ঢাকা: শাহজাহানপুরে পাইপের ভেতর
থেকে মৃত শিশু জিয়াদকে উদ্ধার
করা হয়েছে। বেলা ৩টার
দিকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। দীর্ঘ
প্রায় ২৪ ঘণ্টার রুদ্ধশ্বাস অভিযানের পর
শিশুটি উদ্ধার করা সম্ভব হলো।
সরকারিভাবে উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত
করার ঠিক ১৫ মিনিটের মাথায়
শিশুটি উদ্ধার হলো। শনিবার বেলা ২টা ৪০
মিনিটের দিকে ফায়ার সার্ভিসের
মহাপরিচালক উদ্ধার অভিযান স্থগিত
করার ঘোষণা দেন।
ফায়ার সার্ভিসসহ ওয়াসা ও অন্যান্য
প্রতিষ্ঠানের ব্যর্থ অভিযানের পর আইকন
নামের একটি প্রতিষ্ঠানের
কর্মীরা নিজেদের তৈরি বিশেষ যন্ত্রের
মাধ্যমে কয়েক মিনিটের
মধ্যে শিশুটিকে উদ্ধার করে।
উল্লেখ্য, রাজধানীর
শাহজাহানপুরে রেলওয়ে কলোনিতে শুক্রবার
দুপুরে প্রায় ৬শ ফুট গভীরে ১৭ ইঞ্চি ব্যাসের
পানির পাইপে জিহাদ নামে সাড়ে তিন
বছরের শিশুটি পড়ে যায়। তবে সে পাইপের
৬৭২ ফুট নিচে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন বোরহোল
ক্যামেরা নামিয়ে ঘণ্টাখানেক
তল্লাশি চালানোর পর শুক্রবার রাত
পৌনে ৩টার দিকে সেটিকে গুজব
বলে জানান দায়িত্বরতরা।
তারা জানান, ক্যামেরা নামানোর পর
একেবারে শেষ প্রান্তে তেলাপোকা,
টিকিটিকিও দেখা গেছে কিন্তু শিশুর
কোনো শরীর দেখা যায়নি বা শরীরের
মতো কিছু দেখা যায়নি। এটা সম্পূর্ণ গুজব।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসা স্বরাষ্ট্র
প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল
তখন বলেন, ‘উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন
ক্যামেরা নিচে নামানো হয়েছিল,
সেখানে মানুষের কোনো অস্তিত্ব
দেখা যায়নি। কিছু কীটপতঙ্গের
ছবি দেখা গেছে। ক্যামরায়
দেখে মনে হচ্ছে সেখানে কেউ নেই।
তারপরও পাইপের
নিচে যে আবর্জনা আছে সেগুলো তুলে আমরা পরীক্ষা-
নীরিক্ষা করে দেখবো।’
পাইপের মুখ খোলা থাকার বিষয়ে প্রশ্ন
করা হলে প্রতিমন্ত্রী তা এড়িয়ে গিয়ে বলেন,
‘আমরা এসেছি ছেলেটিকে উদ্ধার করতে।
পাইপের মুখ খোলা থাকার
বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে রেল মন্ত্রণালয়।
তবে পাইপে কোনো মানুষ নেই,
সেটা ক্যামেরায় দেখা গেছে।
এটা আসলে গুজব হতে পারে।’
এর আগে স্থানীয়রা জানান,
শিশুটি খেলতে খেলতে হঠাৎ করে উন্মুক্ত
পাইপটির ভেতরে পড়ে যায়।
পরে বাচ্চাটিকে জীবিত উদ্ধারের
চেষ্টা চলায় ফায়র সার্ভিস। তার শ্বাস-
প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখতে অক্সিজেন
সরবরাহ করা হয়। রশি নামিয়ে উপর
থেকে চিৎকার করে তা ধরতেও বলা হয়।
তখন
শিশুটি বেঁচে আছে বলে দাবি করে ফায়ার
সার্ভিস। কারণ উপর থেকে পাঠানো জুস
শিশুটি খেয়েছে বলেও দাবি করা হয়।
স্থানীয়দের কাছ থেকে জানা গেছে,
পানির পাম্পটি অনেকদিন পরিত্যক্ত ছিল।
থেকে মৃত শিশু জিয়াদকে উদ্ধার
করা হয়েছে। বেলা ৩টার
দিকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। দীর্ঘ
প্রায় ২৪ ঘণ্টার রুদ্ধশ্বাস অভিযানের পর
শিশুটি উদ্ধার করা সম্ভব হলো।
সরকারিভাবে উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত
করার ঠিক ১৫ মিনিটের মাথায়
শিশুটি উদ্ধার হলো। শনিবার বেলা ২টা ৪০
মিনিটের দিকে ফায়ার সার্ভিসের
মহাপরিচালক উদ্ধার অভিযান স্থগিত
করার ঘোষণা দেন।
ফায়ার সার্ভিসসহ ওয়াসা ও অন্যান্য
প্রতিষ্ঠানের ব্যর্থ অভিযানের পর আইকন
নামের একটি প্রতিষ্ঠানের
কর্মীরা নিজেদের তৈরি বিশেষ যন্ত্রের
মাধ্যমে কয়েক মিনিটের
মধ্যে শিশুটিকে উদ্ধার করে।
উল্লেখ্য, রাজধানীর
শাহজাহানপুরে রেলওয়ে কলোনিতে শুক্রবার
দুপুরে প্রায় ৬শ ফুট গভীরে ১৭ ইঞ্চি ব্যাসের
পানির পাইপে জিহাদ নামে সাড়ে তিন
বছরের শিশুটি পড়ে যায়। তবে সে পাইপের
৬৭২ ফুট নিচে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন বোরহোল
ক্যামেরা নামিয়ে ঘণ্টাখানেক
তল্লাশি চালানোর পর শুক্রবার রাত
পৌনে ৩টার দিকে সেটিকে গুজব
বলে জানান দায়িত্বরতরা।
তারা জানান, ক্যামেরা নামানোর পর
একেবারে শেষ প্রান্তে তেলাপোকা,
টিকিটিকিও দেখা গেছে কিন্তু শিশুর
কোনো শরীর দেখা যায়নি বা শরীরের
মতো কিছু দেখা যায়নি। এটা সম্পূর্ণ গুজব।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসা স্বরাষ্ট্র
প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল
তখন বলেন, ‘উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন
ক্যামেরা নিচে নামানো হয়েছিল,
সেখানে মানুষের কোনো অস্তিত্ব
দেখা যায়নি। কিছু কীটপতঙ্গের
ছবি দেখা গেছে। ক্যামরায়
দেখে মনে হচ্ছে সেখানে কেউ নেই।
তারপরও পাইপের
নিচে যে আবর্জনা আছে সেগুলো তুলে আমরা পরীক্ষা-
নীরিক্ষা করে দেখবো।’
পাইপের মুখ খোলা থাকার বিষয়ে প্রশ্ন
করা হলে প্রতিমন্ত্রী তা এড়িয়ে গিয়ে বলেন,
‘আমরা এসেছি ছেলেটিকে উদ্ধার করতে।
পাইপের মুখ খোলা থাকার
বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে রেল মন্ত্রণালয়।
তবে পাইপে কোনো মানুষ নেই,
সেটা ক্যামেরায় দেখা গেছে।
এটা আসলে গুজব হতে পারে।’
এর আগে স্থানীয়রা জানান,
শিশুটি খেলতে খেলতে হঠাৎ করে উন্মুক্ত
পাইপটির ভেতরে পড়ে যায়।
পরে বাচ্চাটিকে জীবিত উদ্ধারের
চেষ্টা চলায় ফায়র সার্ভিস। তার শ্বাস-
প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখতে অক্সিজেন
সরবরাহ করা হয়। রশি নামিয়ে উপর
থেকে চিৎকার করে তা ধরতেও বলা হয়।
তখন
শিশুটি বেঁচে আছে বলে দাবি করে ফায়ার
সার্ভিস। কারণ উপর থেকে পাঠানো জুস
শিশুটি খেয়েছে বলেও দাবি করা হয়।
স্থানীয়দের কাছ থেকে জানা গেছে,
পানির পাম্পটি অনেকদিন পরিত্যক্ত ছিল।
No comments:
Post a Comment