Headlines



gazitv2

w41j

gazitv

Showing posts with label tips. Show all posts
Showing posts with label tips. Show all posts

Tuesday, August 12, 2014

ঘুম থেকে উঠে যে ৭টি ভুল করবেন না

ইংরেজিতে একটি কথা আছে। মর্নিং শোজ দ্য
ডে। সকালই বলে দেয়, দিনটা কেমন যাবে।
তাই সকাল যদি হয় ভুল দিয়ে শুরু
তাহলে দিনটিই যেতে পারে মাটি হয়ে! দেখুন
তো, নিচের ভুলগুলো আপনি করছেন কিনা?
ঘুম থেকে উঠেই জিম
অনেকে সকালে উঠেই জিমে দৌড়ান। এ কাজ
একেবারেই করবেন না। সাধারণত ঘুম
থেকে ওঠার পর শরীর স্বাভাবিক হতে একটু সময়
নেয়। তাই শরীরকে একটু সময় দিন।
সকালে উঠে কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ করে বসুন। বেশ
কয়েকবার গভীরভাবে শ্বাস নিন। এক গ্লাস
পানি পান করুন। তারপর কাজ শুরু করুন।
স্ট্রেচ না করা
ঘুম থেকে ওঠার পর আমাদের মাংসপেশি,
বিশেষত মেরুদণ্ড একটু অনমনীয় হয়ে থাকে।
তাই উঠে বসার আগে একটু স্ট্রেচ (হাত-
পা সংকোচন ও প্রসারণ) করুন। নাহলে শরীরের
অনমনীয়তা সারা দিন থাকতে পারে।
মোবাইল নিয়ে বসা
ঘুম থেকে উঠেই অনেকে মোবাইল
হাতে নিয়ে এসএমএস, মেইল ইত্যাদি চেক
করতে বসেনভ। এখন থেকে তা বাদ দিন।
সকালে উঠে পৃথিবীর সমস্যা সমাধান
করতে গেলে নিজের সমস্য বাড়বে। মনরোগ
বিশেষজ্ঞদের মতে, এতে মেজাজ রুক্ষ হয়ে যায়।
উঠেই চা খাওয়া
দীর্ঘক্ষণ না খাওয়ার ফলে আমাদের শরীর
অ্যাসিডিক হয়ে থাকে।
ফলে চা বা কফি আমাদের
শরীরকে আরো অ্যাসিডিক করে তোলে। তার
বদলে পানি বা লাইম জুস খেতে পারেন।
সকালের খাবার না খাওয়া
যদি এই অভ্যাস থাকে, তাহলে তা এখনই
পাল্টে ফেলুন। সাম্প্রতিক গবেষণায়
দেখা গেছে, যারা সকালের খাবার খান না;
তারা স্থূলতা, ডায়াবেটিক এবং অল্পতেই অসুস্থ
হয়ে পড়েন। ঘুম থেকে উঠে খাবার খেলে শরীর
চাঙ্গা থাকবে। রুটি-তরকারি, ফল
ইত্যাদি খেতে পারেন। খেতে পারেন ভাতও।
চিৎকার-চেঁচামেচি করা
সকালে উঠে দেখলেন কাজের লোক নেই।
অমনি শুরু হলো চেঁচামেটি। রাস্তায়
বেরিয়ে ট্র্যাফিকের লম্বা লাইন দেখেই
রাগে ফেটে পড়লেন। এমনটা একদম করবেন না।
নিজেকে শান্ত রাখুন।
আবার অনেকের স্বভাব থাকে সকালে খুব
বেশি আওয়াজে গান চালানোর। এটাও পরিত্যাগ
করুন। সঙ্গীত অবশ্যই ভালো। তবে সব সময় নয়।
সকালে উঠে সম্ভব হলে পাখির ডাক শুনুন।
তা নাহলে বাইরে গিয়ে খোলা পরিবেশে কিছুক্ষণ
হেটে আসুন। ভোরের বাতাস গায়ে লাগান।
ধূমপান বা কড়া কফি
সকালে উঠে একটি সিগারেট না ধরালে যেন
জীবন বৃথা। কেউ কেউ আবার টয়লেটে গিয়েই
সিগারেট টানেন। আবার অনেকে মনে করেন, এক
কাপ কড়া কালো কফি খেলে চাঙ্গা হয়ে উঠবেন।
কিন্তু বাস্তবে হয় তার উল্টো।
খালি পেটে ধূমপান বা কড়া কফি আপনার
শরীরকে পুষ্টি থেকে অনেক দূরে সরিয়ে দেবে।
ইন্ডিয়া টাইমস অবলম্বনে



posted from Bloggeroid

Friday, August 8, 2014

সঠিকভাবে বেড়ে ওঠার জন্য শিশুদের যে ৫ টি জিনিস অত্যন্ত জরুরি

ডেস্ক: একটি শিশুর জন্ম একটি পরিবারের
কাছে সবচাইতে সুখের একটি বিষয়। সকলের
আনন্দের কারণ হয়ে দাড়ায় একটি শিশু সন্তানের
আগমন। একটি শিশু যখন কোনো পরিবারে জন্ম নেয়
তখন শুধু শিশুটির অভিভাবকই নয় সেই শিশুর
সাথে রক্তের সম্পর্কে সম্পর্কিত এবং অন্যান্য সকল
সম্পর্কের মানুষজন সকলেরই সেই শিশুটির
সঠিকভাবে বেড়ে ওঠার কাজের সাথে সংযুক্ত
হয়ে যান।
প্রত্যেকেই একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করে থাকেন শিশুর বিকাশে। তাই শিশু
যাতে সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে পারে এবং সে নৈতিক
ভাবে বিচার করার
বুদ্ধি নিয়ে বেড়ে উঠতে পারে সে জন্য সকলেরই
সতর্ক থাকা উচিৎ। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক
শিশুর বেড়ে ওঠার জন্য যে জিনিসগুলো সব
চাইতে বেশি জরুরি।
পারিবারিক শান্তি বজায় রাখা উচিৎ
যে পরিবারে প্রতিদিন
কোনো না কোনো কারণে পারিবারিক কলহ লেগেই
থাকে সে পরিবারে বেড়ে ওঠা শিশুর মানসিক
বিকাশ সঠিকভাবে হয় না। সে যা দেখবে তাই
শিখে নেবে। পরিবারের বড়দের
ঝগড়া করতে দেখলে তাই সে সঠিক
ভেবে নিয়ে সেও সেই মানসিকতা নিয়ে বড়
হতে থাকবে। তাই শিশুদের সামনে ঝগড়া কলহ
করা একেবারেই উচিৎ নয়। অন্তত শিশুটির
সামনে পারিবারিক শান্তি বজায় রাখুন।
মায়া মমতা ও ভালোবাসা
বাচ্চারা একটু জেদি প্রকৃতির হয়েই থাকে।
তারা কোনো কিছুর জন্য আবদার ধরতেই পারে।
অথবা সে কোনো ভুল করেই থাকতে পারে। কিন্তু
এইরকম পরিস্থিতিতে রতার সাথে রাগ করে,
বাচ্চাটির সাথে জেদ
দেখিয়ে কিংবা তাকে শারীরিক নির্যাতন
করে কখনোই সঠিকভাবে বড় করতে পারবেন না।
শিশুদের ঠাণ্ডা মাথায় মায়া-
মমতা এবং ভালোবাসার সাথে বড় করতে হয়।
তাদের জেদের পরিবর্তে তাকে বুঝিয়ে শান্ত
করে নিতে হয়।
নিরাপদ
আবাসস্থল
একটি শিশুর
জন্মের
সাথে সাথেই
এই
পদক্ষেপ
নিয়ে ফেলা উচিৎ পরিবারের সদস্যদের।
শিশুটি যে ঘরে বা বাসায় বড় হবে সেই
বাসাটিকে যতোটা সম্ভব নিরাপদ করার
ব্যবস্থা নিতে হবে। শিশুর জন্য ক্ষতিকর এমন
কোনো কিছুই শিশুর হাতের
নাগালে রাখা যাবে না।
আত্মবিশ্বাসী হয়ে গড়ে ওঠার সাপোর্ট
একটি শিশু
আত্মবিশ্বাসী হয়ে বেড়ে উঠবে কি উঠবে না তা পুরোটাই
নির্ভর করে পরিবারের লোকজনের ওপর। কারণ
তাকে যদি ছোটবেলা থেকেই
মানসিকভাবে সাপোর্ট না দিয়ে, সব সময় তার
ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে, তাকে নিয়ন্ত্রণের
চেষ্টা করে বড় করেন তবে তার আত্মবিশ্বাসের
অভাব হবে। এবং ছোটবেলা থেকেই অন্যের
সিদ্ধান্তে নির্ভরশীলতা বড় হয়েও
ছাড়তে পারবে না। তাই
তাকে মানসিকভাবে সাপোর্ট
দিয়ে আত্মবিশ্বাসী হয়ে গড়ে উঠতে সহায়তা করুন।
অভিভাবকের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ
বাচ্চারা একটু বড় হয়ে উঠে বন্ধু তৈরি করে থাকে।
বন্ধুত্ব অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি সম্পর্ক।
বাচ্চারা এমন অনেক কথাই আছে যা অভিভাবকের
সাথে শেয়ার না করলেও বন্ধুবান্ধবের সাথে ঠিকই
শেয়ার করে। এবং বাচ্চাটি যখন টিনএজ
বয়সে যায় তখন অভিভাবকের সাথে দূরত্ব
সৃষ্টি হয়ে যায়। ফলে ভুল
পথে পা বাড়ালে অভিভাবক বুঝতে পারেন না। তাই
ছোটবেলা থেকেই অভিভাবকের উচিৎ নিজের
সন্তানের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করে বন্ধুত্ব
তৈরি করতে। এতে নির্দ্বিধায় আপনার
সন্তানটি তার সব কিছু আপনার সাথে শেয়ার
করতে পারবে। এবং আপনি তাকে ভালো মন্দের পথ
বুঝিয়ে দিতে পারবেন।



posted from Bloggeroid

তাঁকেই ভালোবাসুন যার মধ্যে রয়েছে এই ৫টি গুণ

লাইফস্টাইল ডেস্ক: আপনি কি জানেন একটি ভালো সম্পর্ক
কখন গড়ে ওঠে? একটি সম্পর্ক কখন সফল হয়?
একটি ভালোবাসা এবং প্রেমের সম্পর্কে দুজন মানুষ থাকেন।
তাদের দুজনের উপস্থিতি যেখানে সমান সেখানেই
গড়ে ওঠে একটি সুসম্পর্ক। দুজনের মনে মিল,
একে অপরকে সঠিক ভাবে বোঝা এবং পছন্দ অপছন্দের
গুরুত্ব দেয়া, সহানুভূতি, বিশ্বাস এই সব কিছুর মাধ্যমেই
সফল হয় একটি সম্পর্ক।
কিন্তু আপনি কাকে ভালবাসবেন? কোন মানুষটি আপনার
ভালোবাসা পাবার সত্যিকারের যোগ্য? বলা হয়
ভালোবাসতে কোনো কারণ লাগে না। কিন্তু
ভালোবাসা তো আর একতরফা হয় না। দুই তরফের মিল
থাকলেই হয়। তাই একে অপরকে ভাললাগার অবশ্যই কিছু
কারণ থাকে। সেই কারণগুলোকেই তখন মনে হয় তার
যোগ্যতা। আপনার ভালোবাসা পাবার যোগ্যতা। আর তাই
কাকে ভালোবাসা উচিৎ এই প্রশ্নের উত্তর নিয়েই আজ
আমাদের ফিচার।
যিনি আপনাকে সময় উপহার দিতে পারেন
টাকা দিয়ে কেনা উপহার তো যে কেউই দিতে পারেন, কিন্তু
নিজের শত ব্যস্ততা এবং কাজের ফাঁকে সময় বের
করে দিতে সকলেই পারেন না। এবং সবাই সবার জন্য
তা করেন না। শত ব্যস্ততাতেও সময় বের করে নিজের সময়
থেকে খানিকটা সময় উপহার মানুষ তার অতি আপনজনকেই
দিয়ে থাকেন। তাই সেই মানুষটিকে ভালোবাসুন
যিনি আপনাকে টাকা দিয়ে কেনা কোনো উপহার নয় তার
কিছুটা সময় আপনাকে উপহার দিতে পারেন।
যিনি আপনাকে খুশি করার জন্য অনেককিছুই করতে পারেন
আপনার মন খারাপ থাকলে অনেকেই কারণ
জেনে সহানুভূতি জানাতে আসবেন, কিন্তু এমন মানুষ খুব
কমই পাবেন যিনি নিজের সকল কিছু বাদ দিয়ে আপনার
মুখে হাসি ফোটানোর জন্য উঠেপড়ে লেগে যাবেন।
যিনি আপনার মুখের হাসির জন্য তার সাধ্যমতো সব কিছুই
করতে রাজি থাকবেন এমন একজনকে দিন আপনার মূল্যবান
ভালোবাসা।
যিনি আপনাকে মানসিকভাবে সাপোর্ট
দিতে পারেন
অনেক
সময়
পরিবার
পরিজন
এবং আশেপাশের
মানুষও
আপনাকে ভালো মতো বুঝতে পারেন
না।
কতোজনকেই
তো সামনে পাবেন
আপনার
সমালোচনা করার
মতো।
এমনকি খুঁজলে নিন্দা করার মতো লোকের অভাব হবে না।
কিন্তু যিনি এই সকল সমালোচনা, নিন্দায় আপনার
ভেঙে পড়া মানসিকতাকে সামলে নেয়ার জন্য
পুরোপুরি সাপোর্ট দেবেন তাকে কখনোই
খালি হাতে ফেরাবেন না। নিজের সবকিছু উজাড়
করে দিয়ে তাকেই ভালোবেসে ফেলুন।
যিনি আপনার নিয়ন্ত্রণহীনতা সহ্য করে নিতে পারেন
আপনি যখন হাসিখুশি থাকেন তখন আপনার পাশে মানুষের
অভাব হবে না। আপনি দুঃখ পেলেও সহানুভূতি প্রকাশ
করে যাবেন অনেকেই। কিন্তু আপনার অতিরিক্ত আবেগ, রাগ
অভিমান এইসব আবেগ দেখতে আসবেন না কেউই।
আপনি নিজেকে নিয়ন্ত্রণের বাইরে যখনই নিয়ে যাবেন তখনই
নিজেকে একলা পাবেন। কিন্তু যদি এমন কাউকে পান
যিনি আপনার এই নিয়ন্ত্রণহীন আবেগ, রাগ অভিমান সব
কিছু সহ্য করে আপনাকে আপন করে নেবেন। আপনার
নিয়ন্ত্রণহীন এইসকল ইমোশনকে মমতায় নিয়ন্ত্রণের
চেষ্টা করবেন তাকেই আপনি ভালোবাসবেন।
যিনি আপনার কথার গুরুত্ব বোঝেন
সম্পর্ক তখনই ভালো হয় যখন একে ওপরের সকল পছন্দ
অপছন্দ সম্পর্কে ধারনা রাখেন এবং ধারনা রাখার
পাশাপাশি তার মূল্যটুকু দিতে জানেন।
সঙ্গী একটি কথা বললে তা কী কারণে এবং কেন বলেছেন
তার মর্ম বুঝে গুরুত্বসহকারে নেয়ার চেষ্টা করেন, এমন
মানুষকে হারিয়ে যেতে দেবেন না। কারণ তিনি আপনার
ভালোবাসা পাবার যোগ্য একজন মানুষ।

posted from Bloggeroid

Friday, July 25, 2014

পুরুষদের রূপচর্চার ১০টি টিপস্

্ ডেস্ক ॥ আমরা সব সময় পত্র-
পত্রিকায় মহিলাদের রূপচর্চার টিপস
দেখে থাকি। অথচ পুরুষদেরও রূপচর্চার প্রয়োজন
রয়েছে। আজ আমরা পুরুষদের
রূপচর্চা নিয়ে আলোচনা করবো।
মহিলাদের মতো পুরুষদেরও শরীর ও ত্বকের
রূপচর্চা করা প্রয়োজন। সেলুন বা ছেলেদের
পার্লারে গিয়ে অথবা ঘরে বসেও
রূপচর্চা করা সম্ভব।
রূপচর্চা বিষয়টি আগে শুধুমাত্র মেয়েদের মধ্যেই
সীমাবদ্ধ ছিল। পুরুষরা এ
নিয়ে ততটা মাথা ঘামাননি। বরং অনেকেই
তাদের স্ত্রীর দীর্ঘ সময় ধরে রূপচর্চা করার
জন্য ব্যঙ্গ করে নানা কথা বলতেন।
কিন্তু সময় পাল্টাচ্ছে। এখন স্বামী-স্ত্রী দু’জনই
দৈনন্দিন রূপচর্চা। তাছাড়া ছেলেদের
রূপচর্চা করা বেশি প্রয়োজন। কারণ
তারা দিনের বেশির ভাগ সময় বাইরে থাকেন। এ
সময় যান-জট, কোলাহলে টেনশন ও
ধুলাবালি পুরুষদের বেশি আচ্ছন্ন করে ফেলে। এই
ধুলাবালি ও টেনশন
থেকে মুক্তি পেতে ফ্যাসিয়াল, গ্লিস,
পেডিকিউর, মেনিকিউর, থ্রেডিং, ভ্রুপ্লাগ,
চন্দন বাটা অথবা শষার আশ
লাগানো যেতে পারে। ম্যাসেজ করেও
ত্বককে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
আগে চুল কাটা ও সেভ করায় সেলুনগুলোর মূল কাজ
ছিল। কিন্তু এখন মেয়েদের মতো ছেলেরাও
ধুলাবালি ও রূপচর্চায় ব্যস্ত থাকেন। ত্বক ঠিক
রাখতে সচেতনতা এসেছে ছেলেদের মধ্যেও।
দেশের বাইরে গিয়ে ছেলেরা দেখছে ও
শিখছে কিভাবে ত্বক ও শরীরের প্রতি যত্ন
নিতে হয়।
পুরুষদের ত্বক সচেতনতায় ১০টি টিপস্
১. নিজেকে সচেতন হতে হবে ত্বক ও শরীরের
প্রতি।
২. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে সব সময়।
৩. কেমিক্যাল জাতীয় পদার্থ যত কম ব্যবহার
করা যায় ততই ভালো।
৪. ত্বকে ক্রীম কম ব্যবহার করতে হবে।
এতে ত্বকের সুক্ষ্ম ক্ষতি হয়।
৫. কেমিক্যাল ক্রীম ব্যবহার না করে হারবাল
ক্রীম ব্যবহারে ত্বকের ক্ষতি কম হয়।
৬. যতটা সম্ভব রোদ এড়িয়ে চলতে হবে।
৭. পুরুষদের তৈলাক্ত ত্বকে হারবাল ড্রাই ক্রীম
ব্যবহার করতে হবে।
৮. রুক্ষ্ম ত্বকে হারবাল তৈলাক্ত ক্রীম ব্যবহার
করা ভালো।
৯. যতটা সম্ভব সেলুনে না গিয়ে প্রাথমিক
রূপচর্চা বাড়িতে বসে করাই ভালো।
১০. বাজারে অনেক ফেসিয়াল প্যাক পাওয়া যায়
এগুলো এনেও ঘরে বসে রূপচর্চা করতে পারেন।
ঘুমানোর আগে ফেসিয়াল করা ভালো।



posted from Bloggeroid

Thursday, July 24, 2014

স্মার্টফোন কেনার আগে আপনার যা জানা উচিৎ [গাইড]

