আমাদেরকে সুখ খুঁজে নিতে হয় জীবনের
চারপাশের পরিবেশ থেকে। সুখ নষ্ট
করে দেবে এমন অনেক কিছুই রয়েছে। তাই
নেতিবাচক বেশ কিছু বিষয়কে ত্যাগ
করতে হবে সুখী থাকতে হলে। এখানে দেখে নিন
সাতটি বিষয় যা সুখের জন্য ত্যাগ করতে হবে।
অন্যের চাহিদা মতো জীবনযাপন করা
সুখী হতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো,
অন্যের পছন্দমতো নিজের জীবন কাটানোর
চেষ্টা ত্যাগ করা। এটা জীবনে ক্যারিয়ার
গড়ার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। অর্থাৎ,
মনে যদি পাইলট হওয়ার স্বপ্ন থাকে,
তবে বাবা-মায়ের ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছা পূরণ
করতে গেলে তাতে জীবনের সুখ চলে যাবে। তাই
নিজের পছন্দ এবং চাহিদা অনুযায়ী জীবনযাপন
করতে হবে।
পরিবর্তনকে বাধা দেওয়া
বয়স ও সময়ের সঙ্গে নিজের মধ্যে পরিবর্তন
আসবে। আবার আশপাশের অনেক কিছুই
বদলে যাবে। এসব পরিবর্তনকে বাধাগ্রস্ত
করবেন না। এতে হিতে বিপরীত হবে। যুগের
সঙ্গে তাল মেলাতে না চাইলে কষ্ট আর
যন্ত্রণা ভর করবে।
অতীত ধরে রাখা
অতীতের যাবতীয় ভুল থেকে শিক্ষা নিন।
যা হওয়ার তা হয়ে গেছে,
একে ধরে রাখলে চলবে না। আবার ভবিষ্যৎ
নিয়েও উদ্বিগ্ন হয়ে লাভ নেই। তাই বর্তমান
নিয়ে ব্যস্ত থাকুন। অতীতকে অযথা ধরে রাখবেন
না।
হাল ছেড়ে দেওয়া
আমাদের সবারই সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তাই
অনেক কাজেই ব্যর্থতা আসতে পারে। তবুও শেষ
মুহূর্ত পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
অন্যের কাছ থেকে নেতিবাচক কিছু পেলে হতাশ
হওয়ার কিছু নেই। জীবনে আরো অনেক বন্ধু-স্বজন
রয়েছেন যাদের কাছ থেকে ইতিবাচক অনেক
কিছু পেয়ে যাচ্ছেন আপনি।
শেষ পর্যন্ত আত্মপক্ষ সমর্থন করা
নিজের সীমাবদ্ধতা নিয়ে হতাশ হয়ে শেষ
পর্যায়ে কী সব ছেড়ে দিয়েছেন? মনে রাখবেন,
সব মানুষের মধ্যেই খাদ রয়েছে। কেউ-ই নিখুঁত
নন। তাই আপনারও ভুল হতে পারে। তাই নিজের
ভুল বুঝতে পারলে আত্মপক্ষ সমর্থন
না করে যাওয়াই ভালো। এতে মনের শান্তি নষ্ট
হয়।
সব সময় অন্যের শিক্ষক হয়ে ওঠা
সারা জীবন ধরে প্রতিটি সময় আমরা হয়
শিখছি অথবা অন্যকে শেখাচ্ছি। তাই কোনোদিন
সবকিছু শিখে উঠতে পারবেন না। একইভাবে সব
সময় শিক্ষকের ভূমিকাও পালন করতে পারবেন
না। কারণ অনেক কিছু আপনাকে অন্যের কাছ
থেকে শিখতে হবে। তাই অনেকের কাছেই
শিক্ষার্থীর ভূমিকায় দেখবেন নিজেকে। এটাই
স্বাভাবিক এবং এটাই নিয়ম।
সব সময় অভিযোগ করে যাওয়া
যদি খুঁজতে যান, তবে সব সময় সবকিছুতেই
অভিযোগ করার মতো কোনো না কোনো বিষয়
পাবেন আপনি। যদি বিপরীত পথে হাঁটতে চান,
তবুও সেখানেও অভিযোগের বিস্তর সুযোগ
রয়েছে। তাই সবকিছু নিয়ে অভিযোগ
করতে যাবেন না। এসব ইতিবাচক
এবং নেতিবাচক যাবতীয় বিষয় নিয়েই আমাদের
স্বাভাবিক জীবন।
চারপাশের পরিবেশ থেকে। সুখ নষ্ট
করে দেবে এমন অনেক কিছুই রয়েছে। তাই
নেতিবাচক বেশ কিছু বিষয়কে ত্যাগ
করতে হবে সুখী থাকতে হলে। এখানে দেখে নিন
সাতটি বিষয় যা সুখের জন্য ত্যাগ করতে হবে।
অন্যের চাহিদা মতো জীবনযাপন করা
সুখী হতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো,
অন্যের পছন্দমতো নিজের জীবন কাটানোর
চেষ্টা ত্যাগ করা। এটা জীবনে ক্যারিয়ার
গড়ার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। অর্থাৎ,
মনে যদি পাইলট হওয়ার স্বপ্ন থাকে,
তবে বাবা-মায়ের ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছা পূরণ
করতে গেলে তাতে জীবনের সুখ চলে যাবে। তাই
নিজের পছন্দ এবং চাহিদা অনুযায়ী জীবনযাপন
করতে হবে।
পরিবর্তনকে বাধা দেওয়া
বয়স ও সময়ের সঙ্গে নিজের মধ্যে পরিবর্তন
আসবে। আবার আশপাশের অনেক কিছুই
বদলে যাবে। এসব পরিবর্তনকে বাধাগ্রস্ত
করবেন না। এতে হিতে বিপরীত হবে। যুগের
সঙ্গে তাল মেলাতে না চাইলে কষ্ট আর
যন্ত্রণা ভর করবে।
অতীত ধরে রাখা
অতীতের যাবতীয় ভুল থেকে শিক্ষা নিন।
যা হওয়ার তা হয়ে গেছে,
একে ধরে রাখলে চলবে না। আবার ভবিষ্যৎ
নিয়েও উদ্বিগ্ন হয়ে লাভ নেই। তাই বর্তমান
নিয়ে ব্যস্ত থাকুন। অতীতকে অযথা ধরে রাখবেন
না।
হাল ছেড়ে দেওয়া
আমাদের সবারই সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তাই
অনেক কাজেই ব্যর্থতা আসতে পারে। তবুও শেষ
মুহূর্ত পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
অন্যের কাছ থেকে নেতিবাচক কিছু পেলে হতাশ
হওয়ার কিছু নেই। জীবনে আরো অনেক বন্ধু-স্বজন
রয়েছেন যাদের কাছ থেকে ইতিবাচক অনেক
কিছু পেয়ে যাচ্ছেন আপনি।
শেষ পর্যন্ত আত্মপক্ষ সমর্থন করা
নিজের সীমাবদ্ধতা নিয়ে হতাশ হয়ে শেষ
পর্যায়ে কী সব ছেড়ে দিয়েছেন? মনে রাখবেন,
সব মানুষের মধ্যেই খাদ রয়েছে। কেউ-ই নিখুঁত
নন। তাই আপনারও ভুল হতে পারে। তাই নিজের
ভুল বুঝতে পারলে আত্মপক্ষ সমর্থন
না করে যাওয়াই ভালো। এতে মনের শান্তি নষ্ট
হয়।
সব সময় অন্যের শিক্ষক হয়ে ওঠা
সারা জীবন ধরে প্রতিটি সময় আমরা হয়
শিখছি অথবা অন্যকে শেখাচ্ছি। তাই কোনোদিন
সবকিছু শিখে উঠতে পারবেন না। একইভাবে সব
সময় শিক্ষকের ভূমিকাও পালন করতে পারবেন
না। কারণ অনেক কিছু আপনাকে অন্যের কাছ
থেকে শিখতে হবে। তাই অনেকের কাছেই
শিক্ষার্থীর ভূমিকায় দেখবেন নিজেকে। এটাই
স্বাভাবিক এবং এটাই নিয়ম।
সব সময় অভিযোগ করে যাওয়া
যদি খুঁজতে যান, তবে সব সময় সবকিছুতেই
অভিযোগ করার মতো কোনো না কোনো বিষয়
পাবেন আপনি। যদি বিপরীত পথে হাঁটতে চান,
তবুও সেখানেও অভিযোগের বিস্তর সুযোগ
রয়েছে। তাই সবকিছু নিয়ে অভিযোগ
করতে যাবেন না। এসব ইতিবাচক
এবং নেতিবাচক যাবতীয় বিষয় নিয়েই আমাদের
স্বাভাবিক জীবন।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment