ডেস্ক ॥ অতিরিক্ত খাওয়ার
বা একদম এ খালি পেটে থাকার
কারণে কারণে গ্যাস্টিকের সমস্যা সৃষ্টি হতেই
পারে। তবে যদি কিছু নিয়ম মেনে চলেন
তাহলে এই গ্যাস্টিক হতে রক্ষা পেতে পারেন।
গরুর মাংসে প্রচুর চর্বি থাকে।
যে কারণে বছরের এই দিনটিতে অতিরিক্ত
খাওয়ার
কারণে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।
বিশেষ করে যাদের কিছুটা গ্যাস্টিকের
সমস্যা রয়েছে তাদের এটি বেশি সমস্যার কারণ
হয়ে দাঁড়ায়। তাই এ সময় যদি কিছু নিয়ম
মেনে চলেন, তাহলে এই গ্যাস্টিক
হতে আপনি অনায়াসে রেহায় পাবেন।
মূলত ওযুধের পাশাপাশি কিছু নিয়ম
মেনে চললে গ্যাষ্ট্রিক
সমস্যা থেকে বেঁচে চলা সম্ভব। কারণ এ সময়
পেটে গ্যাস ও পাতলা পায়খানাও হয়ে থাকে।
যে নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে:
# প্রথমত: পরিমিত মাংস খেতে হবে।
# যাদের বয়স বেশি তাদের চর্বিজাতীয় মাংস
খাওয়া যাবে না।
# অতিরিক্ত শুকনা মরিচের ঝাল দিয়ে মাংস
রান্না করবেন না। কারণ শুকনা মরিচের ঝাল
গ্যাস্টিক বাড়িয়ে দিতে পারে।
# পেট খালি না রাখা, আবার
পেটভরে না খাওয়া।
# প্রতিদিন একই সময়ে আহার করা।
# কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থাকেল আশ জাতীয়
খাবার বেশি খেতে হবে।
# খাবার সব সময়
ভালোমতো চিবিয়ে খেতে হবে।
# যে কোনো প্রকার কোল্ড ড্রিংকস পরিহার
করতে হবে।
# খাবার খাওয়ার সময় টিভি না দেখা এবং কোন
প্রকার তর্ক, বিতর্কে না করায় ভালো।
# খাবার সঙ্গে সঙ্গে শুয়ে না পড়া। অন্তত:
খাবার একঘণ্টা পর শোয়া উচিত।
# ধুমপানের অভ্যাস থাকলে, তা অবশ্যই পরিহার
করতে হবে।
# টেনশন মুক্ত থাকতে হবে। কারণ মানসিক
উৎকণ্ঠা, উত্তেজনা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাকে আরও
বাড়িয়ে দিতে পারে।
# নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করুন।
# প্রতিদিন সকালে খালি পেটে একগ্লাস
ঠাণ্ডা পানি খেতে হবে।
# ইসুবগুলের
ভুসি পানিতে মিশিয়ে সকালে বা রাতে শোয়ার
আগে খেতে পারেন। এতে বেশ উপকার পাবেন।
# কিছুটা শুকনো আদা চিবিয়ে খেতে পারেন।
এতে করে আপনার এসিডিটি সমস্যা কমে যাবে।
কারণ
আদা এসিডিটি কমাতে বিশেষভাবে কাজে আসে।
এভাবে কিছু নিয়ম মেনে চললে এই কোরবানীর
ঈদে আপনি স্বাভাবিকভাবে চলতে পারবেন।
এসিডিটি সেক্ষেত্রে আপনার ধারে কাছেও
ভিড়তে পারবে না।
বা একদম এ খালি পেটে থাকার
কারণে কারণে গ্যাস্টিকের সমস্যা সৃষ্টি হতেই
পারে। তবে যদি কিছু নিয়ম মেনে চলেন
তাহলে এই গ্যাস্টিক হতে রক্ষা পেতে পারেন।
গরুর মাংসে প্রচুর চর্বি থাকে।
যে কারণে বছরের এই দিনটিতে অতিরিক্ত
খাওয়ার
কারণে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।
বিশেষ করে যাদের কিছুটা গ্যাস্টিকের
সমস্যা রয়েছে তাদের এটি বেশি সমস্যার কারণ
হয়ে দাঁড়ায়। তাই এ সময় যদি কিছু নিয়ম
মেনে চলেন, তাহলে এই গ্যাস্টিক
হতে আপনি অনায়াসে রেহায় পাবেন।
মূলত ওযুধের পাশাপাশি কিছু নিয়ম
মেনে চললে গ্যাষ্ট্রিক
সমস্যা থেকে বেঁচে চলা সম্ভব। কারণ এ সময়
পেটে গ্যাস ও পাতলা পায়খানাও হয়ে থাকে।
যে নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে:
# প্রথমত: পরিমিত মাংস খেতে হবে।
# যাদের বয়স বেশি তাদের চর্বিজাতীয় মাংস
খাওয়া যাবে না।
# অতিরিক্ত শুকনা মরিচের ঝাল দিয়ে মাংস
রান্না করবেন না। কারণ শুকনা মরিচের ঝাল
গ্যাস্টিক বাড়িয়ে দিতে পারে।
# পেট খালি না রাখা, আবার
পেটভরে না খাওয়া।
# প্রতিদিন একই সময়ে আহার করা।
# কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থাকেল আশ জাতীয়
খাবার বেশি খেতে হবে।
# খাবার সব সময়
ভালোমতো চিবিয়ে খেতে হবে।
# যে কোনো প্রকার কোল্ড ড্রিংকস পরিহার
করতে হবে।
# খাবার খাওয়ার সময় টিভি না দেখা এবং কোন
প্রকার তর্ক, বিতর্কে না করায় ভালো।
# খাবার সঙ্গে সঙ্গে শুয়ে না পড়া। অন্তত:
খাবার একঘণ্টা পর শোয়া উচিত।
# ধুমপানের অভ্যাস থাকলে, তা অবশ্যই পরিহার
করতে হবে।
# টেনশন মুক্ত থাকতে হবে। কারণ মানসিক
উৎকণ্ঠা, উত্তেজনা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাকে আরও
বাড়িয়ে দিতে পারে।
# নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করুন।
# প্রতিদিন সকালে খালি পেটে একগ্লাস
ঠাণ্ডা পানি খেতে হবে।
# ইসুবগুলের
ভুসি পানিতে মিশিয়ে সকালে বা রাতে শোয়ার
আগে খেতে পারেন। এতে বেশ উপকার পাবেন।
# কিছুটা শুকনো আদা চিবিয়ে খেতে পারেন।
এতে করে আপনার এসিডিটি সমস্যা কমে যাবে।
কারণ
আদা এসিডিটি কমাতে বিশেষভাবে কাজে আসে।
এভাবে কিছু নিয়ম মেনে চললে এই কোরবানীর
ঈদে আপনি স্বাভাবিকভাবে চলতে পারবেন।
এসিডিটি সেক্ষেত্রে আপনার ধারে কাছেও
ভিড়তে পারবে না।
No comments:
Post a Comment