বিনোদন ডেস্ক: আগামী ৫ সেপ্টেম্বর
মুক্তি পেতে যাচ্ছে কাজী হায়াৎ পরিচালিত
চলতি বছরের আলোচিত ছবি ‘সর্বনাশা ইয়াবা।’
ইয়াবার আগ্রাশনে যখন দেশের তরুণ সমাজ
বিপথে চলে যাচ্ছে। ঠিক তখন নিজের মা ও
বাবাকে হত্যা করে ইয়াবা আসক্ত ঐশী নামের
একটি মেয়ে। এটি নাড়া দেয় সমাজ সচেতন
পরিচালক কাজী হায়াতের মনে। আর এই
তাইতো ঐশীর সেই সত্যি ঘটনাকে উপজীব্য
করে নিজেই পাণ্ডুলিপি লিখে ফেললেন।
‘সর্বনাশা ইয়াবা’ ইয়াবা সিনেমার মাধ্যমে মূলত
কাজী হায়াৎ দেশের পুরো তরুণ সমাজকেই সচেতন
হবার বার্তা দিতে চেয়েছেন।
সিনেমায় প্রথমবারের মতো জুটি বেঁধে অভিনয়
করেছেন কাজী মারুফ ও প্রসূন আজাদ। আর এই
সিনেমায় ঐশী অর্থাৎ মারুফের বোনের ভূমিকায়
অভিনয় করেছেন শাহালা ইসলাম তমা।
তবে অভিযোগ উঠেছে, প্রযোজক-পরিবেশক সমিতির
অনুমোদন ছাড়াই চলচ্চিত্রটি মুক্তি দিচ্ছেন
কাজী হায়াৎ। এ প্রসঙ্গে কাজী হায়াৎ জানালেন,
‘সেন্সর ছাড়পত্র পাওয়ার পর চলচ্চিত্র প্রযোজক-
পরিবেশক সমিতি থেকে একটি ক্লিয়ারেন্স
সার্টিফিকেট নিতে হয়। আমি সেটা নিইনি। কারণ
আমার ছবিটি যাতে সঠিক সময়ে মুক্তি পায়
এটা অনেকেই চান না। এছাড়াও সমিতির
গঠনতন্ত্রের কোথাও লেখা নেই যে চলচ্চিত্র
বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে প্রযোজক-পরিবেশক
অনুমতি নিতেই হবে। আমি তো সেন্সর পেয়ে গেছি।
তাই আগামী ৫ সেপ্টেম্বর
মুক্তি ছবিটি মুক্তি দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
মুক্তি পেতে যাচ্ছে কাজী হায়াৎ পরিচালিত
চলতি বছরের আলোচিত ছবি ‘সর্বনাশা ইয়াবা।’
ইয়াবার আগ্রাশনে যখন দেশের তরুণ সমাজ
বিপথে চলে যাচ্ছে। ঠিক তখন নিজের মা ও
বাবাকে হত্যা করে ইয়াবা আসক্ত ঐশী নামের
একটি মেয়ে। এটি নাড়া দেয় সমাজ সচেতন
পরিচালক কাজী হায়াতের মনে। আর এই
তাইতো ঐশীর সেই সত্যি ঘটনাকে উপজীব্য
করে নিজেই পাণ্ডুলিপি লিখে ফেললেন।
‘সর্বনাশা ইয়াবা’ ইয়াবা সিনেমার মাধ্যমে মূলত
কাজী হায়াৎ দেশের পুরো তরুণ সমাজকেই সচেতন
হবার বার্তা দিতে চেয়েছেন।
সিনেমায় প্রথমবারের মতো জুটি বেঁধে অভিনয়
করেছেন কাজী মারুফ ও প্রসূন আজাদ। আর এই
সিনেমায় ঐশী অর্থাৎ মারুফের বোনের ভূমিকায়
অভিনয় করেছেন শাহালা ইসলাম তমা।
তবে অভিযোগ উঠেছে, প্রযোজক-পরিবেশক সমিতির
অনুমোদন ছাড়াই চলচ্চিত্রটি মুক্তি দিচ্ছেন
কাজী হায়াৎ। এ প্রসঙ্গে কাজী হায়াৎ জানালেন,
‘সেন্সর ছাড়পত্র পাওয়ার পর চলচ্চিত্র প্রযোজক-
পরিবেশক সমিতি থেকে একটি ক্লিয়ারেন্স
সার্টিফিকেট নিতে হয়। আমি সেটা নিইনি। কারণ
আমার ছবিটি যাতে সঠিক সময়ে মুক্তি পায়
এটা অনেকেই চান না। এছাড়াও সমিতির
গঠনতন্ত্রের কোথাও লেখা নেই যে চলচ্চিত্র
বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে প্রযোজক-পরিবেশক
অনুমতি নিতেই হবে। আমি তো সেন্সর পেয়ে গেছি।
তাই আগামী ৫ সেপ্টেম্বর
মুক্তি ছবিটি মুক্তি দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment