নিউজ ডেস্ক : ৫০ বছর ধরে হ্যারিকেন নামক
বিধ্বংসী ঝড়ের
তাণ্ডবকে উপেক্ষা করে অক্ষত কেটলিবাড়ি৷
টেক্সাসের গ্যালভেস্টন এলাকায় খোঁজ মিলল
এমন আশ্চর্য বাড়ির।
বাড়িটি কেটলির মতো দেখতে বলে নামই
হয়ে গিয়েছে হাউজ অফ কেটল।
জনশ্রুতি যে, ২০০৯ সালে আইক নামের এক
ঝড়ে অঞ্চলের অন্য সব বাড়িঘর নিশ্চিহ্ন
হয়ে গিয়েছিল। শুধু রয়ে গিয়েছিল এই বাড়িটি। শুধু
আইক নামক ঝড়ের প্রকোপ
থেকে রক্ষা পাওয়াই নয়, গত ৫০ বছর
ধরে আরো বিভিন্ন বিধ্বংসী ঝড়ের সাক্ষী এই
কেটল হাউজ।
কিন্তু কোনো ঝড়ই ক্ষতি করতে পারেনি ধাতুর
তৈরি এই কেটল হাউজের।
বিশেষজ্ঞদের মতে, গোলাকৃতি হওয়ার কারণেই
বিভিন্ন ঝড়ঝঞ্ঝা থেকে রক্ষা পেয়েছে এই
বাড়ি। তবে বাড়িটি যিনি বানিয়েছিলেন, প্রথম কয়েক
বছর তাকে দেখা গেলেও বাড়িটি এখন পরিত্যক্ত
বলে জানা গিয়েছে।
এলাকায় বাড়িটি খুব প্রসিদ্ধ হওয়ায় ইতিমধ্যেই স্থান
পেয়েছে টেক্সাসের গাইডবুকে।
বিধ্বংসী ঝড়ের
তাণ্ডবকে উপেক্ষা করে অক্ষত কেটলিবাড়ি৷
টেক্সাসের গ্যালভেস্টন এলাকায় খোঁজ মিলল
এমন আশ্চর্য বাড়ির।
বাড়িটি কেটলির মতো দেখতে বলে নামই
হয়ে গিয়েছে হাউজ অফ কেটল।
জনশ্রুতি যে, ২০০৯ সালে আইক নামের এক
ঝড়ে অঞ্চলের অন্য সব বাড়িঘর নিশ্চিহ্ন
হয়ে গিয়েছিল। শুধু রয়ে গিয়েছিল এই বাড়িটি। শুধু
আইক নামক ঝড়ের প্রকোপ
থেকে রক্ষা পাওয়াই নয়, গত ৫০ বছর
ধরে আরো বিভিন্ন বিধ্বংসী ঝড়ের সাক্ষী এই
কেটল হাউজ।
কিন্তু কোনো ঝড়ই ক্ষতি করতে পারেনি ধাতুর
তৈরি এই কেটল হাউজের।
বিশেষজ্ঞদের মতে, গোলাকৃতি হওয়ার কারণেই
বিভিন্ন ঝড়ঝঞ্ঝা থেকে রক্ষা পেয়েছে এই
বাড়ি। তবে বাড়িটি যিনি বানিয়েছিলেন, প্রথম কয়েক
বছর তাকে দেখা গেলেও বাড়িটি এখন পরিত্যক্ত
বলে জানা গিয়েছে।
এলাকায় বাড়িটি খুব প্রসিদ্ধ হওয়ায় ইতিমধ্যেই স্থান
পেয়েছে টেক্সাসের গাইডবুকে।
No comments:
Post a Comment