ডেস্ক ॥ বর্তমান যুগে মোবাইল
বাজার এন্ড্রোয়েড ফোনের ব্যাপক ব্যবহার
বিস্তৃতি লাভ করেছে। এন্ড্রোয়েড
বা স্মার্টফোনে মুভি দেখা, হাই ডেফিনেশন
গেইমস খেলা, ভিডিও ও ইমেজ এডিটিং,
ক্যামেরা, মাইক্রোসফট অফিস – কি নেই! আসুন
দেখা নেয়া যাক এন্ড্রোয়েড ফোন কেনার
আগে আমাদের কোন কোন
বিষয়গুলো গুলো দেখে নেয়া দরকার।
প্রথমেই এন্ড্রোয়েড কেনার সিদ্ধান্ত নেবার
জন্য আপনাকে শুভেচ্ছা জানাতেই হয়।
শুভেচ্ছা কারন এন্ড্রোয়েড একটি চমৎকার
সিস্টেম এবং এটি পাওয়া যায় নিজের পছন্দের
দামে এবং নিজের পছন্দের চাহিদা অনুযায়ী।
তবে এটা মনে কাজ করতেই পারে, এতো ফোনের
ভিড়ে নিজের ফোনটি কোনটি। কেনার সময়
কি কি চিন্তা করা উচিত এবং নিজের জন্য সঠিক
পছন্দ কোনটি হবে ইত্যাদি নিয়ে নানা ধরণের
চিন্তা আমাদের মাঝে কাজ করতে পারে ।
তবে ভাবনার কিছু নেই, এতো অপারেটিং সিস্টেম
এবং ভেন্ডরের মধ্যে আপনার পছন্দের
সেটটি কিনতে চলুন কিছু টিপস
দেখে নেয়া যাক। তাহলে দেখে নিন
এবং হয়ে যান এক্সপার্ট নিজের সেটের
ক্রেতা হিসাবে।
১) নিজের কাজের চাহিদা বুঝে সেট নিন
যদিও সেট কেনার আগে অনেকেই
এটা চিন্তা করেন না, তবে এটাই
শুরুতে ভাবা উচিত, আমি এন্ড্রোয়েড
ফোনে কি কি কাজ করবো। শুধু কি ফোন, মেসেজ আর
মেইল পাঠানোর
সাথে সাথে ছায়াছবি দেখা এবং গেম খেলাতেই
নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখতে চান?
নাকি করতে চান রুট এবং প্রোগ্রামিং?
অথবা চালিয়ে যেতে চান অবিরাম ক্লিক ক্লিক
করে ছবি তোলা?
কেমন ধরণের সেট কিনতে চান,
বেশী দামী অথবা কমদামী সেট?
যদি ছায়াছবি দেখা এবং ওয়েবে সার্ফিংয়েই
কাটান তবে বড় ডিসপ্লে আপনার জন্য। তাতে বই
পড়তেও সুবিধা পাবেন।
জেনে নিনঃ এন্ড্রয়েড স্মার্টফোনের
Lockscreen
নিরাপত্তা যেভাবে বাড়াবেন
[টিউটোরিয়াল]
যদি ছবি তোলার
নেশা থাকে তবে নিতে পারে ভালো ক্যামেরা সংযু
সেট। ভালো ইন্টারনেট ও নেটওয়ার্ক
চাইলে ৪জি এবং এলটিই সমর্থন করা সেট
বেছে নিন। তবে স্মার্টফোনের দাম বেশি হয়
বলে দেখে শুনে নিশ্চিত হয়ে কেনাই ভালো।
ইন্টারনেট-সুবিধার এ যুগে ইন্টারনেট
থেকে কাঙিক্ষত স্মার্টফোনটির তথ্য
জেনে নিয়ে তবেই বাজার
থেকে তা কিনতে পারেন। কি কি ফিচার আপনার
প্রয়োজন এবং আপনি কোন ধরণের পেশার
সাথে জড়িত সেটাও ভেবে নিয়ে সেট কেনাই
ভালো।
২) ব্যাটারি
স্মার্টফোন কেনার সময় খেয়াল রাখবেন
ব্যাটারির mAh যেনও বেশী হয় কারণ
ব্যাটারির যত mAh বেশী হবে ততই আপনার সেট
ভালো চলবে। তবে এতে সেটের ওজনও
বেড়ে যেতে পারে। তবুও স্মার্টফোন ব্যবহার
করেন কিন্তু ফোনের ব্যাটারি লাইফ
নিয়ে চিন্তা নেই এমন মানুষ কমই পাওয়া যাবে।
একদিকে যেমন উজ্জ্বল
পর্দা এবং শক্তিশালী প্রসেসরের
চাহিদা বাড়ছে অন্যদিকে ফোনের চার্জ দ্রুত
ফুরিয়ে আসছে।
জেনে নিনঃ Android এবং iPhone এর
ইন্টারনেট খরচ কমাতে কিছু টিপস
[টিউটোরিয়াল]
এদিকে ২০১৪ সালে স্মার্টফোনের
ব্যাটারি পরিস্থিতিতে কিছুটা পরিবর্তন আসবে।
২০১৪ সালে স্মার্টফোন কোন কোন ফিচার
নিয়ে আসবে তা নিয়ে জল্পনা কল্পনা চলছে অনেকদ
ধরে। ঘুরে ফিরে আলট্রা এইচডি ডিসপ্লে,
রেটিনা স্ক্যানার কিংবা নমনীয় পর্দা – এই
সকল ফিচারকেই ধরে নেয়া হচ্ছে আগামী দিনের
স্মার্টফোনের বৈশিষ্ট্য।
তবে স্যামসাং সম্প্রতি ঘোষণা দিয়েছে সোলার
সেল যুক্ত স্মার্টফোন বাজারে আনার।
স্যামসাং এর এই সিদ্ধান্ত অমূলক নয়।। কিছুদিন
থেকে শোনা যাচ্ছে স্যামসাং এর প্রধান
প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাপল সফল হয়েছে সোলার সেল
দিয়ে ভবিষ্যৎ স্মার্টফোন চার্জ করার সফল
প্রযুক্তি উদ্ভাবনে। স্যামসাংও তাই আর
দেরি না করে সচেষ্ট হয়েছে একই
পন্থা অবলম্বনে। যদিও স্যামসাং এখন অধিক
সময় ব্যয় করছে উন্নত প্রযুক্তির ডিসপ্লে নিয়ে,
এবার হয়ত তারা কিছুটা মনোযোগ দেবে এই
দিকে। আর অ্যাপল এবং স্যামসাং উভয়ই
যদি সোলার সেল সহ স্মার্টফোন
বাজারে নিয়ে আসে, হয়ত ভবিষ্যতে স্মার্টফোন
কেনার আগে র্যাম এবং প্রসেসর এর
সাথে দেখে নিতে হবে ফোনে সোলার সেল
আছে কিনা।
৩) শক্তিশালী কাঠামো
SAR value যেন কোন ভাবে ২ এর বেশী না হয়।
এর বেশী হলে তা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। সাউন্ড
সিস্টেম এর মান যেন ভালো হয়। ব্লুটুথ এর
ভার্সন কত, Wi-Fi গতি ইত্যাদি দেখে নিন।
দ্রুতগতির প্রসেসরযুক্ত স্মার্টফোন পছন্দ করুন,
যাতে আপনার পছন্দের অ্যাপ্লিকেশন
গুলো স্বচ্ছন্দে চালাতে পারেন।
স্মার্টফোন কেনার জন্য বাজেট বেশি হলে ডুয়াল
কোরের প্রসেসরযুক্ত স্মার্টফোন
বেছে নিতে পারেন। প্রসেসরের
পাশাপাশি বেশি ক্ষমতার র্যাম আছে কি না,
তা খেয়াল করে দেখতে পারেন। দেখে নিন তথ্য
ধারণের জন্য
স্মার্টফোনটিতে কতটা জায়গা রয়েছে বা অতিরিক্
কতটা মেমোরি সমর্থন করবে।
খেয়াল করুন ডিসপ্লে, রেজুলেশন। এ ছাড়াও
ক্যামেরা, সেন্সর, ব্লু-টুথ, ইউএসবি, জিপিইউ
ক্ষমতা দেখে নিন। আপনার পছন্দের
অপারেটিং সিস্টেম অনুযায়ী কিনুন
স্মার্টফোনটি। কেনার সময় ব্যাটারিতে চার্জ
থাকে কতটা এবং স্মার্টফোনের সাউন্ড কেমন
সেটা যাচাই করুন।
আরও জানুনঃ আপনার আইফোন
কিংবা অ্যান্ড্রয়েডকে মাউস এবং কীবোর্ড
হিসেবে ব্যবহার করুন![টিউটোরিয়াল]
স্মার্টফোনের আরেকটি অপরিহার্য অংশ হল RAM
এর ক্ষমতা। RAM যত বেশী হবে কাজের
পারফমেন্স আর স্পীড দুইই বেশী হবে।
পাশাপাশি ফোন কেনার সময় সার্ভিস ও
ওয়ারেন্টির বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে নিন।
অনেকে ক্যামেরা বলতে মেগা পিক্সেলকে বুঝলেও
এটি ক্যামেরার প্রধান দিক নয়। মেগাপিক্সেল
ছাড়াও লেন্স এর এর সেন্সর, ছবির রেজু্লেসন,
অটোফোকাস, ফ্ল্যাশলাইট, geo-tagging, face
detection
ইত্যাদি আছে কিনা সে সম্পর্কে জেনে নিন।
এছাড়া ভিডিও কোয়ালিটি, Secondary
ক্যামেরা আছে কিনা জেনে নিন।
তবে ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেলের
নিচে কেনা উচিত না।
এছাড়া মোবাইল ফোন দৈনন্দিন ব্যবহারের
একটা অংশ। অনেক সময় অসাবধানতায় ফোন হাত
থেকে পড়ে যেতে পারে কিংবা বাসায় ফোন
বাচ্চা থাকলে তারা মোবাইলে গেমস খেলার
দিকে অনেক উৎসাহী হয়ে ওঠে।
সেক্ষেত্রে মোবাইলে যাতে স্ক্র্যাচ
না পড়ে বা পানি বা তরল জাতীয় কিছু
যাতে না লাগে তাই স্ক্রীনের উপরে গ্লাস
পেপার লাগানো উচিত। অনেক সেটেই এখন
গরিলা গ্লাস থাকে। এটি বেশ স্বচ্ছ এবং মজবুত।
৪) অ্যাপ্লিকেশান এবং এর আপডেট
অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট
ব্যবহারের অন্যতম সুবিধা হচ্ছে গুগল
প্লে স্টোরে থাকা হাজার হাজার
অ্যাপ্লিকেশনের বাহার। আপনিই জানবেনই
না এসব অ্যাপ্লিকেশনের কোনো কোনোটা আপনার
কতোটা কাজে আসবে যতক্ষণ পর্যন্ত
না আপনি সেটি ব্যবহার করছেন। এই বিশাল
অ্যাপ্লিকেশনের ভাণ্ডার থেকে কাজের
অ্যাপ্লিকেশনটি খুঁজে বের করা ব্যস্ত মানুষের
জন্য বেশ শক্ত কাজ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই
অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ জেলিবিন এর সেট কেনা উচিত।
যদিও এন্ড্রোয়েড ২.৩ জিঞ্জারব্রেড অনেকেরই
মন জিতেছে,
তবে বর্তমানে আস্তে আস্তে তা পুরানো হয়ে যাচ্ছে।
আর অনেকেই গ্রাফিক্স প্রসেসর ইউনিট (GPU)
সম্পর্কে অবহিত নয় অথচ এটি ছাড়া আপনি হাই
গ্রাফিক্স এর কোন গেমস গেমস খেলতে পারবেন
না। অনেক সেট এ বিল্ট-ইন GPU থাকলেও তার
পারফরমেন্সে অত ভাল না।
৫) খরচ ও জনপ্রিয় সেট
দাম অনেকের কাছে একটা জরুরী বিষয়।
যারা জনপ্রিয় এবং সহজ সেট চালাতে চান,
যেমন আইফোন, তাদের কাছে দাম কোন বিষয়ই নয়
বরং তা সামাজিক সম্মানেরও বিষয়,
তবে অন্যদিকে সেটা বাজেট
ছাড়িয়ে যেতে পারে। যদি আপনি চান কাজের
পাশাপাশি হাতে দেখানোর মত একটি সেট,
তবে অবশ্যই আপনার বাজেট বাড়াতে হবে। আর
যদি আপনি সল্প বাজেটে নিতে চান
একটি স্মার্টফোন, তবে ভাবতে হবে উপরের
বিষয়গুলো এবং পাশাপাশি বাজার
ঘুরে বেছে নিতে হবে আপনার কাজের
চাহিদা অনুযায়ী ফোন। টাকা দেবেন,
সুতরাং জিজ্ঞাসা করুন বিক্রেতাকে মনে যত
প্রশ্ন আসে, পাশাপাশি নিজেও দেখে নিন।
বর্তমানে Android অপারেটিং সিস্টেম
সবচেয়ে জনপ্রিয় হলেও চেষ্টা করবেন এমন সেট
নিতে যাতে অন্তত যাতে সর্বশেষ
ভার্সনটি update করা যায়। আর কিনে নিন
আপনার প্রিয় স্মার্টফোনটি। বাজারে যেহেতু
নানা ধরণের এবং নানা দামের এন্ড্রোয়েড সেট
পাওয় যায় তাই একটু সময় নিয়ে কয়েক দোকান
ঘুরে ঘুরেই ফোন কেনা উচিত। এছাড়া আর কয়েক
বছরের মাঝেই হয়তো টু- জি সেট এর ব্যবহার
কমে যাবে তাই থ্রী জি নেটওয়ার্ক দেখেই
কেনা উচিত। এছাড়া মোবাইলের ওজন,
মোবাইলের স্ক্রীন সাইজ এসবও
দেখে নেয়া উচিত।
আপনাদের সুবিধার জন্য কিছু ফোনের মডেল
সাজেশন দেয়া হলো, - Galaxy S2 , HTC One ,
HTC One X , HTC Sensation, HTC Rezound,
HTC MyTouch 4G, and Motorola Droid
Razr Maxx, Sony Xperia Sola, HTC Cha
Cha, or Samsung Galaxy Mini 2 ইত্যাদি।
দুনিয়া স্মার্ট হচ্ছে, আপনি হচ্ছেন কবে?
তথ্য সূত্রঃ Androidpit


Posted via BN24Hour

Saturday, July 19, 2014

আপনার এন্ড্রয়েড স্মার্ট ফোন’কে ৮ টি বিশেষ কাজে লাগান

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক॥ এন্ড্রয়েড এমন
একটি অপারেটিং সিস্টেম যা দিয়ে আপনি অনেক
কিছুই করতে পারেন, আজ আপনাদের জানাবো ৮
টি কাজ যা আপনি এন্ড্রয়েড মোবাইল
দিয়ে সহজেই করে নিতে পারেন।
আপনি আপনার এন্ড্রয়েড স্মার্ট ফোনকে রুট
করে নানান কাজে লাগাতে পারেন,
এতে দিতে পারেন আলাদা বৈচিত্র্য। এবার চলুন
জেনে নিই এন্ড্রয়েড মোবাইল দিয়ে যে ৮
টি কাজ আপনি করে নিতে পারেন।
এন্ড্রয়েডে ওয়েব সার্ভার চালানঃ
আপনি কি জানেন আপনি আপনার এন্ড্রয়েড সেট
দিয়েই সম্পূর্ণ ডেক্সটপ কম্পিউটারের মতোই
ওয়েব সার্ভার চালাতে পারবেন? এন্ড্রয়েড
হচ্ছে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের
থেকে উদ্ভুত, ফলে আপনি চাইলে এন্ড্রয়েড
দিয়েও full-fledged ওয়েব সার্ভার চালু
করতে পারবেন সাথে mySQLডাটাবেজ, PHP
সাপোর্ট এবং FTP ব্যবহার করতে পারবেন ফাইল
ট্র্যান্সফারের ক্ষেত্রে।
এন্ড্রয়েড সেটেই এন্ড্রয়েড প্রোগ্রাম
তৈরি করুনঃ
সাধারণত আইফোন অ্যাপ
বানাতে হলে আপনাকে এর জন্য প্রয়োজনীয়
কোডিং করতে হয় অ্যাপেল ম্যাকে। অপর
দিকে উইন্ডোস ফোন কিংবা ব্ল্যাকবেরি স্মার্ট
ফোনের জন্য অ্যাপ
তৈরি করতে হলে আপনাকে কম্পিউটারে বসে কোডিং
কিন্তু আপনি যদি এন্ড্রয়েড অ্যাপ বানাতে চান
তবে কম্পিউটারে না বসেও আপনার অ্যাপ
বানাতে পারবেন সরাসরি এন্ড্রয়েড সেট
থেকেই! আপনি আপনার এন্ড্রয়েড
মোবাইলে এন্ড্রয়েড প্রোগ্রামের
কোডিং করে একে একই সেটে টেস্ট
করে সেখানেই ব্যবহার করতে পারবেন।
আপনি HTML, PHP, Javascript
ইত্যাদি ল্যাঙ্গুয়েজ আপনার
এন্ড্রয়েডে লিখতে এবং এডিট করতে পারবেন।
এন্ড্রয়েডে প্রোগ্রামিং করার প্রয়োজনীয়
সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন এখান থেকে।
এন্ড্রয়েড সেট দিয়ে আপনার
কম্পিউটারকে নিয়ন্ত্রণ করুনঃ
আপনি চাইলে এন্ড্রয়েড মোবাইল দিয়ে আপনার
কম্পিউটার দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
এর জন্য প্রয়োজন হবে রিমোট কন্ট্রোল
কম্পিউটার সফটওয়্যার যেমন এক্স২ কিংবা
Splashtop 2 । এন্ড্রয়েড মোবাইল
থেকে কম্পিউটারকে নিয়ন্ত্রণের
বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন এখান থেকে।
পেডোমিটার হিসেবে এন্ড্রয়েড মোবাইল
ব্যবহারঃ
আপনি চাইলে স্যমসাং গ্যালাক্সি এস৪ এর মত
আপনার এন্ড্রয়েড
মোবাইলটিকে করে ফেলতে পারেন
পেডোমিটারে। আপনি গুগল প্লে থেকে Accupedo
নামের এই সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিয়ে আপনার
মোবাইলে ইন্সটল করে নিলেই হয়ে গেল
পেডোমিটার। যা আপনার ওজন উচ্চতা হিসেব
করে আপনাকে জানিয়ে দিবে কি পরিমাণ
শক্তি আপনার প্রয়োজন এবং কি পরিমাণ
শক্তি আপনি খরচ করতে পারবেন।
নিরাপত্তা ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার
করুন এন্ড্রয়েড মোবাইলঃ
আপনার কাছে যদি একটি পুরোনো মডেলের
এন্ড্রয়েড মোবাইল থাকে এবং আপনি তা ব্যবহার
করছেন না কিন্তু আপনার কাছে নতুন মডেলের
একটি এন্ড্রয়েড সেট ও রয়েছে তবে অবশ্যই
আপনি পুরোনো মোবাইলটি ফেলে না রেখে সেটি নি
করতে পারেন এবং নতুন এন্ড্রয়েড স্মার্ট ফোন
থেকে একটি বিশেষ অ্যাপ এর
সাহায্যে ইন্টারনেট সংযোগ
থাকলে নিরাপত্তা ক্যামেরা নিয়ন্ত্রণ
করতে পারবেবন। গুগল প্লে তে নানান রকম
নিরাপত্তা ক্যামেরা অ্যাপ রয়েছে আপনি এর
মাঝে থেকে একটি ডাউনলোড করে নিতে
এখানে ক্লিক করুন ।
ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ
হিসেবে ব্যবহারঃ
আপনি চাইলে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলেই
সরাসরি ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ
থেকে ডাটা ট্র্যান্সফার করে নিতে পারবেন।
অনেকেই জানেনা যে কেবল মাত্র একটি সাধারণ
USB OTG কেবলের সাহায্যে আপনার এন্ড্রয়েড
ডিভাইজের চার্জ পয়েন্ট থেকেই
ইউএসবি ডাটা ট্র্যান্সফার করে নিতে পারবেন।
এন্ড্রয়েড মোবাইলেই মাউস
এবং কীবোর্ড ব্যবহার করুনঃ
আপনি চাইলে আপনার এন্ড্রয়েড স্মার্ট
ফোনকে মাউস এবং কীবোর্ড এর
সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। এর জন্য
প্রয়োজন হবে একটি এন্ড্রয়েড ইউএসবি OTG
পোর্ট যা বাজারে পাওয়া যায়। এর
মাধ্যমে যেকোনো মাউস কিংবা কীবোর্ড ব্যবহার
করতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনার এন্ড্রয়েড
মোবাইলকে রুট করে নিতে হবে।
বাড়িয়ে নিন এন্ড্রয়েড ব্যাটারির
ক্ষমতাঃ
এন্ড্রয়েড মোবাইল সেট সমূহ নানান অ্যাপ রান
করে ফলে এর ব্যাটারির ক্ষমতা অনেক
বেশি ব্যবহার হয়ে যায়। কিন্তু
আপনি যদি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলটিকে রুট
করে নেন এবং এর সিপিইউ ভোল্টেজ কমিয়ে দিন
তবে আপনি খুব সহজেই ৭০ থেকে ১০৫ মিনিট
বাড়তি চার্জ পাবেন।
সূত্রঃ Tomshardware













posted from Bloggeroid

Friday, July 18, 2014

মনের মত বিপরীত লিঙ্গের বন্ধু খুঁজছেন ?

লাইফস্টাইল ডেস্ক : বন্ধু ছাড়া সত্যিকার অর্থেই
জীবন অচল। বন্ধুত্বের সম্পর্ক এমন একটি সম্পর্ক
যা একজন মানুষ নিজে থেকে তৈরি করে। রক্তের
সম্পর্ক না হলেও মাঝে মাঝে এই বন্ধুত্বের
সম্পর্কই রক্তের সম্পর্কের মতো আপন মনে হয়।
মানুষ তার নিজের মনের সকল কথা বন্ধুদের
সাথে শেয়ার কতে পারেন অকপটে। যা অনেক সময়
নিজের পরিবারের কাছেও পারেন না।
একটা নির্দিষ্ট বয়সে এসে বিপরীত লিঙ্গের
বন্ধুদের প্রতি আকর্ষণ সকলেরই কমবেশি আগ্রহ
জন্মায়। অনেকেই আছেন নিত্য নতুন বন্ধুত্বের
সম্পর্কে জড়াতে চান, আর সেখান থেকেই
বেছে নিতে চান ভবিষ্যৎ প্রেমিক বা প্রেমিকা।
কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের বন্ধু তৈরি করা,
বিশেষ করে বিপরীত লিঙ্গের বন্ধু
তৈরি করা ঝামেলার বৈকি। কারণ সাধারণ
নিয়মে একসাথে খেলাধুলা বা সহপাঠী হিসেবে তো তাদের
আর বন্ধুত্ব করার উপায় নেই। তাই আশ্রয় নিতে হয়
অন্য কিছুর।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম
বর্তমানের আধুনিক যুগে বন্ধুত্বের সম্পর্ক
গড়ে তোলার অন্যতম উপায় হচ্ছে সামাজিক
যোগাযোগের মাধ্যমগুলো। ফেইসবুক, টুইটার
এবং ইয়াহু ম্যাসেঞ্জারের মতো যোগাযোগের
মাধ্যমগুলোর কল্যাণে পৃথিবী বেশ ছোটোই
হয়ে এসেছে। তবে এই সামাজিক যোগাযোগের
মাধ্যমগুলোতে বন্ধুত্ব করার বেলায় অনেক সতর্ক
থাকা প্রয়োজন।
বুক ক্লাবে যোগ দিন
বন্ধুত্বের সম্পর্ক তৈরির ক্ষেত্রে মানসিকতার
মিল অনেক বড় একটি কাজ করে। বন্ধু বান্ধব
বেশিরভাগ সময়েই একই ধরণের মানসিকতা সম্পন্ন
হয়ে থাকেন। আর সেকারণেই নিজের পছন্দের
ক্ষেত্রটিকেই বন্ধুত্ব গড়ার স্থান করে নিন।
একটি বুক ক্লাবে যোগ দিন। একই ধরণের সাহিত্য,
শিল্প, ইতিহাস এবং নানা ধরণের উপন্যাসের
চর্চার মাধ্যমে বেশ ভালোই বন্ধুত্ব
করে নিতে পারবেন।
ভলান্টিয়ার
হিসেবে কাজ
করুন
বুক
ক্লাবে যোগ
দেয়ার
মতোই
ভলান্টিয়ার
হিসেবে কোথাও
কাজ
শুরু
করলে একই
ধরণের
মনোমানসিকতার
অনেক
মানুষ
খুঁজে পাবেন।
একই সাথে কাজ করতে করতে আপনাআপনিই বন্ধুত্ব
গড়ে উঠবে।
বন্ধুর বন্ধুদের সাথে বন্ধুত্ব করুন
একজন মানুষের একটি বন্ধু সার্কেল থাকে না। তার
নানা মাধ্যমের অনেক বন্ধু সার্কেল থাকে। যেমন,
স্কুলের বন্ধু, কলেজের বন্ধু ইউনিভার্সিটির বন্ধু,
পাড়ার বন্ধু, এলাকার বন্ধু ইত্যাদি। একেক
সার্কেলের বন্ধুরা একেক
সার্কেলে মিশে গেলে ভালো বন্ধুত্বের সৃষ্টি হয়।
তাই বন্ধুর বন্ধুদের সাথে বন্ধুত্ব করে নিবন্ধু
সংখ্যা বাড়িয়ে নিন।
কনসার্ট এবং আর্ট গ্যালারীতে ঘুরুন
কনসার্ট এবং আর্ট গ্যালারীর মতো স্থান নতুন
মানুষের সাথে দেখা হওয়া এবং কথা বার্তা বলার
সব চাইতে উপযুক্ত স্থান। এতে একজন আরেকজনের
রুচি সম্পর্কেও ধারনা করে নিতে পারেন। একই
সাথে বিভিন্ন কনসার্ট এবং আর্ট
গ্যালারীতে যাওয়ার মাধ্যমে সুসম্পর্ক
গড়ে উঠে কিছুদিনের মধ্যেই।
মনমানসিকতা উন্নত করুন ও ওপেন মাইন্ডেড হওয়ার
চেষ্টা করুন
দেখা করা , কথা বলা সব কিছুই অর্থহীন
হয়ে যাবে যদি আপনি নিজে ওপেন মাইন্ডেড
না হতে পারেন। আপনার মানসিকতা যদি উন্নত
না হয়। সকলের সাথে ভালো ব্যবহার করে,
ভালো ইম্প্রেশন তৈরি করার চেষ্টা করুন।







posted from Bloggeroid

Tuesday, July 15, 2014

পরকীয়া প্রেম বোঝার উপায়

একটি সুখী পরিবারকে চোখের পলকে তছনছ
করে দিতে পারে পরকীয়ার সম্পর্ক। কেউ নিজের
ইচ্ছায় এই নিষিদ্ধ সম্পর্কে জড়ান, আবার কেউ
পরিস্থিতিতে জড়িয়ে পড়েন। আবার
জীবনসঙ্গী মনের মতো না হলে কেউ কেউ
সচেতনভাবেই পরকীয়া করেন।
পরকীয়া প্রেমের কিছু লক্ষণ চট করেই
বোঝা যায়। আবার কখনও কখনও দীর্ঘদিনেও
তা ধরা যায় না। জেনে নিন আপনার
সঙ্গী কারো সঙ্গে এরকম
সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছে কি না তা বোঝার কিছু
উপায়:
ফোন বা ইন্টারনেটে আসক্তি
সঙ্গী যদি পাশে বসেও বা ঘুরতে গেলে ফোন নিয়েই
ব্যস্ত থাকেন, মেসেজ বা ইন্টারনেট
ব্রাউজিং করেন তাহলে তা অন্য একটি সম্পর্কেরই
ইঙ্গিত। এছাড়া দিনের বেশিরভাগ
সময়ে তাকে যদি ফোনালাপে ব্যস্ত পাওয়া যায়
তাহলেও বিষয়টি লক্ষণীয়। অনেকে বলে থাকেন,
প্রয়োজনে মানুষ ফোন বেশি ব্যবহার করতেই
পারে। কিন্তু একটি বিষয় মনে রাখা দরকার,
কাজের প্রয়োজনে ফোনালাপ
এবং কারো সঙ্গে প্রেমময় ফোনালাপের
মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। কেবল ফোন নয়, ফেসবুক
কিংবা অন্যান্য যোগাযোগের মাধ্যমের
প্রতি আসক্তির মাত্রার ওপরও নজর দেবেন।
আপনার ও পরিবারের পেছনে কম সময় দিলে
ভালো করে আপনার সঙ্গীর প্রতিদিনকার কাজকর্ম
লক্ষ্য করুন। যদি বুঝতে পারেন যে আগের
চাইতে কম সময় পাচ্ছেন, তাহলে বোঝার
চেষ্টা করুন সেই বাড়তি সময়টা তিনি কীভাবে ব্যয়
করছেন। আপনি তাকে সময় দেয়ার
কথা বলে দেখুন, একসঙ্গে বসে টিভি দেখার
কথা বলুন, তাকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার আমন্ত্রণ
জানান, আত্মীয়-স্বজনদের ও পারিবারিক বন্ধুদের
সময় দেয়ার কথা বলুন। তিনি যদি আপনাকে অজুহাত
দেখিয়ে না বলেন তাহলে জানার চেষ্টা করুন
অজুহাতটি সত্যি কিনা। সঙ্গী যদি অকারণে পরিবার
ও বন্ধুদের কাছ থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিতে শুরু
করেন, তাহলে ধরে নিতে পারেন তিনি পরকীয়ায়
লিপ্ত।
নতুন কোন নাম
সঙ্গীর মুখে যদি নতুন কোন নাম ঘন ঘন
শুনতে পান, তবে একেও পরকীয়ার লক্ষণ
হিসেবে নিতে পারেন। সঙ্গীর যে বন্ধুটির
কথা আগে কখনো শোনেননি, এমন
কারো কথা ঘনঘন শুনলে তাকে জিজ্ঞেস করুন
এবং তার মুখের ভাব লক্ষ্য করুন।
যদি তিনি প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যান কিংবা তার
মুখের অভিব্যক্তি বদলে যায় তবে বিষয়টি অবশ্যই
চিন্তার।
অকারণে রেগে যাওয়া
খেয়াল করে দেখুন, আগে যে বিষয়গুলো আপনার
সঙ্গীর রাগের উদ্রেক করতো না সেসব
বিষয়ে কি তিনি রেগে যাচ্ছেন? কিংবা কথায় কথায়
আপনাদের দাম্পত্য জীবনকে অভিশাপ
হিসেবে অভিহিত করছেন? তার এসব কথার কোন
যুক্তি আছে কিনা এইসব ব্যাপারগুলো লক্ষ্য
করুন। বিনা কারণে অযৌক্তিক রাগ করা, সবসময়
খিটখিট করা পরকীয়ার অন্যতম লক্ষণ।
যৌনসম্পর্কে উদাসীনতা
সঙ্গী যদি যৌনসম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব
ব্যক্ত করেন তাহলে আপনি এটি পরকীয়ার নিশ্চিত
লক্ষণ হিসেবে ধরে নিতে পারেন। আপনার
সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে আগ্রহী নন মানে তার
চাহিদাটি পূরণ হচ্ছে অন্য কারো মাধ্যমে। এছাড়াও
স্রেফ আপনাকে খুশি করতে অভ্যাসবশত যৌন
সম্পর্ক করছেন কিনা, সেটিও লক্ষ্য করুন।
হঠাৎ নিজের সৌন্দর্য সম্পর্কে অতিরিক্ত সচেতন
হয়ে পড়া
আপনার স্বামী/স্ত্রী যদি হঠাৎ নিজের ত্বক,
সাজগোজ, ফিগার কিংবা পোশাকের দিকে অতিরিক্ত
সময় ব্যয় করতে শুরু করেন,
তাহলে আপনি একে পরকীয়ার একটি লক্ষণ
হিসেবে ধরে নিতে পারেন।
এখানে একটি বিষয়ে পরিষ্কার হওয়া দরকার
যে সঙ্গী আপনার জন্যই
নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করছেন কিনা।

