বিনোদন ডেস্ক : দেশের জনপ্রিয় ধারার
কণ্ঠশিল্পী মনির খান। পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার
(জাসাস) র্নিবাহী কমিটির সাধারণ সম্পাদক।
পুলিশের হাতে বেবী নাজনীনের
আটকের
ব্যাপারে তিনি গণমাধ্যমে কথা বললেন।
১৫ জানুয়ারি জাসাস-এর সদস্য
কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন খালেদা জিয়ার
কার্যালয়ে গিয়েছিলেন খাবার দিতে। কিন্তু
তিনি ভেতরে যেতে পারেননি। পুলিশ
তাকে আটকে দেয়। একপর্যায়ে পুলিশ
তাকে আটক করে, আবার ছেড়েও
দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে মনির খান জানান,
বেবী নাজনীন
সংগঠনকে না জানিয়ে গুলশান
কার্যালয়ে গিয়েছিলেন। আমাদের
সাথে কোনো আলোচনা করেননি।
তিনি নিজের ইচ্ছায় গিয়েছেন। কি কারণে,
কেন গিয়েছেন তা বলতে পারব না। এরই
মধ্যে আমাদের
মধ্যে আলোচনা হয়েছে।
তিনি আরো জানান, সবাই মিলে সিদ্ধান্ত
নিয়েছি জাসাসের সদস্য আছে এমন
শিল্পীদের নিয়ে ম্যাডামের
সাথে দেখা করতে যাব। গাজী মাজাহারুল
আনোয়ারের নেতৃত্বে আমি, উজ্জল
সাহেব, রিজিয়া পারভীন, দিলরুবা খান,
বাদশা বুলবুলসহ ম্যাডামের কার্যালয়ে যাব।
মনির খান জানান,
খালেদা জিয়াকে আমরা গিয়ে খাবার
দিয়ে আসব। এটি আমাদের তিন দিন আগের
পরিকল্পনা। বেবি নাজনীন এর মধ্যে কেন
হুট করে একা একা ম্যাডামের জন্য খাবার
নিয়ে গেলেন, বুঝতে পারছি না।
তিনি বলেন, একজন খাবার নিয়ে যাবে আর
তাকে বাঁধা দেয়া হবে, এটা সঠিক কাজ নয়।
মানবিকভাবে এ বিষয়টি দৃষ্টিকটু। আমি যদি ক্ষুধার্ত
থাকি যে কেউ আমাকে খাবার
দিতে আসতে পারে, সেটা তার অধিকার।
বেবী নাজনীনকে আটক
করে ছেড়ে দেয়া বিষয়ে মনির খান জানান,
উনি একজন স্বনামধন্য কণ্ঠশিল্পী।
ঘটনাটি ঘটার পর উনিও একটু আতঙ্কিত
হয়ে গেছেন। ওনার আতঙ্ক কাটলে,
স্বাভাবিক হলে আমরা আজকালের মধ্যে ওনার
সাথে বসব।
তিনি আরো জানান, ওনাকে কেন আটক
করা হলো এ বিষয়ে কিছু বলতে পারব না।
আমি ফোন দিয়েছিলাম নাম্বারটি বন্ধ
পেয়েছি। তার সাথে কথা বলার সুযোগ হয়নি।
কণ্ঠশিল্পী মনির খান। পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার
(জাসাস) র্নিবাহী কমিটির সাধারণ সম্পাদক।
পুলিশের হাতে বেবী নাজনীনের
আটকের
ব্যাপারে তিনি গণমাধ্যমে কথা বললেন।
১৫ জানুয়ারি জাসাস-এর সদস্য
কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন খালেদা জিয়ার
কার্যালয়ে গিয়েছিলেন খাবার দিতে। কিন্তু
তিনি ভেতরে যেতে পারেননি। পুলিশ
তাকে আটকে দেয়। একপর্যায়ে পুলিশ
তাকে আটক করে, আবার ছেড়েও
দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে মনির খান জানান,
বেবী নাজনীন
সংগঠনকে না জানিয়ে গুলশান
কার্যালয়ে গিয়েছিলেন। আমাদের
সাথে কোনো আলোচনা করেননি।
তিনি নিজের ইচ্ছায় গিয়েছেন। কি কারণে,
কেন গিয়েছেন তা বলতে পারব না। এরই
মধ্যে আমাদের
মধ্যে আলোচনা হয়েছে।
তিনি আরো জানান, সবাই মিলে সিদ্ধান্ত
নিয়েছি জাসাসের সদস্য আছে এমন
শিল্পীদের নিয়ে ম্যাডামের
সাথে দেখা করতে যাব। গাজী মাজাহারুল
আনোয়ারের নেতৃত্বে আমি, উজ্জল
সাহেব, রিজিয়া পারভীন, দিলরুবা খান,
বাদশা বুলবুলসহ ম্যাডামের কার্যালয়ে যাব।
মনির খান জানান,
খালেদা জিয়াকে আমরা গিয়ে খাবার
দিয়ে আসব। এটি আমাদের তিন দিন আগের
পরিকল্পনা। বেবি নাজনীন এর মধ্যে কেন
হুট করে একা একা ম্যাডামের জন্য খাবার
নিয়ে গেলেন, বুঝতে পারছি না।
তিনি বলেন, একজন খাবার নিয়ে যাবে আর
তাকে বাঁধা দেয়া হবে, এটা সঠিক কাজ নয়।
মানবিকভাবে এ বিষয়টি দৃষ্টিকটু। আমি যদি ক্ষুধার্ত
থাকি যে কেউ আমাকে খাবার
দিতে আসতে পারে, সেটা তার অধিকার।
বেবী নাজনীনকে আটক
করে ছেড়ে দেয়া বিষয়ে মনির খান জানান,
উনি একজন স্বনামধন্য কণ্ঠশিল্পী।
ঘটনাটি ঘটার পর উনিও একটু আতঙ্কিত
হয়ে গেছেন। ওনার আতঙ্ক কাটলে,
স্বাভাবিক হলে আমরা আজকালের মধ্যে ওনার
সাথে বসব।
তিনি আরো জানান, ওনাকে কেন আটক
করা হলো এ বিষয়ে কিছু বলতে পারব না।
আমি ফোন দিয়েছিলাম নাম্বারটি বন্ধ
পেয়েছি। তার সাথে কথা বলার সুযোগ হয়নি।
No comments:
Post a Comment