আর্ন্তজাতিক ডেস্ক: ব্যাঙ্গালুরের এক শিক্ষক
শ্রেণিকক্ষে পর্নভিডিও দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের ধর্ষণ
করতেন বলে অভিযোগ মিলেছে। ৩০ বছর বয়সী অভিযুক্ত
শিক্ষক মোস্তফা ইলিয়াস মুন্নাকে রবিবার গ্রেপ্তার করেন
পুলিশ।
বেসরকারি এক বিদ্যালয়ের আইসস্কেটিংয়ের শিক্ষক
ছিলেন মোস্তফা। তিন সপ্তাহ আগে ছয় বছর বয়সী এক
শিক্ষার্থীকে শ্রেণিকক্ষে যৌন নিপীড়ন করেন তিনি। এই
ঘটনা নাড়া দেয় ভারতের সমগ্র মানুষকে।
মোস্তফাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে স্কুলের সামনে অবস্থান
নেন অভিভাবক এবং সচেতন নাগরিকরা।
রবিবার মোস্তফাকে গ্রেপ্তারের পরে পুলিশ কমিশনার
রাগাবেন্দ্রা আরুদকার বলেন, ‘ইন্ডিয়ার প্যানেল কোর্টের
৩৭৬ এবং ৪০৬ ধারায় মোস্তফাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এছাড়া ওই নির্যাতিত শিক্ষার্থীর অভিভাবক বিদ্যালয়ের
আরও ছয়জন কর্মীর বিরুদ্ধে মোস্তফাকে সহায়তার
অভিযোগ এনেছেন। সেই অভিযোগও তদন্ত করে দেখা হবে।’
মোস্তফার
মোবাইল
এবং ল্যাপটপ
জব্দ
করেছে পুলিশ।
পুলিশ
জানায়,
ওই
ল্যাপটপ
এবং মোবাইলে প্রচুর
পর্নভিডিও
রয়েছে।
বিদ্যালয়ের
ছোট
শিশুদের
এগুলো দেখিয়ে ধর্ষণ
করতেন
তিনি।
এগুলো তিনি ইন্টারনেটের
বিভিন্ন
পর্নসাইড
থেকে ডাউনলোড
করেছিলেন।
এসব
কার্যকলাপ
থেকেই
বুঝা যায়
মোস্তফা কতোটা নিচু
মানসিকতার।
অভিযুক্ত মোস্তফা প্রায় ২০ বছর ধরে ব্যাঙ্গালুরে বাস
করছেন। এর আগে তিনি বিহারের দারবহাঙ্গায় থাকতেন।
২০১১ সাল থেকে মাসিক ১৮০০০ হাজার রূপিতে ওই
বিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলেন মোস্তফা।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মোস্তফা বিবাহিত এবং তার তিন
বছরের এক সন্তান রয়েছে।
প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, এর আগেও
আরেকটি বিদ্যালয়কে থেকে মোস্তফাকে একই
অভিযোগে বরখাস্ত করা হয়। তবে ওই
অভিযোগে কোনো মামলা দায়ের করা হয়নি।
উল্লেখ্য, ২ জুলাই মোস্তফা ছয় বছরের এক শিশুর ওপর
শ্রেণিকক্ষে যৌন নির্যাতন করেন। পরবর্তীতে ১৪ জুলাই
শিশুটির বাবা-মা বাদী হয়ে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের
করেন।
শ্রেণিকক্ষে পর্নভিডিও দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের ধর্ষণ
করতেন বলে অভিযোগ মিলেছে। ৩০ বছর বয়সী অভিযুক্ত
শিক্ষক মোস্তফা ইলিয়াস মুন্নাকে রবিবার গ্রেপ্তার করেন
পুলিশ।
বেসরকারি এক বিদ্যালয়ের আইসস্কেটিংয়ের শিক্ষক
ছিলেন মোস্তফা। তিন সপ্তাহ আগে ছয় বছর বয়সী এক
শিক্ষার্থীকে শ্রেণিকক্ষে যৌন নিপীড়ন করেন তিনি। এই
ঘটনা নাড়া দেয় ভারতের সমগ্র মানুষকে।
মোস্তফাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে স্কুলের সামনে অবস্থান
নেন অভিভাবক এবং সচেতন নাগরিকরা।
রবিবার মোস্তফাকে গ্রেপ্তারের পরে পুলিশ কমিশনার
রাগাবেন্দ্রা আরুদকার বলেন, ‘ইন্ডিয়ার প্যানেল কোর্টের
৩৭৬ এবং ৪০৬ ধারায় মোস্তফাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এছাড়া ওই নির্যাতিত শিক্ষার্থীর অভিভাবক বিদ্যালয়ের
আরও ছয়জন কর্মীর বিরুদ্ধে মোস্তফাকে সহায়তার
অভিযোগ এনেছেন। সেই অভিযোগও তদন্ত করে দেখা হবে।’
মোস্তফার
মোবাইল
এবং ল্যাপটপ
জব্দ
করেছে পুলিশ।
পুলিশ
জানায়,
ওই
ল্যাপটপ
এবং মোবাইলে প্রচুর
পর্নভিডিও
রয়েছে।
বিদ্যালয়ের
ছোট
শিশুদের
এগুলো দেখিয়ে ধর্ষণ
করতেন
তিনি।
এগুলো তিনি ইন্টারনেটের
বিভিন্ন
পর্নসাইড
থেকে ডাউনলোড
করেছিলেন।
এসব
কার্যকলাপ
থেকেই
বুঝা যায়
মোস্তফা কতোটা নিচু
মানসিকতার।
অভিযুক্ত মোস্তফা প্রায় ২০ বছর ধরে ব্যাঙ্গালুরে বাস
করছেন। এর আগে তিনি বিহারের দারবহাঙ্গায় থাকতেন।
২০১১ সাল থেকে মাসিক ১৮০০০ হাজার রূপিতে ওই
বিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলেন মোস্তফা।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মোস্তফা বিবাহিত এবং তার তিন
বছরের এক সন্তান রয়েছে।
প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, এর আগেও
আরেকটি বিদ্যালয়কে থেকে মোস্তফাকে একই
অভিযোগে বরখাস্ত করা হয়। তবে ওই
অভিযোগে কোনো মামলা দায়ের করা হয়নি।
উল্লেখ্য, ২ জুলাই মোস্তফা ছয় বছরের এক শিশুর ওপর
শ্রেণিকক্ষে যৌন নির্যাতন করেন। পরবর্তীতে ১৪ জুলাই
শিশুটির বাবা-মা বাদী হয়ে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের
করেন।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment