ঢাকা : আলোচনা যেনো পিছু ছাড়ছে না রেলপথ
মন্ত্রী মো. মুজিবুল হকের বিয়ে ঘিরে। নতুন
করে আলোচনায় স্থান করে নিয়েছে বিয়ের
খরচ। মন্ত্রীর মাসিক প্রদর্শিত আয় মাত্র এক লাখ
৮৬ হাজার ৬শ টাকা। অথচ বিয়ের খরচ
ছুঁয়েছে কোটি টাকার ঘর। সে কারণে প্রশ্ন
উঠছে, আলোচিত এই বিয়ের খরচ
যোগালো কে?
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নির্বাচন
কমিশনে দেয়া হলফনামায় মো. মুজিবুল হক
দাবি করেন, কৃষিখাত থেকে তার বাৎসরিক আয় ১৫
হাজার ৮৪০ টাকা, হুইপ ও মন্ত্রী হিসেবে সরকার
থেকে প্রাপ্ত পারিতোষিক ২২ লাখ ২০ হাজার ৮০২
টাকা ও সঞ্চয়ী হিসাব থেকে মুনফা দুই হাজার ৫৬২
টাকা।
দশম সংসদ নির্বাচনের আগেও মন্ত্রীর আয়ের
পরিমাণ একই ছিল। নির্বাচনের আগ পর্যন্ত ব্যাংক ও
বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে তার ঋণের পরিমাণ ছিল ৮২ লাখ
১৪ হাজার ৫৬ টাকা। যে কারণে নির্বাচন পরিচালনার
জন্য দলীয় তহবিল থেকে আর্থিক
সহায়তা নিতে হয়েছিল কুমিল্লা-১১ আসন
থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের এ সংসদ
সদস্যকে।
মন্ত্রিসভার সদস্য হওয়ার পর
থেকে জীবনযাত্রা ক্রমান্বয়ে বদলে যেতে শুরু
করে রেলপথ মন্ত্রীর।
ইতোমধ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধায় গাড়িও কিনেছেন।
জীবনযাত্রায় সবশেষ বৈচিত্র নিয়ে আসেন
বিয়ে করার মধ্য দিয়ে।
মন্ত্রীর দাবি, গাড়ি কেনার জন্য
বেশি টাকা লাগেনি। টয়োটার একটি জিপ কেনার
জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছিলাম। আর
বাকি টাকা ভাই ও বন্ধুরা দিয়েছে।
এখন পর্যন্ত তার বিয়েতে খরচের
যে তালিকা পাওয়া গেছে তার মধ্যে হলো-
দেনমোহর ৫ লাখ এক টাকা, বিয়ের শাড়ি ৪০ হাজার,
বৌভাতের শাড়ি ২০ হাজার, স্ত্রীর জন্য কেনা আরও
তিনটি কাতান ও বেনারশি শাড়ি, কসমেটিক্স, নিজের
জন্য কেনাকাটা, বৌভাতে পাঁচ হাজার অতিথির খাবার খরচ
(জনপ্রতি সাড়ে ৪শ টাকা) সাড়ে ২২ লাখ, বৌ-ভাতের
জন্য সাড়ে ৩ হাজার কার্ড ছাপানো ও বিতরণ,
গায়ে হলুদে খরচ এক লাখ ৩৭ হাজার,
বিয়ে বাড়িতে গেটে সালামি এক লাখ এক টাকা,
কনের পক্ষের স্বজনদের জন্য ৩৫টি শাড়ি,
কনের জন্য গহনা, বৌভাতের জন্য গেট, হল ভাড়া,
আলোকসজ্জা ইত্যাদি। এর বাইরেও
আরো অনেক খরচ রয়ে গেছে-
যা কোটি টাকার কাছাকাছি।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর আগে মন্ত্রিপরিষদের
কোনো সদস্যের
বিয়ে জাঁকজমকভাবে সম্পন্ন হয়নি। খরচের এই
বহর দেখে অনেকেই বলাবলি করছেন
রেলমন্ত্রীর তো টাকা নেই, এতো বড়
আয়োজনের বিয়ের খরচ কে যোগালো?
এ বিষয়ে মন্ত্রী মো. মুজিবুল হক বলেছেন,
‘এটা সত্য যে আমার অনেক টাকা নেই। সীমিত
আয়ের মানুষ আমি। এ কারণে যা না বললেই নয়
তা হলো, বিয়ের সব খরচ আমি দেইনি। আমার
বিয়ের খরচ অনেকেই দিয়েছেন। এর
মধ্যে আমার ভাইয়েরা, ভাতিজা, ভাতিজির
জামাইরা রয়েছেন।’
মন্ত্রী মো. মুজিবুল হকের বিয়ে ঘিরে। নতুন
করে আলোচনায় স্থান করে নিয়েছে বিয়ের
খরচ। মন্ত্রীর মাসিক প্রদর্শিত আয় মাত্র এক লাখ
৮৬ হাজার ৬শ টাকা। অথচ বিয়ের খরচ
ছুঁয়েছে কোটি টাকার ঘর। সে কারণে প্রশ্ন
উঠছে, আলোচিত এই বিয়ের খরচ
যোগালো কে?
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নির্বাচন
কমিশনে দেয়া হলফনামায় মো. মুজিবুল হক
দাবি করেন, কৃষিখাত থেকে তার বাৎসরিক আয় ১৫
হাজার ৮৪০ টাকা, হুইপ ও মন্ত্রী হিসেবে সরকার
থেকে প্রাপ্ত পারিতোষিক ২২ লাখ ২০ হাজার ৮০২
টাকা ও সঞ্চয়ী হিসাব থেকে মুনফা দুই হাজার ৫৬২
টাকা।
দশম সংসদ নির্বাচনের আগেও মন্ত্রীর আয়ের
পরিমাণ একই ছিল। নির্বাচনের আগ পর্যন্ত ব্যাংক ও
বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে তার ঋণের পরিমাণ ছিল ৮২ লাখ
১৪ হাজার ৫৬ টাকা। যে কারণে নির্বাচন পরিচালনার
জন্য দলীয় তহবিল থেকে আর্থিক
সহায়তা নিতে হয়েছিল কুমিল্লা-১১ আসন
থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের এ সংসদ
সদস্যকে।
মন্ত্রিসভার সদস্য হওয়ার পর
থেকে জীবনযাত্রা ক্রমান্বয়ে বদলে যেতে শুরু
করে রেলপথ মন্ত্রীর।
ইতোমধ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধায় গাড়িও কিনেছেন।
জীবনযাত্রায় সবশেষ বৈচিত্র নিয়ে আসেন
বিয়ে করার মধ্য দিয়ে।
মন্ত্রীর দাবি, গাড়ি কেনার জন্য
বেশি টাকা লাগেনি। টয়োটার একটি জিপ কেনার
জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছিলাম। আর
বাকি টাকা ভাই ও বন্ধুরা দিয়েছে।
এখন পর্যন্ত তার বিয়েতে খরচের
যে তালিকা পাওয়া গেছে তার মধ্যে হলো-
দেনমোহর ৫ লাখ এক টাকা, বিয়ের শাড়ি ৪০ হাজার,
বৌভাতের শাড়ি ২০ হাজার, স্ত্রীর জন্য কেনা আরও
তিনটি কাতান ও বেনারশি শাড়ি, কসমেটিক্স, নিজের
জন্য কেনাকাটা, বৌভাতে পাঁচ হাজার অতিথির খাবার খরচ
(জনপ্রতি সাড়ে ৪শ টাকা) সাড়ে ২২ লাখ, বৌ-ভাতের
জন্য সাড়ে ৩ হাজার কার্ড ছাপানো ও বিতরণ,
গায়ে হলুদে খরচ এক লাখ ৩৭ হাজার,
বিয়ে বাড়িতে গেটে সালামি এক লাখ এক টাকা,
কনের পক্ষের স্বজনদের জন্য ৩৫টি শাড়ি,
কনের জন্য গহনা, বৌভাতের জন্য গেট, হল ভাড়া,
আলোকসজ্জা ইত্যাদি। এর বাইরেও
আরো অনেক খরচ রয়ে গেছে-
যা কোটি টাকার কাছাকাছি।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর আগে মন্ত্রিপরিষদের
কোনো সদস্যের
বিয়ে জাঁকজমকভাবে সম্পন্ন হয়নি। খরচের এই
বহর দেখে অনেকেই বলাবলি করছেন
রেলমন্ত্রীর তো টাকা নেই, এতো বড়
আয়োজনের বিয়ের খরচ কে যোগালো?
এ বিষয়ে মন্ত্রী মো. মুজিবুল হক বলেছেন,
‘এটা সত্য যে আমার অনেক টাকা নেই। সীমিত
আয়ের মানুষ আমি। এ কারণে যা না বললেই নয়
তা হলো, বিয়ের সব খরচ আমি দেইনি। আমার
বিয়ের খরচ অনেকেই দিয়েছেন। এর
মধ্যে আমার ভাইয়েরা, ভাতিজা, ভাতিজির
জামাইরা রয়েছেন।’
No comments:
Post a Comment