স্পোর্টস ডেস্ক : বাংলাদেশ ক্রিকেটকে বিশ্ব
দরবারে পরিচিত করিয়ে দেওয়ার মূলনায়ক ছিলেন মোহাম্মদ
আশরাফুল। নিজেকে এবং দেশকে আরো উপরে তোলার
পেয়েছিলেন সিড়ি। পেয়েছিলেন ক্যারিয়ারের
মাঝপথে হারিয়ে যাওয়া ব্যাটিং ফর্ম। শ্রীলংকা সফরে গল
টেস্টে ১৮১ রানের ইনিংস খেলে আবার সকলের আশার ফুল
হয়ে ওঠার ইঙ্গিত ছিল তার ছন্দময় ব্যাটিংয়ে। তা আর
হলো কই! বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ম্যাচ
ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকায় দীর্ঘ ৮ বছরের জন্য ঘরোয়া ও
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত এখন আশরাফুল।
ম্যাচ ফিক্সিংয়ের কথা নিজেই স্বীকার করেছিলেন।
লুকোছাপার আশ্রয় নেননি।
আইসিসির দুর্নীতি দমন ট্রাইবুন্যালের দেয়া রায়ে মোটেও
ভেঙে পরেননি আশরাফুল। এখনও জাতীয় দলের লাল-সবুজ
জার্সি গাঁয়ে জড়ানোর স্বপ্ন তার।
তাইতো মাঝে মাঝে ছুটে যান বিসিবি একাডেমি মাঠে, কখনও
আবার ছোটবেলার ক্রিকেট গুরু এহসানুল হক গনির কাছে।
ভেতরকার আকুতির কথা অনেকটা সহজ ভাবেই বলে ফেলেন।
কী স্বপ্ন দেখেন- এমন প্রশ্নে আশরাফুল জানান,
‘আমি জাতীয় দলে খেলতে চাই। ফিটনেস থাকলে অবশ্যই
খেলা সম্ভব। ইংল্যান্ডের অ্যান্ড্র ফ্লিনটফ ৫ বছর
আগে ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েও আবার খেলা শুরু
করেছেন। আমি কেন পারব না। ফিটনেস ধরে রাখতে পারলেই
সম্ভব।’
আশরাফুল
আরো বলেন,
‘খেলতে হলে ফিটনেসটাই
বেশি জরুরী।
আমি ফিটনেস
ট্রেনিং শুরু
করেছি।
ঈদের
পর
নিয়মিত
করবো,
সাথে ব্যাটিংটাও।
বিসিবি যেন
আমাকে অন্তত
ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার
অনুমতি দেয়।’
উল্লেখ্য, আশরাফুল নিয়মিত আইসিসির রিহ্যাব
কার্যক্রমে অংশ নিলে তার শাস্তি ৩ বছর কমে আসবে।
সেক্ষেত্রে আশরাফুলকে অপেক্ষা করতে হবে ৫ বছর।
নিয়মিত ব্যাটিং ও ফিটনেস অনুশীলন
চালিয়ে নিতে পারলে আন্তজার্তিক ক্রিকেটে ৫ বছর
বাদে ফেরাটা সম্ভব হলেও হতে পারে। তবে ম্যাচ
প্র্যাকটিস না করতে পারলে কী হারানো আত্নবিশ্বাস
ফেরাতে পারবেন আশরাফুল! এই দুশ্চিন্তার ওষুধ
বিসিবি ছাড়া কে দিতে পারে আশরাফুলকে?
দরবারে পরিচিত করিয়ে দেওয়ার মূলনায়ক ছিলেন মোহাম্মদ
আশরাফুল। নিজেকে এবং দেশকে আরো উপরে তোলার
পেয়েছিলেন সিড়ি। পেয়েছিলেন ক্যারিয়ারের
মাঝপথে হারিয়ে যাওয়া ব্যাটিং ফর্ম। শ্রীলংকা সফরে গল
টেস্টে ১৮১ রানের ইনিংস খেলে আবার সকলের আশার ফুল
হয়ে ওঠার ইঙ্গিত ছিল তার ছন্দময় ব্যাটিংয়ে। তা আর
হলো কই! বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ম্যাচ
ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকায় দীর্ঘ ৮ বছরের জন্য ঘরোয়া ও
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত এখন আশরাফুল।
ম্যাচ ফিক্সিংয়ের কথা নিজেই স্বীকার করেছিলেন।
লুকোছাপার আশ্রয় নেননি।
আইসিসির দুর্নীতি দমন ট্রাইবুন্যালের দেয়া রায়ে মোটেও
ভেঙে পরেননি আশরাফুল। এখনও জাতীয় দলের লাল-সবুজ
জার্সি গাঁয়ে জড়ানোর স্বপ্ন তার।
তাইতো মাঝে মাঝে ছুটে যান বিসিবি একাডেমি মাঠে, কখনও
আবার ছোটবেলার ক্রিকেট গুরু এহসানুল হক গনির কাছে।
ভেতরকার আকুতির কথা অনেকটা সহজ ভাবেই বলে ফেলেন।
কী স্বপ্ন দেখেন- এমন প্রশ্নে আশরাফুল জানান,
‘আমি জাতীয় দলে খেলতে চাই। ফিটনেস থাকলে অবশ্যই
খেলা সম্ভব। ইংল্যান্ডের অ্যান্ড্র ফ্লিনটফ ৫ বছর
আগে ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েও আবার খেলা শুরু
করেছেন। আমি কেন পারব না। ফিটনেস ধরে রাখতে পারলেই
সম্ভব।’
আশরাফুল
আরো বলেন,
‘খেলতে হলে ফিটনেসটাই
বেশি জরুরী।
আমি ফিটনেস
ট্রেনিং শুরু
করেছি।
ঈদের
পর
নিয়মিত
করবো,
সাথে ব্যাটিংটাও।
বিসিবি যেন
আমাকে অন্তত
ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার
অনুমতি দেয়।’
উল্লেখ্য, আশরাফুল নিয়মিত আইসিসির রিহ্যাব
কার্যক্রমে অংশ নিলে তার শাস্তি ৩ বছর কমে আসবে।
সেক্ষেত্রে আশরাফুলকে অপেক্ষা করতে হবে ৫ বছর।
নিয়মিত ব্যাটিং ও ফিটনেস অনুশীলন
চালিয়ে নিতে পারলে আন্তজার্তিক ক্রিকেটে ৫ বছর
বাদে ফেরাটা সম্ভব হলেও হতে পারে। তবে ম্যাচ
প্র্যাকটিস না করতে পারলে কী হারানো আত্নবিশ্বাস
ফেরাতে পারবেন আশরাফুল! এই দুশ্চিন্তার ওষুধ
বিসিবি ছাড়া কে দিতে পারে আশরাফুলকে?
posted from Bloggeroid