Headlines



gazitv2

w41j

gazitv

Showing posts with label garments. Show all posts
Showing posts with label garments. Show all posts

Monday, July 21, 2014

৭০ ভাগ শ্রমিক মজুরি পাচ্ছেন না ; বোনাস নির্ভর করছে দয়ার ওপর ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে ততই বিুব্ধ হয়ে উঠছে রফতানি আয়ে ৮১ শতাংশ অবদান রক্ষাকারী তৈরী পোশাক শিল্পখাত। সংশ্লিষ্টদের অনুমান, মাসের শেষ দিকে ঈদ হওয়ায় তৈরী পোশাক শিল্পখাতে অন্তত ৭০ শতাংশ শ্রমিকই এবারের ঈদ উপলক্ষে বেতন পাবেন না। শ্রম আইনের অস্পষ্টতার সুযোগে শ্রমিকদের ঈদ বোনাস পাওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণই নির্ভর করছে মালিকপক্ষের দয়ার ওপর। ঈদের আগে বেতন-বোনাস নিয়ে শ্রমিক অসন্তোষ হতে পারে, হিটলিস্টে থাকা এমন এক হাজার কারখানার একটি তালিকা তৈরি করেছে মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। আর গোয়েন্দাদের মাধ্যমে এমন ৫০০ কারখানার সন্ধান পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বিভিন্ন পর্যায়ে শিল্পোদ্যোক্তা ও শ্রমিক নেতার সাথে কথা বলে জানা যায়, এবারের ঈদ হচ্ছে ক্যালেন্ডারের হিসাব অনুযায়ী মাসের শেষ দিকে। চলতি মাসের ২৯ অথবা ৩০ তারিখে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হওয়ার কথা। কিন্তু বেতন দেয়ার জন্য এটি কোনো উপযুক্ত সময় নয়। শ্রমিকদের পক্ষ থেকেও চলতি মাস শেষ হওয়ার আগেই বেতন চাওয়ার মতো নৈতিক শক্ত অবস্থান নেই। মালিকদের অবস্থাও এমন নয় যে, মাস শেষ হওয়ার কয়েক দিন আগেই বেতন পরিশোধ করে দেবেন। আর বোনাসের বিষয়টি তো আরও দুর্বল অবস্থানে। কিন্তু তাতে কী? ষড়যন্ত্র করার এবং উসকানি দেয়ার মতো লোকের অভাব হবে না বলেই আশঙ্কা করছে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো। শ্রম আইন অনুযায়ী, প্রতি ইংরেজি মাসের ৭ তারিখের মধ্যে পূর্ববর্তী মাসের বেতন পরিশোধ করার কথা। কিন্তু দেশের অধিকাংশ কারখানায়ই বেতন পরিশোধ করা হয় ১০ থেকে ১৫ তারিখের মধ্যে। ২০ শতাংশ শ্রমিক সঙ্কটের পরিপ্রেক্ষিতে বেতন পাওয়া মাত্রই শ্রমিকরা যাতে চাকরি ছেড়ে অন্যত্র চলে না যায় সে জন্য মালিকরা এ কৌশল অবলম্বন করেন বলে জানা গেছে। সে অনুযায়ী, যেসব কারখানায় নিয়মিত বেতনভাতা দেয়া হয়, সেগুলোর শ্রমিকরা এবার বেতন পেয়েছেন রোজার মাঝামাঝিতে। কাজেই নিয়মিত বেতন পান এমন শ্রমিকদের বেতন নিয়ে এবার তেমন সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু সমস্যা দেখা দিচ্ছে অনিয়মিত কারখানাগুলো নিয়েই। বিজিএমইএর হিসাব অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে অন্তত এক হাজার তৈরী পোশাক কারখানা রয়েছে যেগুলোয় কাজের অর্ডার নেই বললেই চলে। এসব কারখানার অনেকটিতেই নিয়মিত বেতন হয় না। দুই থেকে চার মাসের বেতন বকেয়া রয়েছে এমন কারখানার সংখ্যাও নেহায়েত কম নয়। তা ছাড়া সরকারের পক্ষ থেকে ঋণছাড়ের বিষয়টিও অনিশ্চিত। এমতাবস্থায় ঈদের আগে অন্তত ৭০ শতাংশ শ্রমিক বেতন পাবেন না। যেসব কারখানার অবস্থা ভালো সেখানকার শ্রমিকরা থোক বরাদ্দ হিসেবে কিছু বোনাস পেলেও অন্তত পাঁচ লাখ শ্রমিককে ঈদ করতে হবে একেবারেই শূন্য হাতে। ঈদের আগে শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধে মালিকপক্ষের উদ্যোগহীনতায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক ঐক্য ফোরামের সভাপতি মোশারেফা মিশু বলেন, এমন অনেক কারখানা রয়েছে যেগুলোতে দু-তিন মাসের বেতন বাকি। আবার অনেক কারখানার মালিক কৌশল হিসেবে জুন মাসের বেতন পরিশোধে বিলম্ব করছেন, যাতে জুলাই মাসের বেতনের জন্য শ্রমিকরা চাপ দিতে না পারেন। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির এ সময়ে প্রত্যেক শ্রমিককে এক মাসের বেতনের সমপরিমাণ বোনাস আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে পরিশোধের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, অন্যথায় শ্রমিক সমাজ দাবি আদায়ে রাজপথে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে। ঈদের আগে বেতন-বোনাস পরিস্থিতির বর্ণনা দিতে গিয়ে বিজিএমইএ’র সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম বলেন, অনেক শ্রমিকই ইতোমধ্যে জুন মাসের বেতন পেয়েছেন। আর জুলাই মাস যেহেতু শেষ হয়নি সেহেতু এ জন্য কাউকে চাপ দেয়া যাচ্ছে না। সম্ভব হলে কোনো মালিক জুলাই মাসের আংশিক বেতন দিতেও পারেন। আর শ্রমআইনে যেহেতু বোনাস দেয়ার বাধ্যবাধকতা নেই সেহেতু অতীতের রেওয়াজ অনুযায়ী যারা পারেন তারা পুরো দেবেন। যারা না পারেন তারা আংশিক বা থোক বরাদ্দ হিসেবে সাধ্যমতো কিছু দেবেন। তবে যেসব কারখানা বন্ধ হওয়ার উপক্রম কিংবা কয়েক মাসের বেতন বাকি সেগুলোকে বিজিএমইএ- বিকেএমইএর পক্ষ থেকে যেকোনো মূল্যে শ্রমিকদের মানিয়ে নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, এ জাতীয় হাজারখানেক কারখানার ওপর আমরা সরাসরি নজর রাখছি। এ দিকে শিল্প পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ঈদ উপলক্ষে ভেতনভাতা নিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে এমন প্রায় ৫০০ কারখানার তালিকা করেছে সংস্থাটি। এসব কারখানার শ্রমিকরা যাতে মিছিল-সমাবেশ করতে না পারে সে ব্যাপারেও সজাগ রয়েছেন সংস্থার সদস্যরা। পুলিশের কড়া পাহারা উপেক্ষা করেই রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশের কোনো না কোনো এলাকায় বিক্ষোভ করেছেন শ্রমিকরা। এ নিয়ে পুলিশের সাথে তাদের সংঘর্ষ এবং সড়ক অবরোধের ঘটনা ঘটছে প্রায় প্রতি দিনই। আগামী কয়েক দিনে পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ রূপ ধারণ করতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তারা। ঈদের আগে বেতন-বোনাসের দাবিতে গার্মেন্ট শিল্প উত্তপ্ত

ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে ততই বিুব্ধ
হয়ে উঠছে রফতানি আয়ে ৮১ শতাংশ অবদান
রক্ষাকারী তৈরী পোশাক শিল্পখাত। সংশ্লিষ্টদের
অনুমান, মাসের শেষ দিকে ঈদ হওয়ায় তৈরী পোশাক
শিল্পখাতে অন্তত ৭০ শতাংশ শ্রমিকই এবারের ঈদ
উপলক্ষে বেতন পাবেন না। শ্রম আইনের অস্পষ্টতার
সুযোগে শ্রমিকদের ঈদ বোনাস পাওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণই
নির্ভর করছে মালিকপক্ষের দয়ার ওপর। ঈদের
আগে বেতন-বোনাস নিয়ে শ্রমিক অসন্তোষ হতে পারে,
হিটলিস্টে থাকা এমন এক হাজার কারখানার
একটি তালিকা তৈরি করেছে মালিকদের সংগঠন
বিজিএমইএ। আর গোয়েন্দাদের মাধ্যমে এমন ৫০০
কারখানার সন্ধান পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
বিভিন্ন পর্যায়ে শিল্পোদ্যোক্তা ও শ্রমিক নেতার
সাথে কথা বলে জানা যায়, এবারের ঈদ
হচ্ছে ক্যালেন্ডারের হিসাব অনুযায়ী মাসের শেষ দিকে।
চলতি মাসের ২৯ অথবা ৩০ তারিখে পবিত্র ঈদুল ফিতর
উদযাপিত হওয়ার কথা। কিন্তু বেতন দেয়ার জন্য
এটি কোনো উপযুক্ত সময় নয়। শ্রমিকদের পক্ষ থেকেও
চলতি মাস শেষ হওয়ার আগেই বেতন চাওয়ার
মতো নৈতিক শক্ত অবস্থান নেই। মালিকদের অবস্থাও
এমন নয় যে, মাস শেষ হওয়ার কয়েক দিন আগেই বেতন
পরিশোধ করে দেবেন। আর বোনাসের বিষয়টি তো আরও
দুর্বল অবস্থানে। কিন্তু তাতে কী? ষড়যন্ত্র করার
এবং উসকানি দেয়ার মতো লোকের অভাব হবে না বলেই
আশঙ্কা করছে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো।
শ্রম আইন অনুযায়ী, প্রতি ইংরেজি মাসের ৭ তারিখের
মধ্যে পূর্ববর্তী মাসের বেতন পরিশোধ করার কথা।
কিন্তু দেশের অধিকাংশ কারখানায়ই বেতন পরিশোধ
করা হয় ১০ থেকে ১৫ তারিখের মধ্যে। ২০ শতাংশ
শ্রমিক সঙ্কটের পরিপ্রেক্ষিতে বেতন পাওয়া মাত্রই
শ্রমিকরা যাতে চাকরি ছেড়ে অন্যত্র চলে না যায়
সে জন্য মালিকরা এ কৌশল অবলম্বন করেন
বলে জানা গেছে। সে অনুযায়ী, যেসব কারখানায় নিয়মিত
বেতনভাতা দেয়া হয়, সেগুলোর শ্রমিকরা এবার বেতন
পেয়েছেন রোজার মাঝামাঝিতে। কাজেই নিয়মিত বেতন
পান এমন শ্রমিকদের বেতন নিয়ে এবার তেমন
সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু
সমস্যা দেখা দিচ্ছে অনিয়মিত কারখানাগুলো নিয়েই।
বিজিএমইএর হিসাব অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে অন্তত এক
হাজার তৈরী পোশাক কারখানা রয়েছে যেগুলোয় কাজের
অর্ডার নেই বললেই চলে। এসব কারখানার অনেকটিতেই
নিয়মিত বেতন হয় না। দুই থেকে চার মাসের বেতন
বকেয়া রয়েছে এমন কারখানার সংখ্যাও নেহায়েত কম
নয়। তা ছাড়া সরকারের পক্ষ থেকে ঋণছাড়ের বিষয়টিও
অনিশ্চিত। এমতাবস্থায় ঈদের আগে অন্তত ৭০ শতাংশ
শ্রমিক বেতন পাবেন না। যেসব কারখানার
অবস্থা ভালো সেখানকার শ্রমিকরা থোক বরাদ্দ
হিসেবে কিছু বোনাস পেলেও অন্তত পাঁচ লাখ
শ্রমিককে ঈদ করতে হবে একেবারেই শূন্য হাতে।
ঈদের আগে শ্রমিকদের বেতন-বোনাস
পরিশোধে মালিকপক্ষের উদ্যোগহীনতায় ক্ষোভ প্রকাশ
করে বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক ঐক্য ফোরামের
সভাপতি মোশারেফা মিশু বলেন, এমন অনেক
কারখানা রয়েছে যেগুলোতে দু-তিন মাসের বেতন বাকি।
আবার অনেক কারখানার মালিক কৌশল হিসেবে জুন
মাসের বেতন পরিশোধে বিলম্ব করছেন, যাতে জুলাই
মাসের বেতনের জন্য শ্রমিকরা চাপ দিতে না পারেন।
দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির এ সময়ে প্রত্যেক
শ্রমিককে এক মাসের বেতনের সমপরিমাণ বোনাস
আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে পরিশোধের
দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, অন্যথায় শ্রমিক সমাজ
দাবি আদায়ে রাজপথে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে।
ঈদের আগে বেতন-বোনাস পরিস্থিতির
বর্ণনা দিতে গিয়ে বিজিএমইএ’র সহসভাপতি শহীদুল্লাহ
আজিম বলেন, অনেক শ্রমিকই ইতোমধ্যে জুন মাসের
বেতন পেয়েছেন। আর জুলাই মাস যেহেতু শেষ
হয়নি সেহেতু এ জন্য কাউকে চাপ দেয়া যাচ্ছে না। সম্ভব
হলে কোনো মালিক জুলাই মাসের আংশিক বেতন দিতেও
পারেন। আর শ্রমআইনে যেহেতু বোনাস দেয়ার
বাধ্যবাধকতা নেই সেহেতু অতীতের রেওয়াজ
অনুযায়ী যারা পারেন তারা পুরো দেবেন। যারা না পারেন
তারা আংশিক বা থোক বরাদ্দ হিসেবে সাধ্যমতো কিছু
দেবেন। তবে যেসব কারখানা বন্ধ হওয়ার উপক্রম
কিংবা কয়েক মাসের বেতন বাকি সেগুলোকে বিজিএমইএ-
বিকেএমইএর পক্ষ থেকে যেকোনো মূল্যে শ্রমিকদের
মানিয়ে নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, এ জাতীয় হাজারখানেক কারখানার ওপর
আমরা সরাসরি নজর রাখছি।
এ দিকে শিল্প পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ঈদ
উপলক্ষে ভেতনভাতা নিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে এমন
প্রায় ৫০০ কারখানার তালিকা করেছে সংস্থাটি। এসব
কারখানার শ্রমিকরা যাতে মিছিল-সমাবেশ
করতে না পারে সে ব্যাপারেও সজাগ রয়েছেন সংস্থার
সদস্যরা। পুলিশের কড়া পাহারা উপেক্ষা করেই
রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশের
কোনো না কোনো এলাকায় বিক্ষোভ করেছেন শ্রমিকরা।
এ নিয়ে পুলিশের সাথে তাদের সংঘর্ষ এবং সড়ক
অবরোধের ঘটনা ঘটছে প্রায় প্রতি দিনই। আগামী কয়েক
দিনে পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ রূপ ধারণ
করতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।



posted from Bloggeroid

Monday, April 28, 2014

‘পোশাক শিল্পপল্লি নির্মাণে চীনের প্রস্তাব ভাবা হচ্ছে’

তোফায়েল আহমেদ, ফাইল ছবি
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার
বাউশিয়ায় ৫০০ একর জমির ওপর
পোশাক শিল্পপল্লি নির্মাণে চীনের
বেসরকারি উদ্যোক্তাদের অর্থায়নের
প্রস্তাবটি সরকার পরীক্ষা-
নিরীক্ষা করছে বলে জানিয়েছেন
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
আজ সোমবার বাণিজ্য
মন্ত্রণালয়ে চীনের ওরিয়েন্ট
ইন্টারন্যাশনাল (হোল্ডিং)
কোম্পানির প্রেসিডেন্ট তাঙ শিয়াও
জি ও বিজিএমইএর
সভাপতি আতিকুল ইসলামের
নেতৃত্বে চীনের এক
ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের
সঙ্গে মতবিনিময় সভায়
বাণিজ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত
করা হয়।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, চীনের
প্রস্তাব অনুযায়ী প্রায় ১২০
কোটি ডলার ব্যয়ে নির্মিত ওই
শিল্পনগরীতে আড়াই শ
কারখানা স্থাপন করা হবে। এ
ছাড়া কার্যালয়, আবাসন সুবিধা,
নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র,
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের
সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ, নৌপথ
সংযোগ এবং হাসপাতালসহ সব
ধরনের সুযোগ সুবিধা থাকবে। আর
এই পুরো প্রক্রিয়ার
সঙ্গে যৌথভাবে যুক্ত
থাকবে তৈরি পোশাক মালিকদের
সংগঠন বিজিএমইএ।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘পোশাক
শিল্পপল্লি গড়ে উঠলে তিন লাখ
শ্রমিকের কর্মসংস্থান হবে। এখান
থেকে বছরে ৩০০ কোটি ডলার
মূল্যের তৈরি পোশাক
রপ্তানি করা সম্ভব হবে। তিন
বছরের মধ্যে এ
শিল্পপল্লি উৎপাদনে যেতে পারবে।’
তিনি আরও বলেন,
পোশাকশিল্পে চীন অভিজ্ঞতায়
সমৃদ্ধ। ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়াসহ
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে চীন
তৈরি পোশাক কারখানা নির্মাণ
করে সুনাম অর্জন করেছে।
বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় পোশাক
শিল্পনগরী নির্মাণেও তারা আগ্রহী।
প্রতিষ্ঠানটির
কর্মকর্তারা প্রাথমিকভাবে নির্ধারি
জায়গাটি পরিদর্শন করেছেন।


Posted via Blogaway