নিউজ ডেস্ক: প্রায় প্রত্যেকেই এটিএম ব্যবহার
করে থাকে। টাকা তোলার পাশাপাশি এটিএমের
স্লিপও সংগ্রহ করে রাখেন অনেকেই। কিন্তু এ
স্লিপই যদি হয় মৃত্যুঘাতী রোগ ক্যান্সারের
কারণ? এমনই চমকে ওঠা তথ্য দিয়েছে এক
গবেষণা প্রতিবেদন। এতে জানা গেছে, এটিএম
স্লিপ বা শপিং মলের বিল জাতীয় কাগজ
থেকে শরীরে ক্যান্সার দানা বাঁধতে পারে।
এতে রয়েছে বিষাক্ত এক যৌগ বিসফেনল-এ
যা প্রকৃতপক্ষে ক্ষতিকর।
শুধু এটিএম বা শপিং মলের কাগজ নয়, ফ্যাক্সের
কাগজ, প্যাকেটজাত খাবার, মাইক্রোওভেনে ব্যবহৃত
প্লাস্টিকের পাত্র সবকিছুতেই এই বিষাক্ত যৌগের
উপস্থিতি রয়েছে৷ এর ফলেই ক্যানসারসহ
বন্ধ্যাত্ব, ওবেসিটি, হরমোন জনিত রোগের
মতো একগুচ্ছ রোগ মানুষের শরীরে দেখা দিচ্ছে। এ
কারণেই বিশ্বের বিভিন্ন দেখে বিসফেনল
ব্যবহার কমিয়ে আনা হচ্ছে। এমনকি এই যৌগের
ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে সারা বিশ্বে বিভিন্ন
আলোচনা করা হচ্ছে।
গবেষকেরা জানিয়েছেন,
এই
রাসায়নিক
যৌগটি ত্বকের
আস্তরণ
ভেদ
করে শরীরে প্রবেশ
করতে সক্ষম।
শরীরে এই
যৌগের
পরিমাণ
বেড়ে গেলে ক্যানসার
হতে পারে।
তারা আরও
জানান,
স্তন
ও
প্রোস্টেট ক্যানসারের ক্ষেত্রে এই যৌগটি অনুঘটক
হিসেবে কাজ করে। যাদের দেহে এই যৌগের
এক্সপোজার বেশি রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে ব্রেন
টিউমার হওয়ার সম্ভাবনাও বৃদ্ধি পায়।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, একটি নির্দিষ্ট
তাপমাত্রার পর এই যৌগ ভেঙে খাবারের
সঙ্গে মিশে যায় ও খাবারের সঙ্গেই
শরীরে প্রবেশ করে৷ নির্দিষ্ট মাত্রার
বেশি পরিমাণে বিসফেনল শরীরে প্রবেশ
করলে তা ক্যানসারের মত মারণ রোগ ছাড়াও
বন্ধ্যাত্ব, ওবসিটি ডেকে আনতে পারে।
এমনকি গর্ভবতীদের শরীরে বিসফেনলের
মাত্রা বেড়ে গেলে তা গর্ভজাত শিশুর উপরেও
ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করতে পারে।
করে থাকে। টাকা তোলার পাশাপাশি এটিএমের
স্লিপও সংগ্রহ করে রাখেন অনেকেই। কিন্তু এ
স্লিপই যদি হয় মৃত্যুঘাতী রোগ ক্যান্সারের
কারণ? এমনই চমকে ওঠা তথ্য দিয়েছে এক
গবেষণা প্রতিবেদন। এতে জানা গেছে, এটিএম
স্লিপ বা শপিং মলের বিল জাতীয় কাগজ
থেকে শরীরে ক্যান্সার দানা বাঁধতে পারে।
এতে রয়েছে বিষাক্ত এক যৌগ বিসফেনল-এ
যা প্রকৃতপক্ষে ক্ষতিকর।
শুধু এটিএম বা শপিং মলের কাগজ নয়, ফ্যাক্সের
কাগজ, প্যাকেটজাত খাবার, মাইক্রোওভেনে ব্যবহৃত
প্লাস্টিকের পাত্র সবকিছুতেই এই বিষাক্ত যৌগের
উপস্থিতি রয়েছে৷ এর ফলেই ক্যানসারসহ
বন্ধ্যাত্ব, ওবেসিটি, হরমোন জনিত রোগের
মতো একগুচ্ছ রোগ মানুষের শরীরে দেখা দিচ্ছে। এ
কারণেই বিশ্বের বিভিন্ন দেখে বিসফেনল
ব্যবহার কমিয়ে আনা হচ্ছে। এমনকি এই যৌগের
ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে সারা বিশ্বে বিভিন্ন
আলোচনা করা হচ্ছে।
গবেষকেরা জানিয়েছেন,
এই
রাসায়নিক
যৌগটি ত্বকের
আস্তরণ
ভেদ
করে শরীরে প্রবেশ
করতে সক্ষম।
শরীরে এই
যৌগের
পরিমাণ
বেড়ে গেলে ক্যানসার
হতে পারে।
তারা আরও
জানান,
স্তন
ও
প্রোস্টেট ক্যানসারের ক্ষেত্রে এই যৌগটি অনুঘটক
হিসেবে কাজ করে। যাদের দেহে এই যৌগের
এক্সপোজার বেশি রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে ব্রেন
টিউমার হওয়ার সম্ভাবনাও বৃদ্ধি পায়।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, একটি নির্দিষ্ট
তাপমাত্রার পর এই যৌগ ভেঙে খাবারের
সঙ্গে মিশে যায় ও খাবারের সঙ্গেই
শরীরে প্রবেশ করে৷ নির্দিষ্ট মাত্রার
বেশি পরিমাণে বিসফেনল শরীরে প্রবেশ
করলে তা ক্যানসারের মত মারণ রোগ ছাড়াও
বন্ধ্যাত্ব, ওবসিটি ডেকে আনতে পারে।
এমনকি গর্ভবতীদের শরীরে বিসফেনলের
মাত্রা বেড়ে গেলে তা গর্ভজাত শিশুর উপরেও
ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করতে পারে।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment