বিয়ের খবর ইতিমধ্যে বাসি হয়ে গেছে। নতুন
একটি ছবি দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
ফেইসবুক। ছবিতে সাদা টুপি মাথায় রেলমন্ত্রীর পাশে বিয়ের
পোশাকে এক তরুণীকে দেখা যাচ্ছে।
মাঝ বয়েসী তরুণীর গলায় ফুলের মালা। রজনীগন্ধার
ছড়া থেকে সেখানে গুচ্ছ লাল গোলাপ উকি দিচ্ছে। বিয়ের
লাল শাড়ির ঘোমটায় আধঢাকা মাথা। পাশে মুজিবুল হক
সাদা পোশাকের পর চাপিয়েছেন ‘মুজিব কোর্ট’।
তবে ছবিটি রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের হবু বধু হনুফা আক্তার
রিক্তার কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ইতিমধ্যে মুজিবুল হক মুজিব সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, হবু
বধু তার আত্মীয়। তার পাশের উপজেলাতেই বাড়ি।
শেষ বয়সে নিজের একাকিত্ব ঘোচাতেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন
জানিয়ে মন্ত্রী আরো বলেন, ‘আত্মীয় হলেও তিন বছর
ধরে পাত্রীকে ভালোভাবে চেনেন।’
ডিসেম্বরের পাঁচ তারিখে বিয়ের পিড়িতে বসবেন ৬৭ বছর
বয়সী আওয়ামী লীগের এই সংসদ সদস্য।
বিয়ে উপলক্ষে ডিসেম্বরে ঢাকা ও কুমিল্লায় অনুষ্ঠান হবে।
মন্ত্রীর হবু স্ত্রী রিক্তার বয়স ২৯। রিক্তা ২০০০
সালে এসএসসি পাস করেন। কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার
দুল্লাই ইউনিয়নের মিয়াখোলা গ্রামে তাদের বাড়ি।
তবে রিক্তা রাজধানীর ফার্মগেটে থাকেন। তার বাবার নাম
মৃত হামিদুল্লাহ মুন্সী। তিন বছর ধরে তাদের
মধ্যে কথাবার্তা হলেও কয়েক মাসে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে।
রেলমন্ত্রী হবু বধুর পরিচয় সম্পর্কে বলেন,
পাত্রী মাস্টার্স ডিগ্রি পাস। তিনি আইন পাসও করেছেন।
বিয়ের পর আইন পেশায় যাওয়া পাত্রীর ইচ্ছার ওপর নির্ভর
করবে।
মন্ত্রী জানান, নিঃসঙ্গ না থাকার জন্য শেষ বয়সে একজন
সঙ্গী দরকার, তাই তিনি বিয়ে করছেন।
এর আগে মন্ত্রিসভার বৈঠকে মুজিবুল হকের বিয়ের
সিদ্ধান্তে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা। ইতিমধ্যে মিন্টো রোডের মন্ত্রীপাড়ায় মুজিবুল
হককে একটি বাসাও বরাদ্দ দেয়ার জন্য
প্রধানমন্ত্রী গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন।
সে বৈঠকে শেখ হাসিনা কৌতুক করে বলেছিলেন, ‘যাক
এতদিন একটি ইঞ্জিন নিয়ে চলছিলেন। এবার ইঞ্জিনের
জন্য বগিও জুটলো আপনার।’
অনানুষ্ঠানিক সে আলোচনায় মন্ত্রিসভায় বেশ জমজমাট
আলোচনায়ও হয় আসন্ন এই বিয়ে নিয়ে।
১৯৪৭ সালে জন্ম নেয়া মুজিবুল হক তিন বার আওয়ামী লীগ
থেকে মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
আইন পেশায় নিযুক্ত মুজিবুল হক বর্তমানে বসবাস করছেন
রাজধানীর ন্যাম ভবনে।
তবে সবকিছু ঠিকঠাক এগোলে ডিসেম্বরে নতুন বাসায় উঠবেন
এই নবদম্পতি।
একটি ছবি দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
ফেইসবুক। ছবিতে সাদা টুপি মাথায় রেলমন্ত্রীর পাশে বিয়ের
পোশাকে এক তরুণীকে দেখা যাচ্ছে।
মাঝ বয়েসী তরুণীর গলায় ফুলের মালা। রজনীগন্ধার
ছড়া থেকে সেখানে গুচ্ছ লাল গোলাপ উকি দিচ্ছে। বিয়ের
লাল শাড়ির ঘোমটায় আধঢাকা মাথা। পাশে মুজিবুল হক
সাদা পোশাকের পর চাপিয়েছেন ‘মুজিব কোর্ট’।
তবে ছবিটি রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের হবু বধু হনুফা আক্তার
রিক্তার কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ইতিমধ্যে মুজিবুল হক মুজিব সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, হবু
বধু তার আত্মীয়। তার পাশের উপজেলাতেই বাড়ি।
শেষ বয়সে নিজের একাকিত্ব ঘোচাতেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন
জানিয়ে মন্ত্রী আরো বলেন, ‘আত্মীয় হলেও তিন বছর
ধরে পাত্রীকে ভালোভাবে চেনেন।’
ডিসেম্বরের পাঁচ তারিখে বিয়ের পিড়িতে বসবেন ৬৭ বছর
বয়সী আওয়ামী লীগের এই সংসদ সদস্য।
বিয়ে উপলক্ষে ডিসেম্বরে ঢাকা ও কুমিল্লায় অনুষ্ঠান হবে।
মন্ত্রীর হবু স্ত্রী রিক্তার বয়স ২৯। রিক্তা ২০০০
সালে এসএসসি পাস করেন। কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার
দুল্লাই ইউনিয়নের মিয়াখোলা গ্রামে তাদের বাড়ি।
তবে রিক্তা রাজধানীর ফার্মগেটে থাকেন। তার বাবার নাম
মৃত হামিদুল্লাহ মুন্সী। তিন বছর ধরে তাদের
মধ্যে কথাবার্তা হলেও কয়েক মাসে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে।
রেলমন্ত্রী হবু বধুর পরিচয় সম্পর্কে বলেন,
পাত্রী মাস্টার্স ডিগ্রি পাস। তিনি আইন পাসও করেছেন।
বিয়ের পর আইন পেশায় যাওয়া পাত্রীর ইচ্ছার ওপর নির্ভর
করবে।
মন্ত্রী জানান, নিঃসঙ্গ না থাকার জন্য শেষ বয়সে একজন
সঙ্গী দরকার, তাই তিনি বিয়ে করছেন।
এর আগে মন্ত্রিসভার বৈঠকে মুজিবুল হকের বিয়ের
সিদ্ধান্তে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা। ইতিমধ্যে মিন্টো রোডের মন্ত্রীপাড়ায় মুজিবুল
হককে একটি বাসাও বরাদ্দ দেয়ার জন্য
প্রধানমন্ত্রী গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন।
সে বৈঠকে শেখ হাসিনা কৌতুক করে বলেছিলেন, ‘যাক
এতদিন একটি ইঞ্জিন নিয়ে চলছিলেন। এবার ইঞ্জিনের
জন্য বগিও জুটলো আপনার।’
অনানুষ্ঠানিক সে আলোচনায় মন্ত্রিসভায় বেশ জমজমাট
আলোচনায়ও হয় আসন্ন এই বিয়ে নিয়ে।
১৯৪৭ সালে জন্ম নেয়া মুজিবুল হক তিন বার আওয়ামী লীগ
থেকে মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
আইন পেশায় নিযুক্ত মুজিবুল হক বর্তমানে বসবাস করছেন
রাজধানীর ন্যাম ভবনে।
তবে সবকিছু ঠিকঠাক এগোলে ডিসেম্বরে নতুন বাসায় উঠবেন
এই নবদম্পতি।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment