Headlines



gazitv2

w41j

gazitv

Showing posts with label indian news. Show all posts
Showing posts with label indian news. Show all posts

Monday, May 26, 2014

মোদির মন্ত্রিসভায় একমাত্র মুসলিম সদস্য নাজমা

শপথ নিলেন দেশের পঞ্চদশ
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সোমবার
রাষ্ট্রপতিভবনের ফোরকোর্টে তাঁর সঙ্গেই শপথ
নিলেন তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যরা। মন্ত্রিসভায়
একজন মুসলিম সম্প্রদায়ের সদস্য রয়েছেন।
মোদি মন্ত্রিসভায় একমাত্র সংখ্যালঘু মুখ
বর্ষীয়ান রাজনীতিক তথা রাজ্যসভার প্রাক্তন
ডেপুটি চেয়ারম্যান নাজমা হেফাতুল্লাহ। যদিও
তিনি কোন মন্ত্রাণালয়ের দায়িত্ব পাচ্ছেন
তা এখনও জানা যায়নি।
স্বাধীনতা সংগ্রামী মৌলানা আব্দুল কালাম
আজাদের পরিবারের সদস্য এই
নাজমা হেফতুল্লাহ। একসময়ে কংগ্রেসের সক্রিয়
সদস্য ছিলেন নাজমা। রাজ্যসভার সদস্যপদেও
ছিলেন তিনি। ২০০৪ সালে কংগ্রেস হাইকম্যান্ডের
সঙ্গে সম্পর্কের শীতলতা বেড়ে যাওয়ায় দল
ছাড়েন তিনি। সেইসময়ে অটলবিহারী বাজপেয়ির
এনডিএ সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক
গড়ে ওঠে তাঁর। পরে যোগ দেন ভারতীয়
জনতা পার্টিতে। ১৯৮৫ সালে রাজ্যসভার
ডেপুটি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন
হেফাতুল্লাহ। এরপর ১৯৮৮ সাল থেকে ২০০৪
সাল পর্যন্ত ফের এই পদে বহাল হন তিনি।
১৯৮৬ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত পাঁচবার
রাজ্যসভার সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।
সত্তরোর্ধ্ব এই রাজনীতিক বিজেপিতে যোগ
দিয়েই হয়ে ওঠে চোখের মনি। ইউপিএ আমলের
উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারির
বিরুদ্ধে নির্বাচনেও দাঁড়ান কিন্তু পরাজিত হন।
নীতিন গড়কড়ি বিজেপি সভাপতি থাকাকালীন ১৩
জন উপ সভাপতির মধ্যে একজন ছিলেন
হেফাতুল্লাহ।


Posted via Blogaway

ভারতের ১৫তম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, মন্ত্রিসভার শপথগ্রহণ

ফোরকোর্টে তাঁকে শপথবাক্য
পাঠ করান রাষ্ট্রপতি প্রণব মুর্খাজী। মোদির শপথগ্রহণ
শেষে মন্ত্রিসভায় ৪৪ সদস্যের একে একে শপথ বাক্য পাঠ
করান রাষ্ট্রপতি।
রাজনাথ সিং কে স্বরাষ্ট্র, সুষমা স্বরাজকে পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয় দেয়া হয়েছে। অরুন জেটলিকে অর্থমন্ত্রণালয় ও
উমাভারতীকে দেয়া হয়েছে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব।
এ শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান ঘিরে রাজধানীজুড়ে ছিলো সাজ সাজ
রব। নরেন্দ্র মোদি অবশ্য জীবনের স্মরণীয় দিনটা শুরু
করেন মহাত্মা গাঁন্ধিকে শ্রদ্ধা জানিয়ে। শপথগ্রহন অনুষ্ঠান
উপলক্ষ্যে রাজধানীতে কড়া নিরাপত্তা বলয় গুড়ে তোলা হয়।
মোতায়েন রয়েছে বিশেষ বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য।
শপথ উপলক্ষে বিকেলের পর রাষ্ট্রপতি ভবনে আসতে শুরু
করেন অতিথিরা। মোদির শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ, শ্রীলঙ্কার
রাষ্ট্রপতি মাহিন্দ রাজাপক্ষে, আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট
হামিদ কারজাই, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লিয়নচেন
শেরিং তোবগে, নেপালের প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরলা,
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লা ইয়ামিন আব্দুল গায়ুম,
বাংলাদেশের স্পিকার শিরিন শর্মিন চৌধুরী।
এ শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সদ্য
বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। আরো ছিলেন বিজেপির
প্রবীন নেতা লালকৃষ্ণ আদভানি, কংগ্রেস
সভানেত্রী সোনিয়া গাঁন্ধি ও সহ-সভাপতি রাহুল গাঁন্ধি।
এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন
রাষ্ট্রপতি এপিজে আবুল কালাম, প্রতিভা পাটিল, প্রাক্তন
প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়া, লোকসভার বিদায়ী অধ্যক্ষ
মীরা কুমার সহ অন্যান্য বিশিষ্টরা। তবে বিজেপির
সঙ্গে আদর্শগত মতপার্থক্যের কারণে যোগ
দেননি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এ শপথ অনুষ্ঠানে ছিলেন বলিউড
তারকা ধর্মেন্দ্র ,জিতেন্দ্র, শত্রুঘ্ন সিনহা, বিবেক
ওবেরয়, সংগীত শিল্পী বাপি লাহিড়ী, চিত্রনায়িকা ও
বিজেপি নেতা হেমা মালিনী।


Posted via Blogaway

Friday, May 23, 2014

সম্পর্ক সুদৃঢ় হবে, তিস্তায় আসবে পানি

টাঙ্গাইল: নরেন্দ্র
মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ায়
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের
কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক
আরও সুদৃঢ় হবে। সমাধান
হবে তিস্তাচুক্তির।
পানি আসবে তিস্তায়।
শুক্রবার সকালে টাঙ্গাইলের
মির্জাপুরে কুমুদিনী কমপ্লেক্স
পরিদর্শনকালে এ কথা বলেন
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয়
হাইকমিশনার পঙ্কজ শ্মরণ।
এর আগে বেলা সাড়ে এগারটার
দিকে হাইকমিশনার ও তার
মা মিসেস প্রমিলা ভাটন
কুমুদিনী কমপ্লেক্সে পৌঁছলে কুমুদিনী পরিবারের
সদস্যরা তাদের ফুল
দিয়ে সংবর্ধনা জানান।
সংবর্ধনার পর হাইকমিশনার
কুমুদিনী লাইব্রেরী মিলনায়তন,
কুমুদিনী হাসপাতাল, নার্সিং স্কুল ও
কলেজ, ভারতেশ্বরী হোমস, ভারত
সরকারের দেয়া পাওয়ার প্লান্ট ও
বর্জ্য শোধনাগার, কুমুদিনী উইমেন্স
মেডিকেল কলেজ
এবং কুমুদিনী পরিবারের বিভিন্ন
সেবাধর্মী ইউনিটি ঘুরে দেখেন।
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের
জবাবে পঙ্কজ শ্মরণ বলেন, ‘ভারতের
নতুন সরকার গঠনের পর বাংলাদেশ-
ভারতের ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার
আরও বাড়বে, রাজনৈতিক টানাপোড়ন
থাকবেনা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির
ভিত আরও মজবুত হবে।’
কুমুদিনী হাসপাতালের সেবার মান
সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘তাদের
সেবা নিয়মানুবর্তিতা, শিক্ষা ও
সাংস্কৃতির চর্চা দেখে আমি মুগ্ধ
হয়েছি। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে এ
প্রতিষ্ঠানকে সবধরনের
সহযোগিতা করা হবে।’
এ সময় টাঙ্গাইল জেলা স্থানীয়
সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক গৌতম
চন্দ্র পাল, মির্জাপুর
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
আফরোজা আকতার চৌধুরী,
সহকারী কমিশনার ভূমি ও
নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট নাসরিন
সুলতানা, কুমুদিনী হাসপাতালের
পরিচালক শ্রী মতি সাহা, ডা. দুলাল
চন্দ্র পোদ্দার, ডা. প্রদীপ কুমার
রায়, ডা. এমএ জামান,
ভারতেশ্বরী হোমসের প্রিন্সিপাল
প্রতিভা হালদার, উপাধ্যক্ষ গোলাম
কিবরিয়া, উলফাতুন-নেসা ও
সহকারি প্রশাসক সৈয়দ হায়দার
আলী উপস্থিত ছিলেন।


