অধিকাংশ পুরুষের মধ্যে একটা সমস্যা বেশ
প্রকট হয়ে উঠছে। দিন যত
যাচ্ছে পুরুষের
মধ্যে নপুংসকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়া বয়স বাড়ার
সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের যৌন
ইচ্ছা যাচ্ছে ক্রমশ কমে। কাজেই যৌন
চাহিদা কমে যাওয়ার আগে থেকে সচেতন
হওয়া প্রয়োজন৷ জেনে নিতে পারেন
কী করে এই চাহিদা ক্রমশ ক্ষয়মান হচ্ছে৷
হোম রেমেডি পুরুষের এই
সমস্যা সমাধানের জন্য এগিয়ে এসেছে৷
তারা যাতে আবার তাদের পূর্ণ যৌন
ইচ্ছা ফিরে পায় তার উপায় বার
করেছে হোম রেমেডি৷ যাদের
মধ্যে এই অসুবিধা সবেমাত্র
দেখা দিয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে হোম
রেমেডি কার্যকরী হতে পারে৷ কিছু কিছু
ক্ষেত্রে হোম
রেমেডি দ্বারা চিকিৎসা করা যায় কিন্তু
সবক্ষেত্রে হোম
রেমেডি প্রযোজ্য নয়৷
এবার আসুন জানা যাক যৌন অক্ষমতার প্রথম
ধাপের চিকিৎসাতে দৈনন্দিন
জীবনে ব্যবহার্য
কি কি সামগ্রী কাজে লাগতে পারে বা তা ব্যব
হয়-
রসুন: যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব
ভালো ফল দিয়ে থাকে৷
রসুনকে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়৷
কারণ এটি অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ
করে৷ যা আমরা প্রায় প্রতিনিয়্তই খাদ্য
হিসেবে গ্রহণ করে থাকি৷
আপনার যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর
ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷
কোনো রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায়
আপনার যৌন
ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায়
ফিরে পেতে সাহায্য করে৷
এছাড়া যদি কোনো ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব
বেশি হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক
প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের
ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রেও রসুন
খুবই কার্যকরী৷
প্রতিদিন দু’ থেকে তিনটি রসুনের
কোয়া কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খান৷
এতে আপনার যৌন
ইচ্ছা কমে গিয়ে থাকলে তা বৃদ্ধি পাবে৷ এ
ছাড়া গমের তৈরি রুটির সঙ্গে রসুন
মিশিয়ে খেলে তা আপনার
শরীরে স্পার্ম উৎপাদনের মাত্রা বাড়ায়
এবং সুস্থ্য স্পার্ম তৈরিতে এটি সাহায্য করে৷
পেঁয়াজ: কাম-উত্তেজক ও
কামনা বৃদ্ধিকারী হিসেবে পেঁয়াজ বহুদিন
থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে৷ কিন্তু
এটি কীভাবে এই
বিষয়ে কার্যকরী তা এখনো পর্যন্ত
সঠিকভাবে জানা যায়নি৷
সাদা পেঁয়াজ পিষে নিয়ে তাকে মাখনের
মধ্যে ভালো করে ভেঁজে নিয়ে তা প্রতি
মধুর সঙ্গে খেলে তা থেকে উপকার
পাওয়া যায়৷ কিন্তু একটি বিষয় মনে রাখবেন,
এটি খাওয়ার আগে ঘণ্টা দুয়েক সময় আপনার
পেট খালি রাখবেন৷ এইভাবে প্রতিদিন
খেলে স্খলন, শীঘ্রপতন বা ঘুমের
মধ্যে ধাতুপতন ইত্যাদি সমস্যার সমাধান
হওয়া সম্ভব৷
এছাড়া পেঁয়াজের রসের
সঙ্গে কালো খোসা সমেত বিউলির
ডালের গুঁড়ো সাত দিন পর্যন্ত
ভিজিয়ে রেখে তাকে শুকিয়ে নিন৷ এটির
নিয়্মিত ব্যবহার আপনার কাম-উত্তেজনা বজায়
রাখবে এবং শারীরিক মিলনকালীন
সুদৃঢ়তা বজায় রাখবে৷
গাজর: দেড়শো গ্রাম গাজর কুঁচি এক টেবিল
চামচ মধু এবং হাফ-বয়েল ডিমের
সঙ্গে মিশিয়ে দুমাস খেলে আপনার
শারীরিক এই অক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।
প্রকট হয়ে উঠছে। দিন যত
যাচ্ছে পুরুষের
মধ্যে নপুংসকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়া বয়স বাড়ার
সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের যৌন
ইচ্ছা যাচ্ছে ক্রমশ কমে। কাজেই যৌন
চাহিদা কমে যাওয়ার আগে থেকে সচেতন
হওয়া প্রয়োজন৷ জেনে নিতে পারেন
কী করে এই চাহিদা ক্রমশ ক্ষয়মান হচ্ছে৷
হোম রেমেডি পুরুষের এই
সমস্যা সমাধানের জন্য এগিয়ে এসেছে৷
তারা যাতে আবার তাদের পূর্ণ যৌন
ইচ্ছা ফিরে পায় তার উপায় বার
করেছে হোম রেমেডি৷ যাদের
মধ্যে এই অসুবিধা সবেমাত্র
দেখা দিয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে হোম
রেমেডি কার্যকরী হতে পারে৷ কিছু কিছু
ক্ষেত্রে হোম
রেমেডি দ্বারা চিকিৎসা করা যায় কিন্তু
সবক্ষেত্রে হোম
রেমেডি প্রযোজ্য নয়৷
এবার আসুন জানা যাক যৌন অক্ষমতার প্রথম
ধাপের চিকিৎসাতে দৈনন্দিন
জীবনে ব্যবহার্য
কি কি সামগ্রী কাজে লাগতে পারে বা তা ব্যব
হয়-
রসুন: যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব
ভালো ফল দিয়ে থাকে৷
রসুনকে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়৷
কারণ এটি অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ
করে৷ যা আমরা প্রায় প্রতিনিয়্তই খাদ্য
হিসেবে গ্রহণ করে থাকি৷
আপনার যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর
ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷
কোনো রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায়
আপনার যৌন
ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায়
ফিরে পেতে সাহায্য করে৷
এছাড়া যদি কোনো ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব
বেশি হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক
প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের
ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রেও রসুন
খুবই কার্যকরী৷
প্রতিদিন দু’ থেকে তিনটি রসুনের
কোয়া কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খান৷
এতে আপনার যৌন
ইচ্ছা কমে গিয়ে থাকলে তা বৃদ্ধি পাবে৷ এ
ছাড়া গমের তৈরি রুটির সঙ্গে রসুন
মিশিয়ে খেলে তা আপনার
শরীরে স্পার্ম উৎপাদনের মাত্রা বাড়ায়
এবং সুস্থ্য স্পার্ম তৈরিতে এটি সাহায্য করে৷
পেঁয়াজ: কাম-উত্তেজক ও
কামনা বৃদ্ধিকারী হিসেবে পেঁয়াজ বহুদিন
থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে৷ কিন্তু
এটি কীভাবে এই
বিষয়ে কার্যকরী তা এখনো পর্যন্ত
সঠিকভাবে জানা যায়নি৷
সাদা পেঁয়াজ পিষে নিয়ে তাকে মাখনের
মধ্যে ভালো করে ভেঁজে নিয়ে তা প্রতি
মধুর সঙ্গে খেলে তা থেকে উপকার
পাওয়া যায়৷ কিন্তু একটি বিষয় মনে রাখবেন,
এটি খাওয়ার আগে ঘণ্টা দুয়েক সময় আপনার
পেট খালি রাখবেন৷ এইভাবে প্রতিদিন
খেলে স্খলন, শীঘ্রপতন বা ঘুমের
মধ্যে ধাতুপতন ইত্যাদি সমস্যার সমাধান
হওয়া সম্ভব৷
এছাড়া পেঁয়াজের রসের
সঙ্গে কালো খোসা সমেত বিউলির
ডালের গুঁড়ো সাত দিন পর্যন্ত
ভিজিয়ে রেখে তাকে শুকিয়ে নিন৷ এটির
নিয়্মিত ব্যবহার আপনার কাম-উত্তেজনা বজায়
রাখবে এবং শারীরিক মিলনকালীন
সুদৃঢ়তা বজায় রাখবে৷
গাজর: দেড়শো গ্রাম গাজর কুঁচি এক টেবিল
চামচ মধু এবং হাফ-বয়েল ডিমের
সঙ্গে মিশিয়ে দুমাস খেলে আপনার
শারীরিক এই অক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।
No comments:
Post a Comment