেটের মেদ কমাবার জন্যে এ
কাজগুলো আমরা করে থাকি। অথচ ফলাফল শূন্য
অথবা আরো ক্ষতিকর কিছু! কী সেই ভুল? আসুন,
জানা যাক।
১। পেটের ওপর অতিরিক্ত চাপ দেয়াঃ
বাড়তি মেদের কারণে পেটের ভুড়ি কমাতে অনেকেই
প্রচন্ড চাপ প্রয়োগ করতে শুরু করেন পেটে। যেমন
পেটের ওপর কাপড় বা অন্য কিছু দিয়ে টাইট
করে বেঁধে রাখা, পেটে প্রচন্ড চাপ
দিয়ে ব্যায়াম করা ইত্যাদি। কিন্তু
এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। আপনার কাজ হল,
পেটের উপরে জমে থাকা চর্বির
স্তরকে গলিয়ে ফেলার চেষ্টা করা। কিন্তু এসব
তাড়াহুড়ার কাজের কারনে চর্বি তো পোড়েই
না বরং নানা শারীরিক
সমস্যা দেখা দিতে পারে।
২। একেবারেই না খেয়ে থাকাঃ
অনেকেই পেটের মেদ কমাতে সারাদিন
না খেয়ে থাকার পক্ষপাতী। অথচ এটা আপনার
শরীরের জন্যে কি পরিমাণ ক্ষতিকর,
তা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না। এর
ফলে আপনার দেহের মেটাবলিজম ক্ষমতা কমে যায়।
সেই সাথে চেহারায় ক্লান্তির ছাপ পড়া সহ
বলিরেখা, বুড়িয়ে যাওয়া, চুল পড়ে যাবার মত
সমস্যাগুলোও হতে পারে।
৮ ক্র্যাশ ডায়েটঃ
কেউ কেউ আবার ইদানিং পেটের মেদ
কমাতে ক্র্যাশ ডায়েটের দিকে ঝুঁকছেন। এটি হল
খুবই কম পরিমাণে নির্দিষ্ট ধরনের কিছু খাবার
খেয়ে দ্রুত ওজন কমাবার চেষ্টা। এতে সাধারনত
ডায়েটকারীরা সারাদিন শসা বা গাজর
খেয়ে থাকেন। কিন্তু এতে যে সমস্যাটা হয় তা হল,
এ ধরনের খাবার কখনোই আপনার ক্ষুধা মেটায় না।
তাই দিনশেষে আপনি প্রচন্ড ক্ষুধার্ত বোধ করবেন
এবং কিছুতেই নিজেকে অন্যান্য খাবার ভরপেট
খেয়ে ঘুমিয়ে পড়া থেকে বিরত রাখতে পারবেন
না। সুতরাং ওজন বাড়বেই। এছাড়া দেহে অন্যান্য
উপাদানের অভাবের কারণে নানা শারীরিক
সমস্যা দেখা দিতে পারে।
বাজারে চলতি বিজ্ঞাপন দেখে ওজন কমাবার ওষুধ
খেয়ে ফেলেন অনেকেই। কিন্তু আপনি কি জানেন
কি ভয়াবহ
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অপেক্ষা করছে আপনার জন্যে?
এটি আপনার অরুচী তৈরী করবে ফলে আপনার
ক্ষুধাবোধ কমে যাবে এবং সেই সাথে আপনার
কিডনি নষ্ট করার জন্যেও ভুমিকা রাখতে পারে এ
ধরনের ওষুধ।
৫। ভাত বা শর্করা জাতীয় খাবার একেবারেই
না খাওয়াঃ
দেহে সব ধরনের উপাদানেরই প্রয়োজন আছে। তাই
ভাত বা কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার
একেবারেই বাদ দিয়ে দেয়াটা বোকামী। কম
পরিমাণে হলেও খেতে হবে।
। এক দিনে প্রচুর ব্যায়াম করাঃ
এক দিনে প্রচুর ব্যায়াম করে পরের এক সপ্তাহ
একেবারেই ব্যায়াম না করার কারণেও কিন্তু
আপনার পেটের মেদ বাড়তে পারে।
পেটের মেদ কমাতে একটু সময় লাগবেই।
রাতারাতি ওজন কমাবার কোন উপায়
বেছে নিতে যাবেন না। ডায়েটিশিয়ানের পরামর্শ
নিন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। দেখবেন, পেটের মেদ
ঝরে গিয়ে আবার হয়ে উঠেছেন সুন্দর দেহের
অধিকারী। সুস্থ থাকুন!
-



posted from Bloggeroid

Sunday, June 8, 2014

স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে পাঁচটি খাদ্যে

ভুলে যাওয়া খুবই সাধারণ প্রক্রিয়া। সময়ের
সঙ্গে সঙ্গে মানুষের স্মৃতি দুর্বল হয়ে যায়।
তবে সময়ের এই প্রভাবকে একটু দীর্ঘায়িত
করা যায়। হার্ট, ফুসফুস, পেশির যত্নের
সাথে সাথে সুস্থ থাকতে হলে খেয়াল
রাখতে হবে আপনার মস্তিষ্কের দিকেও।
এখানে এমন পাঁচটি খাদ্যের কথা উল্লেখ
করা হলো যা আপনার
স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে।
তেলযুক্ত মাছ: তেলযুক্ত মাছ বেশি করে খান।
মাছের তেলে আছে EPA (eicosapentaenoic
acid) ও DHA (docosahexaenoic acid)।
এগুলোর স্বল্পতা স্মৃতির জন্য মারাত্মক
ক্ষতিকর।
টমেটো: টমেটোতে Lycopene
নামে একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
রয়েছে যা ব্রেনের ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলোর জন্য
উপকারী।
কুমড়ার বীজ: প্রতিদিন একমুঠো মিষ্টিকুমড়ার
বীজ জিংকের চাহিদা মেটাতে পারে,
যা স্মৃতি ও চিন্তাশক্তি বাড়াতে অত্যাবশ্যক।
ব্রোকলি: ব্রোকলিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ
‘ভিটামিন কে’, যা মেধা ও স্মৃতি বর্ধক।
বাদাম: ‘ভিটামিন ই’
স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। আর বাদাম
‘ভিটামিন ই’ এর একটি বড় উৎস।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিকারক এসব খাবার গ্রহণের
পাশাপাশি নিয়মিত স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম
করা যেতে পারে। আর অবশ্যই
প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়াও জরুরি।
সূত্র: ওয়েবসাইট।


Posted via BN24Hour

Friday, June 6, 2014

পুরুষরা যখন ক্ষুধার্ত থাকেন স্বাস্থ্যবতী নারীর কাছে

পুরুষরা যখন ক্ষুধার্ত থাকেন, তখন সুডৌল গড়নের
স্বাস্থ্যবতী নারীরা তাদের কাছে যৌন
আবেদনময়ী হয়ে ওঠেন। আবার
খিদে পেটে খিটখিটে মেজাজ
থাকলে নারীরা স্বাস্থ্যবান পেশীবহুল পুরুষদের
প্রতি ব্যাপক আকর্ষণ বোধ করেন। লন্ডনের
ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্ট মিনিস্টারের এক দল
গবেষকের গবেষণায় এই তথ্য প্রমাণিত হয়েছে।
নারী-পুরুষের এই মানসিক অবস্থা রীতিমতো জৈবিক
বিবর্তনের সঙ্গে জড়িত বলে জানান গবেষক দলের
সদস্য ড. বীরেন স্বামী।
এ গবেষণাকাজে একদল নারীকে আনা হয় যাদের
টানা ছয় ঘণ্টা কোনো কিছু খেতে দেওয়া হয়নি।
ক্ষুধার চরম পর্যায়ে তাদের সামনে ১২৪ জন
বিভিন্ন দৈহিক গড়নের পুরুষের বিভিন্ন ধরনের
ছবি দেখানো হয়। নারীদের সবাই এ সময় পেশীবহুল
পুরুষদের পছন্দ করেন।
একইভাবে একদল ক্ষুধার্ত পুরুষদের
দেখানো হয়েছিল নারীদের ছবি। যে সকল নারীদের
উন্নত বক্ষ এবং সুডৌল স্বাস্থ্যবতী দৈহিক গঠন
রয়েছে, তারা পুরুষদের
চোখে আবেদনময়ী হয়ে ওঠেন।
গবেষকরা বলেন, এই মানসিকতা আদিমকাল থেকেই
মানুষ বহন করছে। সুঠামদেহী পুরুষ প্রাচুর্যতায়
পরিপূর্ণ এবং ক্ষুধা-জ্বরায় নিরাপত্তার প্রতীক।
একইভাবে, উন্নতবক্ষা নারীরাও মেদের আধার
যা এক ধরনের প্রাচুর্যতা প্রদর্শন করে। তাই
খিদে পেটে পুরুষরা এসব নারীদের
প্রতি আসক্তি বোধ করেন।
ড. স্বামী দ্বিতীয় পরীক্ষার উল্লেখ করে বলেন,
পুরুষের কাছে অর্থ-সম্পদ যত থাকে সে তেমন
নারীদের প্রতি আসক্তি বোধ করেন যাদের দেহের
বক্রতায় গভীরতা রয়েছে।
কেল্টেনহ্যাম বিজ্ঞান মেলায় এডিনবাগ
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর গ্যারেথ লেং এ
বিষয়ে বলেন, মানুষের ক্ষুধামন্দের সঙ্গে পছন্দের
বিষয়টি নিয়ন্ত্রিত হয় অক্সিটোসিন নামের এক
হরমোন দ্বারা। যৌনতার সময়, শিশুর
জন্মকালে এবং শিশুকে স্তন্য পানের সময় এই
হরমোন উৎপন্ন হয়। অক্সিটোসিন এমন এক
হরমোন যা 'ভালোবাসার হরমোন' নামে পরিচিত,
যৌনতায় আগ্রহ বাড়ায়। কিন্তু
এটি ক্ষুধা বাড়িয়ে দেয়।
ক্ষুধা এবং যৌনতা মানুষের এমন মূল জৈবিক
দুইটি বৈশিষ্ট্য যে, তা একসঙ্গে ধারণ করা যায়
না।
উন্নতবক্ষ আর স্বাস্থ্যবতী নারীরা অর্থনৈতিক
মন্দার সময় আসক্তির কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন, এ
তথ্য ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
মনোবিজ্ঞানীরা মনে করছেন, এমন
স্বাস্থ্যবতী নারীরা কঠিন সময়
শক্তি এবং নিয়ন্ত্রণের প্রতীক।
একই ধরনের পছন্দ তৈরি হয় যখন মানুষের
মনে ভয় কাজ করে, জানান ড. স্বামী।
এই তথ্যটি যদি সঠিক হয়, তবে এমন কপোত-
কপোতির জন্য হরর সিনেমা দেখা বা রোলার
কোস্টারে চড়ে ডেটিং কেন উপভোগ্য
হয়ে ওঠে তার ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। বরফের
দেশে ছুটির দিন নারীরা কেন
স্কেটিং ইন্সট্রাকটরের প্রেমে পড়ে যান তার
জবাবও মেলে।
তবে গবেষক এও বলেন, ভয় ও যৌন অনুভূতির এই
ধারণা আসলে ভুল বোঝার ফলাফল। হৃদযন্ত্রের
একটি স্পন্দন মিস করা, ত্বক
ঘেমে ওঠা অ্যাড্রেনালিন হরমোনের কারবার। আর
তাকেই আমরা যৌন অনুভূতি বলে ভুল করি।
সূত্র : ডেইলি মেইল


Posted via BN24Hour

যে বদঅভ্যাসগুলো এখুনি না ছেড়ে দিলে খুব দ্রুতই বুড়ো হয়ে যেতে পারেন আপনি !

লাইফ স্টাইল ডেস্ক অল্প বয়সে বুড়ো হয়ে যেতে চায়
এমন মানুষ বোধ করি একজনও খুজে পাওয়া যাবেনা ।
তারপরেও নানা কারনে অনেকেই হয়ে যাচ্ছেন অল্প বয়সেই
বুড়োদের মত !
কথায় আছে চুল পাকে বয়স হলে। আর অল্প বয়সে চুল
পাকলে তো চিন্তার শেষ থাকেনা। মনে প্রশ্ন
জাগে তাহলে কি বুড়ো হয়ে গেলাম!
শুধু মাত্র চুল পাকলেই মানুষ বৃদ্ধ হয়ে যায় না। বরং অনেক
বদভ্যাস আছে যেগুলোতে আমরা অভ্যস্ত
হয়ে পড়লে অনাকাঙ্খিত বার্ধক্যকে বরণ করা ছাড়া উপায়
থাকেনা। নিচে তেমনি কয়েকটা বদঅভ্যাস তুলে ধরা হল
যেগুলো আমাদের দ্রুত ত্যাগ করা উচিত।
১। রাত জাগা থেকে বিরত থাকুন। তরুণ ছাত্রছাত্রীদের
এবং কম্পিউটার প্রোগ্রামারদের মধ্যে রাত জাগার
প্রবণতা বেশী। আমাদের সবার উচিত রুটিন মাফিক
প্রাত্যহিক কাজগুলো সেরে দ্রুত বিছানায় যাওয়া। বেশী রাত
জাগার ফলে চোখের নিচে কালো দাগের ছোপ পড়তে পারে।
এছাড়া অনেকেই আছেন চোখে সামান্য চুলকানির উদ্রেক
হলেই চোখ চুলকাতে শুরু করে দেন। চোখ ডলা দেন
বা ঘষা দেন। চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের দেয়া তথ্য
অনুযায়ী চোখে ঘষলে চোখের নীচের
চামড়া পাতলা হয়ে ঝুলে পরে। যা স্বভাবতই কম
বয়সীদেরকে একটু বয়সী দেখায়।
২। ধূমপান ছাড়ুন। ধূমপানের ফলে যে মারাত্মক
ক্ষতি আমাদের হয় তা সবারই জানা। এর বাইরেও
আছে আরেকটি দিক। ধূমপান আমাদের শরীরের এনজাইম নষ্ট
করে দেয়। ফলে দ্রুত বার্ধক্য চলে আসে।
৩। মেদ কমান। মিষ্টি জাতীয় খাবার গ্রহণে সতর্ক থাকুন।
মেদ বেড়ে যাওয়ার পেছনে রয়েছে মিষ্টির ভূমিকা।
মেদওয়ালা মানুষকে একটু বয়স্ক দেখায় এটাইতো স্বাভাবিক।
৪। কোমল পানীয় বেশী পান করা অনুচিত। স্ট্র দিয়ে কোমল
পানিও পানে আপনার মুখের চারদিকে পড়তে পারে অহেতুক
বলি রেখা। যা আপনাকে বয়স্ক দেখাবে।
৫। চকোলেট, ফাস্টফুড পরিহার করা উত্তম। নইলে এর
বিরুপ প্রতিক্রিয়া পড়তে পারে আপনার শরীর ও ত্বকের
উপরে।
সর্বোপরি মানসিক অশান্তি চাপ এর প্রভাব পড়ে আপনার
শরীরের উপর। অল্পতেই মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়া,
সবকিছুকেই বেশী সিরিয়াস ভাবে নেয়া থেকে বিরত
থাকতে হবে।
আমরা সবাই চাই চিরতরুণ থাকতে। বয়সের ভারে একসময়
আমাদেরকে নুইয়ে পড়তে হলেও চেষ্টা করে যদি শরীর ও
মনকে রাখা যায় তরুণ তাতেই বা প্রশান্তি কম কি!


Posted via BN24Hour

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার ১০ টিপস

হাজারও রকমের আম পাওয়া যাচ্ছে বাজারে। নামে যেমন
বাহার, খেতে তেমন সুস্বাদু।
ছোটবেলায় আম, মুড়ি, দুধ দিয়ে মেখে খাওয়ার
স্মৃতি কমবেশি সবারই আছে। কিন্তু ছোটবেলার সেই সুস্বাদু
আমে এখন প্রচুর কৃত্রিম ভেজাল পাওয়া যায়। কিছু অসাধু
ব্যবসায়ী ফরমালিনসহ নানা রকম কেমিক্যাল ব্যবহার
করে আমকে এখন আতঙ্কের ফল হিসেবেই
পরিচিতি করে তুলছে। এসব কেমিক্যাল মানুষের জন্য শুধু
ভয়াবহই না মৃত্যুর আশঙ্কাও তৈরি করে।
তবে কেমিক্যাল মুক্ত আম কিনতে চাইলে নিচের
টিপসগুলো মাথায় রাখতে পারেন:
১. প্রথমেই লক্ষ্য করুন, আমের গায়ে মাছি বসছে কি-না।
এর কারণ, ফরমালিন যুক্ত আমে মাছি বসে না।
২. আম গাছে থাকা অবস্থায় বা গাছপাকা আম হলে লক্ষ্য
করে দেখবেন যে আমের শরীরে এক রকম সাদাটে ভাব থাকে।
কিন্তু ফরমালিন বা অন্য রাসায়নিকে চুবানো আম
হবে ঝকঝকে সুন্দর।
৩. কারবাইড বা অন্য কিছু দিয়ে পাকানো আমের শরীর হয়
মোলায়েম ও দাগহীন। কেননা আমগুলো কাঁচা অবস্থাতেই
পেড়ে ফেলে ওষুধ দিয়ে পাকানো হয়। গাছ পাকা আমের
ত্বকে দাগ পড়বেই।
৪. গাছপাকা আমের ত্বকের রঙে ভিন্নতা থাকবে। গোঁড়ার
দিকে গাঢ় রঙ হবে, সেটাই স্বাভাবিক। কারবাইড
দেওয়া আমের আগাগোড়া হলদেটে হয়ে যায়,
কখনো কখনো বেশি দেওয়া হলে সাদাটেও হয়ে যায়।
৫. হিমসাগর ছাড়াও আরও নানান জাতের আম
আছে যা পাকলেও সবুজ থাকে, কিন্তু অত্যন্ত মিষ্টি হয়।
গাছপাকা হলে এইসব আমের ত্বকে বিচ্ছিরি দাগ পড়ে। ওষুধ
দিয়ে পাকানো হলে আমের শরীর হয় মসৃণ ও সুন্দর।
৬. আম নাকের কাছে নিয়ে ভালো করে শুঁকে কিনুন। গাছ
পাকা আম হলে অবশ্যই বোটার কাছে ঘ্রাণ থাকবে। ওষুধ
দেওয়া আম হলে কোনো গন্ধ থাকবে না,
কিংবা বিচ্ছিরি বাজে গন্ধ থাকবে।
৭. আম মুখে দেওয়ার পর যদি দেখেন যে কোনো সৌরভ নেই
কিংবা আমে টক বা মিষ্টি কোনো স্বাদ নেই, বুঝবেন
সে আমে ওষুধ দেওয়া।
৮. আম কেনা হলে কিছুক্ষণ রেখে দিন। এমন কোথাও রাখুন
যেখানে বাতাস চলাচল করে না। গাছ পাকা আম
হলে গন্ধে মৌ মৌ করে চারপাশ। ওষুধ দেওয়া আমে এ
মিষ্টি গন্ধ হবেই না।
৯. আমের গায়ে সাধারণত এক ধরনের সাদা পাউডারের
মতো থাকে। যা পানিতে বা ফরমালিনে চুবালে চলে যায় ।
এটাও খেয়াল রাখুন।
১০. কেমিক্যালে পাকানো আম হলুদ না হয়ে সাদার মত
রং ধারণ করে। অনেক সময় ক্রেতার নজর কাড়তে ও আমের
গায়ে থাকা দাগ দূর করতে এক ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহার
করা হয়। কিছু আম আছে যে পাকলেও চামড়া সবুজ
থাকে এরকম আম ক্রেতারা দেখেই কিনতে চায় না। তাই
এরকম ক্রেতাদের ভুলের কারণেও কেমিক্যালের ব্যাবহার
হয়।
এ ১০টি টিপস মেনে চললে কেমিক্যাল মুক্ত আম
কিনতে পারবেন আপনি।


Posted via BN24Hour

Thursday, June 5, 2014

জেনে নিন ঘাম থেকে মুক্তির উপায়

নিউজ ডেস্ক : তীব্র গরমে প্রতিটি মানুষের ঘাম হয়।
কিন্ত ঘাম যদি হয় স্বাভাবিকের
চাইতে বেশি তাহলেতো দুশ্চিন্তা হতে পারে।
অনেকে আবার ঘাম
নিয়ে দুশ্চিন্তা করে করে আরো বেশি ঘেমে যান।
দুশ্চিন্তা না করে সামান্য কিছু টিপস মেনে চললে ঘাম
থেকে মুক্তি পাবেন সহজে।
বেশি বেশি দই খান। দইয়ে থাকা ল্যাকটোজ খাবার
তাড়াতাড়ি হজম করতে সাহায্য করে,
একইসঙ্গে গরমে শরীর সতেজ রাখতে সাহায্য করে।
ডাবের পানিতে রয়েছে পটাশিয়াম। গরমে ডাবের
পানি খেলে শরীর সতেজ ও সজীব থাকে।
খুব বেশি ঘাম হলে লেবুর রস দিয়ে শরবত বানিয়ে খান।
এছাড়া অল্প লিকার দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন।
শারিরীক দুর্বলতা থেকে ঘাম বেশি হতে পারে। শাকসবজি,
ফলমূল, পানি, ভিটামিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট জাতীয় খাবার
বেশি বেশি করে খান।
তেল মসলা ও ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার কম খাবেন।
বার বার পানি দিয়ে ভালোমতো হাত, মুখ ধুয়ে ফেলুন।
দিনে দুইবার গোসল করুন।
সুতি আরামদায়ক হালকা রঙের পোশাক পরুন।
চায়ের মধ্যকার টনিক এসিড প্রাকৃতিক ঘামবিরোধী ওষুধ
হিসেবে কাজ করে। ২লিটার পানিতে ৪টি চায়ের প্যাকেট
ভিজিয়ে রেখে ১০ থেকে ১৫ মিনিট হাত-পা ভিজিয়ে রাখুন।
এতে ঘাম কম হবে।
বাসার বাইরে গেলে ছাতা ব্যবহার করুন।


Posted via BN24Hour

বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কে জড়ানো উচিত নয়

ভালোবাসার জন্য মানুষ কত কিছুই না করে।
একেবারে রোম্যান্টিক নয় এমন মানুষও
হয়ে ওঠে রোম্যান্টিক। আবার কেউ কেউ
ভালোবাসার ঝোকে করে বসেন বড় বড় ভুল।
একটা সম্পয় হয়তো মনে হয় সেটাই ভালোবাসার
প্রকাশ। কিন্তু পরে বুঝতে পারেন যে বিশাল
একটি ভুল ছাড়া আর কিছুই নয়। ফলে পস্তাতে হয়
জীবনের একটি পর্যায়ে গিয়ে। জেনে নিন
১০টি কাজ সম্পর্কে যেগুলো ভালোবাসার জন্য
করলেও পরবর্তিতে অবশ্যই
পস্তাতে হবে আপনাকে।
১) ভালোবাসার খাতিরে কখনই বিয়ের
আগে শারীরিক সম্পর্কে জড়ানো উচিত নয়। কারণ
এধরণের
সম্পর্কে জড়িয়ে গেলে আপনি নিজেকে মানসিক
ভাবে নিজেকে ক্ষমা করতে পারবেন না। সেই
সঙ্গে নানান অনাকাঙ্খিত সমস্যার
কারণে সামাজিকভাবে হেয় হতে পারেন আপনি।
২) ভালোবাসার মানুষটির জন্য
নিজেকে বদলে ফেলা একেবারেই উচিত নয়। কারণ
আপনার প্রিয় মানুষটি যদি সত্যিই
আপনাকে ভালোবেসে থাকেন তাহলে আপনি যেমন,
সেভাবেই গ্রহণ করে নেবে আপনাকে। যেই
সম্পর্কে আপনার নিজেকে বদলে ফেলতে হবে সেই
সম্পর্কে মানসিকভাবে সুখী হতে পারবেন
না আপনি।
৩) ভালোবাসার সম্পর্কের জন্য নিজের শখ
কিংবা গুণ বিসর্জন দেবেন না। আপনাকে যেই
ব্যক্তি আসলেই ভালোবাসে সে আপনার
কষ্টে অর্জিত গুণের কদর করবেই।
৪) ভালোবাসার মানুষটিকে বিশ্বাস করবেন এটাই
স্বাভাবিক। কিন্তু অতিরিক্ত বিশ্বাস
করে পারিবারিক সব তথ্য জানিয়ে দেয়া একেবারেই
উচিত নয়।
৫) প্রেমিক/প্রেমিকাকে সময়
দিতে গিয়ে কিংবা তাদের কথায় প্ররোচিত
হয়ে কিছুতেই বন্ধুদের সাথে সম্পর্ক ত্যাগ
করা উচিত নয়। কারণ আপনার আনন্দে ও
দুঃখে তারাই পাশে ছিলো এবং থাকবে। তাই
আপনার জীবনে তাদের অবদান ভুলে যাওয়া উচিত
নয়।
৬) অনেকেই প্রেমিক/প্রেমিকার পক্ষ
নিয়ে পরিবারের সাথে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে সম্পর্ক
নষ্ট করে। ভালোবাসার সম্পর্কের জন্য পরিবারের
সাথে বিরোধীতা করে সম্পর্ক নষ্ট
করা একেবারেই উচিত নয়। আপনার
পরিবারকে আপনার যুক্তিগুলো বুঝিয়ে বলুন।
প্রয়োজনে তাদের মতামতও ভালোভাবে যাচাই
করে নিন।
৭) প্রেমের পেছনে ছুটে নিজের সমস্ত সঞ্চিত
অর্থ শেষ করা একেবারেই উচিত নয়। আপনার
ভালোবাসার জন্য আপনার নিজের নিরাপত্তার
খাতিরে সঞ্চিত অর্থ কখনই খরচ করবেন না।
কারণ বিপদের সময় আর্থিক সাহায্য
পাওয়া যায়না কারো কাছ থেকেই। তাই এই
ব্যাপারে নিজেরই সচেতন হওয়া উচিত।
৮) প্রেমে কষ্ট পেয়ে কিংবা ভালোবাসার মানুষটির
মনোযোগ পাওয়ার জন্য অনেকেই নিজেকে কষ্ট
দেয় কিংবা আঘাত করে। অনেক সময় ভালোবাসার
জন্য আত্মঘাতীও হয়ে ওঠে মানুষ যা একেবারেই
উচিত নয়।
৯) প্রেমিক/প্রেমিকার নামে শরীরে ট্যাটু করানোর
কথা ভাবছেন? করাতে পারেন, তবে অবশ্যই
স্থায়ী ট্যাটু নয়। কারণ প্রেমিক প্রেমিকার
নামে স্থায়ী ট্যাটু করানোর পড়ে সম্পর্কে চির
ধরলে সেটা নিয়ে আপনিই বিপাকে পরবেন।
১০) ভালোবাসার খাতিরে প্রেমিক/প্রেমিকার খারাপ
অভ্যাস নিজের মাঝে গ্রহণ করা উচিত না।
প্রেমিক/প্রেমিকা হয়তো নেশা করে কিংবা তার
আছে অন্য কোনো খারাপ অভ্যাস।
আপনাকে মানসিক ভাবে দূর্বল
করে কিংবা ভালোবাসার দোহাই
দিয়ে যদি সে আপনার মাঝেও সেই অভ্যাস
সৃষ্টি করতে চায় তাহলে এধরণের সম্পর্ক
থেকে দূরে থাকাই ভালো।


Posted via BN24Hour