রংপুর : বেগম
রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পদোন্নতি বঞ্চিত সাত
শিক্ষক উপাচার্য ড. নুর-উন-নবীর কাছে পদত্যাগের
লিখিত আলটিমেটাম দিয়েছে।
আগামী ৯ নভেম্বরের
মধ্যে দাবি না মানলে একযোগে ৭ জন শিক্ষক
পদত্যাগ করবেন। এছাড়াও পূর্বের ঘোষিত সিদ্ধান্ত
অনুযায়ী উপাচার্যকে বয়কটের সিদ্ধান্ত বহাল
রাখবেন।
বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়
ক্যাম্পাসে শিক্ষক সমিতির এক জরুরি সাধারণ সভায়
এ সিদ্ধান্ত নেন সমিতির নেতারা।
উপাচার্যকে দেয়া পদত্যাগের আলটিমেটাম দানকারী ৭
শিক্ষক হলেন- গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড.
আরএম হাফিজুর রহমান ও ড. তাজুল ইসলাম,
ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মতিউর
রহমান, অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড.
মোরশেদ হোসেন, বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক
ড. সাইদুল হক, গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক
কমলেশ চন্দ্র রায় ও বাংলা বিভাগের
সহকারী অধ্যাপক ড. আবু সালেহ মোহাম্মদ ওয়াদুদুর
রহমান (তুহিন ওয়াদুদ)।
বিকেলে শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত
সভাপতি ফেরদৌস রহমানের
সভাপতিত্বে সভাটি পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক
ড. পরিমল চন্দ্র বর্মন।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ৯ নভেম্বর রবিবার শিক্ষক
সমিতির মাধ্যমে পদত্যাগ করবেন শিক্ষকরা।
উপাচার্যকে দেয়া লিখিত আলটিমেটামে নেতারা বলেন,
‘দীর্ঘদিন ধরে সহযোগী অধ্যাপক
এবং সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি বন্ধ
করে রেখেছে বর্তমান প্রশাসন। বর্তমান উপাচার্য
দায়িত্ব গ্রহণ করার দেড় বছর হলেও তিনি একবারও
সহযোগী এবং সহকারী অধ্যাপকদের পদোন্নতির জন্য
আপগ্রেডেশনের ব্যবস্থা করেন নি। দীর্ঘদিন
থেকে পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকগণ এবার তাই
উপাচার্য বরাবর শিক্ষকতার বাইরে বিশ্ববিদ্যালয়ের
দেওয়া অতিরিক্ত সকল দায়িত্ব
থেকে অব্যাহতি নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’
পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের মধ্যে চারজন
সহযোগী অধ্যাপক থেকে অধ্যাপক পদের জন্য
আবেদন করেছেন এবং দুজন সহকারী অধ্যাপক
থেকে সহযোগী অধ্যাপক পদের জন্য আবেদন
করেছেন বলে জানান তারা।
তারা আরও জানান, পদোন্নতির জন্য
আবেদনকারী শিক্ষকদের পদোন্নতির ব্যবস্থা ৯
নভেম্বরের
মধ্যে করা না হলে করা না হলে তারা মোট ২২টি পদ
থেকে ৭ জন শিক্ষক একযোগে পদত্যাগ করবেন
মর্মে একটি লিখিত আলটিমেটাম ৩ নভেম্বর
সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে দিয়েছেন।
এর মধ্যে পদোন্নতির জন্য আবেদন না করেও
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন ড. মো. তাজুল
ইসলাম প্রতিবাদ করে পদত্যাগ করবেন।
এতে ১০টি বিভাগীয় প্রধানের পদ, ৪টি ডিন
এবং একটি ডিন প্রতিনিধি, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক,
সাইবার সেন্টারের পরিচালক, গ্রন্থাগার পরিচালক,
৩টি প্রভোস্ট একটি সহকারী প্রভোস্ট এর পদশূণ্য
হবে।
উল্লেখ্য, বিষয়টি নিরসনে গত ২৭ অক্টোবর শিক্ষক
সমিতি সাধারণ সভা করার
মাধ্যমে উপাচার্যকে স্মারকলিপি দিলেও
তিনি সে বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় গত
১লা নভেম্বর সংবাদ সম্মেলন করার মাধ্যমে শিক্ষক
সমিতি ৫ নভেম্বর পর্যন্ত উপাচার্যকে বয়কট
করেছিল। কিন্তু এরপরও উপাচার্য শিক্ষকদের
দাবি মেনে না নিলে বৃহস্পতিবার জরুরি সাধারণ
সভা করার মাধ্যমে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
তবে একাডেমিক প্রশাসনিক পদগুলো থেকে পদত্যাগ
করলেও ক্লাস ও পরীক্ষা শিক্ষকরা চালিয়ে যাবেন
বলে জানান তারা।

রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পদোন্নতি বঞ্চিত সাত
শিক্ষক উপাচার্য ড. নুর-উন-নবীর কাছে পদত্যাগের
লিখিত আলটিমেটাম দিয়েছে।
আগামী ৯ নভেম্বরের
মধ্যে দাবি না মানলে একযোগে ৭ জন শিক্ষক
পদত্যাগ করবেন। এছাড়াও পূর্বের ঘোষিত সিদ্ধান্ত
অনুযায়ী উপাচার্যকে বয়কটের সিদ্ধান্ত বহাল
রাখবেন।
বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়
ক্যাম্পাসে শিক্ষক সমিতির এক জরুরি সাধারণ সভায়
এ সিদ্ধান্ত নেন সমিতির নেতারা।
উপাচার্যকে দেয়া পদত্যাগের আলটিমেটাম দানকারী ৭
শিক্ষক হলেন- গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড.
আরএম হাফিজুর রহমান ও ড. তাজুল ইসলাম,
ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মতিউর
রহমান, অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড.
মোরশেদ হোসেন, বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক
ড. সাইদুল হক, গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক
কমলেশ চন্দ্র রায় ও বাংলা বিভাগের
সহকারী অধ্যাপক ড. আবু সালেহ মোহাম্মদ ওয়াদুদুর
রহমান (তুহিন ওয়াদুদ)।
বিকেলে শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত
সভাপতি ফেরদৌস রহমানের
সভাপতিত্বে সভাটি পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক
ড. পরিমল চন্দ্র বর্মন।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ৯ নভেম্বর রবিবার শিক্ষক
সমিতির মাধ্যমে পদত্যাগ করবেন শিক্ষকরা।
উপাচার্যকে দেয়া লিখিত আলটিমেটামে নেতারা বলেন,
‘দীর্ঘদিন ধরে সহযোগী অধ্যাপক
এবং সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি বন্ধ
করে রেখেছে বর্তমান প্রশাসন। বর্তমান উপাচার্য
দায়িত্ব গ্রহণ করার দেড় বছর হলেও তিনি একবারও
সহযোগী এবং সহকারী অধ্যাপকদের পদোন্নতির জন্য
আপগ্রেডেশনের ব্যবস্থা করেন নি। দীর্ঘদিন
থেকে পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকগণ এবার তাই
উপাচার্য বরাবর শিক্ষকতার বাইরে বিশ্ববিদ্যালয়ের
দেওয়া অতিরিক্ত সকল দায়িত্ব
থেকে অব্যাহতি নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’
পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের মধ্যে চারজন
সহযোগী অধ্যাপক থেকে অধ্যাপক পদের জন্য
আবেদন করেছেন এবং দুজন সহকারী অধ্যাপক
থেকে সহযোগী অধ্যাপক পদের জন্য আবেদন
করেছেন বলে জানান তারা।
তারা আরও জানান, পদোন্নতির জন্য
আবেদনকারী শিক্ষকদের পদোন্নতির ব্যবস্থা ৯
নভেম্বরের
মধ্যে করা না হলে করা না হলে তারা মোট ২২টি পদ
থেকে ৭ জন শিক্ষক একযোগে পদত্যাগ করবেন
মর্মে একটি লিখিত আলটিমেটাম ৩ নভেম্বর
সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে দিয়েছেন।
এর মধ্যে পদোন্নতির জন্য আবেদন না করেও
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন ড. মো. তাজুল
ইসলাম প্রতিবাদ করে পদত্যাগ করবেন।
এতে ১০টি বিভাগীয় প্রধানের পদ, ৪টি ডিন
এবং একটি ডিন প্রতিনিধি, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক,
সাইবার সেন্টারের পরিচালক, গ্রন্থাগার পরিচালক,
৩টি প্রভোস্ট একটি সহকারী প্রভোস্ট এর পদশূণ্য
হবে।
উল্লেখ্য, বিষয়টি নিরসনে গত ২৭ অক্টোবর শিক্ষক
সমিতি সাধারণ সভা করার
মাধ্যমে উপাচার্যকে স্মারকলিপি দিলেও
তিনি সে বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় গত
১লা নভেম্বর সংবাদ সম্মেলন করার মাধ্যমে শিক্ষক
সমিতি ৫ নভেম্বর পর্যন্ত উপাচার্যকে বয়কট
করেছিল। কিন্তু এরপরও উপাচার্য শিক্ষকদের
দাবি মেনে না নিলে বৃহস্পতিবার জরুরি সাধারণ
সভা করার মাধ্যমে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
তবে একাডেমিক প্রশাসনিক পদগুলো থেকে পদত্যাগ
করলেও ক্লাস ও পরীক্ষা শিক্ষকরা চালিয়ে যাবেন
বলে জানান তারা।

No comments:
Post a Comment