posted from Bloggeroid

ঝেড়ে ফেলুন সব হতাশা, গবেষণা বলছে পাঁচ থেকে পঁচাত্তর, যেকোনো বয়সে পেতে পারেন চরম সাফল্য !

লাইফ স্টাইল ডেস্ক: জীবনে কে না সফল হতে চায়? তবে এ
জন্য আপনাকে সঠিক বয়স, সময় ও পরিস্থিতিতে সঠিক
পদক্ষেপ নিতে হবে। এ জন্য আমরা তাদের
জীবনী দেখতে পারি যারা ইতিমধ্যে এমন সফলকাম হয়েছেন।
যেকোনো বয়সে যে আপনি মহান কোনো উদ্যোগ
নিয়ে তাতে সফল হতে পারেন, তার পেছনে ৪৩টি উদাহরণ
জেনে নিন বিজনেস ইনসাইডারে প্রকাশিত প্রতিবেদনের
অনুবাদ থেকে ।
১. পাঁচ বছর বয়সে মোৎজার্ট কি-বোর্ড এবং বেহালা বাদক
হিসেবে প্রতিযোগিতায় অংশ নিতেন।
২. ছয় বছর বয়সে শার্লি টেম্পল ‘ব্রাইট আইস’-এ অভিনয়
করেন। এই শিশু শিল্পী তারকা খ্যাতি নিয়ে একজন
কূটনৈতিক হন।
৩. বারো বছর বয়সে অ্যানা ফ্রাঙ্ক তার যুদ্ধের
ডায়েরি লিখেছিলেন।
৪. তেরো বছর বয়সে ম্যাগনাস কার্লসেন দাবা খেলার
ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সী গ্র্যান্ড মাস্টারের দ্বিতীয়
খেতাবধারী হন।
৫. চোদ্দ বছর বয়েসে অলিম্পিকে জিমন্যাস্ট
হিসেবে নাদিয়া কোমানিচি পূর্ণাঙ্গ পয়েন্ট অর্জন করেন।
৬. পনোরো বছর বয়েসে তেনজিন গায়াস্তো ১৪তম দালাই
লামা হিসেবে পরিচিতি পান।
৭. সতেরো বছর বয়েসে পেলে ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ
এনে দেন।
৮. উনিশ বছর বয়সে এলভিস প্রিসলি একজন সুপারস্টার
হয়ে ওঠেন এবং ‘দ্য কিং’ খেতাব পান।
৯. বিশ বছর বয়সে বিটলস-এ প্রথম পারফর্ম করেন জন
লেলন।
১০. বাইশের কোঠায় জেসি ওয়েনস বার্লিন
অলিম্পিকে চারটি স্বর্ণ পদক পান।
১১. তেইশ বছর বয়সে বিথোফেন পিয়ানো বাদক
হিসেবে ‘আদর্শ’ বিবেচিত হন।
১২. চব্বিশ বছর বয়েসে আইজ্যাক নিউটন ক্লাসিক্যাল
গণিতের ভিত্তি গড়ে দেন ‘ফিলোসফি নেচারালিস
প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা’ বইটি লিখে।
১৩. পঁচিশ বছর বয়সে রজার ব্যানিস্টার প্রথম চার
মিনিটে এক মাইল পাড়ির রেকর্ড ভাঙেন।
১৪. ছাব্বিশে আলবার্ট আইনস্টাইন তার বিখ্যাত ‘থিওরি অব
রিলেটিভিটি’ লিখেন।
১৫. আঠাশ বছর বয়সে মাইকেল্যাঞ্জেলো তার ‘ডেভিড’
এবং ‘পিয়েতা’ ভাস্কর্য তৈরি করেন।
১৬. উনত্রিশের কোঠায় আলেক্সান্ডার দ্য গ্রেট প্রাচীন
বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাম্রাজ্যের অধিকারী হন।
১৭. ত্রিশ বছর বয়সে জে কে রাওলিং ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড
দ্য ফিলোসফারস স্টোন’-এর পাণ্ডুলিপি লিখা শেষ করেন।
১৮. একত্রিশের কোঠায় অ্যামেলিয়া ইয়ারহার্ট প্রথম
নারী হিসেবে আটলান্টিকের ওপর দিয়ে একা উড়ে যান।
১৯. বত্রিশে অপরাহ উইনফ্রে তার প্রথম টক শো শুরু
করেন।
২০. তেত্রিশের কোঠায় প্রথম নারী হিসেবে এডমুন্ড
হিলারি এভারেস্ট জয় করেন।
২১. চৌত্রিশে মার্টিন লুথার কিং জেআর ‘আই হ্যাভ আ
ড্রিম’ লিখেছিলেন।
২২. পঁয়ত্রিশ বছর বয়সে মারিও কুরি তার
স্বামী পিয়েরে কুরির সঙ্গে নোবেল জয় করেন।
২৩. ছত্রিশে ভিনসেন্ট ভ্যান গখ তার
সেরা ছবিটি এঁকে মারা যান।
২৪. আটত্রিশ বছর বয়সে নিল আর্মস্ট্রং প্রথম
চাঁদে পা রাখেন।
২৫. চল্লিশের কোঠায় মার্ক টোয়াইন লিখেন ‘দ্য
অ্যাডভেঞ্চারস অব টম সয়্যার’।
২৬. একচল্লিশে পা দিয়ে ক্রিস্টোফার কলম্বাস
আমেরিকাসের ভূমিতে পা রাখেন।
২৭. বেয়াল্লিশে রোজা পার্কস
কালো নারী হিসেবে বাসে নিজের
সিটটি ছেড়ে দিতে অস্বীকৃতি জানান।
২৮. তেতাল্লিশ বছরে জন এফ কেনেডি আমেরিকার ৩৫তম
প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
২৯. পঁয়তাল্লিশে হেনরি ফোর্ড টি অটোমোবাইলের প্রথম
মডেল প্রস্তুত করেন।
৩০. ছিচল্লিশের কোঠায় সুজানে কলিন্স লিখেছিলেন ‘দ্য
হাঙ্গার গেমস’।
৩১. পঞ্চাশ বছর বয়সে চার্লস ডারউইন প্রকাশ করেন ‘দ্য
অরিজিন অব স্পেসিস’।
৩২. একান্ন বছর বয়সে লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ‘মোনালিসা’
এঁকেছিলেন।
৩৩. বায়ান্নোতে আব্রাহাম লিঙ্কন আমেরিকার ১৬তম
প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
৩৪. তিপ্পান্নতে রে ক্রক ম্যাকডোনাল্ডস ফ্রান্সাইজ
কিনে নেন।
৩৫. চুয়ান্নোতে থিওডর গেসেল ‘দ্য ক্যাট ইন দ্য হ্যাট’
লিখেছিলেন ড. সিউস নামে।
৩৬. পঞ্চান্নতে চেজলে সুলেনবার্গার ইউএস এয়ারওয়েজের
ফ্লাইট ১৫৪৯-এর কোনোরকম ক্ষতিগ্রস্ত না করে হাডসন
নদীতে অবতরণ করেন।
৩৭. একষট্টিতে কর্নেল হারল্যান্ড স্যান্ডারস প্রথম
ক্যান্টাকি ফ্রাইড চিকেন ফ্রান্সাইজকে অনুমোদন করেন।
৩৮. বাষট্টিতে জে আর আর টকিয়েন ‘দ্য লর্ড অব দ্য
রিংগস’ প্রকাশ করেন।
৩৯. উনসত্তরে রোনাল্ড রিগ্যান আমেরিকান ৪০তম
এবং সবচেয়ে বয়স্ক প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন।
৪০. সত্তরের কোঠায় জ্যাক লালেনি হাতকড়া এবং শিকলবদ্ধ
অবস্থায় ৭০টি বাইচের নৌকা টেনে নিয়ে যান শক্ত বাতাস
এবং স্রোতের বিপরীতে।
৪১. পঁচাত্তরে নেলসন ম্যান্ডেলা দক্ষিণ আফ্রিকার
প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।


Posted via BN24Hour

Saturday, July 12, 2014

মেয়েদের কল্পনায় 'পারফেক্ট' সঙ্গী

বিয়ে মানুষের জীবনে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
এখানে একটি মানুষের পুরো জীবন জড়িত। তাই
বিয়ের আগে প্রতিটি মেয়েই তার জীবন
সঙ্গী নিয়ে স্বপ্ন দেখেন। জীবনের
অনেকটা সময় তারা নিজের জীবনসঙ্গীর
পছন্দের রূপ কল্পনা করেই
কাটিয়ে দিয়ে থাকেন। কি থাকে সেই
কল্পনায়? এ বিষয়টি অনেক ছেলেই জানে না।
ছেলেরা কোনো দিন বুঝতেও পারেন না তার
জীবনসঙ্গিনী তার মধ্যে কোন
গুণটি খুঁজে থাকেন।
কী কী গুণ থাকলে একটি ছেলে একটি মেয়ের
কাছে সঠিক জীবনসঙ্গী হিসেবে বিবেচিত
হবেন তা অনেকেরই অজানা। চলুন
তবে দেখে নেয়া যাক মেয়েদের
চোখে "পারফেক্ট" জীবনসঙ্গীর কিছু গুণাগুণ।
আত্মবিশ্বাস ও ব্যক্তিত্ব
আত্মবিশ্বাস ও ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন পুরুষ নারীদের
কাছে সব সময়েই আকর্ষণীয়। আত্মবিশ্বাসী পুরুষ
নিজের প্রতিটি কাজ
সম্পর্কে ধারণা রাখতে পারেন, তারা নিজের
আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমে নিজের অবস্থান উন্নত
করার ক্ষমতা রাখেন। একজন আত্মবিশ্বাসী পুরুষ
তার জীবনে একজন নারীর মূল্য ভালভাবেই
জানেন এবং বুঝতে পারেন।
তারা একেবারে সঠিকভাবেই নিজের
ভালোবাসা প্রকাশ করতে পারেন। মেয়েরা এ
কারণে একজন আত্মবিশ্বাসী ও ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন
পুরুষকে নিজের জন্য সঠিক
জীবনসঙ্গী হিসেবে বেঁছে নিতে পছন্দ করেন।
সহযোগী মনোভাব
একটা সম্পর্ক কখনো একার সহযোগীতায়
টিকে থাকে না। এ কারণে প্রত্যেকটি নারীই
চান তার জীবনসঙ্গী অনেক সহযোগী মনোভাবের
হোন। নারীরা চান তার
জীবনসঙ্গী নিজে থেকেই তার
প্রতি কিছুটা হলেও সাহায্যের হাত
বাড়িয়ে দিন। সংসার যেহেতু দু'জনের, তাই
কাজের দায়িত্বও দু'জনেরই হওয়া উচিৎ।
মতামতের মূল্য দেয়ার মনোভাব
অনেক ছেলেরা সংসার জীবনে মেয়েদের
মতামতকে তেমন গুরুত্ব দেয় না। যেহেতু
একটি সম্পর্কে দু'জন বাঁধা থাকেন, তাই সেই
সম্পর্কের ভালো মন্দ বিচার করার
ক্ষমতা দুজনের মধ্যেই থাকা উচিৎ।
নারীরা বেশিরভাগ সময়েই নিজের সঙ্গীর
মতামত মেনে নিয়ে থাকেন। কিন্তু মেয়েরা চান
তার সঙ্গী তার কাছে অন্তত একটিবার
জানতে চান ‘তোমার মতামত কি এই ব্যাপারে’।
প্রতিটি নারীই এমন পুরুষ চান যিনি তার
মতামতের মূল্য দেবেন। যদিও মেয়েরা নিজের
সঙ্গীর মতের বাইরে যান না।
নিরাপত্তার নিশ্চয়তা
নিরাপত্তার দিক থেকে একজন নারীর
কাছে তার জীবন সঙ্গী সবচেয়ে বেশী মূল্যবান।
সকল সমস্যা এবং বিপদ আপদের হাত
থেকে দূরে থাকতে একজন নারী তার জীবন
সঙ্গীর কাছেই প্রথমে চলে যান।
এবং আশা করেন তার সঙ্গী তাকে সেই সকল
সমস্যা থেকে মুক্ত রাখার ক্ষমতা রাখবে।
সঠিক সময়ে সমর্থনের গুণ
জীবন সঙ্গীর সমর্থন একটি মেয়ের
কাছে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যে পুরুষ সঠিক
সময়ে ন্যায় অন্যায় বিচার করে নিজের
সঙ্গিনীর পক্ষ নিতে দ্বিধাবোধ করেন
না তারাই নারীদের কাছে একজন সঠিক জীবন
সঙ্গী হিসেবে বিবেচিত হন।

posted from Bloggeroid

Sunday, July 6, 2014

যে বিষয়গুলো না জানলে আপনি কোনদিনই হতে পারবেননা একজন আদর্শ ফেসবুক ব্যাবহারকারী !

ম্যাশেবল: ফেসবুক নিয়ে বিরক্ত? বন্ধ করে দিতে চাচ্ছেন
এই সামাজিক যোগাযোগের জানালাটি? এ ভাবনা যে শুধু
আপনার একার তা কিন্তু নয়, আপনার
মতো হয়তো অনেকের মনে এমন ভাবনা জাগে। কিন্তু
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট কি সহজে বন্ধ করতে পারবেন?
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করাটা যত সহজ মনে হয়
আসলে বিষয়টি তার চেয়েও অনেক বেশি জটিল।
গবেষকেরা বলেন, অনলাইনের কোনো তথ্যই চিরতরে নষ্ট
হয়ে যায় না। কোনো না কোনোভাবে ঘুরিয়ে-
ফিরিয়ে তা আবারও কাজে লাগানো হয়, হাতবদল হয়।
সম্প্রতি পুরোপুরি ফেসবুকমুক্ত হওয়ার উপায়
নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে প্রযুক্তি-বিষয়ক
ওয়েবসাইট ম্যাশেবল।সম্প্রতি ফেসবুকের এক আবেগ-
সংক্রান্ত এক গবেষণা সমালোচনার মুখে পড়েছে। ফেসবুক
কর্তৃপক্ষ অস্বীকার করলেও
প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন মানুষের আবেগ
নিয়ন্ত্রণ করে দিতে পারে ফেসবুক। মানুষের মেজাজ
বিশ্লেষণ করে সে অনুযায়ী নিউজ ফিড
দেখিয়ে মানুষকে হাসাতে পারে, কাঁদাতে পারে।
আসলে ফেসবুকের গিনিপিগ আমরা | ফেসবুকের ওপর
বিরক্ত হয়ে যদি ফেসবুক পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার
চিন্তা করেন, তবে আপনার মতো অনেককেই পাবেন।
গুগলে গিয়ে ‘ডিইএলই’ টাইপ করতে শুরু করুন দেখবেন গুগল
আপনাকে ‘ডিলিট ইউর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট’ শীর্ষ অনুসন্ধান
ফল হিসেবে দেখাচ্ছে। প্রাইভেসি বা ব্যক্তিগত গোপনীয়
বিষয়গুলো যাতে সুরক্ষিত থাকে কিংবা ডিজিটাল
উদ্বিগ্নতা দূর করতে অনেকেই ফেসবুক
থেকে কীভাবে পুরোপুরি দূরে সরে যাওয়া সম্ভব সে বিষয়টির
খোঁজ করছেন।
যাঁরা পুরোপুরি ফেসবুক ছেড়ে দিতে চান, তাঁদের
কাছে শুনে আশ্চর্য লাগতে পারে যে ফেসবুক থেকে নিজের
অ্যাকাউন্ট পুরোপুরি মুছে ফেলা অনেক জটিল। ফেসবুকের
প্রাইভেসি নীতিমালা কারণে অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে শুধু
ডিলিট বাটনে চাপ দিলেই কাজ হবে না। চাই আরও
বাড়তি কিছু পদক্ষেপ নেওয়া।
একটা বিষয় মনে রাখতে হবে অ্যাকাউন্ট
মুছে ফেলা বা ‘ডিলিট’ করা মানে কিন্তু নিষ্ক্রিয়
‘ডিঅ্যাক্টিভেশন’ নয়। আপনি যেকোনো সময় আপনার
অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় করে ফেলতে পারেন যার অর্থ
হচ্ছে আপনার টাইমলাইন ও তথ্য আপনি ফেসবুক পুনরায়
চালু বা রিঅ্যাক্টিভেট করার আগ পর্যন্ত ফেসবুক
থেকে উধাও হয়ে যাবে। সে তথ্য কেউ দেখবে না।
আপনি অ্যাকাউন্ট পুনরায় চালু করলে আবার তা দেখা যাবে।
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিলিট করা বা মুছে ফেলার অর্থ
হচ্ছে আপনি আর কখনো সেই অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার
করতে পারবেন না বা কখনো সেই অ্যাকাউন্টে আর
যেতে পারবেন না। এই অ্যাকাউন্টে কোনো তথ্যও
আপনি আর পাবেন না। আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, ই-মেইল,
মেইল পাঠানোর ঠিকানা সব ফেসবুক থেকে মুছে যাবে কিন্তু
মেসেজ বা বার্তা ও ছবির মতো বিষয়গুলো ফেসবুক
সার্ভারে কারিগরি প্রয়োজনে থেকেই যাবে। ফেসবুক হেল্প
সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলার পরও
যে তথ্যগুলো সার্ভারে থেকে যায় তা শনাক্ত করা সম্ভব
নয়। তারপরও যদি ফেসবুকের তথ্য
চিরতরে মুছে ফেলতে চান তবে আপনার বেশ কিছু করণীয়
রয়েছে।

posted from Bloggeroid

Friday, June 20, 2014

নামের আদ্যক্ষরে চিনুন ব্যক্তিত্ব (পর্ব-২)

ফেলে! হ্যাঁ, সংখ্যা জ্যোতিষ অনুযায়ী ব্যাপারটা এমনই-
যেভাবে মূলাঙ্ক এবং ভাগ্যাঙ্ক ব্যক্তির জীবনকে প্রভাবিত
করে, সেভাবেই নামেরও প্রভাব পড়ে। এবার আসুন নামের
প্রথম অক্ষর কীভাবে ব্যক্তিত্বকে প্রভাবিত
করে তা জানি। শেষ কিস্তি আজ দেওয়া হলো...
N- এই অক্ষর দিয়ে যাদের নাম শুরু হয়,
তারা স্বাধীনতা পছন্দ করেন। অন্য কারও কথা শোনেন না।
কখন কী করে বসবেন, তা এরাও জানেন না। এরা সবসময়
নিজের ব্যাপারে ভাবেন। যা পছন্দ হয়, তা-ই পাওয়ার
ইচ্ছা রাখেন। তবে তার জন্য এরা কোনও পরিশ্রম
করতে নারাজ। প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ঠোঁটকাটা।
স্বার্থপর। বাইরে থেকে শান্ত মনে হলেও, খুব
বেশি আক্রমণাত্মক। ধীরেসুস্থে কাজ করতে পছন্দ করে।
নিজের সমালোচনা পছন্দ করেন না। মৌলিক জিনিসের অভাব
থাকে না। লক্ষ্মীর কৃপাধন্য হয়ে থাকেন।
O- এই অক্ষর দিয়ে যাদের নাম শুরু হয়, তারা খুব লাজুক
স্বভাবের হয়ে থাকেন। কিন্তু কখনও কখনও এরা এমন
কোনও কাজ করে ফেলেন, যা অনেকে করার কথাই
ভাবতে পারে না। এরা খুব আকর্ষক। সকলেই এদের পছন্দ
করে। এ কারণে প্রায়ই এরা অফিসে শীর্ষপদের
অধিকারী হয়ে থাকেন। ভালোবাসা এবং সম্বন্ধ এদের
কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই অক্ষর দিয়ে যাদের নাম,
তারা সাধারণত প্রেম বিবাহ করে থাকেন। জীবনে খুব
উন্নতি করেন, সকলকে সঙ্গে নিয়ে চলতে পারেন।
P- দেশ, দুনিয়া, ঘর, পরিবার সকলের ব্যাপারেই এরা ভাবেন।
নিজের সম্মানই এদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, যার জন্য
এরা যে কোনও ধরনের ত্যাগ স্বীকার করতে পারেন।
নিজেদের পৃথক সিদ্ধান্ত থাকে, তাই কোনও ধরনের আপস
করেন না। এরা নিজের ভাবনা অন্যের ওপর চাপিয়ে থাকেন,
তাই নিজের বাড়িতেই বিরোধের সম্মুখীন হতে হয়। এরা খুব
চালাক। তাই এই নামের লোকেরা সাধারণত ব্যবসায়ী।
ভালো পরিমাণে অর্থ থাকে। এরা খুব আকর্ষক।
Q- এরা খুব ক্রিয়েটিভ। খালি বসে থাকে এদের
এক্কেবারে না-পছন্দ। জীবনের প্রতি এদের দৃষ্টিভঙ্গী খুবই
দার্শনিক। ছোট ছোট জিনিসেই খুশি থাকেন। এদের
কাছে নিজের কাল্পনিক পৃথিবীই সবকিছু। জীবনে অনেক কিছু
পেতে হবে এমন কোনও ধারণা এদের মধ্যে নেই।
তবে প্রয়োজনীয় সমস্ত কিছুই এরা পেয়ে থাকেন। নিজের
পৃথিবীতেই এরা হারিয়ে থাকেন, অন্যের অনিষ্ট করা এদের
স্বভাব নয়। কিন্তু নিজের স্বভাবের জন্য এরা লোকের
কাছে হাসির পাত্রে পরিণত হন। খুব ভালো জীবনসঙ্গী।
এরা সাধারণত কম রাগ করেন। কিন্তু এক বার
রেগে গেলে এদের শান্ত করা খুব কঠিন।
R- এরা শুধু নিজেকে নিয়েই থাকেন। কম কথা বলেন, নিজের
পৃথিবীতেই সর্বক্ষণ বিচরণ করেন এরা। কে কী বলল,
কী করল তাতে এদের কিছু আসে যায় না। তাই বৈবাহিক
জীবনে বচসা-বিবাদ লেগেই থাকে। সবসময় নতুন কিছু
খুঁজে বেড়ান। এই অক্ষর দিয়ে যাদের নাম শুরু হয়,
তারা জ্ঞানপিপাসু হয়ে থাকেন। তাই লেখক, দার্শনিকদের
সঙ্গে এদের সখ্য বেশি। এই নামের লোকেরা সাধারণত
বৈজ্ঞানিক হয়ে থাকেন। খুব দ্রুতগতিতে উন্নতি হয় এদের।
কে কী বলছে, তা নিয়ে এদের কোনও মাথা-ব্যথা নেই। এ
কারণে এদের বৈবাহিক জীবনে বচসাও বাধে। এরা মনের দিক
দিয়ে খুব ভালো।
S- বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী হন এরা। খুব
বেশি কথা বলেন। আবার খুব বেশি সমালোচিত হয়ে থাকেন।
রহস্যময়, সহজে নিজের মনের কথা কাউকে জানান না।
নিজের ভালোবাসার প্রতি খুব সতর্ক, সন্দেহ বাতিকগ্রস্ত
হয়ে থাকেন। কারণ, এরা নিজের ভালোবাসা অন্যের
সঙ্গে ভাগ করতে চান না। অর্থ এবং সম্মান দুই-ই লাভ
করেন। নিজের জিনিস কারও সঙ্গে ভাগ করে নেন না।
কিপ্টে, লোক দেখানো পছন্দ করেন। মনের দিক দিয়ে খারাপ
হন না, তবে এই সমস্ত স্বভাবের কারণে অনেকের এদের
ভুল বুঝে নেন।
T- যাদের নাম এই অক্ষর দিয়ে শুরু হয়, তারা খুব বুদ্ধিমান
হয়ে থাকেন। তর্কশক্তি খুব ভালো। এরা মিডিয়া,
ওকালতি এবং প্রশাসনিক ক্ষেত্রে খুব উন্নতি লাভ করেন।
অর্থ এবং নাম অর্জন করলেও, ভালোবাসায় খুব কাঁচা।
তবে এরা খুব কেয়ারিং। তবে নিজের মনের ভাব ব্যক্ত
করতে পারেন না। সুখ-দুঃখও সকলের সঙ্গে ভাগ
করে নিতে পারেন না। সকলকে সুখি রাখতে এবং দুঃখ দূর
করতে যান।
U- এই অক্ষর দিয়ে যাদের নাম শুরু হয়, তারা খুব বুদ্ধিমান
এবং ভালো মনের মানুষ। ছোট ছোট কথাতেই
এরা খুশি হয়ে যান এবং সকলকে সুখি করার চেষ্টা করেন।
এদের মুখে হাসি লেগেই থাকে। দেরিতে হলেও
জীবনে সাফল্য লাভ করেন। বাচ্চা ভালোবাসেন।
V- এরা স্বাধীনচেতা। কোনও বেড়াজালই এই অক্ষরের
ব্যক্তির না-পছন্দ। মনের কথা শোনেন। জবরদস্তি কিছু
করানোর চেষ্টা করলে, সেই কাজ কখনোই সফল হবে না।
অন্যের মনের ভাব বুঝলেও, নিজের মনের ভাব কাউকেও
জানান না। পারিবারিক এবং বৈবাহিক জীবনে সুখী হন।
W- এই অক্ষর দিয়ে যাদের নাম শুরু, তারা আধিপত্য
বিস্তার করতে ভালোবাসেন। এরা ইগোইস্টিক। সব সময়
তাদের কথা মতো চলতে হবে, এমনই ধারণা পোষণ করেন
এরা। এদের কথা অনুযায়ী কাজ না-করলে সেখানে থাকেন না।
অর্থ এবং প্রতিপত্তি-- দুই-ই এরা পেয়ে থাকেন। কিন্তু
এই দুই-ই এদের অভিমানী করে তোলে। যারা এদের
সামনে নতিস্বীকার করে নেন, তাদের সঙ্গেই ভালো সম্পর্ক
রাখেন।
X- সব কাজেই তাড়াহুড়ো করেন। ধৈর্য ধরে কোনও কাজ
করেন না। কোনও কিছু পাওয়ার জন্য যত তাড়াহুড়ো করেন,
তত তাড়াতাড়িই সেই জিনিস থেকে এদের মন সরে যায়। খুব
পরিবর্তনশীল। কখন, কী করে বসবেন, তা নিজেরাও জানেন
না। কিন্তু নিজের সমস্ত ইচ্ছা পুরো করেন। জীবনে সাফল্য
লাভ করেন এই অক্ষরের নামের লোকেরা।
Y- নিজের মধ্যেই হারিয়ে থাকেন এরা। কম কথা বলেন,
কিন্তু স্পষ্টবক্তা। তাই মাঝেমধ্যে অনেক রুঢ় কথাও
বলে ফেলেন। একা থাকতে ভালোবাসেন। কিন্তু কোনও
সম্পর্ক গড়ে তুললে খুব সততার সঙ্গে তা বজায় রাখেন।
সংঘর্ষপূর্ণ জীবন, আপস পছন্দ করেন না। কেরিয়ার
এবং জীবন, নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী গড়ে তোলেন। সেই কাজই
করেন, যাতে এরা সিদ্ধহস্ত। অর্থ এবং প্রতিপত্তি
দুই-ই
পান, তবে একটু দেরিতে। স্মৃতিশক্তি এবং কল্পনাশক্তি খুব
প্রখর।
Z- লোক দেখানো পছন্দ করেন না। গম্ভীর প্রকৃতির, কিন্তু
স্পষ্টবক্তা। এই অক্ষর দিয়ে যাদের নাম,
তারা কাউকে প্রতারিত করেন না। সোজা-সাপটা, কিন্তু
বোকা নন। সহজে বোকা বানানো যায় না। সাফল্য
পেতে পারেন, এমন কোনও কাজ করা থেকেই বিরত থাকেন
না। শিক্ষা জগতে এরা উন্নতি লাভ করেন।

posted from Bloggeroid