ডেস্ক : দেইদানিং বেশ ছোট ছোট বাচ্চাকে দেখা যায়
অনেকটা পাওয়ারের চশমা পরতে। এর কারণ
হিসেবে দেখা যায় আধুনিক যুগের নানা যন্ত্রপাতি। যেমন-
কম্পিউটার, মোবাইল ফোন এবং টেলিভিশন। এইসকল
জিনিসের ব্যবহার অনেক ছোট বয়স থেকেই শুরু হওয়ার
কারণে চোখের নানা সমস্যা শুরু হয়ে যায় অল্প বয়স
থেকেই। প্রযুক্তি যতটা আধুনিক হচ্ছে ততটাই আমাদের
কাছ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে সুস্থতা। কিন্তু
এভাবে তো আপনার ছোট্ট শিশুটির দৃষ্টিশক্তি নষ্ট
হতে দেয়া যায় না। তাই তাকে এই সকল প্রযুক্তির ব্যবহার
সময় বুঝে এবং সামান্য সময়ই করতে দেয়া উচিত,
যাতে করে চোখের ওপর চাপ কম পড়ে। এছাড়াও চোখের
জন্য নানা খাবার রাখতে হবে খাদ্য তালিকায়। চোখের
সুস্থতায় প্রটিদিনই খেতে হবে এই সকল খাদ্য।
গাজর
গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান
বিটা ক্যারোটিন যা ম্যাকুলার ডিগ্রেডেশন রোধে কাজ করে।
প্রতিদিন অন্তত ১ টি গাজর শিশুদের চোখের দৃষ্টিশক্তির
উন্নতিতে প্রায় ৫০% পর্যন্ত কাজ করে থাকে।
ডিম
ডিমে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড ডিএইচএ এবং লুটেইন
ও জেয়াজেন্থিন যা চোখের জন্য অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর।
প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় ১ টি ডিম শিশুদের রোগের
নানা মারাত্মক রোগের হাত থেকে বাচা
মিষ্টি আলু
নানা পুষ্টিগুণে ভরপুর মিষ্টি আলু শিশুদের দৃষ্টিশক্তি উন্নত
করতে সহায়তা করে। দৃষ্টিশক্তি সঠিক রাখার
পাশাপাশি মিষ্টি আলু কম আলোতে চোখকে সয়ে নেয়ার
ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে। এতে করে চোখের ওপর চাপ কম
পড়ে।
কাঠবাদাম
প্রতিদিন
১
মুঠো কাঠ
বাদাম
দেহে প্রয়োজনীয়
ফ্যাট
সরবরাহ
করে এবং সেই
সাথে ভিটামিন
ই
এর
চাহিদা পূরণে কাজ
করে থাকে।
ভিটামিন
ই
জনিত
সকল চোখের রোগ থেকে শিশুদের
রক্ষা করতে সহায়তা করে কাঠবাদাম।
স্ট্রবেরি ও চেরি
শিশুদের মধ্যে উচ্চরক্ত চাপের
সমস্যা বেশি বোঝা না গেলেও এটি তার দৃষ্টিশক্তির ওপর
প্রভাব ফেলে। স্ট্রবেরি এবং চেরি ইনফ্লেমেশন
এবং উচ্চরক্ত চাপ রোধে কাজ করে থাকে।
এতে করে চোখের সমস্যা থেকে রক্ষা পায় শিশুরা।
সবুজ শাকসবজি
সবুজ শাক জাতীয় খাবার বিশেষ করে পালং শাক জাতীয়
শাকের নিউট্রিয়েন্টস নীল আলো প্রায় ৩০-৯০% পর্যন্ত
শুষে নেয়ার ক্ষমতা তৈরি করে। যা বলতে গেলে চোখের
সানস্ক্রিন হিসেবে কাজ করে থাকে। এছাড়াও সবুজ
শাকসবজির ভিটামিন ও মিনারেল চোখের রোগ থেকে শিশুদের
রক্ষা করে।
ব্রকলি
শিশুরা ব্রকলি খেতে একেবারেই পছন্দ করে না। কিন্তু এই
ব্রকলি তাদের চোখের জন্য অত্যন্ত জরুরি একটি খাবার।
ব্রকলির অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি এনজাইম দেহকে ডিটক্সিফাই
করে। এতে করে দেহের অন্যান্য সমস্যার পাশাপাশি চোখের
জন্য ক্ষতিকর পদার্থ দেহ থেকে বের হয়ে যায়। ও চোখ
থাকে সুরক্ষিত।
Image
অনেকটা পাওয়ারের চশমা পরতে। এর কারণ
হিসেবে দেখা যায় আধুনিক যুগের নানা যন্ত্রপাতি। যেমন-
কম্পিউটার, মোবাইল ফোন এবং টেলিভিশন। এইসকল
জিনিসের ব্যবহার অনেক ছোট বয়স থেকেই শুরু হওয়ার
কারণে চোখের নানা সমস্যা শুরু হয়ে যায় অল্প বয়স
থেকেই। প্রযুক্তি যতটা আধুনিক হচ্ছে ততটাই আমাদের
কাছ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে সুস্থতা। কিন্তু
এভাবে তো আপনার ছোট্ট শিশুটির দৃষ্টিশক্তি নষ্ট
হতে দেয়া যায় না। তাই তাকে এই সকল প্রযুক্তির ব্যবহার
সময় বুঝে এবং সামান্য সময়ই করতে দেয়া উচিত,
যাতে করে চোখের ওপর চাপ কম পড়ে। এছাড়াও চোখের
জন্য নানা খাবার রাখতে হবে খাদ্য তালিকায়। চোখের
সুস্থতায় প্রটিদিনই খেতে হবে এই সকল খাদ্য।
গাজর
গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান
বিটা ক্যারোটিন যা ম্যাকুলার ডিগ্রেডেশন রোধে কাজ করে।
প্রতিদিন অন্তত ১ টি গাজর শিশুদের চোখের দৃষ্টিশক্তির
উন্নতিতে প্রায় ৫০% পর্যন্ত কাজ করে থাকে।
ডিম
ডিমে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড ডিএইচএ এবং লুটেইন
ও জেয়াজেন্থিন যা চোখের জন্য অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর।
প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় ১ টি ডিম শিশুদের রোগের
নানা মারাত্মক রোগের হাত থেকে বাচা
মিষ্টি আলু
নানা পুষ্টিগুণে ভরপুর মিষ্টি আলু শিশুদের দৃষ্টিশক্তি উন্নত
করতে সহায়তা করে। দৃষ্টিশক্তি সঠিক রাখার
পাশাপাশি মিষ্টি আলু কম আলোতে চোখকে সয়ে নেয়ার
ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে। এতে করে চোখের ওপর চাপ কম
পড়ে।
কাঠবাদাম
প্রতিদিন
১
মুঠো কাঠ
বাদাম
দেহে প্রয়োজনীয়
ফ্যাট
সরবরাহ
করে এবং সেই
সাথে ভিটামিন
ই
এর
চাহিদা পূরণে কাজ
করে থাকে।
ভিটামিন
ই
জনিত
সকল চোখের রোগ থেকে শিশুদের
রক্ষা করতে সহায়তা করে কাঠবাদাম।
স্ট্রবেরি ও চেরি
শিশুদের মধ্যে উচ্চরক্ত চাপের
সমস্যা বেশি বোঝা না গেলেও এটি তার দৃষ্টিশক্তির ওপর
প্রভাব ফেলে। স্ট্রবেরি এবং চেরি ইনফ্লেমেশন
এবং উচ্চরক্ত চাপ রোধে কাজ করে থাকে।
এতে করে চোখের সমস্যা থেকে রক্ষা পায় শিশুরা।
সবুজ শাকসবজি
সবুজ শাক জাতীয় খাবার বিশেষ করে পালং শাক জাতীয়
শাকের নিউট্রিয়েন্টস নীল আলো প্রায় ৩০-৯০% পর্যন্ত
শুষে নেয়ার ক্ষমতা তৈরি করে। যা বলতে গেলে চোখের
সানস্ক্রিন হিসেবে কাজ করে থাকে। এছাড়াও সবুজ
শাকসবজির ভিটামিন ও মিনারেল চোখের রোগ থেকে শিশুদের
রক্ষা করে।
ব্রকলি
শিশুরা ব্রকলি খেতে একেবারেই পছন্দ করে না। কিন্তু এই
ব্রকলি তাদের চোখের জন্য অত্যন্ত জরুরি একটি খাবার।
ব্রকলির অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি এনজাইম দেহকে ডিটক্সিফাই
করে। এতে করে দেহের অন্যান্য সমস্যার পাশাপাশি চোখের
জন্য ক্ষতিকর পদার্থ দেহ থেকে বের হয়ে যায়। ও চোখ
থাকে সুরক্ষিত।
Image
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment