'এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি।'
সত্যিই তাই। এই দেশের বাসিন্দা মাত্র তিনজন।
দেশটির নিজস্ব পতাকা, পাসপোর্ট, মুদ্রা সবই
আছে। দেশটির আয়তন মাত্র পাঁচশ পঞ্চাশ
বর্গমিটার। পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম এই দেশের নাম
প্রিন্সিপ্যালিটি অব সিল্যান্ড। অবস্থান ব্রিটেনের
সাফল্ক সমুদ্রের ধারে। দেশের রাজধানীও
আছে। রাজধানীর নাম এইচ এম ফোর্ট। মুদ্রার
নাম সিল্যান্ড ডলার। দেশটি আসলে দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত একটি সমুদ্রবন্দর।
জার্মানির সেনারা যে কোনো সময় ইংল্যান্ড
আক্রমণ করতে পারে এমন আশঙ্কা থেকেই
ব্রিটিশ সেনারা ইংল্যান্ড উপকূলে দুর্গ বানানোর
পরিকল্পনা করে। ১৯৬৭ সালে ব্রিটিশ নাগরিক
মেজর প্যাডজ রয় বেটস ও তার পরিবার এই
দ্বীপের স্বত্বাধিকারী হন। তারপর তারাই
একে স্বাধীন মাইক্রো রাষ্ট্র ঘোষণা করেন।
পৃথিবীর কোনো দেশ এখনও
সিল্যান্ডকে স্বীকৃতি না দিলেও বিরোধিতাও
করেনি। মজার কথা হলো_ জনসংখ্যার তিন জনই
বেটস পরিবারের সদস্য। তারাই দেশের রাজা,
রানী ও রাজপুত্র। সূত্র :জিনিউজ।
সত্যিই তাই। এই দেশের বাসিন্দা মাত্র তিনজন।
দেশটির নিজস্ব পতাকা, পাসপোর্ট, মুদ্রা সবই
আছে। দেশটির আয়তন মাত্র পাঁচশ পঞ্চাশ
বর্গমিটার। পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম এই দেশের নাম
প্রিন্সিপ্যালিটি অব সিল্যান্ড। অবস্থান ব্রিটেনের
সাফল্ক সমুদ্রের ধারে। দেশের রাজধানীও
আছে। রাজধানীর নাম এইচ এম ফোর্ট। মুদ্রার
নাম সিল্যান্ড ডলার। দেশটি আসলে দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত একটি সমুদ্রবন্দর।
জার্মানির সেনারা যে কোনো সময় ইংল্যান্ড
আক্রমণ করতে পারে এমন আশঙ্কা থেকেই
ব্রিটিশ সেনারা ইংল্যান্ড উপকূলে দুর্গ বানানোর
পরিকল্পনা করে। ১৯৬৭ সালে ব্রিটিশ নাগরিক
মেজর প্যাডজ রয় বেটস ও তার পরিবার এই
দ্বীপের স্বত্বাধিকারী হন। তারপর তারাই
একে স্বাধীন মাইক্রো রাষ্ট্র ঘোষণা করেন।
পৃথিবীর কোনো দেশ এখনও
সিল্যান্ডকে স্বীকৃতি না দিলেও বিরোধিতাও
করেনি। মজার কথা হলো_ জনসংখ্যার তিন জনই
বেটস পরিবারের সদস্য। তারাই দেশের রাজা,
রানী ও রাজপুত্র। সূত্র :জিনিউজ।
No comments:
Post a Comment