পটুয়াখালী: পটুয়াখালীর গলাচিপায়
কালবৈশাখী ঝড়ের
মধ্যে যাত্রীবাহী লঞ্চডুবির ঘটনায়
আরো পাঁচজনের লাশ উদ্ধার
করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের
সংখ্যা বেড়ে ১৩ জনে দাঁড়িয়েছে।
এখনো নিখোঁজ রয়েছেন অন্তত ১৫
যাত্রী।
স্থানীয়রা জানান, রোববার
সকালে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু হওয়ার
পর আরো পাঁচজনের লাশ পাওয়া গেছে।
রাতে আটজনের মৃতদেহ উদ্ধার
করা হয়েছিল।
শনিবার এমভি শাথিল-১
নামে যাত্রীবাহী লঞ্চটি ডুবে যায়।
কলাগাছিয়ায় লঞ্চঘাটের কাছে এক
কিলোমিটার দক্ষিণে এ
দুর্ঘটনা ঘটে। লঞ্চটিতে প্রায় ১০০
যাত্রী ছিলেন।
এমভি শাথিল-১
সকালে রাঙ্গাবালী খালগোড়া ঘাট
থেকে ছেড়ে গলাচিপা লঞ্চঘাটে পৌঁছায়।
দুপুর সাড়ে ১২টায় গলাচিপা লঞ্চঘাট
থেকে যাত্রী নিয়ে লঞ্চটি পটুয়াখালীর
উদ্দেশে ছেড়ে যায়।
ডুবে যাওয়া লঞ্চ
থেকে বেঁচে যাওয়া যাত্রীরা জানান,
বেলা সোয়া দুইটার
দিকে লঞ্চটি কালবৈশাখীর
কবলে পড়ে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই
লঞ্চটি ডুবে যায়। পরে স্থানীয়
লোকজন তাদের নদী থেকে উদ্ধার
করেন।
লঞ্চটি উদ্ধারের জন্য
উদ্ধারকারী জাহাজ এমভি রুস্তম
শনিবারই বরিশাল থেকে গলাচিপার
উদ্দেশে রওনা দেয়। তবে আজ সকাল
নয়টা পর্যন্ত
দুর্ঘটনাস্থলে জাহাজটি পৌঁছেনি।
স্থানীয় লোকজনই উদ্ধার
তৎপরতা চালাচ্ছে।
Posted via Blogaway
No comments:
Post a Comment