Headlines



gazitv2

w41j

gazitv

Showing posts with label islamic. Show all posts
Showing posts with label islamic. Show all posts

Wednesday, July 16, 2014

প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) যেভাবে রোজা রাখতেন

ডেস্ক ॥ আপনি কি জানেন? প্রিয়
নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পবিত্র মাহে রমজান
কিভাবে পালন করতেন, তাঁর প্রিয় উম্মত সেভাবে রমজান
পালন করলে নিশ্চয় মহান আল্লাহ আমাদের অবশ্যই
রহমতের চাদরে ঢেকে নেবেন।
চলুন জেনে নেই কিভাবে আমাদের সবার প্রিয় নবী (সা.)
রমজানে রোজা রাখতেন-
রমজানুল মুবারকের আগমনে মহানবী (সা.) ইবাদতের
যাবতীয় উপকরণে রোজার দিনগুলোকে সুশোভিত
করে তুলতেন। সাজিয়ে নিতেন যাবতীয় ইবাদতে। অত্যন্ত
আগ্রহ ও ব্যাকুলতার সঙ্গে তিনি সেহরি ও ইফতার গ্রহণ
করতেন। সময় হওয়া মাত্রই তিনি ইফতার করতেন।
সেহরি খেতেন কিছুটা দেরিতে। ইফতার করতেন
ভেজা বা শুকনো খেজুর কিংবা সামান্য পানি দিয়ে।
সেহরিতেও পছন্দ করতেন ভেজা খেজুর। তাঁর সেহরি ও
ইফতার ছিল খুবই সাদাসিধে। তিরমিজি শরিফের এক
বর্ণনায় উল্লেখ আছে, রাসুল (সা.) মাগরিবের নামাজের
আগে কয়েকটি ভেজা খেজুর দিয়ে ইফতার সেরে নিতেন।
ভেজা খেজুর না থাকলে সাধারণ শুকনো খেজুরই গ্রহণ
করতেন। যদি তাও না থাকত, তবে সামান্য পানি দিয়েই
ইফতার করতেন। (তিরমিজি)
নাসায়ি শরিফের এক বর্ণনায় উল্লেখ রয়েছে, হজরত
আনাস (রা.) বলেন, “রাসুল (সা.) আমাকে উদ্দেশ্য
করে বললেন, ‘হে আনাস, আমি রোজা রাখতে আগ্রহী,
আমাকে আহার করাও।’ আমি তাঁর সামনে কিছু
শুকনো খেজুর ও পাত্রে পানি রাখলাম। বেলালের প্রথম
আজানের পর তিনি তা গ্রহণ করেছিলেন।” এই ছিল রাসুল
(সা.)-এর সেহরি ও ইফতার। তাঁর প্রিয় সাহাবাদের
ইফতারের নমুনাও ছিল এমনই।
ইফতার শেষে নবী (সা.) যে দোয়াটি পাঠ করতেন,
‘জাহাবাজ-জমাউ, ওয়াবতাল্লাতিল উরুকু, ওয়া ছাবাতাল
আজরু ইনশা আল্লাহ।’ অর্থাৎ পিপাসা নিবারিত হয়েছে।
সিক্ত হয়েছে শিরা-উপশিরা এবং আল্লাহর ইচ্ছায়
পুরস্কারও নির্ধারিত হয়েছে। (আবু দাউদ)
তবে বর্তমানে আমরা কি করছি? আমরা যেভাবে ইফতার
এবং সেহরি করছি তাতে রাজকীয় মানদণ্ড রয়েছে।
এখানে গরীব দুঃখীকে অনুভব করার চেয়ে উৎসব আনন্দ
এবং বিলাসিতা স্থান করে নিয়েছে। আমাদের একজন
মুসলিম হিসেবে অবশ্যই রমজানে নিজেদের নবী (সা.)
আদর্শে পরিচালিত করা উচিত। মনে রাখবেন ইসলামের
বিধান হচ্ছে শাশ্বত জীবন ব্যবস্থা।

posted from Bloggeroid

Sunday, June 22, 2014

আবারো পুরাতন ইমেজ ফিরে পেতে নতুন ‘ সাঈদির ‘ খোজে জামায়াত !

:প্রায় আট বছর ধরে নিষ্প্রভ
থাকা ইসলামী সমাজকল্যাণ পরিষদ এখন আরেক
নতুন সাঈদীর খোঁজে!
জামায়াতের তকমা শরীর থেকে আড়াল
করে সংগঠনটি পেতে চায় সর্বজনগ্রহণযোগ্যতা।
আবারও তাফসীরুল কুরআন মাহফিলের
মাধ্যমে চাঙ্গা হয়ে উঠতে চায় সংগঠনটি। এজন্য
পরিষদ এখন এমন কাউকে খুঁজছে যিনি সাঈদীর মত
দরাজ কন্ঠে বক্তব্য দিয়ে মানুষকে সম্মোহিত
করতে পারবেন এমন খবর প্রকাশ হয়েছে অনলাইন
নিউজ পোর্টাল বাংলানিউজ ২৪ এ ।
পোর্টালটি তাদের প্রকাশিত সংবাদে জানায়,
যুদ্ধাপরাধে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত দেলাওয়ার
হোসাইন সাঈদীর ওয়াজ মাহফিলই ছিলো এই
পরিষদের বিস্তৃতির মূল শক্তি।
১৯৭৭ সালে জামায়াত ঘরানার কয়েকজন
ব্যক্তি চট্টগ্রামে গড়ে তুলেন
ইসলামী সমাজকল্যাণ পরিষদ (ইসকপ)। প্রতিষ্ঠার
বছরই সংগঠনটি চট্টগ্রামে আয়োজন করে তাফসীরুল
কুরআন মাহফিলের। এরপর থেকে ২৯ বছর
ধরে চট্টগ্রামে তাফসিরুল কুরআন মাহফিলে বয়ান
দিতেন দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী।
রাজনৈতিকভাবে জৌলুস
হারানো ইসলামী সমাজকল্যাণ পরিষদ আবারও
তাফসীরুল কুরআন মাহফিলের আয়োজন করতে তৎপর
হয়েছে। এ লক্ষ্যে বিভিন্ন ছক কষছেন পরিষদের
নেতারা।
পরিষদের কর্মকর্তাদের
সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বায়তুশ শরফের পীর,
চট্টগ্রামের অরাজনৈতিক ভাবমূর্তি আছে এমন
আলেমদের দিয়ে আবারও চলতি বছর থেকে মাহফিল
শুরুর চিন্তাভাবনা করছে পরিষদ। এছাড়া এবার শুধু
জামায়াতকে নিয়ে নয়, আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের মাহফিলের
মঞ্চে তোলারও চিন্তাভাবনা আছে পরিষদের।
পরিষদের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট নাছির
উদ্দিন আহমেদ বলেন, আবারও তাফসীরুল কুরআন
মাহফিল শুরুর চিন্তাভাবনা আমাদের আছে।
তবে সিদ্ধান্ত হবে পরিষদের বৈঠকে। আমাদের
ইচ্ছা, সব পলিটিক্যাল পার্টির লোকদের
আমরা এবার দাওয়াত দেব।
তরিকত ফেডারেশনের সভাপতি ও সাংসদ নজিবুল
বশর মাইজভান্ডারি বলেন, ইসলামী সমাজকল্যাণ
পরিষদ ঘুরে দাঁড়ানোর অর্থ হচ্ছে জাতির জন্য
বিপদসংকেত। তারা আবারও ধর্মীয় বিদ্বেষ
ছড়াবে, উগ্র মতবাদ প্রচার করবে। আমি সরকারের
কাছে সংগঠনটিকে নজরদারিতে রাখার আহ্বান
জানাচ্ছি।

posted from Bloggeroid

Thursday, May 29, 2014

১৩ জুন পবিত্র শবেবরাত

আগামী ১৩ জুন শুক্রবার দিবাগত রাতে সারা দেশে পবিত্র
শবেবরাত উদযাপিত হবে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বায়তুল
মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ
দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
সভায় বলা হয়, বাংলাদেশের আকাশে আজ কোথাও ১৪৩৫
হিজরি সনের পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ার সংবাদ
পাওয়া যায়নি। ফলে আগামীকাল ৩০ মে, রজব মাস ৩০ দিন
পূর্ণ হবে। একই সঙ্গে ৩১ মে থেকে পবিত্র শাবান মাসের
গণনা শুরু হবে। সে হিসাবে ১৩ জুন দিবাগত রাতে পবিত্র
শবেবরাত উদযাপিত হবে।
সভায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব
মাওলানা মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন, ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসার
অধ্যক্ষ সিরাজউদ্দিন আহমাদ, বিটিভির পরিচালক গোলাম
শফিউদ্দিন, আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপপরিচালক
সামসুদ্দিন আহমেদ, স্পারসোর মুখ্য বৈজ্ঞানিক
কর্মকর্তা মো. শাহ আলম, বায়তুল মোকাররম জাতীয়
মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি মুহিব্বুল্লাহিল বাকী প্রমুখ
উপস্থিত ছিলেন।


Posted via Blogaway

Wednesday, May 28, 2014

নিজের ধর্ম ত্যাগ করে ব্যাক্তি জীবনে ইসলাম ধর্মালম্বী হয়েছিলেন যে তারকারা

জানা-অজানা ডেস্ক :ধর্ম পরিবর্তন এখন নতুন কিছু নয়,
বরাবরই আমদের চোখের সামনে এবং পেছনে অগনিত মানুষ
তার ধর্ম পরিবর্তন করে আসছেন।
তবে সবথেকে যে বিষয়টি আমাদের চোখে পড়ে তা হল
তারকাদের ধর্মান্তরিত হওয়া। তবে পরিবর্তনের জন্য
তারকারা সবথেকে বেশী যে ধর্মটিকে বেছে নিয়েছেন তা হল
ইসলাম ধর্ম।
নিচে পাঠকদের জন্য এমনসব তারকাদের
তালিকা যারা তাদের আগের ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম
ধর্মাবলম্বী হয়েছেন।
মাইকেল জ্যাকসন
প্রয়াত পপ স্টার মাইকেল মৃত্যুর কিছু দিন আগে ইসলঅম
ধর্ম গ্রহন করেন। মুসলিম হওয়ার পর তার নাম রাখা হয়
‘মিকাঈল।” ইসলাম ধর্ম গ্রহনের ব্যাপারে গীতিকার ডেভিড
ওয়ার্নসবায় এবং ফিলিপ বুবাল তাকে বেশ প্রভাবিত করেন।
তাদের ধারণা ছিল ইসলাম ধর্ম গ্রহণ
করলে তিনি ভালো মানুষে পরিনত হবেন। স্থানীয়
একটি মসজিদের ইমামকে ডেকে তিনি কলেমা শাহাদাত পাঠ
করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। তবে পরবর্তীতে মাইকেলের
ইসলাম ধর্মকে বেছে নেয়ার ব্যাপারটিকে গুজব বলে উড়িয়েও
দেয়া হয়।
অমৃতা সিং
জন্মসূত্রে শিখ ধর্মের অনুসারি ছিলেন বলিউড
অভিনেত্রী অমৃতা সিং। ১৯৮৩ সালে ‘বেতাব’ ছবির
মাধ্যমে বলিউডে আত্নপ্রকাশ করেন তিনি। এরপর তার
অভিনীত ‘সানি’, ‘মারদ’, ‘সাহেব’-ছবিগুলো দারুণ ব্যবসা সফল
হয়। এরপরই তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে অভিনেতা সাইফ
আলি খানকে বিয়ে করেন। যদিও এই বিয়ে শেষ পর্যন্ত
টিকেনি। সাইফ শেষমেষ আবার কারিনা কাপুরকে ইসলাম ধর্ম
গ্রহন করিয়ে বিয়ে করেছেন।
ধর্মেন্দ্র
১৯৭৯
সালে ইসলাম
ধর্ম গ্রহণ
করেন
ধর্মেন্দ্র। এর
আগে তার নাম
ছিল ধারাম
সিং দেউল।
বলিউডের
ইতিহাসে অন্যত্তম সফল অভিনেতা তিনি। রোমান্টিক
এবং একশন-উভয় ধাঁচের ছবিতেই সমান সাবলীল ছিলেন
তিনি। তিনি প্রথম বিয়ে করেন প্রকাশ কৌড়কে। এই
সংসারে তার চার সন্তান রয়েছে। একসঙ্গে অভিনয়
করতে গিয়ে তিনি হেমা মালিনির প্রেমে পাগল হন। কিন্তু
তাদের মিলনের ক্ষেত্রে বাঁধ সাধে ধর্ম।
যেকারণে তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে হেমাকে বিয়ে করেন।
তার দ্বিতীয় বিয়ের সময়ে ভারতে বেশ বিক্ষোভও হয়েছে।
কিন্তু ধর্মেন্দ্র তাতে ভ্রুক্ষেপও করেননি।
হ্যান্স রাজ হ্যান্স
জনপ্রিয় ভারতীয় গায়ক হ্যান্স রাজ হ্যান্স ইসলঅম ধর্ম
গহণ করেছেন বলে দাবি করেছে পাকিস্তানী মিডিয়া।
তারা জানিয়েছে, মূলত সুফি সঙ্গীতের
প্রতি আকৃষ্টতা থেকেই তিনি ইসলাম ধর্মের প্রতি দূর্বল
হয়ে পড়েন। এরপর তিনি ইসলামের ইতিহাসের উপর ব্যাপক
পড়াশোনা করেন এবং সম্প্রতিক সময়ে ইসলাম ধর্ম
গ্রহণের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। তিনি মদীনা গমনের
পরিকল্পনা করছেন বলেও জানা গেছে। উল্লেখ্য,
‘আজা নাচলে’, দিল টুটে টুটে’ এবং ‘দামা দাম মাস্ত
ক্যালেন্ডার’ প্রভৃতি জনপ্রিয় গানের গায়ক এই হ্যান্স।
যদিও তার ছেলে নবরাজ তার বাবার মুসলিম হওয়ার খবর
অস্বীকার করেছেন।
এ আর রহমান
তার সঙ্গীত সম্পর্কে সারা বিশ্বই এখন ওয়াকিবহাল।
ভারতের বিখ্যাত সঙ্গীত পরিচালকদের একজন তিনি।
ক্যারিয়ারের শুরুতে তিনি হিন্দু ছিলেন। তার নাম ছিল এ. এস.
দিলীপ কুমার। সুফি সঙ্গীতের প্রেরণা থেকেই ইসলামের
প্রতি আকৃষ্ট হন তিনি। ১৯৮৪ সালে তিনি ইসলাম ধর্ম
করে দিলীপ কুমার থেকে আল্লা রাখা রহমানে পরিনত হন
তিনি।
শর্মিলা ঠাকুর
বলিউডের
স্বনামধন্য
অভিনেত্রীদের
একজন
শর্মিলা ঠাকুর।
অভিনয়ে অসামান্য অবদানের জন্য ২০১৩
সালে তাকে পদ্মভূষন পদকে ভূষিত করে সরকার।
শর্মিলা ঠাকুরও প্রেমের কারণেই ইসলঅম ধর্ম গ্রহণ
করেন। ইসলঅম ধর্মে দিক্ষীত হয়ে তিনি মনসুর
আলি পতৌদিকে বিয়ে করেন। শর্মিলার তিন সন্তানের
মধ্যে সাইফ আলি খান এবং সোহা আলি খান বলিউডে নাম
লিখিয়েছেন। তার আরেক মেয়ে সাবা আলি খান পেশায়
জুয়েলারি ডিজাইনার।


Posted via Blogaway

Sunday, May 25, 2014

সোমবার পবিত্র শবে মিরাজ

ডেস্ক : সোমবার রাতে পবিত্র
শবে মিরাজ পালিত হবে। ২৬ রজব দিবাগত
রাতে ঊর্ধ্বাকাশে ভ্রমণ করে মহানবী হজরত
মোহাম্মদ (স.) আল্লাহ তায়ালার সাক্ষাৎ লাভ
করেছিলেন। ২৬ রজব মহানবী রফরফে চড়ে আল্লাহর
দরবারে হাজির হয়েছিলেন। মুসলমানদের কাছে এ
জন্য পবিত্র শবে মিরাজ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
৬২০ খ্রিস্টাব্দের রজব মাসের ২৬ তারিখের
দিবাগত পবিত্র এ রাতে মহানবী হজরত মোহাম্মদ
(সা.) মহান আল্লাহর খাস
রহমতে প্রথমে কাবা শরিফ
থেকে জেরুজালেমে অবস্থিত বায়তুল মুকাদ্দাস
বা মসজিদুল আকসায় গমন করেন। সেখানে নবীদের
জামায়াতে ইমামতি করে তিনি ‘বোরাক’ নামের
বাহনে ঊর্ধ্বলোকে গমন করেন এবং সিদরাতুল
মুনতাহায় উপস্থিত হন। ওই পর্যন্ত তার
সফরসঙ্গী ছিলেন আল্লাহর ফেরেশতা হজরত
জিবরাইল (আ.)।
এরপর সেখান থেকে তিনি ৭০ হাজার নূরের
পর্দা পেরিয়ে আরশে আজিমে আল্লাহর দিদার
(সাক্ষৎ) লাভ করেন। সেখান থেকে তিনি পাঁচ
ওয়াক্ত নামাজ উম্মতের জন্য আল্লাহর পক্ষ
থেকে উপহার নিয়ে পৃথিবীতে ফিরে আসেন।
মেরাজকালে মহানবী (সা.) সৃষ্টিজগতের সবকিছুর
রহস্য স্বচক্ষে দেখেন।
শবে মেরাজ মুসলমানদের কাছে তাই বিশেষ
মর্যাদার। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা নফল ইবাদত
বন্দেগির মধ্য দিয়ে এ মূল্যবান রাত অতিবাহিত
করেন। অনেকে নফল রোজাও রাখেন এ দিন।


Posted via Blogaway

Sunday, May 4, 2014

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করায় নিজ কন্যাকে নির্মম ভাবে হত্যা করলেন খ্রিস্টান বাবা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : জর্দানের আজলুন
প্রদেশে ১৭ বছরের এক
তরুণীকে হত্যা করেছেন তার
খ্রিস্টান বাবা। মেয়ে খিস্ট্রান
ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ
করায় তিনি নিজ
কন্যাকে হত্যা করেন
বলে জানা গেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই তরুণী গত বুধবার
ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর রাজধানী আম্মানের
একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন প্রখ্যাত
আলেমের ধর্ম-বিষয়ক ক্লাস বা প্রচার
কার্যক্রমে অংশ নেন। সেদিনই তার
খ্রিস্টান বাবা মেয়ের ধর্ম ত্যাগের
ঘটনা জেনে যান।তিনি তাকে ইসলাম ধর্ম
ত্যাগ করে পুনরায় খ্রিষ্টান ধর্মে দিক্ষিত
হতে চাপ দিলে,তরুনি ইসলাম ধর্ম
ত্যাগে অস্বীকৃতি জানান। এ ঘটনায়
রেগে গিয়ে তিনি মেয়েটির মাথায় পাথর
দিয়ে আঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই প্রাণ
হারায় মেয়েটি।
এ ঘটনার পর একদল ক্ষুব্ধ মুসলমান স্থানীয়
গির্জার সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন
এবং নিহত ওই মেয়েকে মুসলমানদের
কবরস্থানে দাফন করার দাবি জানান।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মুসলমানদের ব্যাপক
দাবীর মুখে স্থানীয় একটি কবরস্থানে মৃতের
লাশ দাফন করা হয়।
এদিকে মুসলিম কন্যাকে হত্যার
দায়ে বাবাকে আটক করেছে পুলিশ। এ
বিষয়ে তদন্ত চলছে।


Posted via Blogaway