Posted via Blogaway

Thursday, May 22, 2014

মোদির প্রথম সফর ‘ঢাকায়’

ভারতের
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঢাকায়ই
প্রথম সফর হতে পারে নরেন্দ্র
মোদির এবং তিস্তা চুক্তির জটও
খুলতে পারে বলে আভাস
পাওয়া গেছে।
আগামী ২৬ মে ভারতের
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ
নিতে যাওয়া মোদি ইতোমধ্যে পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বাংলাদেশ
সফরের দিনক্ষণ ঠিক করতে নির্দেশ
দিয়েছেন বলে নয়া দিল্লির কূটনৈতিক সূত্র
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানায়।
মোদির শপথ অনুষ্ঠানে সার্কভুক্ত আট দেশের
সরকারপ্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
তবে ওই সময়ে বাংলাদেশের
প্রধানমন্ত্রী জাপান সফরে থাকবেন
বলে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী ওই
অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন।
হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপির কট্টর এই
নেতা ভোটের সময় কথিত বাংলাদেশিদের
ভারত থেকে বিতাড়নের ডাক দেয়ায়
বাংলাদেশের অনেক
মহলে তাকে নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছিল।
তবে মোদির সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ
বিজেপি নেতা অমিত শাহ গত ১৬ মে ভোটের
ফল ঘোষণার পর জানিয়েছেন, মোদির
নেতৃত্বে সরকার ভারতের পররাষ্ট্র
নীতিতে তেমন পরিবর্তন আনবে না।
ভোটে বিজেপি একক
সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অভিনন্দন
বার্তা পাঠান মোদিকে।
পরে তিনি সরাসরি টেলিফোন
করে কথা বলেন প্রতিবেশী দেশটির হবু
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে, আমন্ত্রণ জানান
ঢাকা আসার।
টেলিফোনে আলাপে হাসিনা তিস্তা চুক্তির
বিষয়টি তুললে মোদি ইতিবাচক মনোভাব
দেখান বলে বিজেপির এক নেতা বিডিনিউজ
টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন।
কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ভারতের
বিদায়ী সরকারের সময়
তিস্তা চুক্তি চূড়ান্ত হয়ে গেলেও
পশ্চিমবঙ্গের
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের
আপত্তিতে আটকে যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিজেপির ওই
নেতা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর
ডটকমকে বলেন, “শেখ হাসিনার
সঙ্গে টেলিফোন
আলাপে মোদি বাংলাদেশকে তার ‘সেকেন্ড
হোম’ বলে উল্লেখ করেন।”
ওই আলোচনার একটি বড় অংশজুড়ে তিস্তার
পানি বণ্টন চুক্তি ছিল বলে বিজেপির ওই
নেতা জানান।
img
তিনি বলেন, “শেখ হাসিনার
সঙ্গে কথা বলার পর মোদি দ্রুততম সময়ে এই
বিষয়টি (তিস্তা) নিষ্পন্ন করতে পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বলেছেন।”
পশ্চিমবঙ্গ
পানি সঙ্কটে পড়বে দাবি তুলে তিস্তা চুক্তিতে আপত্তি জানানো মমতা এক
সময় বিজেপির জোটসঙ্গী ছিল। তবে এখন
প্রচণ্ড রকম মোদিবিরোধী অবস্থান
নিয়ে আছেন মমতা।
বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নতুন
মাত্রা উন্নীত করতে নিজের আগ্রহের
কথা শেখ হাসিনাকে জানিয়েছেন মোদি।
সন্ত্রাস
দমনে বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের
পদক্ষেপের প্রশংসাও তিনি করেছেন
বলে বিজেপি নেতা জানান।
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের স্থল সীমান্ত
চুক্তির বাস্তবায়নে সংবিধান সংশোধনের
উদ্যোগ নিলেও তা হওয়ার আগেই বিদায়
নিল মনমোহন সিংয়ের সরকার।
বিজেপি এক সময় স্থলসীমান্ত চুক্তির ঘোর
বিরোধিতা করলেও পরে তাদের সুর নরম
হয়। সর্বশেষ রাজ্যসভায় বিলটি উত্থাপিত
হলে বিজেপি তার বিরোধিতা করেনি।
তার আগে অবশ্য বাংলাদেশের তৎকালীন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি দেখা করেছিলেন
রাজ্যসভায় বিজেপির তখনকার নেতা অরুণ
জেটলির সঙ্গে।
নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার
তারেক এ করিম গুজরাট গিয়ে দেখা করেন
মোদির সঙ্গেও।


Posted via Blogaway

Wednesday, May 21, 2014

শাহরুখ কি মোদি বিদ্বেষী?

