জেনে নিন
এসিডিটি হলে কী করবেন !
সময় : 5:32 pm । প্রকাশের তারিখ :
26/04/2014
স্বাস্থ্য ডেস্ক : কাজের ব্যস্ততা আর
নগর জীবনের বিরামহীন ছুটে চলার
সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে স্বাভাবিক
জীবনাচরণকে ‘গুডবাই’ জানিয়েছেন
অনেক আগেই। সকালের নাস্তার সময়
পেলে দুপুরে খাবারের সময়টা হয়ত
পথেই কেটে যাচ্ছে। কখনো হয়ত
সকালে এক গ্লাস পানি মুখে দিয়েই
ছুটতে হচ্ছে কর্মক্ষেত্রে।
রাতে ঘুমটাও হচ্ছে না ঠিকমত। তার
উপরে ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত তেল
মশলায় রেস্টুরেন্টের খাবার, ভাজা-
পোড়া সবকিছু
মিলিয়ে গ্যাস্ট্রিকটাকে সারাজীবনের
সঙ্গী করে নিয়েছেন অনেকেই। জীবন
থেকে শান্তির শেষটুকুও
কেড়ে নিয়েছে এসিডিটি।
সকালে খেয়ে বেরিয়েছেন কিন্তু দুপুর
গড়িয়ে সূর্য ডুবতে বসলেও আস্ত
খাবারগুলোই পেটের
মধ্যে দৌড়াদৌড়ি করছে। সারাদিন
অস্বস্তিতে আছেন। গলা-বুক
জ্বালা করে, মাথায়,
পেটে বা বুকে ব্যাথা হয়।
মাঝে মাঝে মনে হয় শ্বাসটাই
বুঝি বন্ধ হয়ে গেল। একটু নিয়ম
মেনে চলা আর কিছু ঘরোয়া টিপস
অনুসরণ করলেই এসিডিটির
অভিশাপকে পাশ কাটানো যায়
অনায়াসে। চেষ্টা করে দেখুন…
প্রথমত, পেট খালি রাখবেন না। পেট
খালি রাখলে খাদ্য হজম
করা অম্লনির্ভর জারক রসগুলো আপনার
পাকস্তলিকেই হজম করতে শুরু করবে।
অবশ্যই পানি দিয়ে ডুবিয়ে রাখুন
পেটের যন্ত্রপাতিগুলোকে (অন্ত্র)।
তাহলে অন্তত এসিড আপনার
পরিপাকতন্ত্রের আহামরি কোন
ক্ষতি করতে পারবে না।
পেট পরিস্কার রাখতে ইসবগুলির
ভুষি, বেলের শরবত, পারলে প্রতিদিন
সকালে এক কোয়া কাঁচা রসুন
বা তিনটি লবঙ্গ চিবিয়ে খান।
তুলসী ও আমলকীর রস অম্লতা দূর
করতে খুবই কার্যকর।
পারলে প্রতিদিন খাওয়ার
আগে আধা কাপ এই রস খান।
খাওয়ার পরে আমলকী ও হরীতকীর রস
নিয়মিত খেলে এর যাদুকরী ফল
পাবেন খুব দ্রুত। কারণ
এটা খেলে এসিডিটির সমস্যার
স্থায়ী সমাধান হবে।
অর্ধেকটা পাকা টমেটো নিয়মিত
খেলে এসিডিটির কষ্ট লাঘব হবে।
পাকা পেঁপে অম্লতা দূর করতে খুবই
সহায়ক।
নিয়মিত দই খেলে এসিডিটি দূর হয়।
এসিডিটি থেকে পরিত্রাণ
পেতে দিনে চার থেকে পাঁচ বার
শরবত পান করুন।
এই উপকরণগুলো প্রায় সবসময়ই
আমাদের ঘরে থাকে। তাই
এসিডিটি হলে ঘরোয়াভাবেই
সমাধান করুন।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত থাকুন।
এসিডিটিকে ঝেটিয়ে বিদায় করুন।
এসিডিটি হলে কী করবেন !
সময় : 5:32 pm । প্রকাশের তারিখ :
26/04/2014
স্বাস্থ্য ডেস্ক : কাজের ব্যস্ততা আর
নগর জীবনের বিরামহীন ছুটে চলার
সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে স্বাভাবিক
জীবনাচরণকে ‘গুডবাই’ জানিয়েছেন
অনেক আগেই। সকালের নাস্তার সময়
পেলে দুপুরে খাবারের সময়টা হয়ত
পথেই কেটে যাচ্ছে। কখনো হয়ত
সকালে এক গ্লাস পানি মুখে দিয়েই
ছুটতে হচ্ছে কর্মক্ষেত্রে।
রাতে ঘুমটাও হচ্ছে না ঠিকমত। তার
উপরে ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত তেল
মশলায় রেস্টুরেন্টের খাবার, ভাজা-
পোড়া সবকিছু
মিলিয়ে গ্যাস্ট্রিকটাকে সারাজীবনের
সঙ্গী করে নিয়েছেন অনেকেই। জীবন
থেকে শান্তির শেষটুকুও
কেড়ে নিয়েছে এসিডিটি।
সকালে খেয়ে বেরিয়েছেন কিন্তু দুপুর
গড়িয়ে সূর্য ডুবতে বসলেও আস্ত
খাবারগুলোই পেটের
মধ্যে দৌড়াদৌড়ি করছে। সারাদিন
অস্বস্তিতে আছেন। গলা-বুক
জ্বালা করে, মাথায়,
পেটে বা বুকে ব্যাথা হয়।
মাঝে মাঝে মনে হয় শ্বাসটাই
বুঝি বন্ধ হয়ে গেল। একটু নিয়ম
মেনে চলা আর কিছু ঘরোয়া টিপস
অনুসরণ করলেই এসিডিটির
অভিশাপকে পাশ কাটানো যায়
অনায়াসে। চেষ্টা করে দেখুন…
প্রথমত, পেট খালি রাখবেন না। পেট
খালি রাখলে খাদ্য হজম
করা অম্লনির্ভর জারক রসগুলো আপনার
পাকস্তলিকেই হজম করতে শুরু করবে।
অবশ্যই পানি দিয়ে ডুবিয়ে রাখুন
পেটের যন্ত্রপাতিগুলোকে (অন্ত্র)।
তাহলে অন্তত এসিড আপনার
পরিপাকতন্ত্রের আহামরি কোন
ক্ষতি করতে পারবে না।
পেট পরিস্কার রাখতে ইসবগুলির
ভুষি, বেলের শরবত, পারলে প্রতিদিন
সকালে এক কোয়া কাঁচা রসুন
বা তিনটি লবঙ্গ চিবিয়ে খান।
তুলসী ও আমলকীর রস অম্লতা দূর
করতে খুবই কার্যকর।
পারলে প্রতিদিন খাওয়ার
আগে আধা কাপ এই রস খান।
খাওয়ার পরে আমলকী ও হরীতকীর রস
নিয়মিত খেলে এর যাদুকরী ফল
পাবেন খুব দ্রুত। কারণ
এটা খেলে এসিডিটির সমস্যার
স্থায়ী সমাধান হবে।
অর্ধেকটা পাকা টমেটো নিয়মিত
খেলে এসিডিটির কষ্ট লাঘব হবে।
পাকা পেঁপে অম্লতা দূর করতে খুবই
সহায়ক।
নিয়মিত দই খেলে এসিডিটি দূর হয়।
এসিডিটি থেকে পরিত্রাণ
পেতে দিনে চার থেকে পাঁচ বার
শরবত পান করুন।
এই উপকরণগুলো প্রায় সবসময়ই
আমাদের ঘরে থাকে। তাই
এসিডিটি হলে ঘরোয়াভাবেই
সমাধান করুন।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত থাকুন।
এসিডিটিকে ঝেটিয়ে বিদায় করুন।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment