নাটোর: বড়াইগ্রামে যাত্রীবাহী কেয়া ও অথৈ পরিবহনের
দুটি বাসের সংঘর্ষে নিহতদের মধ্যে অন্তত ১১ জন ছিলেন
হত্যা মামলার আসামি।
সোমবার দুপুরে নাটোর আদালতে হাজিরা দিতে এসেছিলেন।
আদালতের কাছে জামিন আবেদন করলে বিচারক তা মঞ্জুরও
করেন।
কিন্তু জামিন নিয়ে ফেরা হয়নি বাড়ি।
দুপুরে অথৈ নাটোর আদালতে হাজিরা দিয়ে জামিন পান
সিধুলী গ্রামের ডা. ইয়ারুল ও আমিরুল ইসলাম হত্যা মামলার
অন্তত ১১ জন আসামি। পরে তারা আদালত ত্যাগ
করে বাড়ি ফেরার জন্য অথৈ পরিবহনের গাড়িতে ওঠে।
বড়াইগ্রামের ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কের রাজির
মোড়ে কেয়া গাড়ির সঙ্গে সংঘর্ষ হয় অথৈ পরিবহনের
বাসের। এতে ঘটনাস্থলেই সবাই প্রাণ হারায়।
দুটি বাসের সংঘর্ষে নিহতদের মধ্যে অন্তত ১১ জন ছিলেন
হত্যা মামলার আসামি।
সোমবার দুপুরে নাটোর আদালতে হাজিরা দিতে এসেছিলেন।
আদালতের কাছে জামিন আবেদন করলে বিচারক তা মঞ্জুরও
করেন।
কিন্তু জামিন নিয়ে ফেরা হয়নি বাড়ি।
দুপুরে অথৈ নাটোর আদালতে হাজিরা দিয়ে জামিন পান
সিধুলী গ্রামের ডা. ইয়ারুল ও আমিরুল ইসলাম হত্যা মামলার
অন্তত ১১ জন আসামি। পরে তারা আদালত ত্যাগ
করে বাড়ি ফেরার জন্য অথৈ পরিবহনের গাড়িতে ওঠে।
বড়াইগ্রামের ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কের রাজির
মোড়ে কেয়া গাড়ির সঙ্গে সংঘর্ষ হয় অথৈ পরিবহনের
বাসের। এতে ঘটনাস্থলেই সবাই প্রাণ হারায়।
No comments:
Post a Comment