িনোদন ডেস্ক: ভারতের নির্বাচনের
ফল প্রকাশের আগে শাহরুখ খানের
একটি টুইট নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়।
যে টুইটে শাহরুখ লিখেছিলেন,
মোদি প্রধানমন্ত্রী হলে আমি ভারত
ছেড়ে চলে যাব।
মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে।
কিন্তু শাহরুখ খানের ভারত ছাড়ার
কোনো চিহ্ন নেই। তবে কি শপথ
ভাঙছেন শাহরুখ?
সোমবার বিষয়টি পরিষ্কার করেছেন
শাহরুখ নিজেই। এক
টুইটে তিনি বলেন, ‘যারা আমার
না করা টুইট নিয়ে তোলপাড় করছেন,
তারা ওই ভুয়া টুইটের মতোই সস্তা।
এর চেয়ে অনেক খারাপ কথার যোগ্য
আপনারা।’
অর্থাৎ শাহরুখ খানের
নামে কোনো ভুয়া অ্যাকাউন্ট
থেকে ওই টুইট করা হয়েছে। শুধু টুইট
করা হলেও বোধ হয় বিষয়টি এত
ছড়াতো না। ওই টুইট শেয়ার করেছেন
অভিনেতা কামাল রশিদ খান।
বিতর্কিত অভিনেতা ও
টিভি তারকা কামাল রশিদ খানও
এমন ঘোষণা দিয়ে ১৬ মে ভারত
ছেড়ে দুবাই চলে গেছেন।
জানা গেছে, সালমান খান এবং আমির
খানের নামে ভুয়া অ্যাকাউন্ট থেকেও
একই ধরনের টুইট করা হয়।
সর্বশেষ আপডেট সমূহ
শাহরুখ কি মোদি বিদ্বেষী?
ক্ষমতার লড়াইয়ে এক মঞ্চের ৩
প্রার্থী, এগিয়ে রাব্বি
বিশ্বকাপ: অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক
জেডিনাক
নোয়াখালীতে শিশু
কন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগে ধর্ষক
আটক
জাবির ছাত্রী নিহত, ঢাকা-
আরিচা মহাসড়ক অবরোধ
‘পুলিশকে ক্ষমতা দিলে ৪৮ ঘণ্টায়
দেশ অপরাধমুক্ত’: শফিউল আলম প্রধান
মোদির শপথে যাচ্ছেন না শেখ
হাসিনা
অ্যাপেলকে টপকে শীর্ষে গুগল
দেড়বছর মাকে লুকিয়ে রেখে অপহরণ
নাটক!
সরকারের কোন ভিত্তি নেই:
মির্জা ফখরুল
বাংলাদেশের মাথাপিছু আয়
বেড়ে এখন ১১৮০ ডলার
কারাগারে কেজরিওয়াল
‘ ৭১’র
আগে স্থায়ী হওয়া বাংলাদেশিরা ভারতীয়

সৌদিআরব রিয়াদ ও জেদ্দা স্কুলের
শত ভাগ পাশঃ উজ্জীবিত
শিক্ষার্থীরা
বগুড়ায় স্কুল ছাত্র অপহরণ ও হত্যার
রেশ না কাটতেই মাদ্রাসা ছাত্র
অপহৃত
গুজরাটে মোদীর
উত্তরসূরী আনন্দিবেন
মেধাবী মূখ তানজিলা আক্তার
তামান্না
চুয়াডাঙ্গায় বৃষ্টির জন্য পৃথক
তিনটি স্থানে ইস্তেস্কার নামাজ
আদায়
কালো জমিনে লাল ফুলে অপুর্বা
কে বেশী স্মার্ট? বিড়াল নাকি কুকুর?
SHARE
THIS
2 Like
Comments


Posted via Blogaway

শুক্রবার পর্যন্ত কেজরিওয়ালের ঠিকানা তিহার জেল

গ্রেফতার করে তিহার
জেলে পাঠানো হল অরবিন্দ
কেজরিওয়ালকে। তাঁর
বিরুদ্ধে নীতিন গড়করির
করা অভিযোগে ১০,০০০ টাকার
ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন মুক্তির
সিদ্ধান্ত নেন ম্যাজিস্ট্রেট
গোমতী মানোচা। কেজরিওয়াল সেই
টাকা দিতে অস্বীকার
করলে তাঁকে ২ দিনের জন্য জেল
হেফাজতে পাঠানো হয়।
গোমতী বলেন, এইসব
ক্ষেত্রে অভিযুক্ত ব্যক্তিগত
বন্ডে অস্বীকার
করলে তাকে আমরা জেল
হেফাজতে পাঠিয়ে থাকি।
আগামী ২৩ মে তাঁকে আদালতে পেশ
করা হবে। বুধবার আদালতের শমন
অনুযায়ী মেট্রোপলিটন
ম্যাজিস্ট্রেটের
সামনে আদালতে হাজিরা দেন
কেজরিওয়াল। কিন্তু, বন্ডের
টাকা দিতে অস্বীকার করেন।
ম্যাজিস্ট্রেটের বক্তব্য,
কেজরিওয়াল
সময়মতো আদালতে হাজিরা দিয়েছে
ঠিকই, কিন্তু বন্ডের
টাকা তিনি দেবেন না কেন?
সবকিছুর একটা পদ্ধতি রয়েছে।
কেন এক্ষেত্রে আমরা অন্যরকম কিছু
করব? কেজরিওয়াল আদালতের
কাছে কেন আচরণের আশা করছেন
তা জানতে চান ম্যাজিস্ট্রেট।
দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর
বক্তব্য ছিল, তিনি কোনও অপরাধ
করেননি। কোনও
ব্যতিক্রমি আচরণের আশাও করছেন
না। আমি কোনও ভুল করিনি তাই
জামিনের টাকাও দেব না,
জেলে যেতে হলে যাব।
কেজরিওয়ালের আইনজীবী প্রশান্ত
ভূষণ ও রাহুল মেহরা বলেন, এইসব
রাজনৈতিক মামলা। আম
আদমি পার্টির নিয়ম
অনুযায়ী সদস্যরা বন্ডের
টাকা দেবেন না। অন্যদিকে, আইন
সকলের জন্য এক বলে ভূষণের
বিরোধিতা করেছেন গড়করির
আইনজীবী পিঙ্কি আনন্দ।


Posted via Blogaway

Tuesday, May 20, 2014

মোদীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান বয়কট করছে তৃণমূল

নরেন্দ্র মোদীর শপথ গ্রহণ
অনুষ্ঠান বয়কটের
করা নিয়ে চিন্তাভাবনা করছে তৃণ
শিবির। তৃণমূল কংগ্রেসের
সূত্রে খবর, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
চাইছেন না, ওই অনুষ্ঠানে তাঁর
দলের সাংসদরা যোগ দিন। তবে এ
নিয়ে শাসক দলের মধ্যে ভিন্নমতও
রয়েছে। অনেক তৃণমূল নেতাই
মনে করছেন, শুরু থেকেই মোদীর
সঙ্গে সংঘাতে যাওয়া ঠিক
হবে না। সেক্ষেত্রে রাজ্যের
স্বার্থে আঘাত লাগতে পারে।
আজ সংসদে বক্তব্য
রাখতে গিয়ে বিজেপি সভাপতি রা
সিং উল্লেখ করেন, পশ্চিমবঙ্গের
কথা।
লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের
মতো রাজ্যে যেখানে বিজেপির
জোর নেই বলে ধরা হত,
সেখানে এবার পার্টির পক্ষে ভোট
বেড়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।


Posted via Blogaway

মোদী প্রধানমন্ত্ আগেই ঠিকানা বদলে ফ দাউদ ইব্রাহিম

দেশের নতুন
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র
মোদীর শপথ গ্রহণের
প্রাক্কালে নিজের
ঠিকানা বদলে ফেললেন দাউদ
ইব্রাহিম। পাক-আফগান
সীমান্তে চলে গেলেন দাউদ।
নিজের নির্বাচনি প্রচারের সময়
দাউদকে কড়া ভাষায় আক্রমণ
করেছিলেন মোদী। ক্ষমতায় আসার
পর মোদী ১৯৯৩ মুম্বই হামলার মূল
অভিযুক্ত দাউদের
পিছনে পড়তে পারেন
বলে মনে করছে ইন্টালিজেন্স
ইউনিট।
দাউদের আশঙ্কা ওসামা বিন
লাদেনের
মতো কমান্ডো অপারেশনে তাঁকেও
মেরে ফেলতে পারে মোদী সরকার।
তাঁর জেরেই পাক-আফগান
সীমান্তে সরে যাওয়ার পর তাঁর
নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্যও
পাকিস্তানের আইএসআই-এর
কাছে আবেদন করেছেন দাউদ। শুধু
দাউদ নন, মুম্বই ছেড়েছেন তাঁর
শাগরেদরাও। এরমধ্যেই মোদীর
সঙ্গে দেখা করে দেশের
নিরাপত্তা নিয়ে কথা বলেছেন
আইবির প্রাক্তন ডিরেক্টর অজিত
দোভাল।


Posted via Blogaway

Monday, May 19, 2014

হাসিনা- মোদি ফোনালাপের পর বাংলাদেশবিরোধী অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করল বিজেপি

লোকসভা নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয়
পাওয়ায় ভারতের
ভাবি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র
মোদি ও তাঁর নেতৃত্বাধীন ভারতীয়
জনতা পার্টিকে (বিজেপি)
টেলিফোনে অভিনন্দন জানিয়েছেন
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা। তবে ওই টেলিফোন
আলাপের পর বাংলাদেশ
নিয়ে বিজেপির
অবস্থানে কোনো পরিবর্তন হয়নি।
উপরন্তু ভারতের
বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী মনমোহন
সিংয়ের বাংলাদেশ সফরের সময়
বাংলাদেশ ও ভারতের
কয়েকটি চুক্তিবিরোধী অবস্থান
সুস্পষ্ট করেছে বিজেপি। আসামের
বিজেপি ইউনিটের প্রেসিডেন্ট
সর্বনন্দ সোনোওয়ালের
উদ্ধৃতি দিয়ে এ খবর
দিয়েছে ডেকান হেরাল্ড।
সূত্র জানিয়েছে, দিল্লির
কাছে ঢাকার প্রধান যেসব
প্রত্যাশা রয়েছে, নরেন্দ্র মোদির
নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকারের
জন্য সেগুলো হয়তো পূরণ করা সহজ
হবে না। তা সত্ত্বেও
মোদিকে অভিনন্দন জানান
হাসিনা। ওই টেলিফোনের পর
বিজেপি তাদের
বিরোধী অবস্থানটা দৃঢ়ভাবেই
পুনর্ব্যক্ত করল।
২০১১ সালের
সেপ্টেম্বরে ভারতের
বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী মনমোহন
সিংয়ের বাংলাদেশ সফরের সময়
দুই রাষ্ট্রের সরকারের
মধ্যে যে চুক্তি স্বাক্ষরিত
হয়েছিল, তার বিপরীতে নিজেদের
অবস্থান সুস্পষ্ট করেছে বিজেপি।
হাসিনা ও তাঁর নেতৃত্বাধীন
আওয়ামী লীগ সরকার কংগ্রেস
নেতৃত্বাধীন ইউনাইটেড
প্রোগ্রেসিভ অ্যালায়েন্স
সরকারের ব্যর্থতায়ও হতাশ।
ভারতের
পার্লামেন্টেচুক্তিটিদৃঢ়ভাবেঅনুমোদন
পাবে, এমন আশা করেছিল
আওয়ামী লীগ। কিন্তু, মূলত
বিজেপি ও আঞ্চলিক অসম
গণপরিষদের বিরোধিতার কারণেই
সেটা সম্ভব হয়নি।
আসামের বিজেপি ইউনিটের
প্রেসিডেন্ট সর্বনন্দ সোনোওয়াল
বলেন, 'আমি নিশ্চিত
বাংলাদেশকে আসামের
ভূমি অন্যায্যভাবে দিয়ে দেওয়ার
চুক্তি কখনোই দৃঢ়ভাবে অনুমোদন
করবে না বিজেপির কেন্দ্রীয়
সরকার।' এদিকে নতুন লোকসভায়
তৃণমূল কংগ্রেসের (টিএমসি) ৩৪
জন পার্লামেন্ট সদস্য থাকায়,
মোদি সরকারের পক্ষে ভারত-
বাংলাদেশ তিস্তা পানি-বণ্টন
চুক্তির ব্যাপারেও পুনরায় আলাপ-
আলোচনা শুরুটা কঠিন হবে।
উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয়
রাজ্যটি থেকে এবার পার্লামেন্ট
সদস্য নির্বাচিত বিজেপির
সর্বনন্দ সোনোওয়াল বলেন,
বিজেপি এটা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস
করে যে, ভারত-বাংলাদেশ
ভূমি চুক্তি বিশেষত আসাম ও
সার্বিকভাবে পুরো দেশের জন্যই
ক্ষতিকর হবে। তিনি বলেন,
এটা নিয়ে কোন পুনর্বিবেচনার
সুযোগ নেই। ১৯৭৪ সালের
ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ স্থল-সীমান্ত
চুক্তি ও ২০১১ সালে সংযোজিত
আরোকয়েকটিবিষয়েপার্লামেন্টেঅনুসমর্থন
দেওয়ার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয়
সরকারের পদক্ষেপের তীব্র
বিরোধিতা করেছিল বিজেপি। আর
সেটা আসামে বিজেপির সমর্থন
বাড়াতে সাহায্য করে।
কংগ্রেসকে আক্রমণের হাতিয়ার
হিসেবেই এটাকে ব্যবহার করছিল
বিজেপি। তাতে আসামের হিন্দু
ধর্মাবলম্বীদের সমর্থন পায়
বিজেপি। এ ছাড়া বাংলাদেশ
থেকে অভিবাসনিবিরোধীঅবস্থানও
বিজেপির সমর্থন
বাড়াতে সহায়তা করে।


Posted via Blogaway

Saturday, May 17, 2014

চা বিক্রেতা থেকে আজকের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি’র সম্পর্কে বিস্ময়কর ১৫ টি তথ্য !

গল্পটি অনুপ্রেরণার
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতের নতুন
প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ভারতীয়
জনতা পার্টির (বিজেপি) নরেন্দ্র মোদি।
এটা নিয়ে সংশয়ের কোনো অবকাশ নেই।
ভারতজুড়ে এখন বিজেপির জয়-জয়কার।
মোদিকে কেন্দ্র করে চলছে মিষ্টি বিতরণ
পর্ব। নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে জানা-
অজানা ১৫টি তথ্য তাই সময়ের কণ্ঠস্বর এর
পাঠকদের জন্য , মোদির
গল্পটি হতে পারে অনেকের জন্যই
অনুপ্রেরণার ।
১) ১৯৫০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর নরেন্দ্র
দামোদরদাস মোদির জন্ম। তার পিতার নাম
দামোদরদাস মুলচান্দ ও মায়ের নাম
হীরাবেন। ৬ সন্তানের মধ্যে মোদি ছিলেন
তৃতীয়। মুদি ব্যবসায়ীদের পরিবারেই মোদির
জন্ম। শৈশব থেকেই মোদি চায়ের স্টলে তার
পিতাকে সাহায্য করতেন।
২) বিয়ের ব্যাপারে ২০১৪ সালের
লোকসভা নির্বাচনের আগে কোনদিন মুখ
খোলেননি মোদি। এর আগে ৪ বার
নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিলেও আবেদন
ফর্মে স্ত্রীর কলামটি বরাবরই
ফাঁকা রেখেছিলেন। পরিবারের ঐতিহ্য
মেনে ১৩ বছর
বয়সে যশোদাবেনকে বিয়ে করেছিলেন তিনি।
ব্যাচেলর বা কুমার জীবন কাটানোর
প্রতি তীব্র ঝোঁক থাকায় যশোদাবেনের
সঙ্গে বিয়ে কখনও মেনে নেননি মোদি।
একইভাবে যশোদাবেনও একাকী থাকার
সিদ্ধান্ত নেন।
৩) ১৫ বছর বয়স থেকেই দেশপ্রেমিক
মোদি। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান
যুদ্ধে ভারতীয় সেনাদের স্বেচ্ছায়
সহযোগিতা করেছিলেন তিনি। সন্ন্যাস
জীবনের প্রতি ঝোঁক থাকায়
তিনি বাড়ি থেকে পালিয়ে সাধুদের
সঙ্গে থাকতে শুরু করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত
হিমালয়ে গিয়ে ২ বছর সন্ন্যাস জীবন
কাটান।
৪) আহমেদাবাদে স্টেট ট্র্যান্সপোর্ট
অফিসে নরেন্দ্র মোদি তার ভাইয়ের
সঙ্গে চা বিক্রি করতেন। তখন থেকেই
কঠোর সংগ্রাম এবং দৃঢ় প্রতিজ্ঞায়
সত্যিকার অর্থ অনুধাবন করেছিলেন।
৫) গুজরাটের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ সময়
মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ২ হাজার
৬৩ দিন ক্ষমতায় ছিলেন তিনি।
গুজরাটে টানা চতুর্থবারের
মতো মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এখনও
দায়িত্ব পালন করছেন।
৬) সন্ন্যাস জীবন কাটানোর সময় নরেন্দ্র
মোদির মাত্র দুটি পোশাক ছিল।
ইস্ত্রি করা পরিপাটি পোশাক পরতে পছন্দ
করেন তিনি। অন্য রাজনীতিবিদদের
চেয়ে নিজেকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন ও
মোদি ব্র্যান্ডটাকে রূপ দেয়ার ব্যাপারে বেশ
সচেতন।
৭) ২০০৫ সাল থেকে নরেন্দ্র
মোদি যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণের ভিসা না পেলেও
যুক্তরাষ্ট্রে তিনি পাবলিক রিলেশন্স ও
ইমেইজ ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে ৩ মাসের
একটি সংক্ষিপ্ত কোর্স সম্পন্ন করেন।
বিজেপির জয়ের জন্য এবারের
লোকসভা নির্বাচনে মোদির স্বতঃস্ফূর্ত ও
বুদ্ধিদীপ্ত নির্বাচনী প্রচারণা ভীষণ
প্রয়োজন ছিল।
৮) নরেন্দ্র মোদির রসিকতাও সাধারণ নয়।
বিরোধী দল মোদির এ গুণটিকে প্রশ্নবিদ্ধ
করলেও এক-বাক্যের রসনাগুলোর
মধ্যে তীক্ষè মেধা ও বুদ্ধির
ছটা লক্ষ্যণীয়।
৯) নরেন্দ্র মোদিকে বেশ রক্ষণশীল
বলে মনে হলেও
প্রযুক্তিকে দূরে ঠেলেননি তিনি। প্রতিদিনই
ইন্টারনেটে নিজের খবরগুলো দেখে নেন। তার
ঘড়ির সংগ্রহটাও মন্দ নয়।
১০) রাতে ৪ ঘণ্টা ঘুমান মোদি। এ
নেতা অফিসে ঢোকেন সকাল ৭টায় এবং রাত
১০টা বা আরও রাত পর্যন্ত সেখানে কাজ
করেন।
১১) ভারতীয় রাজনীতিবিদদের
মধ্যে শশী ঠারুরের পর নরেন্দ্র মোদিই
নারীদের কাছে বেশি জনপ্রিয়। সেটার
বিশেষত তার তাকানোর ভঙ্গির কারণেই।
১২) নরেন্দ্র মোদির শখের
মধ্যে ছবি তোলা ও কবিতা পড়া। লিখতেও
ভালোবাসেন তিনি।
সমাবেশে যে বক্তৃতা দেন, তার একটি বড়
অংশ তার নিজেরই লেখা। নিজের তোলা ছবির
প্রদর্শনীও করেছেন তিনি।
১৩) নিরামিষাশী মোদি নিঃসঙ্গ
থাকতে ভালোবাসেন ও অন্তর্মুখী স্বভাবের।
কোন ‘বেস্ট ফ্রেন্ড’ নেই তার।
১৪) টাইম ম্যাগাজিনের এশিয়া এডিশনের
প্রচ্ছদে নরেন্দ্র মোদিকে স্থান
দেয়া হয়েছিল। টাইম ম্যাগাজিনের বিশ্বের
১০০ শীর্ষ প্রভাবশালীর তালিকায় স্থান
করে নিয়েছিলেন তিনি।
১৫) মোদি স্বামী বিবেকানন্দ ও
ইন্দিরা গান্ধীকে নিজের আদর্শ মনে করেন।


Posted via Blogaway