নিউজ ডেস্ক : ফেসবুক ব্যবহার করলে অনেক
সময়েই আমাদের খিঁচড়ে থাকা মেজাজ
ভালো হয়ে যায়। কিন্তু কীভাবে?
একটি গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, আমাদের
চাইতেও খারাপ পরিস্থিতিতে কোনো বন্ধু
আছে- এটা দেখলে আমাদের মন
ভালো হয়ে যায়!
বেশিরভাগ মানুষ ফেসবুকে ইতিবাচক পোস্ট
দেখে অনুপ্রাণিত হয় এটা ঠিক। কিন্তু কেউ
আমাদের চাইতেও খারাপ অবস্থানে আছে,
বেশ ঝামেলায় আছে-
এমনটা দেখলে আমাদের মেজাজ হয়ে যায়
আগের চাইতে ভালো।
এই গবেষণাটি করা হয় ১৬৮ জন কলেজ
শিক্ষার্থীর ওপর এবং এর জন্য ব্যবহার
করা হয় SocialLink নামের একটি বানোয়াট
সোশ্যাল নেটওয়ারকিং সাইট।
গবেষণা শুরুর সময়ে তাদের অর্ধেকের
মেজাজ খারাপ করে দেওয়া হয় এই
বলে যে তারা একটি পরীক্ষায় খুবই খারাপ
ফল করেছে।
বাকি অর্ধেকের মন ভালো রাখা হয় এই
বলে যে তারা পরীক্ষায় খুব ভালো করেছে।
এরপর এই সাইটে বিভিন্ন মানুষের
প্রোফাইলে ঘুরে বেড়াতে বলা হয়
তাদেরকে।
এসব প্রোফাইল একই রকম ছিলো। এগুলোর
মাঝে পার্থক্য ছিলো এতটুকুই
যে প্রোফাইলে বলা হয় সে মানুষটি সফল/
ব্যর্থ অথবা সুন্দর/অসুন্দর। এসব কলেজ
শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগই এমন
প্রোফাইলে সময় কাটান যেখানে বলা হয়
মানুষটি সুন্দর।
কিন্তু যাদের মেজাজ খারাপ ছিলো,
তারা সে প্রোফাইলে সময় বেশি কাটান
যে মানুষটি ব্যর্থ এবং অসুন্দর। মোটের ওপর
দেখা যায়, নিজের চাইতে খারাপ
অবস্থানে থাকা মানুষের প্রোফাইলে সময়
কাটিয়ে তারা নিজের মেজাজ
ভালো করার চেষ্টা করেন।
সময়েই আমাদের খিঁচড়ে থাকা মেজাজ
ভালো হয়ে যায়। কিন্তু কীভাবে?
একটি গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, আমাদের
চাইতেও খারাপ পরিস্থিতিতে কোনো বন্ধু
আছে- এটা দেখলে আমাদের মন
ভালো হয়ে যায়!
বেশিরভাগ মানুষ ফেসবুকে ইতিবাচক পোস্ট
দেখে অনুপ্রাণিত হয় এটা ঠিক। কিন্তু কেউ
আমাদের চাইতেও খারাপ অবস্থানে আছে,
বেশ ঝামেলায় আছে-
এমনটা দেখলে আমাদের মেজাজ হয়ে যায়
আগের চাইতে ভালো।
এই গবেষণাটি করা হয় ১৬৮ জন কলেজ
শিক্ষার্থীর ওপর এবং এর জন্য ব্যবহার
করা হয় SocialLink নামের একটি বানোয়াট
সোশ্যাল নেটওয়ারকিং সাইট।
গবেষণা শুরুর সময়ে তাদের অর্ধেকের
মেজাজ খারাপ করে দেওয়া হয় এই
বলে যে তারা একটি পরীক্ষায় খুবই খারাপ
ফল করেছে।
বাকি অর্ধেকের মন ভালো রাখা হয় এই
বলে যে তারা পরীক্ষায় খুব ভালো করেছে।
এরপর এই সাইটে বিভিন্ন মানুষের
প্রোফাইলে ঘুরে বেড়াতে বলা হয়
তাদেরকে।
এসব প্রোফাইল একই রকম ছিলো। এগুলোর
মাঝে পার্থক্য ছিলো এতটুকুই
যে প্রোফাইলে বলা হয় সে মানুষটি সফল/
ব্যর্থ অথবা সুন্দর/অসুন্দর। এসব কলেজ
শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগই এমন
প্রোফাইলে সময় কাটান যেখানে বলা হয়
মানুষটি সুন্দর।
কিন্তু যাদের মেজাজ খারাপ ছিলো,
তারা সে প্রোফাইলে সময় বেশি কাটান
যে মানুষটি ব্যর্থ এবং অসুন্দর। মোটের ওপর
দেখা যায়, নিজের চাইতে খারাপ
অবস্থানে থাকা মানুষের প্রোফাইলে সময়
কাটিয়ে তারা নিজের মেজাজ
ভালো করার চেষ্টা করেন।
No comments:
Post a Comment