আসলে বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য সব
রোগের ‘মহাষৌধ’ সাকিব আল হাসান। জিম্বাবুয়ে ও
বাংলাদেশ ক্রিকেটের মধ্যে মূল পার্থক্য রেখার
নামও ওই একজনই। যিনি দলের প্রয়োজনে ব্যাট
হাতে দাঁড়িয়ে যেতে পারেন ভীমের মতো।
আবার ভূমিকা বদলে বল
ঘুরিয়ে প্রতিপক্ষকে উইকেটে তটস্থও
করতে পারেন। আর সেটা দলের
প্রয়োজনের সময়েই। তিনি প্রতিপক্ষের
উইকেট সংগ্রহ করতে পারেন একেবারে মুড়ি-
মুড়কির মতো!
স্পোর্টস ডেস্ক : জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ
ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৮৭
রানের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রথমে ব্যাট
করে সাকিবের সেঞ্চুরির সুবাদে ৫০ ওভারে ৭
উইকেট হারিয়ে ২৮১ রান করে বাংলাদেশ।
জবাবে ৪২.১ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৯৪
রানে গুটিয়ে যায় জিম্বাবুয়ের ইনিংস। আর
তাতে টেস্টে হোয়াটওয়াশ হওয়ার পর
ওয়ানডেতেও হার দিয়ে সিরিজ শুরু
করেছে সফরকারীরা।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ
চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস
হেরে ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ।
তবে স্বাগতিকদের ইনিংসের শুরুতে ব্যক্তিগত ৫
রানে পানিয়াঙ্গারার বলে বোল্ড
হয়ে সাজঘরে ফেরেন তামিম ইকবাল। এনামুল হক
বিজয়ও (১২) চাতারার বলে আউট হন। দলীয় ৩১
রানে চাতারার দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন
মাহমুদুল্লাহ। মুমিনুল হক স্কুপ
খেলতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান (৩১)।
ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি তুলে নেয়ার পর
সাজঘরমুখি হন সাকিবও (১০১)।
মুশফিক ও সাকিব মিলে ১৪৮ রানের জুটি গড়েন।
মুশফিক একটি জীবন পাওয়ার পর ৬৫ রানে আউট
হন। অধিনায়ক মাশরাফিও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি।
অভিষিক্ত সাব্বির রহমান ২৫ বলে ৪৪ রান তুলে লড়াকু
এক সংগ্রহ এনে দেন বাংলাদেশকে।
২৮২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট
করছে সফরকারী জিম্বাবুয়ে। শুরুটা তাদের
ভালোই হয়েছিল। দলীয় ৪৭ রানের মাথায় ছন্দ
পতন। এক ওভারেই সাকিব আল হাসান তুলে নেন
দুই উইকেট। ব্যক্তিগত ১৫ রানে সিকান্দার
রাজাকে সাজঘরের পথ দেখান সাকিব। এরপর
ভুসিমুজি সিবান্দাকে রানের খাতা খুলতেই
দেননি বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার।
সাকিবের পর উইকেটের দেখা পেয়েছেন
মাহমুদউল্লাহও। জিম্বাবুয়ের দলীয় ৯২ মাথায়
হ্যামিল্টন মাসাকাদজাকে (৪২) প্যাভিলিয়নে ফেরান
তিনি।এরপর মাহমুদউল্লাহর দ্বিতীয় শিকার হন রেগিস
চাকাভা। ব্যক্তিগত ৯ রানের মাথায় মাহমুদউল্লাহর
বলে বোল্ড হয়ে বিদায় নেন জিম্বাবুইয়ান এই
ব্যাটসম্যান।
অবশেষে মাশরাফির
পকেটে জমা হলো উইকেট। ভয়ংকর
হয়ে ওঠা জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যান ব্রেন্ডন
টেলরকে ফেরালেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। এর
আগে ৭২ বলে ৪টি চার ও ১টি ছক্কার মারে ৫৪ রান
করেন টেলর।
টেলরের পর বিদায় নেন এলটন চিগুম্বুরা। দলীয়
১৫৩ রানের মাথায় মাশরাফির শিকার
হয়ে দলকে বিপদে রেখে সাজঘরে ফেরেন
জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক। ২৮ বলে ১৫ রান করেন তিনি।
ম্যাচে তৃতীয় উইকেটের দেখা পেয়েছেন
সাকিব। তার বলে বোল্ড
হয়ে সাজঘরে ফেরেন সলোমন মায়ার (১১)।
এরপর আরাফাত সানির শিকার হয়ে বিদায় নেন
টিনাশে পানিয়াঙ্গারা (৭)। সাবিকের চতুর্থ শিকার জন
নিউম্বু। ব্যক্তিগত ৪ রানের মাথায় বিদায় নেন তিনি।
জিম্বাবুয়ের শেষ উইকেটটি নিয়েছেন আরাফাত
সানি। তিনি ফিরিয়েছেন টেন্ডাই চাতারাকে (১০)।
আর ১২ রানে অপরাজিত ছিলেন
টাফাজয়া কামুনগোজি।
রোগের ‘মহাষৌধ’ সাকিব আল হাসান। জিম্বাবুয়ে ও
বাংলাদেশ ক্রিকেটের মধ্যে মূল পার্থক্য রেখার
নামও ওই একজনই। যিনি দলের প্রয়োজনে ব্যাট
হাতে দাঁড়িয়ে যেতে পারেন ভীমের মতো।
আবার ভূমিকা বদলে বল
ঘুরিয়ে প্রতিপক্ষকে উইকেটে তটস্থও
করতে পারেন। আর সেটা দলের
প্রয়োজনের সময়েই। তিনি প্রতিপক্ষের
উইকেট সংগ্রহ করতে পারেন একেবারে মুড়ি-
মুড়কির মতো!
স্পোর্টস ডেস্ক : জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ
ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৮৭
রানের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রথমে ব্যাট
করে সাকিবের সেঞ্চুরির সুবাদে ৫০ ওভারে ৭
উইকেট হারিয়ে ২৮১ রান করে বাংলাদেশ।
জবাবে ৪২.১ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৯৪
রানে গুটিয়ে যায় জিম্বাবুয়ের ইনিংস। আর
তাতে টেস্টে হোয়াটওয়াশ হওয়ার পর
ওয়ানডেতেও হার দিয়ে সিরিজ শুরু
করেছে সফরকারীরা।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ
চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস
হেরে ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ।
তবে স্বাগতিকদের ইনিংসের শুরুতে ব্যক্তিগত ৫
রানে পানিয়াঙ্গারার বলে বোল্ড
হয়ে সাজঘরে ফেরেন তামিম ইকবাল। এনামুল হক
বিজয়ও (১২) চাতারার বলে আউট হন। দলীয় ৩১
রানে চাতারার দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন
মাহমুদুল্লাহ। মুমিনুল হক স্কুপ
খেলতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান (৩১)।
ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি তুলে নেয়ার পর
সাজঘরমুখি হন সাকিবও (১০১)।
মুশফিক ও সাকিব মিলে ১৪৮ রানের জুটি গড়েন।
মুশফিক একটি জীবন পাওয়ার পর ৬৫ রানে আউট
হন। অধিনায়ক মাশরাফিও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি।
অভিষিক্ত সাব্বির রহমান ২৫ বলে ৪৪ রান তুলে লড়াকু
এক সংগ্রহ এনে দেন বাংলাদেশকে।
২৮২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট
করছে সফরকারী জিম্বাবুয়ে। শুরুটা তাদের
ভালোই হয়েছিল। দলীয় ৪৭ রানের মাথায় ছন্দ
পতন। এক ওভারেই সাকিব আল হাসান তুলে নেন
দুই উইকেট। ব্যক্তিগত ১৫ রানে সিকান্দার
রাজাকে সাজঘরের পথ দেখান সাকিব। এরপর
ভুসিমুজি সিবান্দাকে রানের খাতা খুলতেই
দেননি বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার।
সাকিবের পর উইকেটের দেখা পেয়েছেন
মাহমুদউল্লাহও। জিম্বাবুয়ের দলীয় ৯২ মাথায়
হ্যামিল্টন মাসাকাদজাকে (৪২) প্যাভিলিয়নে ফেরান
তিনি।এরপর মাহমুদউল্লাহর দ্বিতীয় শিকার হন রেগিস
চাকাভা। ব্যক্তিগত ৯ রানের মাথায় মাহমুদউল্লাহর
বলে বোল্ড হয়ে বিদায় নেন জিম্বাবুইয়ান এই
ব্যাটসম্যান।
অবশেষে মাশরাফির
পকেটে জমা হলো উইকেট। ভয়ংকর
হয়ে ওঠা জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যান ব্রেন্ডন
টেলরকে ফেরালেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। এর
আগে ৭২ বলে ৪টি চার ও ১টি ছক্কার মারে ৫৪ রান
করেন টেলর।
টেলরের পর বিদায় নেন এলটন চিগুম্বুরা। দলীয়
১৫৩ রানের মাথায় মাশরাফির শিকার
হয়ে দলকে বিপদে রেখে সাজঘরে ফেরেন
জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক। ২৮ বলে ১৫ রান করেন তিনি।
ম্যাচে তৃতীয় উইকেটের দেখা পেয়েছেন
সাকিব। তার বলে বোল্ড
হয়ে সাজঘরে ফেরেন সলোমন মায়ার (১১)।
এরপর আরাফাত সানির শিকার হয়ে বিদায় নেন
টিনাশে পানিয়াঙ্গারা (৭)। সাবিকের চতুর্থ শিকার জন
নিউম্বু। ব্যক্তিগত ৪ রানের মাথায় বিদায় নেন তিনি।
জিম্বাবুয়ের শেষ উইকেটটি নিয়েছেন আরাফাত
সানি। তিনি ফিরিয়েছেন টেন্ডাই চাতারাকে (১০)।
আর ১২ রানে অপরাজিত ছিলেন
টাফাজয়া কামুনগোজি।
No comments:
Post a Comment